আবদুল আযীয কাসেমি
আল্লাহ তাআলা অনুগ্রহ করে আমাদেরকে এমন এক দ্বীন দান করেছেন, যেখানে ছোট থেকে ছোট বিষয়ে পর্যন্ত চমৎকার সব নির্দেশনা দেওয়া আছে। স্বয়ং নবীজির যুগেই কিছু অমুসলিম এ বিষয়টি নিয়ে উপহাস পর্যন্ত করেছে।
সালমান ফারসি (রা.) ছিলেন পারস্য থেকে নবীজির সান্নিধ্যে আসা মহান সাহাবি। তিনি বলেন, একদিন এক মুশরিক আমাকে উপহাস করে বলল, ‘তোমাদের নবী তো তোমাদের সবকিছু শেখান, এমনকি কীভাবে মলত্যাগ করতে হবে—তাও শেখান!’ সালমান ফারসি (রা.) তার উপহাসে পাত্তা না দিয়ে একে ঐকান্তিকভাবে গ্রহণ করে বললেন, ‘অবশ্যই। আমাদের নবী আমাদের এ বিষয়টি পর্যন্ত শিখিয়েছেন।
তিনি আমাদের বলেছেন, আমরা যেন প্রস্রাব-পায়খানার সময় কিবলামুখী হয়ে না বসি। ডান হাত দিয়ে যেন ইস্তিঞ্জা না করি। কমপক্ষে তিনটি পাথর (ঢিলা বা টিস্যু) যেন ব্যবহার করি। কোনো হাড় কিংবা গোবর যেন ব্যবহার না করি।’ (মুসলিম: ২৬২)
কত চমৎকার নির্দেশনা! কিবলা আমাদের সবার শ্রদ্ধেয় স্থান। এদিকে ফিরে আমরা নামাজ আদায় করি। কিবলার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মহান নবী জাতির পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর স্মৃতি। এ ছাড়া স্বয়ং মহানবী (সা.)-এর স্মৃতিও জড়িয়ে রয়েছে এর সঙ্গে। তাই শৌচকর্মের সময় বিষয়টি খেয়াল রাখা উচিত।
ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা না করে ইস্তিঞ্জার জন্য বাম হাত ব্যবহার করা উচিত। প্রিয় নবী (সা.)-এর সুন্নত হলো, প্রতিটি উত্তম কাজে ডান হাত ব্যবহার করা এবং তুলনামূলক নিকৃষ্ট ও অসুন্দর কাজে বাম হাত ব্যবহার করা। প্রকৃতপক্ষে এটি উত্তম রুচির পরিচায়ক। যে হাত দিয়ে আমরা খাবার গ্রহণ করি, সে হাত দিয়ে মলদ্বার পরিষ্কার করার বিষয়টি রুচিবান যে কারও রুচিতেই বাধবে।
কমপক্ষে তিনটি পাথর বা ঢিলা ব্যবহার করার নির্দেশনা দিয়েছেন নবীজি। ঢিলার বিকল্প হিসেবে আমরা টিস্যুও ব্যবহার করতে পারি।
আল্লাহ তাআলা অনুগ্রহ করে আমাদেরকে এমন এক দ্বীন দান করেছেন, যেখানে ছোট থেকে ছোট বিষয়ে পর্যন্ত চমৎকার সব নির্দেশনা দেওয়া আছে। স্বয়ং নবীজির যুগেই কিছু অমুসলিম এ বিষয়টি নিয়ে উপহাস পর্যন্ত করেছে।
সালমান ফারসি (রা.) ছিলেন পারস্য থেকে নবীজির সান্নিধ্যে আসা মহান সাহাবি। তিনি বলেন, একদিন এক মুশরিক আমাকে উপহাস করে বলল, ‘তোমাদের নবী তো তোমাদের সবকিছু শেখান, এমনকি কীভাবে মলত্যাগ করতে হবে—তাও শেখান!’ সালমান ফারসি (রা.) তার উপহাসে পাত্তা না দিয়ে একে ঐকান্তিকভাবে গ্রহণ করে বললেন, ‘অবশ্যই। আমাদের নবী আমাদের এ বিষয়টি পর্যন্ত শিখিয়েছেন।
তিনি আমাদের বলেছেন, আমরা যেন প্রস্রাব-পায়খানার সময় কিবলামুখী হয়ে না বসি। ডান হাত দিয়ে যেন ইস্তিঞ্জা না করি। কমপক্ষে তিনটি পাথর (ঢিলা বা টিস্যু) যেন ব্যবহার করি। কোনো হাড় কিংবা গোবর যেন ব্যবহার না করি।’ (মুসলিম: ২৬২)
কত চমৎকার নির্দেশনা! কিবলা আমাদের সবার শ্রদ্ধেয় স্থান। এদিকে ফিরে আমরা নামাজ আদায় করি। কিবলার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মহান নবী জাতির পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর স্মৃতি। এ ছাড়া স্বয়ং মহানবী (সা.)-এর স্মৃতিও জড়িয়ে রয়েছে এর সঙ্গে। তাই শৌচকর্মের সময় বিষয়টি খেয়াল রাখা উচিত।
ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা না করে ইস্তিঞ্জার জন্য বাম হাত ব্যবহার করা উচিত। প্রিয় নবী (সা.)-এর সুন্নত হলো, প্রতিটি উত্তম কাজে ডান হাত ব্যবহার করা এবং তুলনামূলক নিকৃষ্ট ও অসুন্দর কাজে বাম হাত ব্যবহার করা। প্রকৃতপক্ষে এটি উত্তম রুচির পরিচায়ক। যে হাত দিয়ে আমরা খাবার গ্রহণ করি, সে হাত দিয়ে মলদ্বার পরিষ্কার করার বিষয়টি রুচিবান যে কারও রুচিতেই বাধবে।
কমপক্ষে তিনটি পাথর বা ঢিলা ব্যবহার করার নির্দেশনা দিয়েছেন নবীজি। ঢিলার বিকল্প হিসেবে আমরা টিস্যুও ব্যবহার করতে পারি।
কোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
১০ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১ দিন আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগে