নোয়াখালী প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বার্ষিক আয় ৩৮ লাখ ৭ হাজার ৫০৮ টাকা। পৈতৃক সূত্রে তিনি ৬০ শতাংশ কৃষিজমির মালিক। তবে ১৫ বছরে তাঁর অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে ৬ গুণের বেশি। তাঁর স্ত্রী অ্যাডভোকেট ইশরাতুন্নেছা কাদেরের অস্থাবর সম্পদও বেড়েছে একই সমান্তরালে।
নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া ৪টি হলফনামা থেকে এসব তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
হলফনামা সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালে ওবায়দুল কাদেরের অস্থাবর সম্পদ ছিল ২৪ লাখ ৪৮ হাজার ৯৫ টাকা। তাঁর স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ ছিল ৪৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২২ টাকা। ১৫ বছর পর ২০২৩ সালে ওবায়দুল কাদেরের অস্থাবর সম্পদ দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৮৯৮ টাকা এবং স্ত্রীর ১ কোটি ২৮ লাখ ৪২ হাজার ৪৬৪ টাকা।
২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া হলফনামায় দেখা যায়, তাঁর পেশা ছিল লেখক ও সাংবাদিকতা। লেখালেখি থেকে তাঁর আয় ছিল ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। তাঁর আইনজীবী স্ত্রীর আয় ছিল ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ওবায়দুল কাদেরের হলফনামায় দেখানো হয়, বাৎসরিক আয় ৩৮ লাখ ৭ হাজার ৫০৮ টাকা। এর মধ্যে বাড়ি ভাড়া থেকে ১৪ লাখ ২৪ হাজার ৯২৪ এবং শেয়ার, সঞ্চয়পত্র-ব্যাংক আমানত থেকে ৬ লাখ ৯৭ হাজার ২৮৪ টাকা। এমপি ও মন্ত্রী হিসেবে বেতন-ভাতা ১২ লাখ ৬০ হাজার এবং বই লিখে আয় ৪ লাখ ২৫ হাজার ৩০০ টাকা। তাঁর ওপর নির্ভরশীল সদস্যদের আয় ১২ লাখ ২৩ হাজার ৫১২ টাকা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বার্ষিক আয় ৩৮ লাখ ৭ হাজার ৫০৮ টাকা। পৈতৃক সূত্রে তিনি ৬০ শতাংশ কৃষিজমির মালিক। তবে ১৫ বছরে তাঁর অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে ৬ গুণের বেশি। তাঁর স্ত্রী অ্যাডভোকেট ইশরাতুন্নেছা কাদেরের অস্থাবর সম্পদও বেড়েছে একই সমান্তরালে।
নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া ৪টি হলফনামা থেকে এসব তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
হলফনামা সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালে ওবায়দুল কাদেরের অস্থাবর সম্পদ ছিল ২৪ লাখ ৪৮ হাজার ৯৫ টাকা। তাঁর স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ ছিল ৪৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২২ টাকা। ১৫ বছর পর ২০২৩ সালে ওবায়দুল কাদেরের অস্থাবর সম্পদ দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৮৯৮ টাকা এবং স্ত্রীর ১ কোটি ২৮ লাখ ৪২ হাজার ৪৬৪ টাকা।
২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া হলফনামায় দেখা যায়, তাঁর পেশা ছিল লেখক ও সাংবাদিকতা। লেখালেখি থেকে তাঁর আয় ছিল ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। তাঁর আইনজীবী স্ত্রীর আয় ছিল ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ওবায়দুল কাদেরের হলফনামায় দেখানো হয়, বাৎসরিক আয় ৩৮ লাখ ৭ হাজার ৫০৮ টাকা। এর মধ্যে বাড়ি ভাড়া থেকে ১৪ লাখ ২৪ হাজার ৯২৪ এবং শেয়ার, সঞ্চয়পত্র-ব্যাংক আমানত থেকে ৬ লাখ ৯৭ হাজার ২৮৪ টাকা। এমপি ও মন্ত্রী হিসেবে বেতন-ভাতা ১২ লাখ ৬০ হাজার এবং বই লিখে আয় ৪ লাখ ২৫ হাজার ৩০০ টাকা। তাঁর ওপর নির্ভরশীল সদস্যদের আয় ১২ লাখ ২৩ হাজার ৫১২ টাকা।
নির্বাচন ঘিরে দেশে গুজব ও অপতথ্য ছড়ানোসহ বড় ধরনের সাইবার ক্রাইমের আশঙ্কা করছেন টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৬ মিনিট আগেসাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যা ও মিথ্যা মামলা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে আছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম। আজ রোববার (৪ মে) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে ‘সাহসী নতুন বাংলাদেশ: গণমাধ্যমের স্বাধীনতার রোডম্যাপ
৩৬ মিনিট আগেবিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্কসংক্রান্ত সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(খ) ধারার বৈধতা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ–সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি হাবিবুল গনি ও বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেনের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
২ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের বহুল আলোচিত কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্যের বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় আবারও সামনে এসেছে। এবার সেই ঘটনার তদন্ত ও বিচার চেয়ে মামলা করা হয়েছে ঢাবির সাবেক দুই উপাচার্যসহ মোট ১৩ জনের বিরুদ্ধে।
২ ঘণ্টা আগে