মনজুরুল ইসলাম

পর্যটনের জন্য আমাদের কি লক্ষ্যমাত্রা আছে?
প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তারা নিজেদের মতো করেই কাজগুলো করছে। সিচুয়েশন আরও খারাপ হবে। কারণ ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ইলেকশন। আমরা আশঙ্কা করছি, জানুয়ারিতে ইলেকশন হলে নভেম্বর থেকে নন-অ্যারাইভাল ভিসা বন্ধ হয়ে যাবে। আগের ইলেকশন থেকে এটা আমাদের অভিজ্ঞতা। অ্যাম্বাসিগুলো কল্পনাতীতভাবে নন-প্রফেশনাল আচরণ করছে এখন থেকে। অথচ দেখেন, প্রজ্ঞাপনটা হচ্ছে যদি আপনার তিনটা জিনিস থাকে- একটা রিটার্ন টিকিট, একটা ভিসা রিকগনিশন আর একটা হোটেল বুকিং কনফার্মেশন। ঢাকা এয়ারপোর্টে আপনি ৫১ ডলার দিয়ে অ্যারাইভাল ভিসা পাবেন। ঢাকায় যে অ্যারাইভাল ভিসাগুলো পাওয়া যায়, হাইকমিশন বা অ্যাম্বাসিগুলো তা বলে না। আরেকটা বড় সম্ভাবনা বা সুযোগ ছিল। মিডিয়ার সঙ্গে অ্যাটলিস্ট ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কাজ করতে পারা। অন্যান্য দেশে যা-ই হোক, যারা আসতে চায়, তাদের জন্য ভিসা বা অ্যারাইভাল ভিসা চালু করতে পারতাম! মিতালি এক্সপ্রেস চালু হয়েছে ঢাকা থেকে এনজিপি। কী লাভ হয়েছে? তারা আসে, তারা আসতে চায়। শুধু ভিসার কারণে আসতে পারে না। যেমন ১৩ জন নেপালি সব কাগজপত্র দেওয়ার পরেও ঢাকা এয়ারপোর্টে তাঁদের সাড়ে তিন ঘণ্টা লেগেছে। ১৩ জন মাত্র। তাঁদেরই যদি এতক্ষণ লাগে, তাঁরা কেন আসবেন? তাঁরা খুবই বিরক্ত। প্রথম কথা হচ্ছে, আমাদের কোনো টার্গেট নেই, লক্ষ্যমাত্রা নেই।
লক্ষ্যমাত্রা ছাড়া কি কোনোভাবে এগোনো সম্ভব?
প্রশ্নই আসে না। ধরেন, আপনি একটা মার্কেটিং প্ল্যান করতে চান, কিসের ওপর মার্কেটিং প্ল্যান করবেন? আপনার একটা ডেটাবেইস লাগবে না? সেটা না থাকলে পরের বছরে বা তিন বছরের ট্যুরিজম প্ল্যান আপনি কীভাবে তৈরি করবেন? আমাদের এখানে কোনো ট্যুরিজম প্ল্যান নেই। এর জন্য যখন খুশি, তখন যা কিছু করা যায়।
ভারত, নেপাল, ভুটান, মালয়েশিয়া—এসব দেশ যখন দেখছে তাদের দেশে বাংলাদেশিরা যাচ্ছে। যদি এক বছরে ২০ হাজার পর্যটক যায়, পরের বছরগুলোতে তারা সেটাকে ৫০ হাজার বা ১ লাখে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু আমরা বিক্ষিপ্ত। একবার চায়নার দিকে দৌড়াচ্ছি, একবার জাপানের দিকে তো একবার ইউকের দিকে দৌড়াচ্ছি, একবার ভারতের দিকে। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনো একটা মার্কেটকে কি আমরা নার্সিং করছি?
একদম তাই, আপনাকে টার্গেট মার্কেট ঠিক করতে হবে। আপনি দুই অথবা তিন বছরে যদি ৫ থেকে ১০টি দেশকে টার্গেট করতে চান, কিসের ভিত্তিতে টার্গেট করবেন? একটা পরিসংখ্যান লাগবে তো। যেসব দেশ টার্গেট করতে চান, তাদের ট্যুরিজম সম্পর্কে যদি না জানেন, আপনি কীভাবে মার্কেট প্ল্যান করবেন? আপনি ট্যুরিজম বোর্ডে গিয়ে বলেন, আপনাদের মার্কেটিং প্ল্যানটা একটু বলেন তো। পাবেন না। এটা হচ্ছে উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ—ওই রকম।
এটা কি বলা যায় যে বিদেশি পর্যটক আনার ক্ষেত্রে কোনো পরিকল্পনা নেই?
হুম, পরিকল্পনার চেয়েও বড় কথা, মাস্টারপ্ল্যান করলেই কি আসলে সব কাজ হয়ে যায়? আপনি যেসব প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন; এর মাস্টারপ্ল্যানে বলা আছে, কক্সবাজারে এই প্রজেক্টটা নিলে এই লাভ হবে। আপনি কি ওই প্রজেক্টটা নিয়েছেন বা ওই প্রজেক্টটা নেওয়ার জন্য ৫০ লাখ বা ১০০ কোটি টাকা কষ্ট করে ইনভেস্ট করতে হয়, সেটা কি আপনি করছেন? করে তো সেটাকে একটা প্রডাক্ট হিসেবে দাঁড় করাতে হবে। আপনি তো সে কাজটাই করেন না।
নীতিগত সহায়তা আমাদের এই ট্রেডের লোকজন পান কি না?
আমি পাই না। এটাই তো দরকার। এখন টুরিস্ট আনার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নীতিগত সহায়তা। উদাহরণ দিই, ইন্টারন্যাশনাল ক্রুজ নিয়ে কাজ করতে আমাকে ১৭টি ডিপার্টমেন্টে যেতে হয়েছে অনুমতির জন্য। আমি একজন এন্ট্রাপ্রেনিউর, ১৭টা জায়গায় গিয়ে কি কাজ করা সম্ভব? আমি পারছি। কারণ আমি অনেক দিনের পুরোনো লোক। নতুনরা কাজটা কেন করবে? প্রথমেই তারা শেষ হয়ে যাবে। তাহলে আপনারা ওয়ান স্টেপ করেন। প্রপোজাল হয়েছে কিন্তু কাজ হয়নি।
কোন পয়েন্টে শিগগিরই নীতিগত সহায়তা দরকার?
ভিসা। ই-ভিসা যদি না-ও করতে পারেন, অ্যারাইভাল ভিসা। অ্যারাইভাল ভিসা হলে একটা কথা আছে। অ্যারাইভাল ভিসা আপনি ঢাকা এয়ারপোর্টে করলেন। কিন্তু আমার চারদিকে কতগুলো বর্ডার। সেই বর্ডার দিয়ে যদি আমি ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কথা বলি, ভাবতে হবে। যে লোকটা শিলিগুড়ি বা দার্জিলিংয়ে এলেন, ইচ্ছা করলে আমি কি তাঁকে পঞ্চগড়ে নিয়ে আসতে পারি না? আমার টি-গার্ডেন আছে, আরও অন্যান্য জিনিস আছে। আনতে পারি তো? তিনি ফুলবাড়ী বর্ডার দিয়ে আসবেন। এ ক্ষেত্রে অ্যারাইভাল ভিসা শুধু এয়ারপোর্টে অ্যাপ্লিকেবল হলে চলবে না। আমি বলেছি যে ভিসা পলিসি চেঞ্জ করতে হবে। ভিসা পলিসিতে বিমান, সড়ক, জল—সব পথ থাকতে হবে। মোংলা বা চিটাগাং পোর্টে আসবে। মোটকথা, এন্ট্রি সব পয়েন্টেই দিতে হবে। এটা এখন আমার কাছে এক নম্বর মনে হয়। দুই নম্বর হচ্ছে, পলিসি। কিছু কিছু জায়গায় পলিসি সহজ হতে হবে। ইনভেস্টর ফ্রেন্ডলি কিংবা প্রাইভেট সেক্টর ফ্রেন্ডলি হতে হবে।
নতুন টার্মিনাল হওয়ায় ট্যুরিজমে কোনো প্রভাব ফেলছে কি না?
আমি জানি না। তবে নতুন টার্মিনাল হওয়ায় একটা সুবিধা হবে, এখানে হয়তো অনেকেই ইন্টারেস্টেড হবে। এই পটেনশিয়ালটিকে কাজে লাগাতে হবে। ট্যুরিজমবান্ধব করতে হবে। আমাদের এয়ারপোর্টগুলো ট্যুরিজম ফ্রেন্ডলি না। নামার পর গাড়ি পাওয়া যায় না, অন্যান্য জিনিস পাওয়া যায় না। এটাকে সিস্টেমের ভেতরে আনতে হবে, যেহেতু এয়ারপোর্ট হচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে প্লেন ভরে বিদেশে যাচ্ছে, কিন্তু বিদেশ থেকে যদি না আনতে পারি, হিউজ ট্যুরিজম গ্যাপ থাকবে। বাংলাদেশের ট্যুরিজমটা আসলে লেজার বা হলিডে মেকার ট্যুরিজম নয়। এটা বিজনেস ট্যুরিজম। এখানে হয় বিজনেস ট্যুরিজম। তার অফিস বা কোম্পানি বেয়ার করছে। একজন ইনডিভিজ্যুয়াল ট্রাভেলার, যে ফ্যামিলি নিয়ে বেড়াতে যায়, তার একজনের জন্য ২ হাজার টাকা বাড়লে ৫ জনের জন্য ১০ হাজার টাকা বেড়ে গেল। আলটিমেটলি বেড়ে গেল। এগুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

পর্যটনের জন্য আমাদের কি লক্ষ্যমাত্রা আছে?
প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তারা নিজেদের মতো করেই কাজগুলো করছে। সিচুয়েশন আরও খারাপ হবে। কারণ ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ইলেকশন। আমরা আশঙ্কা করছি, জানুয়ারিতে ইলেকশন হলে নভেম্বর থেকে নন-অ্যারাইভাল ভিসা বন্ধ হয়ে যাবে। আগের ইলেকশন থেকে এটা আমাদের অভিজ্ঞতা। অ্যাম্বাসিগুলো কল্পনাতীতভাবে নন-প্রফেশনাল আচরণ করছে এখন থেকে। অথচ দেখেন, প্রজ্ঞাপনটা হচ্ছে যদি আপনার তিনটা জিনিস থাকে- একটা রিটার্ন টিকিট, একটা ভিসা রিকগনিশন আর একটা হোটেল বুকিং কনফার্মেশন। ঢাকা এয়ারপোর্টে আপনি ৫১ ডলার দিয়ে অ্যারাইভাল ভিসা পাবেন। ঢাকায় যে অ্যারাইভাল ভিসাগুলো পাওয়া যায়, হাইকমিশন বা অ্যাম্বাসিগুলো তা বলে না। আরেকটা বড় সম্ভাবনা বা সুযোগ ছিল। মিডিয়ার সঙ্গে অ্যাটলিস্ট ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কাজ করতে পারা। অন্যান্য দেশে যা-ই হোক, যারা আসতে চায়, তাদের জন্য ভিসা বা অ্যারাইভাল ভিসা চালু করতে পারতাম! মিতালি এক্সপ্রেস চালু হয়েছে ঢাকা থেকে এনজিপি। কী লাভ হয়েছে? তারা আসে, তারা আসতে চায়। শুধু ভিসার কারণে আসতে পারে না। যেমন ১৩ জন নেপালি সব কাগজপত্র দেওয়ার পরেও ঢাকা এয়ারপোর্টে তাঁদের সাড়ে তিন ঘণ্টা লেগেছে। ১৩ জন মাত্র। তাঁদেরই যদি এতক্ষণ লাগে, তাঁরা কেন আসবেন? তাঁরা খুবই বিরক্ত। প্রথম কথা হচ্ছে, আমাদের কোনো টার্গেট নেই, লক্ষ্যমাত্রা নেই।
লক্ষ্যমাত্রা ছাড়া কি কোনোভাবে এগোনো সম্ভব?
প্রশ্নই আসে না। ধরেন, আপনি একটা মার্কেটিং প্ল্যান করতে চান, কিসের ওপর মার্কেটিং প্ল্যান করবেন? আপনার একটা ডেটাবেইস লাগবে না? সেটা না থাকলে পরের বছরে বা তিন বছরের ট্যুরিজম প্ল্যান আপনি কীভাবে তৈরি করবেন? আমাদের এখানে কোনো ট্যুরিজম প্ল্যান নেই। এর জন্য যখন খুশি, তখন যা কিছু করা যায়।
ভারত, নেপাল, ভুটান, মালয়েশিয়া—এসব দেশ যখন দেখছে তাদের দেশে বাংলাদেশিরা যাচ্ছে। যদি এক বছরে ২০ হাজার পর্যটক যায়, পরের বছরগুলোতে তারা সেটাকে ৫০ হাজার বা ১ লাখে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু আমরা বিক্ষিপ্ত। একবার চায়নার দিকে দৌড়াচ্ছি, একবার জাপানের দিকে তো একবার ইউকের দিকে দৌড়াচ্ছি, একবার ভারতের দিকে। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনো একটা মার্কেটকে কি আমরা নার্সিং করছি?
একদম তাই, আপনাকে টার্গেট মার্কেট ঠিক করতে হবে। আপনি দুই অথবা তিন বছরে যদি ৫ থেকে ১০টি দেশকে টার্গেট করতে চান, কিসের ভিত্তিতে টার্গেট করবেন? একটা পরিসংখ্যান লাগবে তো। যেসব দেশ টার্গেট করতে চান, তাদের ট্যুরিজম সম্পর্কে যদি না জানেন, আপনি কীভাবে মার্কেট প্ল্যান করবেন? আপনি ট্যুরিজম বোর্ডে গিয়ে বলেন, আপনাদের মার্কেটিং প্ল্যানটা একটু বলেন তো। পাবেন না। এটা হচ্ছে উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ—ওই রকম।
এটা কি বলা যায় যে বিদেশি পর্যটক আনার ক্ষেত্রে কোনো পরিকল্পনা নেই?
হুম, পরিকল্পনার চেয়েও বড় কথা, মাস্টারপ্ল্যান করলেই কি আসলে সব কাজ হয়ে যায়? আপনি যেসব প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন; এর মাস্টারপ্ল্যানে বলা আছে, কক্সবাজারে এই প্রজেক্টটা নিলে এই লাভ হবে। আপনি কি ওই প্রজেক্টটা নিয়েছেন বা ওই প্রজেক্টটা নেওয়ার জন্য ৫০ লাখ বা ১০০ কোটি টাকা কষ্ট করে ইনভেস্ট করতে হয়, সেটা কি আপনি করছেন? করে তো সেটাকে একটা প্রডাক্ট হিসেবে দাঁড় করাতে হবে। আপনি তো সে কাজটাই করেন না।
নীতিগত সহায়তা আমাদের এই ট্রেডের লোকজন পান কি না?
আমি পাই না। এটাই তো দরকার। এখন টুরিস্ট আনার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নীতিগত সহায়তা। উদাহরণ দিই, ইন্টারন্যাশনাল ক্রুজ নিয়ে কাজ করতে আমাকে ১৭টি ডিপার্টমেন্টে যেতে হয়েছে অনুমতির জন্য। আমি একজন এন্ট্রাপ্রেনিউর, ১৭টা জায়গায় গিয়ে কি কাজ করা সম্ভব? আমি পারছি। কারণ আমি অনেক দিনের পুরোনো লোক। নতুনরা কাজটা কেন করবে? প্রথমেই তারা শেষ হয়ে যাবে। তাহলে আপনারা ওয়ান স্টেপ করেন। প্রপোজাল হয়েছে কিন্তু কাজ হয়নি।
কোন পয়েন্টে শিগগিরই নীতিগত সহায়তা দরকার?
ভিসা। ই-ভিসা যদি না-ও করতে পারেন, অ্যারাইভাল ভিসা। অ্যারাইভাল ভিসা হলে একটা কথা আছে। অ্যারাইভাল ভিসা আপনি ঢাকা এয়ারপোর্টে করলেন। কিন্তু আমার চারদিকে কতগুলো বর্ডার। সেই বর্ডার দিয়ে যদি আমি ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কথা বলি, ভাবতে হবে। যে লোকটা শিলিগুড়ি বা দার্জিলিংয়ে এলেন, ইচ্ছা করলে আমি কি তাঁকে পঞ্চগড়ে নিয়ে আসতে পারি না? আমার টি-গার্ডেন আছে, আরও অন্যান্য জিনিস আছে। আনতে পারি তো? তিনি ফুলবাড়ী বর্ডার দিয়ে আসবেন। এ ক্ষেত্রে অ্যারাইভাল ভিসা শুধু এয়ারপোর্টে অ্যাপ্লিকেবল হলে চলবে না। আমি বলেছি যে ভিসা পলিসি চেঞ্জ করতে হবে। ভিসা পলিসিতে বিমান, সড়ক, জল—সব পথ থাকতে হবে। মোংলা বা চিটাগাং পোর্টে আসবে। মোটকথা, এন্ট্রি সব পয়েন্টেই দিতে হবে। এটা এখন আমার কাছে এক নম্বর মনে হয়। দুই নম্বর হচ্ছে, পলিসি। কিছু কিছু জায়গায় পলিসি সহজ হতে হবে। ইনভেস্টর ফ্রেন্ডলি কিংবা প্রাইভেট সেক্টর ফ্রেন্ডলি হতে হবে।
নতুন টার্মিনাল হওয়ায় ট্যুরিজমে কোনো প্রভাব ফেলছে কি না?
আমি জানি না। তবে নতুন টার্মিনাল হওয়ায় একটা সুবিধা হবে, এখানে হয়তো অনেকেই ইন্টারেস্টেড হবে। এই পটেনশিয়ালটিকে কাজে লাগাতে হবে। ট্যুরিজমবান্ধব করতে হবে। আমাদের এয়ারপোর্টগুলো ট্যুরিজম ফ্রেন্ডলি না। নামার পর গাড়ি পাওয়া যায় না, অন্যান্য জিনিস পাওয়া যায় না। এটাকে সিস্টেমের ভেতরে আনতে হবে, যেহেতু এয়ারপোর্ট হচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে প্লেন ভরে বিদেশে যাচ্ছে, কিন্তু বিদেশ থেকে যদি না আনতে পারি, হিউজ ট্যুরিজম গ্যাপ থাকবে। বাংলাদেশের ট্যুরিজমটা আসলে লেজার বা হলিডে মেকার ট্যুরিজম নয়। এটা বিজনেস ট্যুরিজম। এখানে হয় বিজনেস ট্যুরিজম। তার অফিস বা কোম্পানি বেয়ার করছে। একজন ইনডিভিজ্যুয়াল ট্রাভেলার, যে ফ্যামিলি নিয়ে বেড়াতে যায়, তার একজনের জন্য ২ হাজার টাকা বাড়লে ৫ জনের জন্য ১০ হাজার টাকা বেড়ে গেল। আলটিমেটলি বেড়ে গেল। এগুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মনজুরুল ইসলাম

পর্যটনের জন্য আমাদের কি লক্ষ্যমাত্রা আছে?
প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তারা নিজেদের মতো করেই কাজগুলো করছে। সিচুয়েশন আরও খারাপ হবে। কারণ ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ইলেকশন। আমরা আশঙ্কা করছি, জানুয়ারিতে ইলেকশন হলে নভেম্বর থেকে নন-অ্যারাইভাল ভিসা বন্ধ হয়ে যাবে। আগের ইলেকশন থেকে এটা আমাদের অভিজ্ঞতা। অ্যাম্বাসিগুলো কল্পনাতীতভাবে নন-প্রফেশনাল আচরণ করছে এখন থেকে। অথচ দেখেন, প্রজ্ঞাপনটা হচ্ছে যদি আপনার তিনটা জিনিস থাকে- একটা রিটার্ন টিকিট, একটা ভিসা রিকগনিশন আর একটা হোটেল বুকিং কনফার্মেশন। ঢাকা এয়ারপোর্টে আপনি ৫১ ডলার দিয়ে অ্যারাইভাল ভিসা পাবেন। ঢাকায় যে অ্যারাইভাল ভিসাগুলো পাওয়া যায়, হাইকমিশন বা অ্যাম্বাসিগুলো তা বলে না। আরেকটা বড় সম্ভাবনা বা সুযোগ ছিল। মিডিয়ার সঙ্গে অ্যাটলিস্ট ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কাজ করতে পারা। অন্যান্য দেশে যা-ই হোক, যারা আসতে চায়, তাদের জন্য ভিসা বা অ্যারাইভাল ভিসা চালু করতে পারতাম! মিতালি এক্সপ্রেস চালু হয়েছে ঢাকা থেকে এনজিপি। কী লাভ হয়েছে? তারা আসে, তারা আসতে চায়। শুধু ভিসার কারণে আসতে পারে না। যেমন ১৩ জন নেপালি সব কাগজপত্র দেওয়ার পরেও ঢাকা এয়ারপোর্টে তাঁদের সাড়ে তিন ঘণ্টা লেগেছে। ১৩ জন মাত্র। তাঁদেরই যদি এতক্ষণ লাগে, তাঁরা কেন আসবেন? তাঁরা খুবই বিরক্ত। প্রথম কথা হচ্ছে, আমাদের কোনো টার্গেট নেই, লক্ষ্যমাত্রা নেই।
লক্ষ্যমাত্রা ছাড়া কি কোনোভাবে এগোনো সম্ভব?
প্রশ্নই আসে না। ধরেন, আপনি একটা মার্কেটিং প্ল্যান করতে চান, কিসের ওপর মার্কেটিং প্ল্যান করবেন? আপনার একটা ডেটাবেইস লাগবে না? সেটা না থাকলে পরের বছরে বা তিন বছরের ট্যুরিজম প্ল্যান আপনি কীভাবে তৈরি করবেন? আমাদের এখানে কোনো ট্যুরিজম প্ল্যান নেই। এর জন্য যখন খুশি, তখন যা কিছু করা যায়।
ভারত, নেপাল, ভুটান, মালয়েশিয়া—এসব দেশ যখন দেখছে তাদের দেশে বাংলাদেশিরা যাচ্ছে। যদি এক বছরে ২০ হাজার পর্যটক যায়, পরের বছরগুলোতে তারা সেটাকে ৫০ হাজার বা ১ লাখে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু আমরা বিক্ষিপ্ত। একবার চায়নার দিকে দৌড়াচ্ছি, একবার জাপানের দিকে তো একবার ইউকের দিকে দৌড়াচ্ছি, একবার ভারতের দিকে। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনো একটা মার্কেটকে কি আমরা নার্সিং করছি?
একদম তাই, আপনাকে টার্গেট মার্কেট ঠিক করতে হবে। আপনি দুই অথবা তিন বছরে যদি ৫ থেকে ১০টি দেশকে টার্গেট করতে চান, কিসের ভিত্তিতে টার্গেট করবেন? একটা পরিসংখ্যান লাগবে তো। যেসব দেশ টার্গেট করতে চান, তাদের ট্যুরিজম সম্পর্কে যদি না জানেন, আপনি কীভাবে মার্কেট প্ল্যান করবেন? আপনি ট্যুরিজম বোর্ডে গিয়ে বলেন, আপনাদের মার্কেটিং প্ল্যানটা একটু বলেন তো। পাবেন না। এটা হচ্ছে উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ—ওই রকম।
এটা কি বলা যায় যে বিদেশি পর্যটক আনার ক্ষেত্রে কোনো পরিকল্পনা নেই?
হুম, পরিকল্পনার চেয়েও বড় কথা, মাস্টারপ্ল্যান করলেই কি আসলে সব কাজ হয়ে যায়? আপনি যেসব প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন; এর মাস্টারপ্ল্যানে বলা আছে, কক্সবাজারে এই প্রজেক্টটা নিলে এই লাভ হবে। আপনি কি ওই প্রজেক্টটা নিয়েছেন বা ওই প্রজেক্টটা নেওয়ার জন্য ৫০ লাখ বা ১০০ কোটি টাকা কষ্ট করে ইনভেস্ট করতে হয়, সেটা কি আপনি করছেন? করে তো সেটাকে একটা প্রডাক্ট হিসেবে দাঁড় করাতে হবে। আপনি তো সে কাজটাই করেন না।
নীতিগত সহায়তা আমাদের এই ট্রেডের লোকজন পান কি না?
আমি পাই না। এটাই তো দরকার। এখন টুরিস্ট আনার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নীতিগত সহায়তা। উদাহরণ দিই, ইন্টারন্যাশনাল ক্রুজ নিয়ে কাজ করতে আমাকে ১৭টি ডিপার্টমেন্টে যেতে হয়েছে অনুমতির জন্য। আমি একজন এন্ট্রাপ্রেনিউর, ১৭টা জায়গায় গিয়ে কি কাজ করা সম্ভব? আমি পারছি। কারণ আমি অনেক দিনের পুরোনো লোক। নতুনরা কাজটা কেন করবে? প্রথমেই তারা শেষ হয়ে যাবে। তাহলে আপনারা ওয়ান স্টেপ করেন। প্রপোজাল হয়েছে কিন্তু কাজ হয়নি।
কোন পয়েন্টে শিগগিরই নীতিগত সহায়তা দরকার?
ভিসা। ই-ভিসা যদি না-ও করতে পারেন, অ্যারাইভাল ভিসা। অ্যারাইভাল ভিসা হলে একটা কথা আছে। অ্যারাইভাল ভিসা আপনি ঢাকা এয়ারপোর্টে করলেন। কিন্তু আমার চারদিকে কতগুলো বর্ডার। সেই বর্ডার দিয়ে যদি আমি ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কথা বলি, ভাবতে হবে। যে লোকটা শিলিগুড়ি বা দার্জিলিংয়ে এলেন, ইচ্ছা করলে আমি কি তাঁকে পঞ্চগড়ে নিয়ে আসতে পারি না? আমার টি-গার্ডেন আছে, আরও অন্যান্য জিনিস আছে। আনতে পারি তো? তিনি ফুলবাড়ী বর্ডার দিয়ে আসবেন। এ ক্ষেত্রে অ্যারাইভাল ভিসা শুধু এয়ারপোর্টে অ্যাপ্লিকেবল হলে চলবে না। আমি বলেছি যে ভিসা পলিসি চেঞ্জ করতে হবে। ভিসা পলিসিতে বিমান, সড়ক, জল—সব পথ থাকতে হবে। মোংলা বা চিটাগাং পোর্টে আসবে। মোটকথা, এন্ট্রি সব পয়েন্টেই দিতে হবে। এটা এখন আমার কাছে এক নম্বর মনে হয়। দুই নম্বর হচ্ছে, পলিসি। কিছু কিছু জায়গায় পলিসি সহজ হতে হবে। ইনভেস্টর ফ্রেন্ডলি কিংবা প্রাইভেট সেক্টর ফ্রেন্ডলি হতে হবে।
নতুন টার্মিনাল হওয়ায় ট্যুরিজমে কোনো প্রভাব ফেলছে কি না?
আমি জানি না। তবে নতুন টার্মিনাল হওয়ায় একটা সুবিধা হবে, এখানে হয়তো অনেকেই ইন্টারেস্টেড হবে। এই পটেনশিয়ালটিকে কাজে লাগাতে হবে। ট্যুরিজমবান্ধব করতে হবে। আমাদের এয়ারপোর্টগুলো ট্যুরিজম ফ্রেন্ডলি না। নামার পর গাড়ি পাওয়া যায় না, অন্যান্য জিনিস পাওয়া যায় না। এটাকে সিস্টেমের ভেতরে আনতে হবে, যেহেতু এয়ারপোর্ট হচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে প্লেন ভরে বিদেশে যাচ্ছে, কিন্তু বিদেশ থেকে যদি না আনতে পারি, হিউজ ট্যুরিজম গ্যাপ থাকবে। বাংলাদেশের ট্যুরিজমটা আসলে লেজার বা হলিডে মেকার ট্যুরিজম নয়। এটা বিজনেস ট্যুরিজম। এখানে হয় বিজনেস ট্যুরিজম। তার অফিস বা কোম্পানি বেয়ার করছে। একজন ইনডিভিজ্যুয়াল ট্রাভেলার, যে ফ্যামিলি নিয়ে বেড়াতে যায়, তার একজনের জন্য ২ হাজার টাকা বাড়লে ৫ জনের জন্য ১০ হাজার টাকা বেড়ে গেল। আলটিমেটলি বেড়ে গেল। এগুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

পর্যটনের জন্য আমাদের কি লক্ষ্যমাত্রা আছে?
প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তারা নিজেদের মতো করেই কাজগুলো করছে। সিচুয়েশন আরও খারাপ হবে। কারণ ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ইলেকশন। আমরা আশঙ্কা করছি, জানুয়ারিতে ইলেকশন হলে নভেম্বর থেকে নন-অ্যারাইভাল ভিসা বন্ধ হয়ে যাবে। আগের ইলেকশন থেকে এটা আমাদের অভিজ্ঞতা। অ্যাম্বাসিগুলো কল্পনাতীতভাবে নন-প্রফেশনাল আচরণ করছে এখন থেকে। অথচ দেখেন, প্রজ্ঞাপনটা হচ্ছে যদি আপনার তিনটা জিনিস থাকে- একটা রিটার্ন টিকিট, একটা ভিসা রিকগনিশন আর একটা হোটেল বুকিং কনফার্মেশন। ঢাকা এয়ারপোর্টে আপনি ৫১ ডলার দিয়ে অ্যারাইভাল ভিসা পাবেন। ঢাকায় যে অ্যারাইভাল ভিসাগুলো পাওয়া যায়, হাইকমিশন বা অ্যাম্বাসিগুলো তা বলে না। আরেকটা বড় সম্ভাবনা বা সুযোগ ছিল। মিডিয়ার সঙ্গে অ্যাটলিস্ট ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কাজ করতে পারা। অন্যান্য দেশে যা-ই হোক, যারা আসতে চায়, তাদের জন্য ভিসা বা অ্যারাইভাল ভিসা চালু করতে পারতাম! মিতালি এক্সপ্রেস চালু হয়েছে ঢাকা থেকে এনজিপি। কী লাভ হয়েছে? তারা আসে, তারা আসতে চায়। শুধু ভিসার কারণে আসতে পারে না। যেমন ১৩ জন নেপালি সব কাগজপত্র দেওয়ার পরেও ঢাকা এয়ারপোর্টে তাঁদের সাড়ে তিন ঘণ্টা লেগেছে। ১৩ জন মাত্র। তাঁদেরই যদি এতক্ষণ লাগে, তাঁরা কেন আসবেন? তাঁরা খুবই বিরক্ত। প্রথম কথা হচ্ছে, আমাদের কোনো টার্গেট নেই, লক্ষ্যমাত্রা নেই।
লক্ষ্যমাত্রা ছাড়া কি কোনোভাবে এগোনো সম্ভব?
প্রশ্নই আসে না। ধরেন, আপনি একটা মার্কেটিং প্ল্যান করতে চান, কিসের ওপর মার্কেটিং প্ল্যান করবেন? আপনার একটা ডেটাবেইস লাগবে না? সেটা না থাকলে পরের বছরে বা তিন বছরের ট্যুরিজম প্ল্যান আপনি কীভাবে তৈরি করবেন? আমাদের এখানে কোনো ট্যুরিজম প্ল্যান নেই। এর জন্য যখন খুশি, তখন যা কিছু করা যায়।
ভারত, নেপাল, ভুটান, মালয়েশিয়া—এসব দেশ যখন দেখছে তাদের দেশে বাংলাদেশিরা যাচ্ছে। যদি এক বছরে ২০ হাজার পর্যটক যায়, পরের বছরগুলোতে তারা সেটাকে ৫০ হাজার বা ১ লাখে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু আমরা বিক্ষিপ্ত। একবার চায়নার দিকে দৌড়াচ্ছি, একবার জাপানের দিকে তো একবার ইউকের দিকে দৌড়াচ্ছি, একবার ভারতের দিকে। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনো একটা মার্কেটকে কি আমরা নার্সিং করছি?
একদম তাই, আপনাকে টার্গেট মার্কেট ঠিক করতে হবে। আপনি দুই অথবা তিন বছরে যদি ৫ থেকে ১০টি দেশকে টার্গেট করতে চান, কিসের ভিত্তিতে টার্গেট করবেন? একটা পরিসংখ্যান লাগবে তো। যেসব দেশ টার্গেট করতে চান, তাদের ট্যুরিজম সম্পর্কে যদি না জানেন, আপনি কীভাবে মার্কেট প্ল্যান করবেন? আপনি ট্যুরিজম বোর্ডে গিয়ে বলেন, আপনাদের মার্কেটিং প্ল্যানটা একটু বলেন তো। পাবেন না। এটা হচ্ছে উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ—ওই রকম।
এটা কি বলা যায় যে বিদেশি পর্যটক আনার ক্ষেত্রে কোনো পরিকল্পনা নেই?
হুম, পরিকল্পনার চেয়েও বড় কথা, মাস্টারপ্ল্যান করলেই কি আসলে সব কাজ হয়ে যায়? আপনি যেসব প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন; এর মাস্টারপ্ল্যানে বলা আছে, কক্সবাজারে এই প্রজেক্টটা নিলে এই লাভ হবে। আপনি কি ওই প্রজেক্টটা নিয়েছেন বা ওই প্রজেক্টটা নেওয়ার জন্য ৫০ লাখ বা ১০০ কোটি টাকা কষ্ট করে ইনভেস্ট করতে হয়, সেটা কি আপনি করছেন? করে তো সেটাকে একটা প্রডাক্ট হিসেবে দাঁড় করাতে হবে। আপনি তো সে কাজটাই করেন না।
নীতিগত সহায়তা আমাদের এই ট্রেডের লোকজন পান কি না?
আমি পাই না। এটাই তো দরকার। এখন টুরিস্ট আনার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নীতিগত সহায়তা। উদাহরণ দিই, ইন্টারন্যাশনাল ক্রুজ নিয়ে কাজ করতে আমাকে ১৭টি ডিপার্টমেন্টে যেতে হয়েছে অনুমতির জন্য। আমি একজন এন্ট্রাপ্রেনিউর, ১৭টা জায়গায় গিয়ে কি কাজ করা সম্ভব? আমি পারছি। কারণ আমি অনেক দিনের পুরোনো লোক। নতুনরা কাজটা কেন করবে? প্রথমেই তারা শেষ হয়ে যাবে। তাহলে আপনারা ওয়ান স্টেপ করেন। প্রপোজাল হয়েছে কিন্তু কাজ হয়নি।
কোন পয়েন্টে শিগগিরই নীতিগত সহায়তা দরকার?
ভিসা। ই-ভিসা যদি না-ও করতে পারেন, অ্যারাইভাল ভিসা। অ্যারাইভাল ভিসা হলে একটা কথা আছে। অ্যারাইভাল ভিসা আপনি ঢাকা এয়ারপোর্টে করলেন। কিন্তু আমার চারদিকে কতগুলো বর্ডার। সেই বর্ডার দিয়ে যদি আমি ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কথা বলি, ভাবতে হবে। যে লোকটা শিলিগুড়ি বা দার্জিলিংয়ে এলেন, ইচ্ছা করলে আমি কি তাঁকে পঞ্চগড়ে নিয়ে আসতে পারি না? আমার টি-গার্ডেন আছে, আরও অন্যান্য জিনিস আছে। আনতে পারি তো? তিনি ফুলবাড়ী বর্ডার দিয়ে আসবেন। এ ক্ষেত্রে অ্যারাইভাল ভিসা শুধু এয়ারপোর্টে অ্যাপ্লিকেবল হলে চলবে না। আমি বলেছি যে ভিসা পলিসি চেঞ্জ করতে হবে। ভিসা পলিসিতে বিমান, সড়ক, জল—সব পথ থাকতে হবে। মোংলা বা চিটাগাং পোর্টে আসবে। মোটকথা, এন্ট্রি সব পয়েন্টেই দিতে হবে। এটা এখন আমার কাছে এক নম্বর মনে হয়। দুই নম্বর হচ্ছে, পলিসি। কিছু কিছু জায়গায় পলিসি সহজ হতে হবে। ইনভেস্টর ফ্রেন্ডলি কিংবা প্রাইভেট সেক্টর ফ্রেন্ডলি হতে হবে।
নতুন টার্মিনাল হওয়ায় ট্যুরিজমে কোনো প্রভাব ফেলছে কি না?
আমি জানি না। তবে নতুন টার্মিনাল হওয়ায় একটা সুবিধা হবে, এখানে হয়তো অনেকেই ইন্টারেস্টেড হবে। এই পটেনশিয়ালটিকে কাজে লাগাতে হবে। ট্যুরিজমবান্ধব করতে হবে। আমাদের এয়ারপোর্টগুলো ট্যুরিজম ফ্রেন্ডলি না। নামার পর গাড়ি পাওয়া যায় না, অন্যান্য জিনিস পাওয়া যায় না। এটাকে সিস্টেমের ভেতরে আনতে হবে, যেহেতু এয়ারপোর্ট হচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে প্লেন ভরে বিদেশে যাচ্ছে, কিন্তু বিদেশ থেকে যদি না আনতে পারি, হিউজ ট্যুরিজম গ্যাপ থাকবে। বাংলাদেশের ট্যুরিজমটা আসলে লেজার বা হলিডে মেকার ট্যুরিজম নয়। এটা বিজনেস ট্যুরিজম। এখানে হয় বিজনেস ট্যুরিজম। তার অফিস বা কোম্পানি বেয়ার করছে। একজন ইনডিভিজ্যুয়াল ট্রাভেলার, যে ফ্যামিলি নিয়ে বেড়াতে যায়, তার একজনের জন্য ২ হাজার টাকা বাড়লে ৫ জনের জন্য ১০ হাজার টাকা বেড়ে গেল। আলটিমেটলি বেড়ে গেল। এগুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।...
২০ মিনিট আগে
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
শীতকালে কলা খাওয়া যাবে কি না, এ বিষয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। কারণ আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, কলা একটি ঠান্ডা ফল। এটি খেলা সর্দি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া শীতকালে কলা খেলে ‘বুক দেবে যাওয়া’র মতো ঘটনা ঘটতে পারে। অর্থাৎ কফ বসে যেতে পারে। এ জন্য শীতকালে আমাদের দেশে সাধারণত কলা খাওয়ার প্রবণতা...
২ ঘণ্টা আগে
সুস্থ, সচেতন ও সক্রিয় নগরজীবন গঠনের বিভিন্ন আন্দোলন আছে ঢাকা শহরে। আছে তাদের নিয়মিত ইভেন্ট। এ ইতিহাসে যুক্ত হলো ‘ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে’ ম্যারাথন। এর আয়োজক ছিল ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান ট্রায়াথলন ড্রিমার্স। আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এটি ছিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম এআইএমএস সার্টিফায়েড ৩০ কিলোমিটার ম্যারাথন।...
১৪ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বলতে দ্বিধা নেই, গরমের দিনে রোদ গায়ে লাগিয়ে ভিটামিন ডি নেওয়ার কথা ভুলে গেলেও শীতে যেন তা বেশি বেশি মনে পড়ে। হিম সকালে রোদ গায়ে মাখতে কারো মন্দ লাগে না। ফলে এই মৌসুমে গায়ে রোদ লাগানোও হয় বেশি। আর এতে অতিরিক্ত পাতলা ত্বকের মানুষেরা একটু ঝামেলায় পড়েন। দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।
লেবুর রস, মধু ও গোলাপজলের ফেসপ্যাক
লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে মধু ত্বক আর্দ্র রাখে, যা শীতকালের রুক্ষ আবহাওয়ায় জরুরি। ১ চা-চামচ করে লেবুর রস, শসার রস, মধুর সঙ্গে আধা চা-চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি মুখে লাগিয়ে রাখুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তবে এই প্যাক ব্যবহার করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরাসরি রোদে না বের হওয়াই ভালো। বের হলেও ছাতা ব্যবহার করুন।
দই, বেসন ও হলুদের ফেসপ্যাক
এই প্যাক একই সঙ্গে ট্যান দূর করতে, মৃত কোষ ঝরাতে এবং ত্বক উজ্জ্বল করতে খুব ভালো কাজ করে। ২ চা-চামচ টক দই, ১ চা-চামচ বেসন, এক চিমটি হলুদবাটা মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে ও গলায় ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। প্রয়োজনে এই প্যাক শরীরের অন্য অংশের রোদে পোড়া দাগের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
লেবুর রস ও চিনির মিশ্রণ
ঘরে বসে ট্যান অপসারণের জন্য ফেসপ্যাকে যোগ করতে পারেন লেবুর রস। প্রাকৃতিক ব্লিচিং ক্ষমতার কারণে এটি ত্বকের যেকোনো দাগ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে। এ ছাড়া এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বকের দূষণ দূরে সহায়ক। সানট্যান দূর করতে লেবুর রস মধু বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত জায়গাগুলোয় স্ক্র্যাব করুন। ১৫ মিনিট আলতো করে ঘষে ধুয়ে নিন। তবে লেবু মিশ্রিত প্যাক বা স্ক্র্যাব ত্বকে ব্যবহার করলে ধোয়ার পর অবশ্যই ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। নয়তো ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে উঠতে পারে।
আলুর রস ও মুলতানি মাটির ফেসপ্যাক
আলুর রসে মৃদু ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সানট্যান হালকা করতে পারে। অন্যদিকে মুলতানি মাটি ত্বক পরিষ্কার করে। ২ চা-চামচ আলুর রস, ১ চা-চামচ মুলতানি মাটি, অল্প পরিমাণে গোলাপজল বা পানি মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগান এবং ২০ মিনিট বা পুরোপুরি শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি ও স্ক্র্যাবার দিয়ে ম্যাসাজ করে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
নারকেলের দুধেও মিলবে উপকার
ট্যান দূর করার পাশাপাশি নারকেল দুধ ত্বকের অন্যান্য উপকারও করে। মুখ ও হাতে ট্যান পড়ে থাকলে নারকেলের দুধকেই সমাধান হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। রোদে পোড়া ত্বকে তাজা নারকেল দুধ লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে নিন। ত্বক ধীরে ধীরে উজ্জ্বলতা ছড়াবে।
শসা ও লেবুর রসের মিশ্রণ
শসা ত্বক আর্দ্র রাখে এবং পোড়া ত্বকে আরাম দেয়। অন্যদিকে লেবুর রস ত্বকের রং হালকা করতে সহায়ক। শসা দিয়ে মুখ, ঘাড় ও হাতের ট্যান দূর করার ভালো উপায় হলো, খোসা ছাড়িয়ে থেঁতো করে রস বের করে নিয়ে তাতে সমপরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে তুলার বল দিয়ে সেই রস আক্রান্ত জায়গায় লাগানো। এরপর সেই রস ত্বকে পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

বলতে দ্বিধা নেই, গরমের দিনে রোদ গায়ে লাগিয়ে ভিটামিন ডি নেওয়ার কথা ভুলে গেলেও শীতে যেন তা বেশি বেশি মনে পড়ে। হিম সকালে রোদ গায়ে মাখতে কারো মন্দ লাগে না। ফলে এই মৌসুমে গায়ে রোদ লাগানোও হয় বেশি। আর এতে অতিরিক্ত পাতলা ত্বকের মানুষেরা একটু ঝামেলায় পড়েন। দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।
লেবুর রস, মধু ও গোলাপজলের ফেসপ্যাক
লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে মধু ত্বক আর্দ্র রাখে, যা শীতকালের রুক্ষ আবহাওয়ায় জরুরি। ১ চা-চামচ করে লেবুর রস, শসার রস, মধুর সঙ্গে আধা চা-চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি মুখে লাগিয়ে রাখুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তবে এই প্যাক ব্যবহার করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরাসরি রোদে না বের হওয়াই ভালো। বের হলেও ছাতা ব্যবহার করুন।
দই, বেসন ও হলুদের ফেসপ্যাক
এই প্যাক একই সঙ্গে ট্যান দূর করতে, মৃত কোষ ঝরাতে এবং ত্বক উজ্জ্বল করতে খুব ভালো কাজ করে। ২ চা-চামচ টক দই, ১ চা-চামচ বেসন, এক চিমটি হলুদবাটা মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে ও গলায় ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। প্রয়োজনে এই প্যাক শরীরের অন্য অংশের রোদে পোড়া দাগের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
লেবুর রস ও চিনির মিশ্রণ
ঘরে বসে ট্যান অপসারণের জন্য ফেসপ্যাকে যোগ করতে পারেন লেবুর রস। প্রাকৃতিক ব্লিচিং ক্ষমতার কারণে এটি ত্বকের যেকোনো দাগ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে। এ ছাড়া এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বকের দূষণ দূরে সহায়ক। সানট্যান দূর করতে লেবুর রস মধু বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত জায়গাগুলোয় স্ক্র্যাব করুন। ১৫ মিনিট আলতো করে ঘষে ধুয়ে নিন। তবে লেবু মিশ্রিত প্যাক বা স্ক্র্যাব ত্বকে ব্যবহার করলে ধোয়ার পর অবশ্যই ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। নয়তো ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে উঠতে পারে।
আলুর রস ও মুলতানি মাটির ফেসপ্যাক
আলুর রসে মৃদু ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সানট্যান হালকা করতে পারে। অন্যদিকে মুলতানি মাটি ত্বক পরিষ্কার করে। ২ চা-চামচ আলুর রস, ১ চা-চামচ মুলতানি মাটি, অল্প পরিমাণে গোলাপজল বা পানি মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগান এবং ২০ মিনিট বা পুরোপুরি শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি ও স্ক্র্যাবার দিয়ে ম্যাসাজ করে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
নারকেলের দুধেও মিলবে উপকার
ট্যান দূর করার পাশাপাশি নারকেল দুধ ত্বকের অন্যান্য উপকারও করে। মুখ ও হাতে ট্যান পড়ে থাকলে নারকেলের দুধকেই সমাধান হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। রোদে পোড়া ত্বকে তাজা নারকেল দুধ লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে নিন। ত্বক ধীরে ধীরে উজ্জ্বলতা ছড়াবে।
শসা ও লেবুর রসের মিশ্রণ
শসা ত্বক আর্দ্র রাখে এবং পোড়া ত্বকে আরাম দেয়। অন্যদিকে লেবুর রস ত্বকের রং হালকা করতে সহায়ক। শসা দিয়ে মুখ, ঘাড় ও হাতের ট্যান দূর করার ভালো উপায় হলো, খোসা ছাড়িয়ে থেঁতো করে রস বের করে নিয়ে তাতে সমপরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে তুলার বল দিয়ে সেই রস আক্রান্ত জায়গায় লাগানো। এরপর সেই রস ত্বকে পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তার
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
শীতকালে কলা খাওয়া যাবে কি না, এ বিষয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। কারণ আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, কলা একটি ঠান্ডা ফল। এটি খেলা সর্দি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া শীতকালে কলা খেলে ‘বুক দেবে যাওয়া’র মতো ঘটনা ঘটতে পারে। অর্থাৎ কফ বসে যেতে পারে। এ জন্য শীতকালে আমাদের দেশে সাধারণত কলা খাওয়ার প্রবণতা...
২ ঘণ্টা আগে
সুস্থ, সচেতন ও সক্রিয় নগরজীবন গঠনের বিভিন্ন আন্দোলন আছে ঢাকা শহরে। আছে তাদের নিয়মিত ইভেন্ট। এ ইতিহাসে যুক্ত হলো ‘ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে’ ম্যারাথন। এর আয়োজক ছিল ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান ট্রায়াথলন ড্রিমার্স। আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এটি ছিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম এআইএমএস সার্টিফায়েড ৩০ কিলোমিটার ম্যারাথন।...
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন। সাবধান; পুরোনো প্রেমিকার হঠাৎ ফোন আসতে পারে। ফোনটা ধরবেন নাকি বলবেন ‘নেটওয়ার্কের বাইরে আছি’, সেটা আপনার কর্মফল! প্রেমের ক্ষেত্রে বিরক্তি বা অনাগ্রহ না দেখানোই ভালো।
বৃষ
আজ আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সের দিকে নজর দিতে হবে। না, অর্থ আসবে না; বরং অর্থ যাওয়ার পথ তৈরি হবে! বিশেষত অনলাইন শপিংয়ের দিকে মন ঝুঁকতে পারে। এমন কিছু অর্ডার করে ফেলবেন, যেটা হাতে আসার পর মনে হবে—‘এটার আসল প্রয়োজন কী ছিল?’ স্ত্রীর কাছ থেকে উপহার চেয়ে বসলে এমন কিছু পাবেন, যা দেখে হাসবেন নাকি কাঁদবেন, তা ঠিক করতে পারবেন না। ফাস্ট ফুডের দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নিন। একটু কম তেল-ঝাল খান, নইলে গ্যাসের চোটে মহাকাশে যাত্রা শুরু করতে পারেন।
মিথুন
মিথুন রাশির দ্বৈত সত্তা আজ দ্বিগুণ সক্রিয়। এক মন বলবে, ‘কাজটা করে ফেলি,’ আর অন্য মন বলবে, ‘আরে বাবা! নেটফ্লিক্সের সিরিজটা আগে শেষ করা যাক!’ এই দোটানার জন্য দিনের শেষে আপনার কাজও হবে না, আবার সিরিজটাও শেষও হবে না। কর্মক্ষেত্রে সহকর্মী আজ আপনার সাফল্যের গল্পে এত বেশি রং মেশাবেন যে আসল গল্পের চেয়ে সেটা শুনেই বসের বেশি হাসি পাবে। সন্ধ্যায় পরিচিত কাউকে এমন একটি উপদেশ দেবেন, যা আপনি নিজে জীবনে কখনো মেনে চলেননি।
কর্কট
কর্কট রাশির জাতক-জাতিকারা সাধারণত ঘরকুনো হন। কিন্তু আজ গ্রহরা আপনাকে ঘরের বাইরে ঠেলে দেবে। অপ্রত্যাশিতভাবে বন্ধু বা আত্মীয়ের দল বাড়িতে এসে আপনার শান্তি ভঙ্গ করতে পারে। তাদের আপ্যায়ন করতে গিয়ে পকেটের দফারফা হবে। তবে চিন্তা নেই, এই বিড়ম্বনার মধ্যেই লুকিয়ে আছে ভবিষ্যতের কোনো শুভ ইঙ্গিত। প্রেমিক/প্রেমিকা আজ আপনাকে ‘ডায়েট কন্ট্রোল’ করতে বলবে। আপনি গোপনে লুকিয়ে ফ্রিজের দিকে এগোনোর সময় ধরা পড়তে পারেন।
সিংহ
সিংহ রাশি, আজ আপনার ব্যক্তিত্বের তেজ এতটা বেশি থাকবে যে ঘরে ঢুকে লাইট না জ্বাললেও চলবে। সবাই আজ আপনার কথা শুনতে চাইবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো—আপনার বলার মতো বিশেষ কোনো কথা আজ থাকবে না। বসের চোখে পড়তে চাচ্ছেন? যান, একটু উল্টাপাল্টা কিছু করুন। আপনার ভুল করার স্টাইল দেখেও তারা মুগ্ধ হতে পারে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসে প্রচুর টাকা খরচ হতে পারে, যেমন চতুর্থ কফির কাপ অথবা একটি লাল রঙের ক্যাপ যা আপনার মোটেই প্রয়োজন নেই।
কন্যা
আজ আপনার ভেতরের ‘পারফেকশনিস্ট’ সত্তাটি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাবে। সহকর্মীর ফাইলে সামান্য একটি বানান ভুল পেলেও এমন রিঅ্যাক্ট করবেন যেন তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অপরাধটি করে ফেলেছেন। এই বাড়তি খুঁতখুঁতে স্বভাবের জন্য কিছু মানুষ আপনাকে এড়িয়ে যেতে পারে। নিজেকে নিয়ে একটু হাসিঠাট্টা করুন। সবকিছু সিরিয়াসলি নেবেন না। যদি দেখেন জুতা উল্টো পরে ফেলেছেন, তা নিয়ে একটা সেলফি তুলে পোস্ট করে দিন! দেখবেন দিনটি হালকা হয়ে গেছে।
তুলা
গ্রহদের মতে, আজ আপনার ‘ব্যালেন্সিং অ্যাক্ট’ সফল হবে। তবে এই ব্যালেন্স কর্মক্ষেত্র বা ব্যক্তিগত জীবনে নয়, হবে আপনার ফ্রিজের খাবার আর আপনার ডায়েটের মধ্যে! আপনি দুই দিকেই সামঞ্জস্য রক্ষা করবেন; অর্থাৎ ডায়েটও ভাঙবেন, আবার রাতে আফসোসও করবেন। আজ আপনার সঙ্গী এমন একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করতে পারে, যার উত্তর দিতে গিয়ে আপনার মাথা পুরোপুরি ঘুরে যাবে; যেমন ‘বিয়ে না হলে আমাদের জীবনটা কেমন হতো?’ শান্ত থাকুন এবং হাসতে শিখুন।
বৃশ্চিক
বৃশ্চিক, আপনার রহস্যময় স্বভাব আজ কারও কাছে ধরা পড়বে না। কারণ, নিজেই আজ আপনার রহস্য ভুলে যাবেন! পুরোনো একটি ভুলে যাওয়া ঋণ বা পাওনা টাকা আজ হুট করে মনে পড়তে পারে। তবে যখন সেটি দাবি করতে যাবেন, তখন অন্য পক্ষ এমন এক গল্প শোনাবে যে আপনি উল্টো তাকেই সহানুভূতি দেখিয়ে টাকা দিয়ে আসতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে আজ এমন একজনের সঙ্গে দেখা হবে, যিনি আপনার চেয়েও বেশি গম্ভীর। দুজন মিলে এমন একটি হাসির মুহূর্ত তৈরি করবেন, যা কেউ কল্পনাও করেনি।
ধনু
ধনু রাশির জাতক-জাতিকারা সাধারণত অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন। কিন্তু আজকের অ্যাডভেঞ্চারটি হবে আলমারি গোছানো! ভাবতেও পারেননি, আপনার আলমারির ভেতরে এত অদ্ভুত জিনিস লুকিয়ে ছিল। পুরোনো প্রেমের চিঠি থেকে শুরু করে ছেঁড়া মোজা পর্যন্ত সবই পেয়ে যাবেন। যদি আজ কোথাও যাওয়ার প্ল্যান থাকে, তবে সাবধানে যান। মানিব্যাগটি ভুল করে রান্নাঘরে রেখে আসতে পারেন। এই ভুলে যাওয়াটাই আজ আপনার সবচেয়ে বড় কৌতুক হতে চলেছে।
মকর
মকর, আপনি সাধারণত খুব শৃঙ্খলাপরায়ণ। কিন্তু আজ গ্রহরা আপনাকে একটু ডিসকোয়ালিফাই করবে। দিনের শুরুতেই গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ের আগে মোবাইল ফোন খুঁজে পাবেন না। পরে দেখবেন, ফোনটি প্যান্টের পকেটেই ছিল। আপনার কঠোর পরিশ্রমের ফল আজ মিষ্টি হবে, তবে মিষ্টির সঙ্গে সামান্য তেতো অভিজ্ঞতাও আসতে পারে। বিনিয়োগের আগে দুবার চিন্তা করুন। এমন কাউকে বিশ্বাস করবেন না, যিনি আপনাকে ‘এক মাসে দ্বিগুণ লাভ’ করার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন।
কুম্ভ
কুম্ভ, আজ আপনার বুদ্ধি আকাশ ছুঁয়ে যাবে। এমন একটি সমস্যার সমাধান করবেন, যা কেউ ভাবতেও পারেনি। কিন্তু আফসোস! সেই সমস্যাটি হয়তো একেবারেই গুরুত্বহীন ছিল, যেমন ‘কে আগে রিমোট নেবে’ বা ‘চায়ের কাপের দাগটা কীভাবে তোলা যায়।’ বন্ধুদের মধ্যে কেউ আজ এমন একটি বড় দাবি করবে, যা শুনে আপনি প্রথমে অবাক হবেন, পরে হো হো করে হেসে উঠবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করলে তাতে অপ্রত্যাশিতভাবে প্রচুর লাইক ও কমেন্ট পাবেন।
মীন
মীন রাশির জাতক-জাতিকারা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। আজ সেই স্বপ্নময় জগৎটি আপনার কর্মক্ষেত্রে এসে পড়তে পারে। কাজের মধ্যে হঠাৎ কল্পনায় ডুবে যাবেন এবং বসকে ভুল করে অন্য কারও নাম ধরে ডেকে ফেলতে পারেন। প্রেমের ক্ষেত্রে আবেগপ্রবণতা আজ অতিরিক্ত বাড়বে। নিজের হাতে লেখা একটি কবিতা বা চিঠি প্রিয়জনকে দিলে তারা হয়তো হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়বে। কারণ, আবেগ দেখানোর জন্য আপনার শব্দচয়ন হয়তো আজ খুব একটা সিরিয়াস হবে না। তবে মনে রাখবেন, হাসিই সম্পর্কের সেরা মসলা।

মেষ
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন। সাবধান; পুরোনো প্রেমিকার হঠাৎ ফোন আসতে পারে। ফোনটা ধরবেন নাকি বলবেন ‘নেটওয়ার্কের বাইরে আছি’, সেটা আপনার কর্মফল! প্রেমের ক্ষেত্রে বিরক্তি বা অনাগ্রহ না দেখানোই ভালো।
বৃষ
আজ আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সের দিকে নজর দিতে হবে। না, অর্থ আসবে না; বরং অর্থ যাওয়ার পথ তৈরি হবে! বিশেষত অনলাইন শপিংয়ের দিকে মন ঝুঁকতে পারে। এমন কিছু অর্ডার করে ফেলবেন, যেটা হাতে আসার পর মনে হবে—‘এটার আসল প্রয়োজন কী ছিল?’ স্ত্রীর কাছ থেকে উপহার চেয়ে বসলে এমন কিছু পাবেন, যা দেখে হাসবেন নাকি কাঁদবেন, তা ঠিক করতে পারবেন না। ফাস্ট ফুডের দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নিন। একটু কম তেল-ঝাল খান, নইলে গ্যাসের চোটে মহাকাশে যাত্রা শুরু করতে পারেন।
মিথুন
মিথুন রাশির দ্বৈত সত্তা আজ দ্বিগুণ সক্রিয়। এক মন বলবে, ‘কাজটা করে ফেলি,’ আর অন্য মন বলবে, ‘আরে বাবা! নেটফ্লিক্সের সিরিজটা আগে শেষ করা যাক!’ এই দোটানার জন্য দিনের শেষে আপনার কাজও হবে না, আবার সিরিজটাও শেষও হবে না। কর্মক্ষেত্রে সহকর্মী আজ আপনার সাফল্যের গল্পে এত বেশি রং মেশাবেন যে আসল গল্পের চেয়ে সেটা শুনেই বসের বেশি হাসি পাবে। সন্ধ্যায় পরিচিত কাউকে এমন একটি উপদেশ দেবেন, যা আপনি নিজে জীবনে কখনো মেনে চলেননি।
কর্কট
কর্কট রাশির জাতক-জাতিকারা সাধারণত ঘরকুনো হন। কিন্তু আজ গ্রহরা আপনাকে ঘরের বাইরে ঠেলে দেবে। অপ্রত্যাশিতভাবে বন্ধু বা আত্মীয়ের দল বাড়িতে এসে আপনার শান্তি ভঙ্গ করতে পারে। তাদের আপ্যায়ন করতে গিয়ে পকেটের দফারফা হবে। তবে চিন্তা নেই, এই বিড়ম্বনার মধ্যেই লুকিয়ে আছে ভবিষ্যতের কোনো শুভ ইঙ্গিত। প্রেমিক/প্রেমিকা আজ আপনাকে ‘ডায়েট কন্ট্রোল’ করতে বলবে। আপনি গোপনে লুকিয়ে ফ্রিজের দিকে এগোনোর সময় ধরা পড়তে পারেন।
সিংহ
সিংহ রাশি, আজ আপনার ব্যক্তিত্বের তেজ এতটা বেশি থাকবে যে ঘরে ঢুকে লাইট না জ্বাললেও চলবে। সবাই আজ আপনার কথা শুনতে চাইবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো—আপনার বলার মতো বিশেষ কোনো কথা আজ থাকবে না। বসের চোখে পড়তে চাচ্ছেন? যান, একটু উল্টাপাল্টা কিছু করুন। আপনার ভুল করার স্টাইল দেখেও তারা মুগ্ধ হতে পারে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসে প্রচুর টাকা খরচ হতে পারে, যেমন চতুর্থ কফির কাপ অথবা একটি লাল রঙের ক্যাপ যা আপনার মোটেই প্রয়োজন নেই।
কন্যা
আজ আপনার ভেতরের ‘পারফেকশনিস্ট’ সত্তাটি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাবে। সহকর্মীর ফাইলে সামান্য একটি বানান ভুল পেলেও এমন রিঅ্যাক্ট করবেন যেন তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অপরাধটি করে ফেলেছেন। এই বাড়তি খুঁতখুঁতে স্বভাবের জন্য কিছু মানুষ আপনাকে এড়িয়ে যেতে পারে। নিজেকে নিয়ে একটু হাসিঠাট্টা করুন। সবকিছু সিরিয়াসলি নেবেন না। যদি দেখেন জুতা উল্টো পরে ফেলেছেন, তা নিয়ে একটা সেলফি তুলে পোস্ট করে দিন! দেখবেন দিনটি হালকা হয়ে গেছে।
তুলা
গ্রহদের মতে, আজ আপনার ‘ব্যালেন্সিং অ্যাক্ট’ সফল হবে। তবে এই ব্যালেন্স কর্মক্ষেত্র বা ব্যক্তিগত জীবনে নয়, হবে আপনার ফ্রিজের খাবার আর আপনার ডায়েটের মধ্যে! আপনি দুই দিকেই সামঞ্জস্য রক্ষা করবেন; অর্থাৎ ডায়েটও ভাঙবেন, আবার রাতে আফসোসও করবেন। আজ আপনার সঙ্গী এমন একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করতে পারে, যার উত্তর দিতে গিয়ে আপনার মাথা পুরোপুরি ঘুরে যাবে; যেমন ‘বিয়ে না হলে আমাদের জীবনটা কেমন হতো?’ শান্ত থাকুন এবং হাসতে শিখুন।
বৃশ্চিক
বৃশ্চিক, আপনার রহস্যময় স্বভাব আজ কারও কাছে ধরা পড়বে না। কারণ, নিজেই আজ আপনার রহস্য ভুলে যাবেন! পুরোনো একটি ভুলে যাওয়া ঋণ বা পাওনা টাকা আজ হুট করে মনে পড়তে পারে। তবে যখন সেটি দাবি করতে যাবেন, তখন অন্য পক্ষ এমন এক গল্প শোনাবে যে আপনি উল্টো তাকেই সহানুভূতি দেখিয়ে টাকা দিয়ে আসতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে আজ এমন একজনের সঙ্গে দেখা হবে, যিনি আপনার চেয়েও বেশি গম্ভীর। দুজন মিলে এমন একটি হাসির মুহূর্ত তৈরি করবেন, যা কেউ কল্পনাও করেনি।
ধনু
ধনু রাশির জাতক-জাতিকারা সাধারণত অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন। কিন্তু আজকের অ্যাডভেঞ্চারটি হবে আলমারি গোছানো! ভাবতেও পারেননি, আপনার আলমারির ভেতরে এত অদ্ভুত জিনিস লুকিয়ে ছিল। পুরোনো প্রেমের চিঠি থেকে শুরু করে ছেঁড়া মোজা পর্যন্ত সবই পেয়ে যাবেন। যদি আজ কোথাও যাওয়ার প্ল্যান থাকে, তবে সাবধানে যান। মানিব্যাগটি ভুল করে রান্নাঘরে রেখে আসতে পারেন। এই ভুলে যাওয়াটাই আজ আপনার সবচেয়ে বড় কৌতুক হতে চলেছে।
মকর
মকর, আপনি সাধারণত খুব শৃঙ্খলাপরায়ণ। কিন্তু আজ গ্রহরা আপনাকে একটু ডিসকোয়ালিফাই করবে। দিনের শুরুতেই গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ের আগে মোবাইল ফোন খুঁজে পাবেন না। পরে দেখবেন, ফোনটি প্যান্টের পকেটেই ছিল। আপনার কঠোর পরিশ্রমের ফল আজ মিষ্টি হবে, তবে মিষ্টির সঙ্গে সামান্য তেতো অভিজ্ঞতাও আসতে পারে। বিনিয়োগের আগে দুবার চিন্তা করুন। এমন কাউকে বিশ্বাস করবেন না, যিনি আপনাকে ‘এক মাসে দ্বিগুণ লাভ’ করার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন।
কুম্ভ
কুম্ভ, আজ আপনার বুদ্ধি আকাশ ছুঁয়ে যাবে। এমন একটি সমস্যার সমাধান করবেন, যা কেউ ভাবতেও পারেনি। কিন্তু আফসোস! সেই সমস্যাটি হয়তো একেবারেই গুরুত্বহীন ছিল, যেমন ‘কে আগে রিমোট নেবে’ বা ‘চায়ের কাপের দাগটা কীভাবে তোলা যায়।’ বন্ধুদের মধ্যে কেউ আজ এমন একটি বড় দাবি করবে, যা শুনে আপনি প্রথমে অবাক হবেন, পরে হো হো করে হেসে উঠবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করলে তাতে অপ্রত্যাশিতভাবে প্রচুর লাইক ও কমেন্ট পাবেন।
মীন
মীন রাশির জাতক-জাতিকারা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। আজ সেই স্বপ্নময় জগৎটি আপনার কর্মক্ষেত্রে এসে পড়তে পারে। কাজের মধ্যে হঠাৎ কল্পনায় ডুবে যাবেন এবং বসকে ভুল করে অন্য কারও নাম ধরে ডেকে ফেলতে পারেন। প্রেমের ক্ষেত্রে আবেগপ্রবণতা আজ অতিরিক্ত বাড়বে। নিজের হাতে লেখা একটি কবিতা বা চিঠি প্রিয়জনকে দিলে তারা হয়তো হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়বে। কারণ, আবেগ দেখানোর জন্য আপনার শব্দচয়ন হয়তো আজ খুব একটা সিরিয়াস হবে না। তবে মনে রাখবেন, হাসিই সম্পর্কের সেরা মসলা।

প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তার
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।...
২০ মিনিট আগে
শীতকালে কলা খাওয়া যাবে কি না, এ বিষয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। কারণ আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, কলা একটি ঠান্ডা ফল। এটি খেলা সর্দি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া শীতকালে কলা খেলে ‘বুক দেবে যাওয়া’র মতো ঘটনা ঘটতে পারে। অর্থাৎ কফ বসে যেতে পারে। এ জন্য শীতকালে আমাদের দেশে সাধারণত কলা খাওয়ার প্রবণতা...
২ ঘণ্টা আগে
সুস্থ, সচেতন ও সক্রিয় নগরজীবন গঠনের বিভিন্ন আন্দোলন আছে ঢাকা শহরে। আছে তাদের নিয়মিত ইভেন্ট। এ ইতিহাসে যুক্ত হলো ‘ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে’ ম্যারাথন। এর আয়োজক ছিল ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান ট্রায়াথলন ড্রিমার্স। আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এটি ছিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম এআইএমএস সার্টিফায়েড ৩০ কিলোমিটার ম্যারাথন।...
১৪ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

শীতকালে কলা খাওয়া যাবে কি না, এ বিষয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। কারণ আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, কলা একটি ঠান্ডা ফল। এটি খেলা সর্দি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া শীতকালে কলা খেলে ‘বুক দেবে যাওয়া’র মতো ঘটনা ঘটতে পারে। অর্থাৎ কফ বসে যেতে পারে। এ জন্য শীতকালে আমাদের দেশে সাধারণত কলা খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
কিন্তু এ বিষয়টি নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রচুর গবেষণা হয়েছে। সেগুলোতে শীতকালে কলা খাওয়ার ব্যাপারে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। তাই বলাই যায়, শীতকালে কলা খাওয়া নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর। তবে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, খাবার খাওয়া এবং তা থেকে শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি হওয়ার বিষয়টি নির্ভর করে ব্যক্তিগত সংবেদনশীলতা থেকে। যেসব খাবারে অ্যালার্জি আছে, সেসব খাবার না খাওয়া ভালো। তাতে শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ কলাকে স্বাস্থ্যকর ফল হিসেবে সব ঋতুতে খাওয়ার সুপারিশ করেছে। এ ছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দিনে কলাসহ ৪০০ গ্রাম ফল ও সবজি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা এবং তার সঠিক বৈজ্ঞানিক তথ্য জেনে নিন।
এ ধারণা ঠিক নয়। কলার পুষ্টিগুণ অর্থাৎ পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৬, আঁশ ইত্যাদি ঋতুভেদে একই থাকে। আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন কলাকে একটি পুষ্টিকর স্ন্যাক্স বা হালকা নাশতা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

আমাদের দেশেই শুধু নয়, পৃথিবীতে এমন বহু মানুষ আছেন যাঁরা বিশ্বাস করেন, কলা ঠান্ডা প্রকৃতির বলে শীতকালে খেলে সর্দি-কাশি বা হজমে সমস্যা করতে পারে। এটি আজ পর্যন্ত বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়নি। স্বাভাবিকভাবে যেকোনো ব্যক্তি শীতকালে কলা খেতে পারেন। বরং কলা দ্রুত শক্তি দেয় বলে শীতকালে এটি শরীরের উষ্ণতা বজায় রাখতে সহায়ক হতে পারে। তবে কলায় কারও অ্যালার্জি থাকলে খাওয়া ঠিক হবে না।
আয়ুর্বেদের মতো কিছু প্রথাগত চিকিৎসা পদ্ধতি কলাকে ‘শীতল’ প্রকৃতির বলে বিবেচনা করে। সে জন্য রাতে বা শীতে বেশি পরিমাণে না খাওয়ার পরামর্শ দেয়। তবে এ পরামর্শ সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
অ্যালার্জি ও কফ: যাঁদের কলায় অ্যালার্জি আছে এবং যাঁদের শীতকালে কফ জমে থাকা বা অ্যাজমার সমস্যা আছে, তাঁদের শীতকালে কলা খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কলায় কোনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া নেই। তবে যাঁদের আগে থেকে অ্যালার্জি বা অ্যাজমার সমস্যা আছে, তাঁদের অত্যধিক মিউকাস উৎপাদনে এটি কিছু ভূমিকা রাখতে পারে। সে জন্য যাঁদের আগে থেকে এসব সমস্যা আছে, তাঁদের শীতকালে কলা খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
ডায়াবেটিস: কলায় প্রাকৃতিক শর্করা থাকে, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এটি পরিমিত খাওয়া উচিত।

কলা প্রাকৃতিক এনার্জি বার: কলায় থাকে ফ্রুকটোজ ও গ্লুকোজের মতো প্রাকৃতিক চিনি। এটি দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে, যা শীতকালে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ইমিউনিটি বুস্টার: ভিটামিন ‘সি’ এবং ‘বি৬’ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কলা। এতে শীতকালীন সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
সেরোটোনিন উৎপাদন: কলায় ট্রিপটোফ্যান নামে একটি অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকে, যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন (মুড-রেগুলেটর) উৎপাদনে সাহায্য করে, শীতকালীন বিষণ্নতা মোকাবিলায় সহায়ক।
রাতের বদলে সকাল বা দুপুরে খাওয়া ভালো। এ ছাড়া কলা বিভিন্ন জিনিসের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। যেমন ওটমিল ও দারুচিনির সঙ্গে কলা মিশিয়ে খেলে উষ্ণতা বাড়বে। কলার স্মুদির সঙ্গে আদা ও কাঁচা হলুদ যোগ করে খাওয়া যেতে পারে। সম্পূর্ণ পাকা কলায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেশি থাকে। এ ধরনের কলা দিনে ১ থেকে ২টি খান।
শীতকালে কলা খাওয়া সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর, যদি ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য অবস্থা ও পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়। তাই নিয়মিত কলা খেতে কোনো বৈজ্ঞানিক নিষেধ নেই। তবে অ্যাজমা, দীর্ঘস্থায়ী কফ, কিডনি রোগী ইত্যাদি সংবেদনশীল গ্রুপের মানুষেরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কলা খাবেন। এ ছাড়া কলাকে শীতের খাদ্যতালিকার একটি উপাদান হিসেবে দেখুন, একমাত্র উৎস হিসেবে নয়। অন্যান্য শীতকালীন ফলের সঙ্গে এর ভারসাম্য বজায় রাখুন।

শীতকালে কলা খাওয়া যাবে কি না, এ বিষয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। কারণ আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, কলা একটি ঠান্ডা ফল। এটি খেলা সর্দি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া শীতকালে কলা খেলে ‘বুক দেবে যাওয়া’র মতো ঘটনা ঘটতে পারে। অর্থাৎ কফ বসে যেতে পারে। এ জন্য শীতকালে আমাদের দেশে সাধারণত কলা খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
কিন্তু এ বিষয়টি নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রচুর গবেষণা হয়েছে। সেগুলোতে শীতকালে কলা খাওয়ার ব্যাপারে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। তাই বলাই যায়, শীতকালে কলা খাওয়া নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর। তবে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, খাবার খাওয়া এবং তা থেকে শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি হওয়ার বিষয়টি নির্ভর করে ব্যক্তিগত সংবেদনশীলতা থেকে। যেসব খাবারে অ্যালার্জি আছে, সেসব খাবার না খাওয়া ভালো। তাতে শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ কলাকে স্বাস্থ্যকর ফল হিসেবে সব ঋতুতে খাওয়ার সুপারিশ করেছে। এ ছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দিনে কলাসহ ৪০০ গ্রাম ফল ও সবজি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা এবং তার সঠিক বৈজ্ঞানিক তথ্য জেনে নিন।
এ ধারণা ঠিক নয়। কলার পুষ্টিগুণ অর্থাৎ পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৬, আঁশ ইত্যাদি ঋতুভেদে একই থাকে। আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন কলাকে একটি পুষ্টিকর স্ন্যাক্স বা হালকা নাশতা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

আমাদের দেশেই শুধু নয়, পৃথিবীতে এমন বহু মানুষ আছেন যাঁরা বিশ্বাস করেন, কলা ঠান্ডা প্রকৃতির বলে শীতকালে খেলে সর্দি-কাশি বা হজমে সমস্যা করতে পারে। এটি আজ পর্যন্ত বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়নি। স্বাভাবিকভাবে যেকোনো ব্যক্তি শীতকালে কলা খেতে পারেন। বরং কলা দ্রুত শক্তি দেয় বলে শীতকালে এটি শরীরের উষ্ণতা বজায় রাখতে সহায়ক হতে পারে। তবে কলায় কারও অ্যালার্জি থাকলে খাওয়া ঠিক হবে না।
আয়ুর্বেদের মতো কিছু প্রথাগত চিকিৎসা পদ্ধতি কলাকে ‘শীতল’ প্রকৃতির বলে বিবেচনা করে। সে জন্য রাতে বা শীতে বেশি পরিমাণে না খাওয়ার পরামর্শ দেয়। তবে এ পরামর্শ সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
অ্যালার্জি ও কফ: যাঁদের কলায় অ্যালার্জি আছে এবং যাঁদের শীতকালে কফ জমে থাকা বা অ্যাজমার সমস্যা আছে, তাঁদের শীতকালে কলা খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কলায় কোনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া নেই। তবে যাঁদের আগে থেকে অ্যালার্জি বা অ্যাজমার সমস্যা আছে, তাঁদের অত্যধিক মিউকাস উৎপাদনে এটি কিছু ভূমিকা রাখতে পারে। সে জন্য যাঁদের আগে থেকে এসব সমস্যা আছে, তাঁদের শীতকালে কলা খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
ডায়াবেটিস: কলায় প্রাকৃতিক শর্করা থাকে, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এটি পরিমিত খাওয়া উচিত।

কলা প্রাকৃতিক এনার্জি বার: কলায় থাকে ফ্রুকটোজ ও গ্লুকোজের মতো প্রাকৃতিক চিনি। এটি দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে, যা শীতকালে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ইমিউনিটি বুস্টার: ভিটামিন ‘সি’ এবং ‘বি৬’ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কলা। এতে শীতকালীন সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
সেরোটোনিন উৎপাদন: কলায় ট্রিপটোফ্যান নামে একটি অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকে, যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন (মুড-রেগুলেটর) উৎপাদনে সাহায্য করে, শীতকালীন বিষণ্নতা মোকাবিলায় সহায়ক।
রাতের বদলে সকাল বা দুপুরে খাওয়া ভালো। এ ছাড়া কলা বিভিন্ন জিনিসের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। যেমন ওটমিল ও দারুচিনির সঙ্গে কলা মিশিয়ে খেলে উষ্ণতা বাড়বে। কলার স্মুদির সঙ্গে আদা ও কাঁচা হলুদ যোগ করে খাওয়া যেতে পারে। সম্পূর্ণ পাকা কলায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেশি থাকে। এ ধরনের কলা দিনে ১ থেকে ২টি খান।
শীতকালে কলা খাওয়া সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর, যদি ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য অবস্থা ও পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়। তাই নিয়মিত কলা খেতে কোনো বৈজ্ঞানিক নিষেধ নেই। তবে অ্যাজমা, দীর্ঘস্থায়ী কফ, কিডনি রোগী ইত্যাদি সংবেদনশীল গ্রুপের মানুষেরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কলা খাবেন। এ ছাড়া কলাকে শীতের খাদ্যতালিকার একটি উপাদান হিসেবে দেখুন, একমাত্র উৎস হিসেবে নয়। অন্যান্য শীতকালীন ফলের সঙ্গে এর ভারসাম্য বজায় রাখুন।

প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তার
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।...
২০ মিনিট আগে
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সুস্থ, সচেতন ও সক্রিয় নগরজীবন গঠনের বিভিন্ন আন্দোলন আছে ঢাকা শহরে। আছে তাদের নিয়মিত ইভেন্ট। এ ইতিহাসে যুক্ত হলো ‘ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে’ ম্যারাথন। এর আয়োজক ছিল ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান ট্রায়াথলন ড্রিমার্স। আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এটি ছিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম এআইএমএস সার্টিফায়েড ৩০ কিলোমিটার ম্যারাথন।...
১৪ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

সুস্থ, সচেতন ও সক্রিয় নগরজীবন গঠনের বিভিন্ন আন্দোলন আছে ঢাকা শহরে। আছে তাদের নিয়মিত ইভেন্ট। এ ইতিহাসে যুক্ত হলো ‘ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে’ ম্যারাথন। এর আয়োজক ছিল ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান ট্রায়াথলন ড্রিমার্স। আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এটি ছিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম এআইএমএস সার্টিফায়েড ৩০ কিলোমিটার ম্যারাথন।
গতকাল ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর হাতিরঝিলে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে নামের এই ম্যারাথনটি। ‘এক শহর, এক দৌড়, এক ইতিহাস’ স্লোগানে আয়োজিত এ আন্তর্জাতিক রোড রেসে অংশ নেন হাজারো দৌড়বিদ। এদের মধ্যে ছিলেন দেশ-বিদেশের অভিজ্ঞ রানার ও শৌখিন অ্যাথলেটরা।

ঢাকার হাতিরঝিল অ্যাম্ফিথিয়েটার থেকে ভোর ৪টা ৩০ মিনিটে ৩০ কিলোমিটার ক্যাটাগির এ ম্যারাথনের উদ্বোধন করা হয়। এ ছাড়া ১৫ এবং ৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার রেসের উদ্বোধন হয় ভোর ৫টা। অংশগ্রহণকারী দৌড়বিদেরা হাতিরঝিলের চারপাশে বিস্তৃত একটি চ্যালেঞ্জিং ও মনোরম ট্র্যাকে তাঁদের দৌড় সম্পন্ন করেন।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এ ইভেন্টে অন্তর্ভুক্ত ছিল চারটি প্রতিযোগিতা ক্যাটাগরি। এগুলো হলো,
৩০ কিলোমিটার ম্যারাথনে ছেলেদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন মামুন আহম্মেদ। দৌড়ের পথ শেষ করতে তিনি সময় নেন ১ ঘণ্টা ৫৩ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। একই ইভেন্টে মেয়েদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন হামিদা আক্তার জেবা। তিনি শেষ করতে সময় নিয়েছে ২ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট ৫৩ সেকেন্ড।
এদিকে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথনে ছেলেদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন পলাশ শেখ। এ পথ শেষ করতে তিনি সময় নেন ৫৩ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড। একই ইভেন্টে মেয়েদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন সাজিয়া হেপ্পি। তিনি দৌড় শেষ করতে সময় নেন ১ ঘণ্টা ২১ মিনিট ৭ সেকেন্ড।

৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার ম্যারাথনে ছেলেদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন মোস্তাক আহমেদ আভিন। দৌড় শেষ করতে তিনি সময় নেন ২৬ মিনিট ৫৭ সেকেন্ড। একই ইভেন্টে মেয়েদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন সাবরিনা আক্তার স্বর্ণা। তিনি ৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার দৌড় শেষ করতে সময় নিয়েছেন ৪৩ মিনিট ৫৩ সেকেন্ড।
এ ছাড়া এক কিলোমিটার ওভারল চ্যাম্পিয়ন হয় সাইফান ওময়ের।
দৌড়বিদদের সুবিধার্থে ইভেন্ট এরিয়ায় স্থাপন করা হয়েছিল মেডিকেল সাপোর্ট সিস্টেম, একাধিক হাইড্রেশন ও কুলিং জোন, লাইভ টাইমিং সুবিধা। ইভেন্ট নিরাপদ করতে ছিল শক্তিশালী নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এ ইভেন্টে কাজ করেন শতাধিক প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিবিড় সহযোগিতায় ইভেন্ট ব্যবস্থাপনা ছিল অত্যন্ত সমন্বিত।

ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে ম্যারাথন রেস ডিরেক্টর মো. আল-আমীন বলেন, ‘ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে শুধু একটি রেস নয়, এটি একটি সুস্থ, সচেতন ও সক্রিয় নগরজীবন গঠনের আন্দোলন। আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে, দৌড়ের পাশাপাশি আমরা চাই ঢাকাকে একটি প্রাণবন্ত ও ইতিবাচক শহরে রূপান্তরিত করতে।’
আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেশন, বিশাল অংশগ্রহণ, পেশাদার ব্যবস্থাপনা এবং নিরাপদ আয়োজন, সব মিলিয়ে ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে আজ বাংলাদেশের দৌড় ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল।

সুস্থ, সচেতন ও সক্রিয় নগরজীবন গঠনের বিভিন্ন আন্দোলন আছে ঢাকা শহরে। আছে তাদের নিয়মিত ইভেন্ট। এ ইতিহাসে যুক্ত হলো ‘ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে’ ম্যারাথন। এর আয়োজক ছিল ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান ট্রায়াথলন ড্রিমার্স। আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এটি ছিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম এআইএমএস সার্টিফায়েড ৩০ কিলোমিটার ম্যারাথন।
গতকাল ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর হাতিরঝিলে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে নামের এই ম্যারাথনটি। ‘এক শহর, এক দৌড়, এক ইতিহাস’ স্লোগানে আয়োজিত এ আন্তর্জাতিক রোড রেসে অংশ নেন হাজারো দৌড়বিদ। এদের মধ্যে ছিলেন দেশ-বিদেশের অভিজ্ঞ রানার ও শৌখিন অ্যাথলেটরা।

ঢাকার হাতিরঝিল অ্যাম্ফিথিয়েটার থেকে ভোর ৪টা ৩০ মিনিটে ৩০ কিলোমিটার ক্যাটাগির এ ম্যারাথনের উদ্বোধন করা হয়। এ ছাড়া ১৫ এবং ৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার রেসের উদ্বোধন হয় ভোর ৫টা। অংশগ্রহণকারী দৌড়বিদেরা হাতিরঝিলের চারপাশে বিস্তৃত একটি চ্যালেঞ্জিং ও মনোরম ট্র্যাকে তাঁদের দৌড় সম্পন্ন করেন।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এ ইভেন্টে অন্তর্ভুক্ত ছিল চারটি প্রতিযোগিতা ক্যাটাগরি। এগুলো হলো,
৩০ কিলোমিটার ম্যারাথনে ছেলেদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন মামুন আহম্মেদ। দৌড়ের পথ শেষ করতে তিনি সময় নেন ১ ঘণ্টা ৫৩ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। একই ইভেন্টে মেয়েদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন হামিদা আক্তার জেবা। তিনি শেষ করতে সময় নিয়েছে ২ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট ৫৩ সেকেন্ড।
এদিকে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথনে ছেলেদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন পলাশ শেখ। এ পথ শেষ করতে তিনি সময় নেন ৫৩ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড। একই ইভেন্টে মেয়েদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন সাজিয়া হেপ্পি। তিনি দৌড় শেষ করতে সময় নেন ১ ঘণ্টা ২১ মিনিট ৭ সেকেন্ড।

৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার ম্যারাথনে ছেলেদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন মোস্তাক আহমেদ আভিন। দৌড় শেষ করতে তিনি সময় নেন ২৬ মিনিট ৫৭ সেকেন্ড। একই ইভেন্টে মেয়েদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হন সাবরিনা আক্তার স্বর্ণা। তিনি ৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার দৌড় শেষ করতে সময় নিয়েছেন ৪৩ মিনিট ৫৩ সেকেন্ড।
এ ছাড়া এক কিলোমিটার ওভারল চ্যাম্পিয়ন হয় সাইফান ওময়ের।
দৌড়বিদদের সুবিধার্থে ইভেন্ট এরিয়ায় স্থাপন করা হয়েছিল মেডিকেল সাপোর্ট সিস্টেম, একাধিক হাইড্রেশন ও কুলিং জোন, লাইভ টাইমিং সুবিধা। ইভেন্ট নিরাপদ করতে ছিল শক্তিশালী নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এ ইভেন্টে কাজ করেন শতাধিক প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিবিড় সহযোগিতায় ইভেন্ট ব্যবস্থাপনা ছিল অত্যন্ত সমন্বিত।

ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে ম্যারাথন রেস ডিরেক্টর মো. আল-আমীন বলেন, ‘ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে শুধু একটি রেস নয়, এটি একটি সুস্থ, সচেতন ও সক্রিয় নগরজীবন গঠনের আন্দোলন। আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে, দৌড়ের পাশাপাশি আমরা চাই ঢাকাকে একটি প্রাণবন্ত ও ইতিবাচক শহরে রূপান্তরিত করতে।’
আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেশন, বিশাল অংশগ্রহণ, পেশাদার ব্যবস্থাপনা এবং নিরাপদ আয়োজন, সব মিলিয়ে ঢাকা ড্যাশ ৩০-কে আজ বাংলাদেশের দৌড় ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল।

প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তার
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।...
২০ মিনিট আগে
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
শীতকালে কলা খাওয়া যাবে কি না, এ বিষয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। কারণ আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, কলা একটি ঠান্ডা ফল। এটি খেলা সর্দি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া শীতকালে কলা খেলে ‘বুক দেবে যাওয়া’র মতো ঘটনা ঘটতে পারে। অর্থাৎ কফ বসে যেতে পারে। এ জন্য শীতকালে আমাদের দেশে সাধারণত কলা খাওয়ার প্রবণতা...
২ ঘণ্টা আগে