ইসলাম ডেস্ক
কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ তাআলা দরিদ্রদের হয়ে ধনীদের কাছে তিনটি প্রশ্ন করবেন। প্রশ্নের ধরন দেখে ধনীরা অবাক হয়ে যাবে এবং আল্লাহর কাছে প্রশ্নের ব্যাখ্যা জানতে চাইবে। মহান আল্লাহ তাদের বুঝিয়ে দেবেন এবং কৃতকর্মের শাস্তিও দেবেন।
সেই তিনটি প্রশ্ন সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন, ‘হে আদমসন্তান, আমি অসুস্থ হয়েছিলাম, তুমি আমার সেবা করোনি।’ মানুষ বলবে, ‘হে আমার রব, কীভাবে আপনার সেবা করব—আপনি তো সৃষ্টিকুলের প্রতিপালক?’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি কি জানতে না—আমার অমুক বান্দা অসুস্থ হয়ে পড়েছিল? তুমি তো তাকে সেবা করোনি। তুমি কি জানতে না, যদি তার সেবা করতে তাহলে তার কাছে আমাকে পেতে?’
এরপর বলবেন, ‘হে আদমসন্তান, আমি খাবার চেয়েছিলাম, তুমি আমাকে খাদ্য দাওনি।’ মানুষ বলবে, ‘হে আমার রব, কীভাবে আপনাকে খাদ্য দেব—আপনি তো সৃষ্টিকুলের রব?’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি কি জানতে না—আমার অমুক বান্দা খাবার চেয়েছিল? তুমি তো খাবার দাওনি। তুমি কি জানতে না, যদি তাকে খাবার দিতে তাহলে তা (প্রতিদান) আমার কাছে পেতে?’
এরপর বলবেন, ‘হে আদমসন্তান, আমি পানি পান করতে চেয়েছিলাম, তুমি আমাকে পানি পান করাওনি।’ মানুষ বলবে, ‘হে আমার রব, কীভাবে আপনাকে পানি পান করাব—আপনি তো সৃষ্টিকুলের রব?’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি কি জানতে না—আমার অমুক বান্দা পিপাসিত ছিল? তুমি তো তাকে পানি পান করাওনি। তুমি কি জানতে না, যদি তাকে পানি পান করাতে তাহলে তা (প্রতিদান) আমার কাছে পেতে?’
সূত্র: সহিহ মুসলিম, হাদিস: ২৫৬৯।
কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ তাআলা দরিদ্রদের হয়ে ধনীদের কাছে তিনটি প্রশ্ন করবেন। প্রশ্নের ধরন দেখে ধনীরা অবাক হয়ে যাবে এবং আল্লাহর কাছে প্রশ্নের ব্যাখ্যা জানতে চাইবে। মহান আল্লাহ তাদের বুঝিয়ে দেবেন এবং কৃতকর্মের শাস্তিও দেবেন।
সেই তিনটি প্রশ্ন সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন, ‘হে আদমসন্তান, আমি অসুস্থ হয়েছিলাম, তুমি আমার সেবা করোনি।’ মানুষ বলবে, ‘হে আমার রব, কীভাবে আপনার সেবা করব—আপনি তো সৃষ্টিকুলের প্রতিপালক?’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি কি জানতে না—আমার অমুক বান্দা অসুস্থ হয়ে পড়েছিল? তুমি তো তাকে সেবা করোনি। তুমি কি জানতে না, যদি তার সেবা করতে তাহলে তার কাছে আমাকে পেতে?’
এরপর বলবেন, ‘হে আদমসন্তান, আমি খাবার চেয়েছিলাম, তুমি আমাকে খাদ্য দাওনি।’ মানুষ বলবে, ‘হে আমার রব, কীভাবে আপনাকে খাদ্য দেব—আপনি তো সৃষ্টিকুলের রব?’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি কি জানতে না—আমার অমুক বান্দা খাবার চেয়েছিল? তুমি তো খাবার দাওনি। তুমি কি জানতে না, যদি তাকে খাবার দিতে তাহলে তা (প্রতিদান) আমার কাছে পেতে?’
এরপর বলবেন, ‘হে আদমসন্তান, আমি পানি পান করতে চেয়েছিলাম, তুমি আমাকে পানি পান করাওনি।’ মানুষ বলবে, ‘হে আমার রব, কীভাবে আপনাকে পানি পান করাব—আপনি তো সৃষ্টিকুলের রব?’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি কি জানতে না—আমার অমুক বান্দা পিপাসিত ছিল? তুমি তো তাকে পানি পান করাওনি। তুমি কি জানতে না, যদি তাকে পানি পান করাতে তাহলে তা (প্রতিদান) আমার কাছে পেতে?’
সূত্র: সহিহ মুসলিম, হাদিস: ২৫৬৯।
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগেআত্মীয়তার বন্ধন আছে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর। পারস্পরিক সম্পর্কের এ বন্ধন না থাকলে হয়তো পৃথিবীর রূপ ভিন্ন থাকত। মা তার সন্তানের প্রতি, ভাই তার ভাইয়ের প্রতি, স্বামী তার স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার যে রূপ আমরা দেখতে পাই—তা হয়তো থাকত না। কোরআন ও হাদিসে আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষার প্রতি বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেজুলুম আরবি শব্দ। জুলুমের অর্থ ব্যাপক এবং অনেক বিস্তৃত। সাধারণত জুলুম অর্থ নির্যাতন, নিপীড়ন। শরিয়তের পরিভাষায় জুলুম বলা হয়—কোনো উপযুক্ত জিনিসকে উপযুক্ত স্থানে না রেখে অনুপযুক্ত স্থানে রাখা। যে জুলুম করে তাকে জালিম বলা হয়। মানুষ বিভিন্ন পদ্ধতিতে একজন অন্যজনের ওপর জুলুম করে।
১৯ ঘণ্টা আগেমা-বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ এবং নিরাপদ আশ্রয়স্থল। তাঁদের আদর-সোহাগে আমাদের জীবনের ভিত্তি রচিত হয়। তাঁদের ত্যাগ ও পরিশ্রমে গড়ে ওঠে সুন্দর ভবিষ্যৎ। তাঁদের ভরসায় আমরা শক্তি পাই এবং তাঁদের দোয়ায় জীবন সার্থক হয়। ইসলাম তাই মা-বাবাকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে এবং তাঁদের প্রতি সদাচরণকে আল্লাহ তাআলার ইবাদতের
১ দিন আগে