বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বহুল আলোচিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। গতকাল বুধবার রাতে এই অধ্যাদেশের গেজেট প্রকাশ করে আইন মন্ত্রণালয়। নতুন অধ্যাদেশে সাইবার নিরাপত্তা আইনের ৯টি ধারা বাদ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ। এরপর খসড়াটি আরও পরিমার্জন করে সরকার। গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদ এই খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়।
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২১, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ২৯, ৩১ ও ৩৪ ধারা বাদ পড়েছে। অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, উল্লিখিত ধারাগুলোয় নিষ্পন্নাধীন কোনো মামলা বা অন্যান্য কার্যধারা ও তদন্ত বাতিল হবে এবং কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করা যাবে না। এ ছাড়া এসব ধারায় আদালত বা ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত দণ্ড ও জরিমানা বাতিল হবে।
বাদ পড়া ধারাগুলোতে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকা সম্পর্কে বিদ্বেষ, বিভ্রান্তি ও কুৎসামূলক প্রচারণার দণ্ড; পরিচয় প্রতারণা বা ছদ্মবেশ ধারণ; আক্রমণাত্মক, মিথ্যা বা ভীতি প্রদর্শন, তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ; অনুমতি ব্যতীত পরিচিতি তথ্য সংগ্রহ, ব্যবহার ইত্যাদির দণ্ড; মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত বলা ছিল।
অধ্যাদেশে ইন্টারনেটকে নাগরিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে অনলাইন জুয়াকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া অনলাইনে নারী ও শিশু নির্যাতন এবং যৌন হয়রানিকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
আগের আইনে থাকা ধর্মীয় বা জাতিগত বিষয়ে সহিংসতা, ঘৃণা ও বিদ্বেষমূলক তথ্য প্রকাশ ইত্যাদির অপরাধ ও দণ্ডের বিষয়টি পরিবর্তন করে অধ্যাদেশে রাখা হয়েছে। মত প্রকাশের মামলা জামিনযোগ্য রাখা হয়েছে।
অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে যদি সাইবার অপরাধ করা হয় সেটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। কোনো ব্যক্তি সাইবার স্পেসে জুয়া খেলার জন্য কোনো পোর্টাল বা অ্যাপ বা ডিভাইস তৈরি করেন বা পরিচালনা করেন বা জুয়া খেলায় অংশগ্রহণ করেন বা খেলায় সহায়তা বা উৎসাহ প্রদান বা উৎসাহ প্রদানের জন্য বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ এবং প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে প্রচার বা বিজ্ঞাপিত করেন তাহলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ জন্য সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ড দেওয়া হবে।
বহুল আলোচিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। গতকাল বুধবার রাতে এই অধ্যাদেশের গেজেট প্রকাশ করে আইন মন্ত্রণালয়। নতুন অধ্যাদেশে সাইবার নিরাপত্তা আইনের ৯টি ধারা বাদ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ। এরপর খসড়াটি আরও পরিমার্জন করে সরকার। গত ৬ মে উপদেষ্টা পরিষদ এই খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়।
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২১, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ২৯, ৩১ ও ৩৪ ধারা বাদ পড়েছে। অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, উল্লিখিত ধারাগুলোয় নিষ্পন্নাধীন কোনো মামলা বা অন্যান্য কার্যধারা ও তদন্ত বাতিল হবে এবং কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করা যাবে না। এ ছাড়া এসব ধারায় আদালত বা ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত দণ্ড ও জরিমানা বাতিল হবে।
বাদ পড়া ধারাগুলোতে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকা সম্পর্কে বিদ্বেষ, বিভ্রান্তি ও কুৎসামূলক প্রচারণার দণ্ড; পরিচয় প্রতারণা বা ছদ্মবেশ ধারণ; আক্রমণাত্মক, মিথ্যা বা ভীতি প্রদর্শন, তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ; অনুমতি ব্যতীত পরিচিতি তথ্য সংগ্রহ, ব্যবহার ইত্যাদির দণ্ড; মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত বলা ছিল।
অধ্যাদেশে ইন্টারনেটকে নাগরিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে অনলাইন জুয়াকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া অনলাইনে নারী ও শিশু নির্যাতন এবং যৌন হয়রানিকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
আগের আইনে থাকা ধর্মীয় বা জাতিগত বিষয়ে সহিংসতা, ঘৃণা ও বিদ্বেষমূলক তথ্য প্রকাশ ইত্যাদির অপরাধ ও দণ্ডের বিষয়টি পরিবর্তন করে অধ্যাদেশে রাখা হয়েছে। মত প্রকাশের মামলা জামিনযোগ্য রাখা হয়েছে।
অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে যদি সাইবার অপরাধ করা হয় সেটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। কোনো ব্যক্তি সাইবার স্পেসে জুয়া খেলার জন্য কোনো পোর্টাল বা অ্যাপ বা ডিভাইস তৈরি করেন বা পরিচালনা করেন বা জুয়া খেলায় অংশগ্রহণ করেন বা খেলায় সহায়তা বা উৎসাহ প্রদান বা উৎসাহ প্রদানের জন্য বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ এবং প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে প্রচার বা বিজ্ঞাপিত করেন তাহলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ জন্য সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ড দেওয়া হবে।
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে জোবাইদা রহমানের করা আপিলের শুনানি ২৬ মে পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের বেঞ্চ শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
২৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার (২২ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয় বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরি আইনের সংশোধিত খসড়া অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেআজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে অনলাইনে টিকিট দেওয়া শুরু হয়। এ সময় পশ্চিমাঞ্চলে চলাচল করা ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কিনতে পেরেছেন যাত্রীরা। আর পূর্বাঞ্চলে চলাচল করা ট্রেনের টিকিট দুপুর ২টার সময় অনলাইনে দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগে