সকালের তাড়াহুড়োয় রোজ নাকে-মুখে নাশতা করে বেরিয়ে গেলে তো শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকবেই। বাদাম, মাছ, ডিম, মুরগি ও দুগ্ধজাত খাবারে পর্যাপ্ত প্রোটিন থাকলেও বেছে বেছে খাওয়ার কারণে শরীরে এই পুষ্টির উপাদানের ঘাটতি থেকেই যায়। সে ক্ষেত্রে এখন অনেকেই প্রোটিন পাউডারের ওপর নির্ভর করছেন। শুধু দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিলেই হলো। বাড়তি ঝামেলার প্রয়োজন হয় না। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন পাউডার কিনতে পাওয়া যায়। তবে চাইলে বাড়িতেও বানিয়ে নেওয়া সম্ভব এ প্রোটিন পাউডার। কয়েকভাবে প্রোটিন পাউডার তৈরি করা যায়।
যেভাবে বানাবেন
প্রথম প্রক্রিয়া
এ উপায়ে প্রোটিন পাউডার তৈরি করতে লাগবে ৩ কাপ ননফ্যাট গুঁড়ো দুধ, ১ কাপ শুকনো ওট, ১ কাপ আমন্ড ও সামান্য চিনি (যদি লাগে)। শিশুর জন্য প্রোটিন পাউডার তৈরি করলে ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ কোকো পাউডারও যোগ করতে পারেন। এবার সব উপকরণ মিক্সচারে ব্লেন্ড করে নিয়ে পরিষ্কার কাচের জারে সংরক্ষণ করুন। এ উপায়ে তৈরি আধা কাপ প্রোটিন পাউডারে রয়েছে ১৮০ ক্যালরি ও ১২ গ্রাম প্রোটিন। দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে ফ্রিজে রাখতে পারেন। সম্পূর্ণ উপকারিতা পেতে প্রতিদিন স্মুদি বা দুধের সঙ্গে এ প্রোটিন পাউডার খেতে হবে।
দ্বিতীয় প্রক্রিয়া
এই প্রক্রিয়ায় প্রোটিন পাউডার তৈরি করতে লাগবে আমন্ড, পেস্তা, আখরোট চিনাবাদাম, সয়াবিন, কুমড়োর বিচি, ফ্লেক্স সিড, চিয়া সিড, শুকনো ওট ও গুঁড়ো দুধ। প্রথমে সব ধরনের বাদাম একসঙ্গে চুলায় অল্প আঁচে প্যানে দুই থেকে তিন মিনিট টেলে নিতে হবে। হয়ে গেলে নামিয়ে ফ্যানের বাতাসে ঠান্ডা করতে হবে।
এবার টেলে ঠান্ডা করে রাখা বাদামসহ ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে মিক্সচারে ঢেলে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। অথবা মিক্সচার না থাকলে ভালোভাবে হাত দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। এই প্রোটিন পাউডারের প্রতি আধা কাপে রয়েছে ১০ দশমিক ৫ গ্রাম প্রোটিন ও ৪৫ ক্যালরি।
তৃতীয় প্রক্রিয়া
আধা কাপ করে আমন্ড, কাজু ও পেস্তা বাদাম, একটুখানি জাফরান ও হলুদের গুঁড়ো। সব ধরনের বাদাম টেলে বাতাসে ঠান্ডা করতে হবে। এরপর মিক্সচারে সব উপকরণ দিয়ে ব্লেন্ড করতে হবে। এই পাউডার একটু আঠাল ধাঁচের হবে। মিষ্টি ও রুটি বানানোর সময় এ পাউডার ব্যবহার করা যাবে। তা ছাড়া দুধের সঙ্গে মিশিয়ে তো খাওয়া যাবেই।
সূত্র: স্বাস্থ্যবিষয়ক বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ছবি: পেকজেলস
সকালের তাড়াহুড়োয় রোজ নাকে-মুখে নাশতা করে বেরিয়ে গেলে তো শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকবেই। বাদাম, মাছ, ডিম, মুরগি ও দুগ্ধজাত খাবারে পর্যাপ্ত প্রোটিন থাকলেও বেছে বেছে খাওয়ার কারণে শরীরে এই পুষ্টির উপাদানের ঘাটতি থেকেই যায়। সে ক্ষেত্রে এখন অনেকেই প্রোটিন পাউডারের ওপর নির্ভর করছেন। শুধু দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিলেই হলো। বাড়তি ঝামেলার প্রয়োজন হয় না। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন পাউডার কিনতে পাওয়া যায়। তবে চাইলে বাড়িতেও বানিয়ে নেওয়া সম্ভব এ প্রোটিন পাউডার। কয়েকভাবে প্রোটিন পাউডার তৈরি করা যায়।
যেভাবে বানাবেন
প্রথম প্রক্রিয়া
এ উপায়ে প্রোটিন পাউডার তৈরি করতে লাগবে ৩ কাপ ননফ্যাট গুঁড়ো দুধ, ১ কাপ শুকনো ওট, ১ কাপ আমন্ড ও সামান্য চিনি (যদি লাগে)। শিশুর জন্য প্রোটিন পাউডার তৈরি করলে ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ কোকো পাউডারও যোগ করতে পারেন। এবার সব উপকরণ মিক্সচারে ব্লেন্ড করে নিয়ে পরিষ্কার কাচের জারে সংরক্ষণ করুন। এ উপায়ে তৈরি আধা কাপ প্রোটিন পাউডারে রয়েছে ১৮০ ক্যালরি ও ১২ গ্রাম প্রোটিন। দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে ফ্রিজে রাখতে পারেন। সম্পূর্ণ উপকারিতা পেতে প্রতিদিন স্মুদি বা দুধের সঙ্গে এ প্রোটিন পাউডার খেতে হবে।
দ্বিতীয় প্রক্রিয়া
এই প্রক্রিয়ায় প্রোটিন পাউডার তৈরি করতে লাগবে আমন্ড, পেস্তা, আখরোট চিনাবাদাম, সয়াবিন, কুমড়োর বিচি, ফ্লেক্স সিড, চিয়া সিড, শুকনো ওট ও গুঁড়ো দুধ। প্রথমে সব ধরনের বাদাম একসঙ্গে চুলায় অল্প আঁচে প্যানে দুই থেকে তিন মিনিট টেলে নিতে হবে। হয়ে গেলে নামিয়ে ফ্যানের বাতাসে ঠান্ডা করতে হবে।
এবার টেলে ঠান্ডা করে রাখা বাদামসহ ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে মিক্সচারে ঢেলে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। অথবা মিক্সচার না থাকলে ভালোভাবে হাত দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। এই প্রোটিন পাউডারের প্রতি আধা কাপে রয়েছে ১০ দশমিক ৫ গ্রাম প্রোটিন ও ৪৫ ক্যালরি।
তৃতীয় প্রক্রিয়া
আধা কাপ করে আমন্ড, কাজু ও পেস্তা বাদাম, একটুখানি জাফরান ও হলুদের গুঁড়ো। সব ধরনের বাদাম টেলে বাতাসে ঠান্ডা করতে হবে। এরপর মিক্সচারে সব উপকরণ দিয়ে ব্লেন্ড করতে হবে। এই পাউডার একটু আঠাল ধাঁচের হবে। মিষ্টি ও রুটি বানানোর সময় এ পাউডার ব্যবহার করা যাবে। তা ছাড়া দুধের সঙ্গে মিশিয়ে তো খাওয়া যাবেই।
সূত্র: স্বাস্থ্যবিষয়ক বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ছবি: পেকজেলস
ভাদ্র মাস চলছে। ঝকঝকে নীল আকাশে শুভ্র মেঘ দেখে প্রাণ জুড়ালেও আবহাওয়া কিন্তু শুষ্ক ও গরম। একদিকে রোদে যেমন গা পুড়ছে, তেমনি ত্বকও হয়ে উঠছে শুষ্ক। কিছুদিন আগের তুলনায় পিপাসাও বেশি ঠাহর হচ্ছে। এই শরতে শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক। পর্যাপ্ত পানির অভাবে ত্বক শুষ্ক ও নির্জীব হয়ে যায়।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সুখী দেশগুলোর তালিকায় ডেনমার্ক টানা সাত বছর ধরে কখনো শীর্ষে, কখনো দু-এক পয়েন্ট হারিয়ে ওপরের দিকেই থাকছে। অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন, এর অন্যতম কারণ হলো দেশটির শিশুদের বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়া। ডেনমার্কে শিশুদের শুধু গণিত, বিজ্ঞান বা ভাষা শেখানো হয় না; সঙ্গে ছোটবেলা থেকে শেখানো হয় সহমর্মিতা।
৫ ঘণ্টা আগে‘সফট স্কিল’ শব্দটি এখন মানুষের মুখে মুখে ফেরে। কিন্তু এর প্রকৃত অর্থ ও গুরুত্ব অনেক সময় ধোঁয়াশার মধ্যে থেকে যায়। সফট স্কিল বলতে বোঝানো হয়, ব্যক্তিগত চরিত্র, সম্পর্ক ও মনোভাবের দক্ষতা, যা আমাদের কর্মজীবন ও ব্যক্তিগত জীবনে সমানভাবে প্রয়োজনীয়।
১১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ জীবনের কথা উঠলে সাধারণত গ্রিসের ইকারিয়া, জাপানের ওকিনাওয়া, কোস্টারিকার নিকোয়া কিংবা ইতালির সার্দিনিয়ার নাম শোনা যায়। এই জায়গাগুলোকে বলা হয় বিশ্বের ‘ব্লু জোন’। এসব জায়গার মানুষ অন্য যেকোনো জায়গার তুলনায় বেশি দিন বাঁচে।
১৩ ঘণ্টা আগে