ফারিয়া এজাজ
শাড়িপ্রেমীদের ফ্যাশনে শাড়ি থাকা চাই-ই চাই। হিপ্পিদের কাছ থেকে চলে আসা টাইডাইয়ের ঐতিহ্য ১৯৭০-এর দশকে আমাদের শাড়িতে জায়গা করে নিয়েছিল। নামীদামি ফ্যাশন হাউসগুলো নানান নকশায় তৈরি করত টাইডাই শাড়ি। ফ্যাশনের নতুন ধরন হওয়ায় এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। সুতা ও মোম দিয়ে ফ্রি হ্যান্ড ড্রইংয়ে বিভিন্ন রং দিয়ে করা হয় টাইডাই।
এই শাড়িগুলোর বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে বৈচিত্র্য ও রং। ফুল বাঁধন, ডোরা বাঁধন, কাঠি বাঁধন—এ রকম বিভিন্ন বাঁধনের নকশায় টাইডাই শাড়ি পাওয়া যায়।
বরফি, বৃত্ত, সোজা লাইন, চার কোনা, কার্ভ, আঁকাবাঁকা লাইন—এ ধরনের টাই ডিজাইনগুলো সাধারণত টাইডাই শাড়িতে দেখা যায়।
অনেকে এক রঙের কাপড় কিনে নিজেই বাসায় করে থাকেন এ নকশা। সে ক্ষেত্রে ইউটিউবে টিউটরিয়াল দেখে আর প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জোগাড় করে আপনিও নিজের ডিজাইন দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন টাইডাই শাড়ি। এ জন্য কাপড় পাওয়া যাবে যেকোনো বাজারে। আর আনুষঙ্গিক যা লাগবে, সেগুলো যেকোনো বড় শহরের নিউমার্কেট বা হকার্স মার্কেটে পেয়ে যাবেন। তবে শাড়ির কাপড় কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন, যেন কাপড় থেকে রং উঠে না যায়।
আগে টাইডাই শাড়িগুলো সাদা বা কালো রংকে বেইজ হিসেবে ধরে তার ওপর নানান রঙের বাঁধন দেওয়া হতো। এখন সে নিয়ম নেই। রঙিন কাপড়ের ওপরেও করা হয় টাইডাই। যেমন পিংক, প্যাস্টেল ও পার্পল রঙের কাপড়ের ওপর বিভিন্ন রঙের টাইডাই করা হয়।
বাজারে কৃত্রিম ও প্রাকৃতিক—দুই ধরনের রং দিয়ে করা টাইডাই শাড়িই পাবেন। হরীতকী, তুঁত, গাঁদা ফুল, নীল, খয়েরি, পেঁয়াজের খোসা, শিউলি ফুল ইত্যাদি প্রাকৃতিক উপাদান থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় রং বানিয়ে তা দিয়ে করা হয় প্রাকৃতিক রঙের টাইডাই।
টাইডাই শাড়ির যত্ন
কোথায় পাবেন
দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো, যেমন রঙ বাংলাদেশ, দেশাল, আড়ং, প্রবর্তনা, আরণ্যক, যাত্রা, অহং, নবরূপা, প্রাইডসহ আরও অনেক হাউসে পাবেন এ ধরনের শাড়ি। আর একটু কম দামের টাইডাই শাড়ি ঢাকার নিউমার্কেট, চাঁদনী চক, মৌচাক, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটসহ দেশের বিভিন্ন শহরের নিউমার্কেট বা সুপার মার্কেটে পেয়ে যাবেন। দাম ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকার মধ্যে।
শাড়িপ্রেমীদের ফ্যাশনে শাড়ি থাকা চাই-ই চাই। হিপ্পিদের কাছ থেকে চলে আসা টাইডাইয়ের ঐতিহ্য ১৯৭০-এর দশকে আমাদের শাড়িতে জায়গা করে নিয়েছিল। নামীদামি ফ্যাশন হাউসগুলো নানান নকশায় তৈরি করত টাইডাই শাড়ি। ফ্যাশনের নতুন ধরন হওয়ায় এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। সুতা ও মোম দিয়ে ফ্রি হ্যান্ড ড্রইংয়ে বিভিন্ন রং দিয়ে করা হয় টাইডাই।
এই শাড়িগুলোর বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে বৈচিত্র্য ও রং। ফুল বাঁধন, ডোরা বাঁধন, কাঠি বাঁধন—এ রকম বিভিন্ন বাঁধনের নকশায় টাইডাই শাড়ি পাওয়া যায়।
বরফি, বৃত্ত, সোজা লাইন, চার কোনা, কার্ভ, আঁকাবাঁকা লাইন—এ ধরনের টাই ডিজাইনগুলো সাধারণত টাইডাই শাড়িতে দেখা যায়।
অনেকে এক রঙের কাপড় কিনে নিজেই বাসায় করে থাকেন এ নকশা। সে ক্ষেত্রে ইউটিউবে টিউটরিয়াল দেখে আর প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জোগাড় করে আপনিও নিজের ডিজাইন দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন টাইডাই শাড়ি। এ জন্য কাপড় পাওয়া যাবে যেকোনো বাজারে। আর আনুষঙ্গিক যা লাগবে, সেগুলো যেকোনো বড় শহরের নিউমার্কেট বা হকার্স মার্কেটে পেয়ে যাবেন। তবে শাড়ির কাপড় কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন, যেন কাপড় থেকে রং উঠে না যায়।
আগে টাইডাই শাড়িগুলো সাদা বা কালো রংকে বেইজ হিসেবে ধরে তার ওপর নানান রঙের বাঁধন দেওয়া হতো। এখন সে নিয়ম নেই। রঙিন কাপড়ের ওপরেও করা হয় টাইডাই। যেমন পিংক, প্যাস্টেল ও পার্পল রঙের কাপড়ের ওপর বিভিন্ন রঙের টাইডাই করা হয়।
বাজারে কৃত্রিম ও প্রাকৃতিক—দুই ধরনের রং দিয়ে করা টাইডাই শাড়িই পাবেন। হরীতকী, তুঁত, গাঁদা ফুল, নীল, খয়েরি, পেঁয়াজের খোসা, শিউলি ফুল ইত্যাদি প্রাকৃতিক উপাদান থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় রং বানিয়ে তা দিয়ে করা হয় প্রাকৃতিক রঙের টাইডাই।
টাইডাই শাড়ির যত্ন
কোথায় পাবেন
দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো, যেমন রঙ বাংলাদেশ, দেশাল, আড়ং, প্রবর্তনা, আরণ্যক, যাত্রা, অহং, নবরূপা, প্রাইডসহ আরও অনেক হাউসে পাবেন এ ধরনের শাড়ি। আর একটু কম দামের টাইডাই শাড়ি ঢাকার নিউমার্কেট, চাঁদনী চক, মৌচাক, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটসহ দেশের বিভিন্ন শহরের নিউমার্কেট বা সুপার মার্কেটে পেয়ে যাবেন। দাম ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকার মধ্যে।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১৭ মিনিট আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
২ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
২ ঘণ্টা আগে