জাকির হোসেন, সুনামগঞ্জ
হাওরের জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নির্মল ও কোলাহলমুক্ত পরিবেশ পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় হাওরে পর্যটকের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। দর্শনার্থীদের অপরিকল্পিত ও আকস্মিক ভ্রমণ এর জীববৈচিত্র্য এবং পরিবেশ বিনষ্ট করছে। হাওরের সম্পদ, জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ সংরক্ষণ এবং পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য মাত্রাতিরিক্ত ও যত্রতত্র ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন একটি নীতিমালা প্রকাশ করেছে। ফলে হাওর ভ্রমণে মানতে হবে নিয়ম।
পর্যটকদের প্রতি নির্দেশনাবলি
» হাওরের প্রবেশপথে কিংবা হাওরে অবস্থানকালে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নৌযান পরিদর্শনকালে পূর্ণ সহযোগিতা করতে হবে।
» প্রবেশ করার পর জলে বা স্থলে কোনোভাবেই আবর্জনা ফেলা যাবে না এবং জলযানের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে। নির্ধারিত জায়গায় আবর্জনা ফেলতে হবে।
» টেকেরঘাট ছাড়া নৌকা, জলযান বা অন্য কোথাও রাত্রিযাপন করার ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আগেই জানাতে হবে।
» শিক্ষাসফরের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। প্রতি গ্রুপে প্রয়োজনীয়সংখ্যক অভিভাবক বা শিক্ষক থাকতে হবে।
» নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া যেখানে-সেখানে গোসল করা ও সাঁতার কাটা যাবে না।
» হাওরের জীববৈচিত্র্য সংকটাপন্ন বা হুমকি তৈরি হতে পারে, এমন কর্মকাণ্ড বা আচার-আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
» সুনামগঞ্জ বজ্রপাতপ্রবণ এলাকা হওয়ায় বজ্রপাত ও বৃষ্টির সময় নৌকা বা জলযানের ভেতরে থাকতে হবে।
» যেকোনো প্রকার অসামাজিক কর্মকাণ্ড/ইভ টিজিং/মাদক গ্রহণসহ বেআইনি কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
» স্থানীয় জনগণের সঙ্গে কোনো ধরনের বিবাদে লিপ্ত হওয়া যাবে না। স্থানীয় মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির প্রতি সম্মান দেখাতে হবে। যেকোনো ধরনের প্রতারণার বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। নিজেদের মূল্যবান মালপত্র নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে।
» সীমান্তবর্তী পর্যটন স্পটগুলোয় কোনোভাবেই সীমান্তের শূন্যরেখা অতিক্রম করা যাবে না।
এ ছাড়া পর্যটকদের কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখা জরুরি। যেমন-
» ভ্রমণকালে কোনো মাইক বা মাইক্রোফোন জাতীয় উচ্চ শব্দ যন্ত্র বহন করা যাবে না। হাওরে নির্জনতা বজায় রাখতে সহায়তা করতে হবে।
» ভ্রমণকালে প্রচলিত আইন, বিধি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্দেশনা মেনে চলা, যেখানে-সেখানে অবতরণ, বিচরণ ও অবস্থান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
» ভ্রমণের আগে পরিচয়-সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পর্যটকবাহী নৌযান বা হাউসবোট ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে।
হাওরের জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নির্মল ও কোলাহলমুক্ত পরিবেশ পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় হাওরে পর্যটকের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। দর্শনার্থীদের অপরিকল্পিত ও আকস্মিক ভ্রমণ এর জীববৈচিত্র্য এবং পরিবেশ বিনষ্ট করছে। হাওরের সম্পদ, জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ সংরক্ষণ এবং পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য মাত্রাতিরিক্ত ও যত্রতত্র ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন একটি নীতিমালা প্রকাশ করেছে। ফলে হাওর ভ্রমণে মানতে হবে নিয়ম।
পর্যটকদের প্রতি নির্দেশনাবলি
» হাওরের প্রবেশপথে কিংবা হাওরে অবস্থানকালে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নৌযান পরিদর্শনকালে পূর্ণ সহযোগিতা করতে হবে।
» প্রবেশ করার পর জলে বা স্থলে কোনোভাবেই আবর্জনা ফেলা যাবে না এবং জলযানের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে। নির্ধারিত জায়গায় আবর্জনা ফেলতে হবে।
» টেকেরঘাট ছাড়া নৌকা, জলযান বা অন্য কোথাও রাত্রিযাপন করার ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আগেই জানাতে হবে।
» শিক্ষাসফরের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। প্রতি গ্রুপে প্রয়োজনীয়সংখ্যক অভিভাবক বা শিক্ষক থাকতে হবে।
» নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া যেখানে-সেখানে গোসল করা ও সাঁতার কাটা যাবে না।
» হাওরের জীববৈচিত্র্য সংকটাপন্ন বা হুমকি তৈরি হতে পারে, এমন কর্মকাণ্ড বা আচার-আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
» সুনামগঞ্জ বজ্রপাতপ্রবণ এলাকা হওয়ায় বজ্রপাত ও বৃষ্টির সময় নৌকা বা জলযানের ভেতরে থাকতে হবে।
» যেকোনো প্রকার অসামাজিক কর্মকাণ্ড/ইভ টিজিং/মাদক গ্রহণসহ বেআইনি কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
» স্থানীয় জনগণের সঙ্গে কোনো ধরনের বিবাদে লিপ্ত হওয়া যাবে না। স্থানীয় মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির প্রতি সম্মান দেখাতে হবে। যেকোনো ধরনের প্রতারণার বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। নিজেদের মূল্যবান মালপত্র নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে।
» সীমান্তবর্তী পর্যটন স্পটগুলোয় কোনোভাবেই সীমান্তের শূন্যরেখা অতিক্রম করা যাবে না।
এ ছাড়া পর্যটকদের কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখা জরুরি। যেমন-
» ভ্রমণকালে কোনো মাইক বা মাইক্রোফোন জাতীয় উচ্চ শব্দ যন্ত্র বহন করা যাবে না। হাওরে নির্জনতা বজায় রাখতে সহায়তা করতে হবে।
» ভ্রমণকালে প্রচলিত আইন, বিধি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্দেশনা মেনে চলা, যেখানে-সেখানে অবতরণ, বিচরণ ও অবস্থান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
» ভ্রমণের আগে পরিচয়-সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পর্যটকবাহী নৌযান বা হাউসবোট ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে।
পাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
২ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
৪ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ দিন আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগে