ফিচার ডেস্ক
১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে পথ চলা শুরু করেছিল ফ্যাশন হাউস ‘রঙ’ এর। যে রঙ এখন নতুন রূপে ‘রঙ বাংলাদেশ’।
ফ্যাশন হাউসটির প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস জানান, ডিসেম্বর মাস রঙ বাংলাদেশের কাছে সব সময়ই আবেগের মাস। বিজয়ের মাস ডিসেম্বর, রঙ বাংলাদেশের জন্ম মাস ডিসেম্বর এবং জুলাই চব্বিশ পরবর্তী এবারের ডিসেম্বর—সব একই চেতনার সুতোয় বোনা। রঙ বাংলাদেশের ৩০ বছরের যাত্রা সেই চেতনারই গল্প বলে।
নব্বই দশকে বেড়ে ওঠা চারজন টগবগে তরুণ তৈরি করেছিলেন ফ্যাশন হাউস রঙ। সৌমিক দাস জানান, প্রথম অবস্থায় রঙ গড়তে প্রধান কারিগর ৪ জন হলেও অনেকের অবদান এতে সংযুক্ত ছিল, যারা রঙ বাংলাদেশের প্রিয় বন্ধু-স্বজন।
দেশীয় উৎসবে থিমভিত্তিক সামগ্রী তৈরির অনন্য ধারণা প্রচলনে পথপ্রদর্শক ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশ। ২০১৫ সাল থেকে নিজেদের সামগ্রীতে নিয়ে বৈচিত্র্য নিয়ে আসে ফ্যাশন হাউসটি। বাংলার এতিহ্যবাহী গয়না, আলপনা, নকশি কাঁথা, শীতল পাটি, কাঠ খোদাই নকশা, শিল্পী যামিনী রায়ের চিত্রকলা, শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরীর রেখাচিত্র, শিল্পী কামরুল হাসানের চিত্রকলা, সাঁওতাল সম্প্রদায়ের দেয়ালচিত্র, চাকমা সম্প্রদায়ের আলাম, মোঘল শিল্পকলা ফ্যাশন হাউসটির পোশাকের নকশা হিসেবে এসেছে। দেশীয় ঐতিহ্যের সঙ্গে বাংলার প্রধান প্রধান উৎসবগুলোকে বিবেচনায় রেখে তাদের ডিজাইনে জায়গা করে নিয়েছে কখনো ইসলামিক ঐতিহ্যের নকশা কিংবা পূজার ফুলের থিম।
শুরুটা হয়েছিল নারায়ণগঞ্জের সান্ত্বনা সুপার মার্কেটের ছোট্ট পরিসরে। তিন দশকের যাত্রায় মানুষের ভালোবাসা ও অনুপ্রেরণায় ‘রঙ বাংলাদেশ’ বিভিন্ন শাখা প্রশাখা বর্তমানে ছড়িয়ে পড়ছে দেশের নানান প্রান্তে। নারায়ণগঞ্জ ছাড়াও এর শাখা রয়েছে ঢাকার বসুন্ধরা সিটি, সীমান্ত স্কয়ার, টোকিও স্কয়ার, যমুনা ফিউচার পার্ক, ওয়ারি, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, ফেনী, সিলেট, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বগুড়া, খুলনা, কুষ্টিয়া থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত। এ ছাড়া আছে প্রতিষ্ঠানটির অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। এখান থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গা এবং বিদেশে বসেও রঙ বাংলাদেশের পোশাকসহ অন্যান্য পণ্য কেনা যায়।
১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে পথ চলা শুরু করেছিল ফ্যাশন হাউস ‘রঙ’ এর। যে রঙ এখন নতুন রূপে ‘রঙ বাংলাদেশ’।
ফ্যাশন হাউসটির প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস জানান, ডিসেম্বর মাস রঙ বাংলাদেশের কাছে সব সময়ই আবেগের মাস। বিজয়ের মাস ডিসেম্বর, রঙ বাংলাদেশের জন্ম মাস ডিসেম্বর এবং জুলাই চব্বিশ পরবর্তী এবারের ডিসেম্বর—সব একই চেতনার সুতোয় বোনা। রঙ বাংলাদেশের ৩০ বছরের যাত্রা সেই চেতনারই গল্প বলে।
নব্বই দশকে বেড়ে ওঠা চারজন টগবগে তরুণ তৈরি করেছিলেন ফ্যাশন হাউস রঙ। সৌমিক দাস জানান, প্রথম অবস্থায় রঙ গড়তে প্রধান কারিগর ৪ জন হলেও অনেকের অবদান এতে সংযুক্ত ছিল, যারা রঙ বাংলাদেশের প্রিয় বন্ধু-স্বজন।
দেশীয় উৎসবে থিমভিত্তিক সামগ্রী তৈরির অনন্য ধারণা প্রচলনে পথপ্রদর্শক ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশ। ২০১৫ সাল থেকে নিজেদের সামগ্রীতে নিয়ে বৈচিত্র্য নিয়ে আসে ফ্যাশন হাউসটি। বাংলার এতিহ্যবাহী গয়না, আলপনা, নকশি কাঁথা, শীতল পাটি, কাঠ খোদাই নকশা, শিল্পী যামিনী রায়ের চিত্রকলা, শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরীর রেখাচিত্র, শিল্পী কামরুল হাসানের চিত্রকলা, সাঁওতাল সম্প্রদায়ের দেয়ালচিত্র, চাকমা সম্প্রদায়ের আলাম, মোঘল শিল্পকলা ফ্যাশন হাউসটির পোশাকের নকশা হিসেবে এসেছে। দেশীয় ঐতিহ্যের সঙ্গে বাংলার প্রধান প্রধান উৎসবগুলোকে বিবেচনায় রেখে তাদের ডিজাইনে জায়গা করে নিয়েছে কখনো ইসলামিক ঐতিহ্যের নকশা কিংবা পূজার ফুলের থিম।
শুরুটা হয়েছিল নারায়ণগঞ্জের সান্ত্বনা সুপার মার্কেটের ছোট্ট পরিসরে। তিন দশকের যাত্রায় মানুষের ভালোবাসা ও অনুপ্রেরণায় ‘রঙ বাংলাদেশ’ বিভিন্ন শাখা প্রশাখা বর্তমানে ছড়িয়ে পড়ছে দেশের নানান প্রান্তে। নারায়ণগঞ্জ ছাড়াও এর শাখা রয়েছে ঢাকার বসুন্ধরা সিটি, সীমান্ত স্কয়ার, টোকিও স্কয়ার, যমুনা ফিউচার পার্ক, ওয়ারি, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, ফেনী, সিলেট, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বগুড়া, খুলনা, কুষ্টিয়া থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত। এ ছাড়া আছে প্রতিষ্ঠানটির অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। এখান থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গা এবং বিদেশে বসেও রঙ বাংলাদেশের পোশাকসহ অন্যান্য পণ্য কেনা যায়।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১০ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
১ দিন আগে