নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৫০ শতাংশ আসন খালি রেখে হোটেল-রেস্তোরাঁ চালু রাখতে চান বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। এছাড়া হোটেল-রেস্তোরাঁয় কর্মরত শ্রমিকদের প্রণোদনা প্রদান ও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার দাবি জানিয়েছ সংগঠনটি।
আজ শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরে সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সরকারের কাছে এই দাবি তুলে ধরেন সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। এ সময় রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি, উপদেষ্টাসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইমরান হাসান বলেন, হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতে কর্মরত শ্রমিকদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রণোদনা দিতে হবে। অথবা নির্দিষ্ট কার্ড দেওয়ার মাধ্যমে মাসিক খাদ্য সহায়তা প্রদান করতে পারে সরকার। যদিও এখন পর্যন্ত এ খাতের শ্রমিকদের কোনো প্রণোদনা দেয়নি সরকার। হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসা চলমান রাখার জন্য ক্যাপিটাল হিসেবে এসএমই খাত থেকে বিনা সুদে জামানতবিহীন স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করতে হবে। জরিমানা ছাড়া করোনাকালীন বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির বিল পরিশোধের সময় দিতে হবে। ঢাকাসহ সারাদেশে বাড়িভাড়া মওকুফ ও পরিশোধে সময় দিতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে আরো বলেন, সেবা খাত হিসেবে হোটেল-রেস্তোরাঁর শ্রমিক-মালিকদের করোনা যোদ্ধা ও ফ্রন্টলাইনার ঘোষণা এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা প্রদানে সরকারের নির্দেশনা চায় সংগঠনটি। চলমান মহামারির মধ্যেও ভ্যাট-ট্যাক্স আদায়ে হোটেল মালিকদের ওপর অসহনীয় আচরণ থেকে পরিত্রাণ প্রার্থনা করেছেন নেতারা। বর্তমানে চালু হোটেলগুলোতে টেকওয়ে, পার্সেল ও অনলাইন ডেলিভারির সংখ্যা মাত্র ২-৩ শতাংশ। অনলাইন ডেলিভারির সুযোগ দিয়ে রেস্তোরাঁ বন্ধ রাখা দুরভিসন্ধিমূলক। এখানে দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের হাত রয়েছে, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা উচিত।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানানো হয়, মহামারি করোনার কারণে এ পর্যন্ত ৩০ শতাংশ হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ হয়ে গেছে। একই সময়ে আর্থিক সংকটে ৫০ শতাংশ হোটেল-রেস্তোরাঁর মালিকানা বদল হয়ে গেছে। আর ক্ষতি হয়েছে ৫০-৬০ হাজার কোটি টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত বছর করোনার সাধারণ ছুটির পর দেশের নামী হোটেলগুলোর কাস্টমার ৭৫ শতাংশ ফিরেছিল। আর বাকি হোটেলগুলোর কাস্টমার ফিরেছিল ৫০ শতাংশ। হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসায় ৩০ শতাংশ কর্মচারী ও ২ কোটি মানুষের জীবিকা নির্বাহ করেন। করোনার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকার অন্যান্য সকল খাতের জন্য সহায়তা, প্রণোদনা দিলেও হোটেল-রেস্তোরাঁর জন্য কিছুই করেনি।
ঢাকা: স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৫০ শতাংশ আসন খালি রেখে হোটেল-রেস্তোরাঁ চালু রাখতে চান বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। এছাড়া হোটেল-রেস্তোরাঁয় কর্মরত শ্রমিকদের প্রণোদনা প্রদান ও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার দাবি জানিয়েছ সংগঠনটি।
আজ শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরে সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সরকারের কাছে এই দাবি তুলে ধরেন সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। এ সময় রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি, উপদেষ্টাসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইমরান হাসান বলেন, হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতে কর্মরত শ্রমিকদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রণোদনা দিতে হবে। অথবা নির্দিষ্ট কার্ড দেওয়ার মাধ্যমে মাসিক খাদ্য সহায়তা প্রদান করতে পারে সরকার। যদিও এখন পর্যন্ত এ খাতের শ্রমিকদের কোনো প্রণোদনা দেয়নি সরকার। হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসা চলমান রাখার জন্য ক্যাপিটাল হিসেবে এসএমই খাত থেকে বিনা সুদে জামানতবিহীন স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করতে হবে। জরিমানা ছাড়া করোনাকালীন বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির বিল পরিশোধের সময় দিতে হবে। ঢাকাসহ সারাদেশে বাড়িভাড়া মওকুফ ও পরিশোধে সময় দিতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে আরো বলেন, সেবা খাত হিসেবে হোটেল-রেস্তোরাঁর শ্রমিক-মালিকদের করোনা যোদ্ধা ও ফ্রন্টলাইনার ঘোষণা এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা প্রদানে সরকারের নির্দেশনা চায় সংগঠনটি। চলমান মহামারির মধ্যেও ভ্যাট-ট্যাক্স আদায়ে হোটেল মালিকদের ওপর অসহনীয় আচরণ থেকে পরিত্রাণ প্রার্থনা করেছেন নেতারা। বর্তমানে চালু হোটেলগুলোতে টেকওয়ে, পার্সেল ও অনলাইন ডেলিভারির সংখ্যা মাত্র ২-৩ শতাংশ। অনলাইন ডেলিভারির সুযোগ দিয়ে রেস্তোরাঁ বন্ধ রাখা দুরভিসন্ধিমূলক। এখানে দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের হাত রয়েছে, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা উচিত।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানানো হয়, মহামারি করোনার কারণে এ পর্যন্ত ৩০ শতাংশ হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ হয়ে গেছে। একই সময়ে আর্থিক সংকটে ৫০ শতাংশ হোটেল-রেস্তোরাঁর মালিকানা বদল হয়ে গেছে। আর ক্ষতি হয়েছে ৫০-৬০ হাজার কোটি টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত বছর করোনার সাধারণ ছুটির পর দেশের নামী হোটেলগুলোর কাস্টমার ৭৫ শতাংশ ফিরেছিল। আর বাকি হোটেলগুলোর কাস্টমার ফিরেছিল ৫০ শতাংশ। হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসায় ৩০ শতাংশ কর্মচারী ও ২ কোটি মানুষের জীবিকা নির্বাহ করেন। করোনার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকার অন্যান্য সকল খাতের জন্য সহায়তা, প্রণোদনা দিলেও হোটেল-রেস্তোরাঁর জন্য কিছুই করেনি।
বিশ্বের অষ্টম জনবহুল দেশ হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পরিসরে প্রাপ্য গুরুত্ব পায় না। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে খুব কমসংখ্যক বিশেষজ্ঞই বাংলাদেশ নিয়ে গভীরভাবে নজর রাখেন। ফলে, যারা দেশ সম্পর্কে ভুল তথ্য বা বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াতে চায়, তাদের জন্য জনমত প্রভাবিত করা সহজ হয়ে যায়। গত এক বছর
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শুরুতে ভোটের তফসিল দেওয়ার কথা বলেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী হাওয়া জোরেশোরে বইতে শুরু করায় দলগুলো এখন সম্ভাব্য জোটের জন্য আসন ভাগাভাগির আলোচনায় গুরুত্ব দিচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া প্রোফাইল খুলে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
১১ ঘণ্টা আগেদফায় দফায় ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ছয় জেলার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। কয়েকটি স্থানে ইতিমধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে পানি। এতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও ফসলের খেত। বাধ্য হয়ে অনেকে কাঁচা ধান কেটে ঘরে তুলছে। অনেকেই পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে নিরাপদ স্থানে।
১২ ঘণ্টা আগে