ফিচার ডেস্ক
বিশাল মরুভূমি, নীল সমুদ্র আর উঁচু পাহাড়ঘেরা সৌদি আরব এখন রোমাঞ্চপ্রেমী পর্যটকদের নতুন গন্তব্য। দেশটির ভৌগোলিক বৈচিত্র্য এতটাই যে সেখানে মরুভূমিতে বালুর ঢেউয়ে গাড়ি চালানো যায়, সমুদ্রে ডাইভিং করা যায়, আবার চাইলে পাহাড়ের মাঝে হারিয়েও যাওয়া যায়। সৌদির এক্সট্রিম স্পোর্টস ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ও বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্কাইডাইভার ওমর ফয়সাল আলহেগেলান বলেন, ‘সৌদিতে অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজমের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের আছে লোহিতসাগর, স্বর্ণালি মরুভূমি আর পাহাড়। এ সবকিছুই পর্যটকদের জন্য দারুণ উপভোগ্য।’
ডিউন বাশিং
ঢেউখেলানো মরুভূমির বালুতে গাড়ি চালানোকে বলা হয় ডিউন বাশিং। মনে হবে যেন বালুর সমুদ্রে নৌকা চালাচ্ছেন। নতুনদের গাইড করার জন্য সেখানে আছেন অভিজ্ঞ চালকেরা। এ ছাড়া ট্যুর গ্রুপে অংশ নিয়েও উপভোগ করা যায় এই অভিজ্ঞতা। ডিউন বাশিংয়ের জন্য সৌদি আরবের জনপ্রিয় জায়গাগুলোর মধ্যে রয়েছে মুন মাউন্টেন এবং কিং খালিদ রয়্যাল রিজার্ভ।
ওয়াটার স্পোর্টস
সৌদি আরবের লোহিতসাগর এবং আরব উপসাগরের বিভিন্ন জায়গায় অনেক ধরনের ওয়াটার স্পোর্টস রয়েছে। জেদ্দা শহরে রয়েছে স্নোরকেলিং, ডাইভিং, শার্কের সঙ্গে সাঁতার, জেট স্কি বা ফ্লাইবোর্ডিং করার সুযোগ। এ ছাড়া প্যারাসেইলিং করা যাবে। নতুনদের জন্যও এর সবকিছুই সহজে শেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
পাহাড়ে অভিযান
সৌদি আরবের বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকা রোমাঞ্চপ্রেমীদের জন্য বেশ উপভোগ্য। জাবাল হালালিয়াত পাহাড় থেকে দেখা যায় রক ফরমেশন ও ক্যানিয়ন। আর যদি হাইকিং পছন্দ করেন, তাহলে বছরের যেকোনো সময় চলে যেতে পারেন আল হাদা পর্বতে। এ ছাড়া আল-উলা অঞ্চলের পাহাড়েও চড়া যায়।
ঘোড়ায় চড়া
ঘোড়া সৌদি আরবের দীর্ঘ ঐতিহ্যের সঙ্গে জড়িত। মরুভূমি বা উপকূলে ঘোড়ায় চড়ে সৌদি আরবের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। রিয়াদের কাবালো ইক্যুস্ট্রিয়ান ক্লাব ঘোড়া চালানোর প্রশিক্ষণ দেয় এবং এখানে আপনি বিভিন্ন প্রজাতির আরব ঘোড়ায় চড়ে বেড়াতে পারেন।
স্কাইডাইভিং ও প্যারাগ্লাইডিং
তায়েফ, রিয়াদ বা জেদ্দার মতো জায়গাগুলোতে এখন স্কাইডাইভিং করা যায়। এ ছাড়া সেসব জায়গা থেকে উপভোগ করা যাবে প্যারাগ্লাইডিং। নীল আকাশে উড়ে দেখা যাবে সৌদি আরবের অপরূপ দৃশ্য। দেশটিতে এই অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস শেখার অনেক প্রশিক্ষণকেন্দ্র রয়েছে।
সৌদি আরবের অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম পর্যটকদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা হতে পারে। বিভিন্ন বয়স ও রুচির মানুষেরা দেশটির অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম উপভোগ করতে পারেন।
সূত্র: ভিজিট সৌদি আরাবিয়া
বিশাল মরুভূমি, নীল সমুদ্র আর উঁচু পাহাড়ঘেরা সৌদি আরব এখন রোমাঞ্চপ্রেমী পর্যটকদের নতুন গন্তব্য। দেশটির ভৌগোলিক বৈচিত্র্য এতটাই যে সেখানে মরুভূমিতে বালুর ঢেউয়ে গাড়ি চালানো যায়, সমুদ্রে ডাইভিং করা যায়, আবার চাইলে পাহাড়ের মাঝে হারিয়েও যাওয়া যায়। সৌদির এক্সট্রিম স্পোর্টস ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ও বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্কাইডাইভার ওমর ফয়সাল আলহেগেলান বলেন, ‘সৌদিতে অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজমের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের আছে লোহিতসাগর, স্বর্ণালি মরুভূমি আর পাহাড়। এ সবকিছুই পর্যটকদের জন্য দারুণ উপভোগ্য।’
ডিউন বাশিং
ঢেউখেলানো মরুভূমির বালুতে গাড়ি চালানোকে বলা হয় ডিউন বাশিং। মনে হবে যেন বালুর সমুদ্রে নৌকা চালাচ্ছেন। নতুনদের গাইড করার জন্য সেখানে আছেন অভিজ্ঞ চালকেরা। এ ছাড়া ট্যুর গ্রুপে অংশ নিয়েও উপভোগ করা যায় এই অভিজ্ঞতা। ডিউন বাশিংয়ের জন্য সৌদি আরবের জনপ্রিয় জায়গাগুলোর মধ্যে রয়েছে মুন মাউন্টেন এবং কিং খালিদ রয়্যাল রিজার্ভ।
ওয়াটার স্পোর্টস
সৌদি আরবের লোহিতসাগর এবং আরব উপসাগরের বিভিন্ন জায়গায় অনেক ধরনের ওয়াটার স্পোর্টস রয়েছে। জেদ্দা শহরে রয়েছে স্নোরকেলিং, ডাইভিং, শার্কের সঙ্গে সাঁতার, জেট স্কি বা ফ্লাইবোর্ডিং করার সুযোগ। এ ছাড়া প্যারাসেইলিং করা যাবে। নতুনদের জন্যও এর সবকিছুই সহজে শেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
পাহাড়ে অভিযান
সৌদি আরবের বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকা রোমাঞ্চপ্রেমীদের জন্য বেশ উপভোগ্য। জাবাল হালালিয়াত পাহাড় থেকে দেখা যায় রক ফরমেশন ও ক্যানিয়ন। আর যদি হাইকিং পছন্দ করেন, তাহলে বছরের যেকোনো সময় চলে যেতে পারেন আল হাদা পর্বতে। এ ছাড়া আল-উলা অঞ্চলের পাহাড়েও চড়া যায়।
ঘোড়ায় চড়া
ঘোড়া সৌদি আরবের দীর্ঘ ঐতিহ্যের সঙ্গে জড়িত। মরুভূমি বা উপকূলে ঘোড়ায় চড়ে সৌদি আরবের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। রিয়াদের কাবালো ইক্যুস্ট্রিয়ান ক্লাব ঘোড়া চালানোর প্রশিক্ষণ দেয় এবং এখানে আপনি বিভিন্ন প্রজাতির আরব ঘোড়ায় চড়ে বেড়াতে পারেন।
স্কাইডাইভিং ও প্যারাগ্লাইডিং
তায়েফ, রিয়াদ বা জেদ্দার মতো জায়গাগুলোতে এখন স্কাইডাইভিং করা যায়। এ ছাড়া সেসব জায়গা থেকে উপভোগ করা যাবে প্যারাগ্লাইডিং। নীল আকাশে উড়ে দেখা যাবে সৌদি আরবের অপরূপ দৃশ্য। দেশটিতে এই অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস শেখার অনেক প্রশিক্ষণকেন্দ্র রয়েছে।
সৌদি আরবের অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম পর্যটকদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা হতে পারে। বিভিন্ন বয়স ও রুচির মানুষেরা দেশটির অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম উপভোগ করতে পারেন।
সূত্র: ভিজিট সৌদি আরাবিয়া
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১১ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
১ দিন আগে