নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
আগের সংসদ কার্যকর থাকা অবস্থায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের (এমপি) শপথ নেওয়ায় সংবিধানের কোনো ব্যত্যয় হয়নি বলে মনে করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ‘নীতি-নির্ধারকেরা চাইলে’ এ বিষয়ে স্পষ্টীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা বিন ইউসুফ আল-দুহাইলানের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সংসদে এখন এমপির সংখ্যা ৬৪৮ জন বলে বিরোধী দলের পক্ষ থেকে বিতর্ক তোলা হয়েছে। এই ক্ষেত্রে মন্ত্রিসভার মতো সংসদ সদস্যদের শপথের মাধ্যমে আগের সংসদ বাতিল হয়নি। এই বিষয়ে আইনে কোনো অস্পষ্টতা আছে কি না এবং থাকলে বিষয়টি স্পষ্ট করার উদ্যোগ নেওয়া হবে কি না তা জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধানে এখন যা আছে, সেভাবেই দেশ চলছে এবং এটা আজকে সংবিধানের সন্নিবেশিত করা হয়নি। এটা চতুর্দশ সংশোধনীতে সংযোজন করা হয়েছিল। এখন যে বিষয়টা নিয়ে আলাপ করা হচ্ছে, এটার বোধ হয় খুব একটা গুরুত্ব নেই। তারপরও নীতি-নির্ধারকেরা যদি মনে করেন, এখানে কিছু আরও স্পষ্টীকরণের প্রয়োজন আছে, সেটা দেখা যাবে।’
আপনি আইনমন্ত্রী হিসেবে স্পষ্ট করা প্রয়োজন মনে করেন কি না, এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি তো বললাম—নীতি-নির্ধারকেরা যদি মনে করেন, স্পষ্টীকরণের প্রয়োজন আছে, তাহলে দেখা যাবে।’
কোন বিষয়ে স্পষ্টীকরণের প্রয়োজন, তা জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তো এখনো জানি না। নীতি-নির্ধারকেরা প্রয়োজন বোধ করলে, কোন জায়গায়, সেটা নীতি-নির্ধারকেরা সিদ্ধান্ত নেবেন। তারপর সেটা হবে। আমার মনে হয়, এখন যা হয়েছে সবকিছুই সাংবিধানিক হয়েছে।’
৭ জানুয়ারি নির্বাচনে বিজয়ী সংসদ সদস্যরা ১০ জানুয়ারি শপথ নিয়েছেন। সংবিধান অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ভেঙে না দিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে ৫ বছর অতিক্রান্ত হলে সংসদ ভেঙে যায়। একাদশ সংসদের প্রথম বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি। সে হিসাবে ৩০ জানুয়ারি নতুন সংসদের মেয়াদ শুরু হবে। কিন্তু এর আগেই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে বলে বিএনপি অভিযোগ করছে।
তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ সংবিধান অনুযায়ীই হয়েছে বলে জানান রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এ এম আমিন উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ৬০০ জন এমপি হয়ে যাচ্ছে—এমন যুক্তিতে ২০১৯ সালেও রিট করা হয়েছিল। শুনানি শেষে হাইকোর্ট তা খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা আপিল বিভাগে গিয়েছিলেন, যা প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ খারিজ করে দেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে, তাঁরা নির্বাচিত হবেন, তবে কার্যভার গ্রহণ করবেন না। সংসদ সদস্য হিসেবে কোনো দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, আগের সংসদের মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত। সেটি বিবেচনা করে আবেদন খারিজ হয়। সর্বোচ্চ আদালত যখন ব্যাখ্যা দিয়েছেন, এরপর তো আর কোনো ব্যাখ্যা হতে পারে না।
আগের সংসদ কার্যকর থাকা অবস্থায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের (এমপি) শপথ নেওয়ায় সংবিধানের কোনো ব্যত্যয় হয়নি বলে মনে করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ‘নীতি-নির্ধারকেরা চাইলে’ এ বিষয়ে স্পষ্টীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা বিন ইউসুফ আল-দুহাইলানের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সংসদে এখন এমপির সংখ্যা ৬৪৮ জন বলে বিরোধী দলের পক্ষ থেকে বিতর্ক তোলা হয়েছে। এই ক্ষেত্রে মন্ত্রিসভার মতো সংসদ সদস্যদের শপথের মাধ্যমে আগের সংসদ বাতিল হয়নি। এই বিষয়ে আইনে কোনো অস্পষ্টতা আছে কি না এবং থাকলে বিষয়টি স্পষ্ট করার উদ্যোগ নেওয়া হবে কি না তা জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধানে এখন যা আছে, সেভাবেই দেশ চলছে এবং এটা আজকে সংবিধানের সন্নিবেশিত করা হয়নি। এটা চতুর্দশ সংশোধনীতে সংযোজন করা হয়েছিল। এখন যে বিষয়টা নিয়ে আলাপ করা হচ্ছে, এটার বোধ হয় খুব একটা গুরুত্ব নেই। তারপরও নীতি-নির্ধারকেরা যদি মনে করেন, এখানে কিছু আরও স্পষ্টীকরণের প্রয়োজন আছে, সেটা দেখা যাবে।’
আপনি আইনমন্ত্রী হিসেবে স্পষ্ট করা প্রয়োজন মনে করেন কি না, এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি তো বললাম—নীতি-নির্ধারকেরা যদি মনে করেন, স্পষ্টীকরণের প্রয়োজন আছে, তাহলে দেখা যাবে।’
কোন বিষয়ে স্পষ্টীকরণের প্রয়োজন, তা জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তো এখনো জানি না। নীতি-নির্ধারকেরা প্রয়োজন বোধ করলে, কোন জায়গায়, সেটা নীতি-নির্ধারকেরা সিদ্ধান্ত নেবেন। তারপর সেটা হবে। আমার মনে হয়, এখন যা হয়েছে সবকিছুই সাংবিধানিক হয়েছে।’
৭ জানুয়ারি নির্বাচনে বিজয়ী সংসদ সদস্যরা ১০ জানুয়ারি শপথ নিয়েছেন। সংবিধান অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ভেঙে না দিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে ৫ বছর অতিক্রান্ত হলে সংসদ ভেঙে যায়। একাদশ সংসদের প্রথম বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি। সে হিসাবে ৩০ জানুয়ারি নতুন সংসদের মেয়াদ শুরু হবে। কিন্তু এর আগেই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে বলে বিএনপি অভিযোগ করছে।
তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ সংবিধান অনুযায়ীই হয়েছে বলে জানান রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এ এম আমিন উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ৬০০ জন এমপি হয়ে যাচ্ছে—এমন যুক্তিতে ২০১৯ সালেও রিট করা হয়েছিল। শুনানি শেষে হাইকোর্ট তা খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা আপিল বিভাগে গিয়েছিলেন, যা প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ খারিজ করে দেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে, তাঁরা নির্বাচিত হবেন, তবে কার্যভার গ্রহণ করবেন না। সংসদ সদস্য হিসেবে কোনো দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, আগের সংসদের মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত। সেটি বিবেচনা করে আবেদন খারিজ হয়। সর্বোচ্চ আদালত যখন ব্যাখ্যা দিয়েছেন, এরপর তো আর কোনো ব্যাখ্যা হতে পারে না।
‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
২৬ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১১ ঘণ্টা আগে