ভ্রমণ ডেস্ক
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ প্রতিবছর নেপালের মাউন্ট এভারেস্ট সামিটে যান। পর্বতারোহীদের জন্য এটি সারা জীবনের স্বপ্ন। কিন্তু এসব অভিযাত্রীর অনেকেই দুর্ভাগ্যবশত সেখান থেকে আর ফিরতে পারেন না। কেউ চরম প্রতিকূলতার মধ্যে লড়াই করে বেঁচে ফেরেন কোনোমতে। আটকে পড়া কিংবা বিপদগ্রস্ত আরোহীদের উদ্ধারকাজ আরও দ্রুত ও সহজ করতে এভারেস্টে আরোহণকারীদের ট্র্যাকিং চিপ ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে নেপাল সরকার।
পর্বতারোহীদের এই চিপের জন্য দিতে হবে ১০ থেকে ১৫ ডলার। চিপটি তাঁদের জ্যাকেটে বিশেষভাবে সেলাই করে সেট করা হবে। পর্বতারোহীরা ফিরে আসার পর চিপটি খুলে নিয়ে পরবর্তী আরোহীর জন্য সংরক্ষণ করা হবে। ট্র্যাকিং চিপগুলো স্যাটেলাইটের তথ্য ভাগ করার জন্য গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস ব্যবহার করবে।
বিশ্বের ১০টি সর্বোচ্চ শৃঙ্গের ৮টিই নেপালে অবস্থিত। দেশটি পর্বতারোহণ পর্যটন থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করে। মাউন্ট এভারেস্ট সামিটের অনুমতির জন্য নেপাল সরকারের কাছে জমা দিতে হয় ১১ হাজার ডলার। এ ছাড়া গিয়ার, খাবার, সম্পূরক অক্সিজেন, শেরপা গাইড এবং আরও অনেক কিছুর দাম যোগ করে পাহাড়ে উঠতে ৩৫ হাজার ডলার খরচ করতে হয়। এত উচ্চমূল্যের পরেও এভারেস্ট সামিটের কমতি নেই। ফলে নেপাল সরকার আরোহীদের ডিজিটাল নিরাপত্তা প্যারামিটারে যোগ করল আরও একটি ধাপ।
দেশটির ট্যুরিজম বিভাগের পরিচালক রাকেশ গৌরাঙ্গ জানান, ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদগ্রস্ত পর্বতারোহীদের খুঁজে বের করা ও উদ্ধার করার ক্ষেত্রে সময় বাঁচানোর জন্য ট্র্যাকিং সিস্টেম চালু করা হচ্ছে। ট্র্যাকার ব্যবহারের ফলে এভারেস্টের চূড়ায় দুর্ঘটনার হার কমে আসবে। উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত বিপদগ্রস্তের সন্ধান পেয়ে তাঁদের কাছে সাহায্যের জন্য পৌঁছাতে পারবেন। মাউন্ট এভারেস্ট আরোহণ শেষ করতে সময় লাগে প্রায় দুই মাস। সবচেয়ে অনুকূল আবহাওয়ায়ও সেখানে আরোহণ করা ঝুঁকিপূর্ণ। ট্র্যাকিং সিস্টেম ব্যবহারের ফলে এই ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে মনে করে নেপালের পর্যটন বিভাগ।
সূত্র : সিএনএন
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ প্রতিবছর নেপালের মাউন্ট এভারেস্ট সামিটে যান। পর্বতারোহীদের জন্য এটি সারা জীবনের স্বপ্ন। কিন্তু এসব অভিযাত্রীর অনেকেই দুর্ভাগ্যবশত সেখান থেকে আর ফিরতে পারেন না। কেউ চরম প্রতিকূলতার মধ্যে লড়াই করে বেঁচে ফেরেন কোনোমতে। আটকে পড়া কিংবা বিপদগ্রস্ত আরোহীদের উদ্ধারকাজ আরও দ্রুত ও সহজ করতে এভারেস্টে আরোহণকারীদের ট্র্যাকিং চিপ ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে নেপাল সরকার।
পর্বতারোহীদের এই চিপের জন্য দিতে হবে ১০ থেকে ১৫ ডলার। চিপটি তাঁদের জ্যাকেটে বিশেষভাবে সেলাই করে সেট করা হবে। পর্বতারোহীরা ফিরে আসার পর চিপটি খুলে নিয়ে পরবর্তী আরোহীর জন্য সংরক্ষণ করা হবে। ট্র্যাকিং চিপগুলো স্যাটেলাইটের তথ্য ভাগ করার জন্য গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস ব্যবহার করবে।
বিশ্বের ১০টি সর্বোচ্চ শৃঙ্গের ৮টিই নেপালে অবস্থিত। দেশটি পর্বতারোহণ পর্যটন থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করে। মাউন্ট এভারেস্ট সামিটের অনুমতির জন্য নেপাল সরকারের কাছে জমা দিতে হয় ১১ হাজার ডলার। এ ছাড়া গিয়ার, খাবার, সম্পূরক অক্সিজেন, শেরপা গাইড এবং আরও অনেক কিছুর দাম যোগ করে পাহাড়ে উঠতে ৩৫ হাজার ডলার খরচ করতে হয়। এত উচ্চমূল্যের পরেও এভারেস্ট সামিটের কমতি নেই। ফলে নেপাল সরকার আরোহীদের ডিজিটাল নিরাপত্তা প্যারামিটারে যোগ করল আরও একটি ধাপ।
দেশটির ট্যুরিজম বিভাগের পরিচালক রাকেশ গৌরাঙ্গ জানান, ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদগ্রস্ত পর্বতারোহীদের খুঁজে বের করা ও উদ্ধার করার ক্ষেত্রে সময় বাঁচানোর জন্য ট্র্যাকিং সিস্টেম চালু করা হচ্ছে। ট্র্যাকার ব্যবহারের ফলে এভারেস্টের চূড়ায় দুর্ঘটনার হার কমে আসবে। উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত বিপদগ্রস্তের সন্ধান পেয়ে তাঁদের কাছে সাহায্যের জন্য পৌঁছাতে পারবেন। মাউন্ট এভারেস্ট আরোহণ শেষ করতে সময় লাগে প্রায় দুই মাস। সবচেয়ে অনুকূল আবহাওয়ায়ও সেখানে আরোহণ করা ঝুঁকিপূর্ণ। ট্র্যাকিং সিস্টেম ব্যবহারের ফলে এই ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে মনে করে নেপালের পর্যটন বিভাগ।
সূত্র : সিএনএন
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
২ দিন আগে