তুষার মিয়া
আপনার ফোনের ৮০% চার্জ দেখার পরও কি আপনি চার্জার খুঁজতে শুরু করেন? যদি এমনই হয়ে থাকেন, তবে আপনি সেই একমাত্র গোপন ক্লাবের সদস্য যাদের কাছে মনে হয়—ফোনের চার্জ ৮০ না, যেন ৮% হয়ে গেছে!
এই ধরনের মানুষের একটা প্রবণতা হলো—ফোন হাতে নিয়ে চার্জ পর্যাপ্ত আছে দেখার পরও তাঁরা এমনভাবে চার্জারের খোঁজ শুরু করেন, যেন পৃথিবী এখনই শেষ হয়ে যাবে। সত্যি বলতে, ফোনের চার্জ তো আর দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে না। কিন্তু তারপরও অনেকের মনে হয়, ফোন হয়তো হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাবে, আর তিনি অদ্ভুত এক অন্ধকারে ডুবে যাবেন।
এটা একটা সাধারণ অভ্যাস, যা অনেকেই অবচেতনে করে থাকেন। একটি চার্জারের জন্য তিনি যেভাবে বাসায়, অফিসে বা বন্ধুর ঘরে হুলুস্থুল করেন, তা দেখে মনে হয় যেন, ফোনের ব্যাটারি ৮০ নয়, বরং ৮% হয়ে গেছে।
এটা আসলে একধরনের ফোন-অ্যাডিকশন। আমরা এতটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি, ফোনের চার্জ দেখে আমাদের মনে হয়, ফুলচার্জ ছাড়া কিছুই ঠিক নেই। ৫০%-এর নিচে নেমে গেলেই আমাদের মনে হয়, ফোনটা আর কখনো সচল হবে না।
তাই ফোনের চার্জ যতই থাকুক, চার্জারের জন্য আমাদের খোঁজখবর যেন সারাক্ষণ চলতেই থাকে। এ যেন ফোনের চার্জে নয়, যেন আমরা আমাদের নিজেদের শরীরের চার্জ খুঁজছি।
তবে এই আচরণ শুধু ফোনের নয়, নিজেরও ক্ষতি করছে। ফোনের ব্যাটারি যদি বারবার ১০০%-এ ঠেলে দেওয়া হয়, তাহলে সেটা স্বাভাবিকভাবেই ক্ষয় হতে শুরু করে। আর ফোনের চার্জ ৮০% থাকার পরও যদি কেউ এমন অনুভব করেন, তা আসলে একধরনের মানসিক চাপের ফল।
প্রশ্ন উঠতে পারে—তাহলে এর সমাধান কী?
উত্তর সহজ! ফোনকে একটু মুক্তি দিন। ২০ থেকে ৮০% চার্জ ফোনের জন্য যথেষ্টই। চার্জার খুঁজতে গিয়ে নিজের চার্জ (শক্তি) নষ্ট করবেন না। ফোন বন্ধ হয়ে গেলে একটু প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটান। পরিবারের সঙ্গে গল্প করুন। আর এই চার্জারের প্রতি নির্ভরশীলতা একটু কমিয়ে দেখুন, জীবন আর ফোন দুটোই অনেক হালকা লাগবে।
ফোনের চার্জের মতো নিজের চার্জও সঠিক জায়গায় রাখুন!
আপনার ফোনের ৮০% চার্জ দেখার পরও কি আপনি চার্জার খুঁজতে শুরু করেন? যদি এমনই হয়ে থাকেন, তবে আপনি সেই একমাত্র গোপন ক্লাবের সদস্য যাদের কাছে মনে হয়—ফোনের চার্জ ৮০ না, যেন ৮% হয়ে গেছে!
এই ধরনের মানুষের একটা প্রবণতা হলো—ফোন হাতে নিয়ে চার্জ পর্যাপ্ত আছে দেখার পরও তাঁরা এমনভাবে চার্জারের খোঁজ শুরু করেন, যেন পৃথিবী এখনই শেষ হয়ে যাবে। সত্যি বলতে, ফোনের চার্জ তো আর দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে না। কিন্তু তারপরও অনেকের মনে হয়, ফোন হয়তো হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাবে, আর তিনি অদ্ভুত এক অন্ধকারে ডুবে যাবেন।
এটা একটা সাধারণ অভ্যাস, যা অনেকেই অবচেতনে করে থাকেন। একটি চার্জারের জন্য তিনি যেভাবে বাসায়, অফিসে বা বন্ধুর ঘরে হুলুস্থুল করেন, তা দেখে মনে হয় যেন, ফোনের ব্যাটারি ৮০ নয়, বরং ৮% হয়ে গেছে।
এটা আসলে একধরনের ফোন-অ্যাডিকশন। আমরা এতটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি, ফোনের চার্জ দেখে আমাদের মনে হয়, ফুলচার্জ ছাড়া কিছুই ঠিক নেই। ৫০%-এর নিচে নেমে গেলেই আমাদের মনে হয়, ফোনটা আর কখনো সচল হবে না।
তাই ফোনের চার্জ যতই থাকুক, চার্জারের জন্য আমাদের খোঁজখবর যেন সারাক্ষণ চলতেই থাকে। এ যেন ফোনের চার্জে নয়, যেন আমরা আমাদের নিজেদের শরীরের চার্জ খুঁজছি।
তবে এই আচরণ শুধু ফোনের নয়, নিজেরও ক্ষতি করছে। ফোনের ব্যাটারি যদি বারবার ১০০%-এ ঠেলে দেওয়া হয়, তাহলে সেটা স্বাভাবিকভাবেই ক্ষয় হতে শুরু করে। আর ফোনের চার্জ ৮০% থাকার পরও যদি কেউ এমন অনুভব করেন, তা আসলে একধরনের মানসিক চাপের ফল।
প্রশ্ন উঠতে পারে—তাহলে এর সমাধান কী?
উত্তর সহজ! ফোনকে একটু মুক্তি দিন। ২০ থেকে ৮০% চার্জ ফোনের জন্য যথেষ্টই। চার্জার খুঁজতে গিয়ে নিজের চার্জ (শক্তি) নষ্ট করবেন না। ফোন বন্ধ হয়ে গেলে একটু প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটান। পরিবারের সঙ্গে গল্প করুন। আর এই চার্জারের প্রতি নির্ভরশীলতা একটু কমিয়ে দেখুন, জীবন আর ফোন দুটোই অনেক হালকা লাগবে।
ফোনের চার্জের মতো নিজের চার্জও সঠিক জায়গায় রাখুন!
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
৮ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১২ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে