ফিচার ডেস্ক
সেগুন বা মেহগনি কাঠের আসবাব বাড়িতে থাকা মানে সেগুলোর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণও জরুরি। এসব আসবাবের ঠিকঠাক যত্ন না নিলে ঘুণ ধরতে শুরু করে। ঘুণপোকা কাঠের আসবাবের ভেতরে তাদের আস্তানা তৈরি করে। ফলে ধীরে ধীরে ক্ষয়ে যেতে শুরু করে আসবাব।
যেভাবে যত্ন নেবেন
ঘুণপোকা ভেজা, স্যাঁতসেঁতে জায়গায় ডিম পাড়ে। তাই কাঠের আসবাব সব সময় শুকনো রাখতে হবে।
বৃষ্টি হলে আরও বেশি সতর্ক থাকতে হবে। আসবাবে পানি পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তা মুছে ফেলুন।
কখনোই ভেজা কাপড় দিয়ে কাঠের আসবাব পরিষ্কার করবেন না। সব সময় শুকনো সুতি কাপড় দিয়ে আসবাব ভালো করে মুছে রাখতে হবে। কাঠের আসবাবে কোনো ছিদ্র দেখলে মোম বা গালাজাতীয় কিছু দিয়ে ঠিক করিয়ে নিতে হবে। অনেক সময় এমন ছিদ্রপথে ঘুণপোকা আসবাবের ভেতরে ঢুকে ডিম পাড়ে।
কেনা বা তৈরি করে নেওয়ার পর দীর্ঘদিন পার হয়ে এলে আসবাবে একবার বার্নিশ বা রঙের প্রলেপ লাগিয়ে দিন। রঙের উগ্র গন্ধে পোকা কাছে আসবে না।
নিম তেল যেকোনো পোকামাকড়ের উপদ্রব কমাতে পারে। বাড়িতে যদি পোকার উৎপাত বাড়ে, তা হলে সপ্তাহে তিন দিন নিম তেল বাড়ির মেঝে, কাঠের আসবাবে স্প্রে করে মুছে ফেলুন।
নারকেল তেলের সঙ্গে কর্পূর মিশিয়ে আসবাবের ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় প্রলেপ দিতে পারেন। তা ছাড়া, চায়ের লিকারও উপকারী। দুধ-চিনি ছাড়া চায়ের লিকার ঘন করে তৈরি করুন। এর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার মিশিয়ে আসবাবের যে জায়গাগুলোতে ঘুণ ধরেছে সেখানে লাগিয়ে দিন।
কাঠের আসবাবে ঘুণ ধরতে শুরু করলে সেই আসবাব বাকিগুলো থেকে আলাদা করে রাখুন। তবে ঘুণপোকা ধরেছে মানেই আসবাবটি বাতিল করে দিতে হবে, তা কিন্তু নয়। কারিগর ডেকে ঘুণ ধরা অংশটি ফেলে দিন। সেই জায়গাটি মেরামত করে নিলেই হবে।
সূত্র: ইকোগার্ড পেস্ট ম্যানেজমেন্ট ও অন্যান্য
সেগুন বা মেহগনি কাঠের আসবাব বাড়িতে থাকা মানে সেগুলোর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণও জরুরি। এসব আসবাবের ঠিকঠাক যত্ন না নিলে ঘুণ ধরতে শুরু করে। ঘুণপোকা কাঠের আসবাবের ভেতরে তাদের আস্তানা তৈরি করে। ফলে ধীরে ধীরে ক্ষয়ে যেতে শুরু করে আসবাব।
যেভাবে যত্ন নেবেন
ঘুণপোকা ভেজা, স্যাঁতসেঁতে জায়গায় ডিম পাড়ে। তাই কাঠের আসবাব সব সময় শুকনো রাখতে হবে।
বৃষ্টি হলে আরও বেশি সতর্ক থাকতে হবে। আসবাবে পানি পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তা মুছে ফেলুন।
কখনোই ভেজা কাপড় দিয়ে কাঠের আসবাব পরিষ্কার করবেন না। সব সময় শুকনো সুতি কাপড় দিয়ে আসবাব ভালো করে মুছে রাখতে হবে। কাঠের আসবাবে কোনো ছিদ্র দেখলে মোম বা গালাজাতীয় কিছু দিয়ে ঠিক করিয়ে নিতে হবে। অনেক সময় এমন ছিদ্রপথে ঘুণপোকা আসবাবের ভেতরে ঢুকে ডিম পাড়ে।
কেনা বা তৈরি করে নেওয়ার পর দীর্ঘদিন পার হয়ে এলে আসবাবে একবার বার্নিশ বা রঙের প্রলেপ লাগিয়ে দিন। রঙের উগ্র গন্ধে পোকা কাছে আসবে না।
নিম তেল যেকোনো পোকামাকড়ের উপদ্রব কমাতে পারে। বাড়িতে যদি পোকার উৎপাত বাড়ে, তা হলে সপ্তাহে তিন দিন নিম তেল বাড়ির মেঝে, কাঠের আসবাবে স্প্রে করে মুছে ফেলুন।
নারকেল তেলের সঙ্গে কর্পূর মিশিয়ে আসবাবের ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় প্রলেপ দিতে পারেন। তা ছাড়া, চায়ের লিকারও উপকারী। দুধ-চিনি ছাড়া চায়ের লিকার ঘন করে তৈরি করুন। এর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার মিশিয়ে আসবাবের যে জায়গাগুলোতে ঘুণ ধরেছে সেখানে লাগিয়ে দিন।
কাঠের আসবাবে ঘুণ ধরতে শুরু করলে সেই আসবাব বাকিগুলো থেকে আলাদা করে রাখুন। তবে ঘুণপোকা ধরেছে মানেই আসবাবটি বাতিল করে দিতে হবে, তা কিন্তু নয়। কারিগর ডেকে ঘুণ ধরা অংশটি ফেলে দিন। সেই জায়গাটি মেরামত করে নিলেই হবে।
সূত্র: ইকোগার্ড পেস্ট ম্যানেজমেন্ট ও অন্যান্য
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৫ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
২০ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
২১ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে