‘সাগর আমায় ডাক দিয়েছে, মন-নদী তাই ছুটছে ওই’—কাজী নজরুল ইসলামের এই গানের মতো সমুদ্রের ডাক শুনছে মন? ইচ্ছে হচ্ছে, সমুদ্রের বিশাল জলরাশিতে গা ভিজিয়ে শ্রান্তির খোঁজ করতে? আপনাকে সমুদ্রের আরও কাছে নিয়ে যেতে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম অনলাইনভিত্তিক ভ্রমণ পর্যালোচনা প্ল্যাটফর্ম ট্রিপ অ্যাডভাইজার প্রকাশ করেছে বিশ্বের সেরা ১০টি সমুদ্র সৈকতের তালিকা। সমুদ্রের বিশালতা ও অপরূপ সৌন্দর্যে হারিয়ে যেতে চাইলে এই সমুদ্রসৈকতগুলোতে ঘুরে আসতে দেরি করবেন না যেন!
কোন সমুদ্র সৈকতে আগে ঘুরে আসবেন, বাছাই করার কষ্ট কমিয়ে দিতে আজকের পত্রিকার এই আয়োজন—
১. এলাফোনিসি বিচ
ট্রিপ অ্যাডভাইজারের মতে, ২০২৫ সালে ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে বিশ্বের সেরা সমুদ্র সৈকত গ্রিসের ক্রিট দ্বীপের এলাফোনিসি বিচ।
গোলাপি বালু ও ফিরোজা স্ফটিক-স্বচ্ছ জলের এলাফোনিসি বিচ শান্তি ও নির্জনতা উপভোগের জন্য এক অসাধারণ স্থান। ক্রিট দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে এই বিচটি। মে ও সেপ্টেম্বর মাসে এখানে সবচেয়ে বেশি পর্যটক দেখা যায়।
এর অগভীর ও নিরাপদ লেগুনে শিশুরা ইচ্ছেমতো খেলতে পারে। গভীর জলে প্রাপ্তবয়স্করা দুর্দান্ত অ্যাডভেঞ্চারের সুযোগ পাবেন। সাঁতার, স্কুবা ডাইভিং, স্নরকেলিংসহ সমুদ্রের বুকে ঘুরে বেড়াতে পারবেন যতক্ষণ মন চায়। আর সূর্যাস্ত না দেখে ফেরাই যাবে না!
২. বানানা বিচ
থাইল্যান্ডের ফুকেটের বানানা বিচ আছে সেরা সমুদ্র সৈকত তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। এই বিচ যেন এক স্বপ্নের সমুদ্রসৈকত। প্যারাসেইলিংয়ের জন্য দুর্দান্ত এই সৈকতটি। মনোরম প্রবালপ্রাচীরের চারপাশে স্নরকেলিং, ডাইভিং কিংবা সার্ফিং বোর্ড নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর দারুণ সুযোগ পাবেন। সৈকতের ধারে রিল্যাক্সিং ম্যাসাজ করাতে পারবেন। আছে সুস্বাদু খাবার ও পানীয়েরও ব্যবস্থা।
৩. ইগল বিচ
দক্ষিণ আমেরিকার আরুবার ইগল বিচ সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্য। মোলায়েম সাদা বালু ও স্ফটিক-স্বচ্ছ জলের এই বিচে সাঁতার, জেট স্কিইং, স্নরকেলিং ও স্কুবা ডাইভিং করতে পারবেন। রঙিন মাছ, সামুদ্রিক কচ্ছপসহ অনেক সামুদ্রিক প্রাণীকে পাবেন সঙ্গী হিসেবে। এ ছাড়া, বিনা মূল্যে পার্কিং ও টয়লেট সুবিধা থাকায় এই সৈকত বেশি জনপ্রিয়।
৪. সিয়েস্তা বিচ
ফ্লোরিডার সিয়েস্তা বিচে আরামে কাটিয়ে দিতে পারবেন সারা দিন। সাদা বালুর ওপর শুয়ে রোদ পোহানো, স্বচ্ছ জলে সাঁতরে বেড়ানো শেষে সূর্যাস্তের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ না করে ফিরতেই পারবেন না। এই সৈকতে সহজে যাতায়াতের সুযোগ রয়েছে। এমনকি হুইলচেয়ার প্রবেশেরও সুবিধা রাখা হয়েছে। আশপাশে প্রচুর দোকান ও রেস্টুরেন্ট থাকায় খাওয়ার সমস্যায় পড়তে হয় না। বসন্তের এই সময়ে এই সৈকতে পর্যটকদের বেশ আনাগোনা দেখা যায়।
৫. প্রাইয়া দা ফালেসিয়া
উঁচু পাহাড়ি খাঁজ, সোনালি বালু ও আকাশি নীল পানি—চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত পর্তুগালের প্রাইয়া দা ফালেসিয়া। বিশাল সৈকতে রৌদ্রস্নান, ঢেউয়ের সঙ্গে সাঁতার কাটা বা বডি সার্ফিং উপভোগের সুযোগ মিলবে। অপরূপ সুন্দর প্রকৃতিকে সঙ্গী করে উঁচু পাহাড়ি পায়ে হাঁটার পথ ধরে হেঁটে বেড়াতে পারবেন।
৬. প্লায়া ভারাদেরো
যে কোনো পোস্টকার্ডের মতো সুন্দর সৈকতের কথা ভাবলে কিউবার প্লায়া ভারাদেরোর কথাই মাথায় আসবে। এখানে দেখা মিলবে সোনালি বালু, ফিরোজা নীল জল আর অসাধারণ সূর্যাস্তের। আপনি চাইলে মাছ ধরতে পারেন, বিচ ভলিবল খেলতে পারেন অথবা শুধু সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগ করেই কাটিয়ে দিতে পারবেন সময়।
৭. বাভারো বিচ
ডোমিনিকান রিপাবলিকের বাভারো বিচও দেখতে ঠিক পোস্টকার্ডের ছবির মতো—নরম, সাদা বালু, উষ্ণ, স্বচ্ছ জল আর শীতল ছায়া দেওয়া নারকেল গাছের সারি। প্রাকৃতিক প্রবাল প্রাচীরের কারণে এখানে সাঁতার কাটা ও স্কুবা ডাইভিং বেশ আনন্দদায়ক। যদি পানিতে নামার ইচ্ছে না থাকে, তাহলে শুধু সৈকতের ধারে বসে রোদ পোহানো বা শান্ত পরিবেশ উপভোগ করাও দারুণ অভিজ্ঞতা হবে।
৮. প্লায়া দে মুরো বিচ
স্পেনের মায়োর্কার প্লায়া দে মুরো পাইন গাছে ঘেরা লম্বা সোনালি বালি ও ফিরোজা নীল জলের একটি সৈকত। এখানে আপনি ঘুরে বেড়াতে, রৌদ্রস্নান করতে, স্কুবা ডাইভিং করতে, প্যাডলবোর্ড চালাতে অথবা উষ্ণ সমুদ্রে সাঁতার কাটতে পারেন। এখানে টয়লেট, শাওয়ার ও লাইফগার্ডের ব্যবস্থা রয়েছে। পার্কিং ফ্রি ও সহজ গণপরিবহনের ব্যবস্থা থাকায় এই সৈকত পর্যটকদের বেশি পছন্দ।
৯. কেলিংকিং বিচ
ইন্দোনেশিয়ার কেলিংকিং বিচ অসাধারণ পাহাড়ি গঠন, তুলোর মতো সাদা বালু ও ফিরোজা-সবুজ জলের জন্য বিখ্যাত। এর স্বচ্ছ জল স্কুবা ডাইভিং ও সামুদ্রিক জীবজগৎ আবিষ্কারের জন্য একেবারে আদর্শ স্থান। এখানকার সূর্যাস্তের দৃশ্য ছবির মতো সুন্দর। সৈকতে যাতায়াত ব্যবস্থা বেশ সহজ এবং পার্কিংয়ের জন্য প্রচুর জায়গা রয়েছে। এই সৈকতের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ এর শান্ত ও নিরিবিলি পরিবেশ।
১০. মিরটোস বিচ
গ্রিসের কেফালোনিয়ার মিরটোস বিচ পর্বতমালায় ঘেরা একটি স্বপ্নের মতো সৈকত। একটি শান্ত দিন উপভোগের জন্য উপযুক্ত জায়গা এই সৈকত। নীল জলে সাঁতার কাটা বা স্কুবা ডাইভিং করতে পারবেন। কাছের কোনো কফি শপে বসতে পারবেন। খুব বেশি ভিড় হয় না বলে নিরিবিলি পরিবেশে কাটবে বেশ দারুণ সময়।
‘সাগর আমায় ডাক দিয়েছে, মন-নদী তাই ছুটছে ওই’—কাজী নজরুল ইসলামের এই গানের মতো সমুদ্রের ডাক শুনছে মন? ইচ্ছে হচ্ছে, সমুদ্রের বিশাল জলরাশিতে গা ভিজিয়ে শ্রান্তির খোঁজ করতে? আপনাকে সমুদ্রের আরও কাছে নিয়ে যেতে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম অনলাইনভিত্তিক ভ্রমণ পর্যালোচনা প্ল্যাটফর্ম ট্রিপ অ্যাডভাইজার প্রকাশ করেছে বিশ্বের সেরা ১০টি সমুদ্র সৈকতের তালিকা। সমুদ্রের বিশালতা ও অপরূপ সৌন্দর্যে হারিয়ে যেতে চাইলে এই সমুদ্রসৈকতগুলোতে ঘুরে আসতে দেরি করবেন না যেন!
কোন সমুদ্র সৈকতে আগে ঘুরে আসবেন, বাছাই করার কষ্ট কমিয়ে দিতে আজকের পত্রিকার এই আয়োজন—
১. এলাফোনিসি বিচ
ট্রিপ অ্যাডভাইজারের মতে, ২০২৫ সালে ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে বিশ্বের সেরা সমুদ্র সৈকত গ্রিসের ক্রিট দ্বীপের এলাফোনিসি বিচ।
গোলাপি বালু ও ফিরোজা স্ফটিক-স্বচ্ছ জলের এলাফোনিসি বিচ শান্তি ও নির্জনতা উপভোগের জন্য এক অসাধারণ স্থান। ক্রিট দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে এই বিচটি। মে ও সেপ্টেম্বর মাসে এখানে সবচেয়ে বেশি পর্যটক দেখা যায়।
এর অগভীর ও নিরাপদ লেগুনে শিশুরা ইচ্ছেমতো খেলতে পারে। গভীর জলে প্রাপ্তবয়স্করা দুর্দান্ত অ্যাডভেঞ্চারের সুযোগ পাবেন। সাঁতার, স্কুবা ডাইভিং, স্নরকেলিংসহ সমুদ্রের বুকে ঘুরে বেড়াতে পারবেন যতক্ষণ মন চায়। আর সূর্যাস্ত না দেখে ফেরাই যাবে না!
২. বানানা বিচ
থাইল্যান্ডের ফুকেটের বানানা বিচ আছে সেরা সমুদ্র সৈকত তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। এই বিচ যেন এক স্বপ্নের সমুদ্রসৈকত। প্যারাসেইলিংয়ের জন্য দুর্দান্ত এই সৈকতটি। মনোরম প্রবালপ্রাচীরের চারপাশে স্নরকেলিং, ডাইভিং কিংবা সার্ফিং বোর্ড নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর দারুণ সুযোগ পাবেন। সৈকতের ধারে রিল্যাক্সিং ম্যাসাজ করাতে পারবেন। আছে সুস্বাদু খাবার ও পানীয়েরও ব্যবস্থা।
৩. ইগল বিচ
দক্ষিণ আমেরিকার আরুবার ইগল বিচ সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্য। মোলায়েম সাদা বালু ও স্ফটিক-স্বচ্ছ জলের এই বিচে সাঁতার, জেট স্কিইং, স্নরকেলিং ও স্কুবা ডাইভিং করতে পারবেন। রঙিন মাছ, সামুদ্রিক কচ্ছপসহ অনেক সামুদ্রিক প্রাণীকে পাবেন সঙ্গী হিসেবে। এ ছাড়া, বিনা মূল্যে পার্কিং ও টয়লেট সুবিধা থাকায় এই সৈকত বেশি জনপ্রিয়।
৪. সিয়েস্তা বিচ
ফ্লোরিডার সিয়েস্তা বিচে আরামে কাটিয়ে দিতে পারবেন সারা দিন। সাদা বালুর ওপর শুয়ে রোদ পোহানো, স্বচ্ছ জলে সাঁতরে বেড়ানো শেষে সূর্যাস্তের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ না করে ফিরতেই পারবেন না। এই সৈকতে সহজে যাতায়াতের সুযোগ রয়েছে। এমনকি হুইলচেয়ার প্রবেশেরও সুবিধা রাখা হয়েছে। আশপাশে প্রচুর দোকান ও রেস্টুরেন্ট থাকায় খাওয়ার সমস্যায় পড়তে হয় না। বসন্তের এই সময়ে এই সৈকতে পর্যটকদের বেশ আনাগোনা দেখা যায়।
৫. প্রাইয়া দা ফালেসিয়া
উঁচু পাহাড়ি খাঁজ, সোনালি বালু ও আকাশি নীল পানি—চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত পর্তুগালের প্রাইয়া দা ফালেসিয়া। বিশাল সৈকতে রৌদ্রস্নান, ঢেউয়ের সঙ্গে সাঁতার কাটা বা বডি সার্ফিং উপভোগের সুযোগ মিলবে। অপরূপ সুন্দর প্রকৃতিকে সঙ্গী করে উঁচু পাহাড়ি পায়ে হাঁটার পথ ধরে হেঁটে বেড়াতে পারবেন।
৬. প্লায়া ভারাদেরো
যে কোনো পোস্টকার্ডের মতো সুন্দর সৈকতের কথা ভাবলে কিউবার প্লায়া ভারাদেরোর কথাই মাথায় আসবে। এখানে দেখা মিলবে সোনালি বালু, ফিরোজা নীল জল আর অসাধারণ সূর্যাস্তের। আপনি চাইলে মাছ ধরতে পারেন, বিচ ভলিবল খেলতে পারেন অথবা শুধু সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগ করেই কাটিয়ে দিতে পারবেন সময়।
৭. বাভারো বিচ
ডোমিনিকান রিপাবলিকের বাভারো বিচও দেখতে ঠিক পোস্টকার্ডের ছবির মতো—নরম, সাদা বালু, উষ্ণ, স্বচ্ছ জল আর শীতল ছায়া দেওয়া নারকেল গাছের সারি। প্রাকৃতিক প্রবাল প্রাচীরের কারণে এখানে সাঁতার কাটা ও স্কুবা ডাইভিং বেশ আনন্দদায়ক। যদি পানিতে নামার ইচ্ছে না থাকে, তাহলে শুধু সৈকতের ধারে বসে রোদ পোহানো বা শান্ত পরিবেশ উপভোগ করাও দারুণ অভিজ্ঞতা হবে।
৮. প্লায়া দে মুরো বিচ
স্পেনের মায়োর্কার প্লায়া দে মুরো পাইন গাছে ঘেরা লম্বা সোনালি বালি ও ফিরোজা নীল জলের একটি সৈকত। এখানে আপনি ঘুরে বেড়াতে, রৌদ্রস্নান করতে, স্কুবা ডাইভিং করতে, প্যাডলবোর্ড চালাতে অথবা উষ্ণ সমুদ্রে সাঁতার কাটতে পারেন। এখানে টয়লেট, শাওয়ার ও লাইফগার্ডের ব্যবস্থা রয়েছে। পার্কিং ফ্রি ও সহজ গণপরিবহনের ব্যবস্থা থাকায় এই সৈকত পর্যটকদের বেশি পছন্দ।
৯. কেলিংকিং বিচ
ইন্দোনেশিয়ার কেলিংকিং বিচ অসাধারণ পাহাড়ি গঠন, তুলোর মতো সাদা বালু ও ফিরোজা-সবুজ জলের জন্য বিখ্যাত। এর স্বচ্ছ জল স্কুবা ডাইভিং ও সামুদ্রিক জীবজগৎ আবিষ্কারের জন্য একেবারে আদর্শ স্থান। এখানকার সূর্যাস্তের দৃশ্য ছবির মতো সুন্দর। সৈকতে যাতায়াত ব্যবস্থা বেশ সহজ এবং পার্কিংয়ের জন্য প্রচুর জায়গা রয়েছে। এই সৈকতের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ এর শান্ত ও নিরিবিলি পরিবেশ।
১০. মিরটোস বিচ
গ্রিসের কেফালোনিয়ার মিরটোস বিচ পর্বতমালায় ঘেরা একটি স্বপ্নের মতো সৈকত। একটি শান্ত দিন উপভোগের জন্য উপযুক্ত জায়গা এই সৈকত। নীল জলে সাঁতার কাটা বা স্কুবা ডাইভিং করতে পারবেন। কাছের কোনো কফি শপে বসতে পারবেন। খুব বেশি ভিড় হয় না বলে নিরিবিলি পরিবেশে কাটবে বেশ দারুণ সময়।
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১১ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
১ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
২ দিন আগে