নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: আসছে জুলাই থেকে আরও টিকা আসবে। এরপর ব্যাপকভাবে টিকা দেওয়া শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনগণকে বিনা মূল্যে কোভিড টিকা দেওয়া নিশ্চিত করতে যত টাকা লাগবে তাঁর সরকার দিতে প্রস্তুত আছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত টিকা রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ায় আমরা সাময়িকভাবে সমস্যায় পড়ে গেছি। কিন্তু আল্লাহর রহমতে বর্তমানে ব্যবস্থা হয়ে গেছে। এখন আর কোনো সমস্যা হবে না। চীন, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্রসহ টিকা উৎপাদনকারী সব কোম্পানির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। আশা করছি, জুলাই মাস থেকে আরও টিকা আসবে। ব্যাপকভাবে টিকাদান শুরু করব।’
যখন টিকা নিয়ে গবেষণা চলছিল, পৃথিবীর সব জায়গায় যোগাযোগ করা হয়েছে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দেওয়ার আগেই আমরা টাকা পাঠিয়ে টিকা বুক করেছি। টিকা কেনার জন্য বাজেটে আমরা ১৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছি। বিভিন্ন উৎস থেকে এরই মধ্যে ১ কোটি ১৪ লাখ ৬ হাজার ডোজ টিকা সংগ্রহ করেছি।’
বিদেশগামীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পর্যায়ক্রমে দেশের ৮০ ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হবে। কোন টিকা কোন বয়স পর্যন্ত দেওয়া যাবে, তার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তা বিবেচনায় রেখে আমরা স্কুল থেকে শুরু করে সবাইকে টিকা দেব।’
করোনা নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য খাতে বাড়তি বরাদ্দ, প্রণোদনা ও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ এখনো বিদ্যমান থাকায় যেকোনো জরুরি চাহিদা মোকাবিলায় আমরা এ বাজেটে ১০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রেখেছি। দ্রুততম সময় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ১০ হাজার চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগসহ প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংগ্রহের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।’
গত বছর করোনার প্রথম ঢেউ তাঁর সরকার সফলভাবে মোকাবিলা করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সেই অভিজ্ঞতায় দ্বিতীয় ঢেউয়ে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা: আসছে জুলাই থেকে আরও টিকা আসবে। এরপর ব্যাপকভাবে টিকা দেওয়া শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনগণকে বিনা মূল্যে কোভিড টিকা দেওয়া নিশ্চিত করতে যত টাকা লাগবে তাঁর সরকার দিতে প্রস্তুত আছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত টিকা রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ায় আমরা সাময়িকভাবে সমস্যায় পড়ে গেছি। কিন্তু আল্লাহর রহমতে বর্তমানে ব্যবস্থা হয়ে গেছে। এখন আর কোনো সমস্যা হবে না। চীন, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্রসহ টিকা উৎপাদনকারী সব কোম্পানির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। আশা করছি, জুলাই মাস থেকে আরও টিকা আসবে। ব্যাপকভাবে টিকাদান শুরু করব।’
যখন টিকা নিয়ে গবেষণা চলছিল, পৃথিবীর সব জায়গায় যোগাযোগ করা হয়েছে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দেওয়ার আগেই আমরা টাকা পাঠিয়ে টিকা বুক করেছি। টিকা কেনার জন্য বাজেটে আমরা ১৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছি। বিভিন্ন উৎস থেকে এরই মধ্যে ১ কোটি ১৪ লাখ ৬ হাজার ডোজ টিকা সংগ্রহ করেছি।’
বিদেশগামীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পর্যায়ক্রমে দেশের ৮০ ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হবে। কোন টিকা কোন বয়স পর্যন্ত দেওয়া যাবে, তার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তা বিবেচনায় রেখে আমরা স্কুল থেকে শুরু করে সবাইকে টিকা দেব।’
করোনা নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য খাতে বাড়তি বরাদ্দ, প্রণোদনা ও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ এখনো বিদ্যমান থাকায় যেকোনো জরুরি চাহিদা মোকাবিলায় আমরা এ বাজেটে ১০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রেখেছি। দ্রুততম সময় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ১০ হাজার চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগসহ প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংগ্রহের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।’
গত বছর করোনার প্রথম ঢেউ তাঁর সরকার সফলভাবে মোকাবিলা করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সেই অভিজ্ঞতায় দ্বিতীয় ঢেউয়ে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে সেনাসদস্যদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে এ কথা বলেন সেনাপ্রধান। এতে পদস্থ কর্মকর্তারা সরাসরি উপস্থিত ছিলেন এবং দেশের অন্য সব সেনা স্থাপনার কর্মকর্তারা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন।
১৬ মিনিট আগেকর্মসূচিতে বক্তারা অভিযোগ করেন, ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি তৎকালীন সরকার সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল। পরে বিভিন্ন ধাপে অনেক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হলেও ২০১৯ সালের ২৫ মে’র আগে প্রতিষ্ঠিত প্রায় পাঁচ হাজার বিদ্যালয় এখনো এর বাইরে রয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেমাইকেল মিলার সাংবাদিকদের জানান, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচনের দিকে অগ্রগতির সহযাত্রী হিসেবে কাজ করছে। ২০২৬ সালের শুরুর দিকে ভোটের দিকে এগোচ্ছে দেশটি। আজ আমি বিশেষভাবে এসেছি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে জানাতে যে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ৪ মিলিয়ন ইউরোর বেশি সহায়তা দেবে, যাতে বাংলাদেশ
১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার এ নিয়োগ সংক্রান্ত পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে