মাহমুদ হাসান ফাহিম
ইসমে আজম মানে শ্রেষ্ঠ বা মহান নাম। আল্লাহ তাআলার অনেক নাম রয়েছে। এসব নামের মধ্যে যে নাম দিয়ে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার বড়ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব সবচেয়ে বেশি প্রকাশিত হয়, সেগুলোকে ইসমে আজম বলা হয়।
কোরআনে ইসমে আজম: হজরত আসমা বিনতে ইয়াজিদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ইসমে আজম দুটি আয়াতের মধ্যে নিহিত। এক. উচ্চারণ: ‘ওয়া ইলাহুকুম ইলাহুন ওয়াহিদ, লা ইলাহা ইল্লাহু, আর রহমানুর রহিম।’ —সুরা বাকারাহ: ১৬৩। দুই. আলিফ লাম মীম, আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু, আল হাইয়্যুল কাইয়্যুম।’ —সুরা আলে ইমরান: ১। (সুনানে আবি দাউদ: ১৪৯৬)
হাদিসে ইসমে আজম: ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকা বিআন্না লাকাল হামদ, লা ইলাহা ইল্লা আনতা, ওয়াহদাকা লা শারিকা লাকা, আল মান্নান, বাদিআস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ্বি, ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম। ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুম।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) এই দোয়াকে ‘ইসমে আজম’ হিসেবে সত্যায়ন করেছেন। (তিরমিজি: ৩৫৪৪; আবু দাউদ: ১৪৯৫; নাসায়ি: ১৩০)
আরেক হাদিসে এসেছে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকা, আন্নি আশহাদু, আন্নাকা আনতাল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লা আনতা, আল আহাদুস সামাদ, আল্লাযি লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।’ রাসুল (সা.) এই দোয়া সম্পর্কে বলেছেন, ‘এতে ইসমে আজম আছে।’ (আবু দাউদ: ১৪৯৩)
ইসমে আজমের ফজিলত ও মর্যাদা সম্পর্কে রাসুল (সা.) এক সাহাবিকে বলেছেন, ‘তুমি কি জানো, তুমি কি দিয়ে দোয়া করেছ? তুমি দোয়া করেছ ‘ইসমে আজম’ দিয়ে, যা দিয়ে দোয়া করলে আল্লাহ কবুল করেন এবং তা দিয়ে কিছু চাইলে আল্লাহ তা দান করেন।’ (তিরমিজি: ৩৫৪৪)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ইসমে আজম মানে শ্রেষ্ঠ বা মহান নাম। আল্লাহ তাআলার অনেক নাম রয়েছে। এসব নামের মধ্যে যে নাম দিয়ে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার বড়ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব সবচেয়ে বেশি প্রকাশিত হয়, সেগুলোকে ইসমে আজম বলা হয়।
কোরআনে ইসমে আজম: হজরত আসমা বিনতে ইয়াজিদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ইসমে আজম দুটি আয়াতের মধ্যে নিহিত। এক. উচ্চারণ: ‘ওয়া ইলাহুকুম ইলাহুন ওয়াহিদ, লা ইলাহা ইল্লাহু, আর রহমানুর রহিম।’ —সুরা বাকারাহ: ১৬৩। দুই. আলিফ লাম মীম, আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু, আল হাইয়্যুল কাইয়্যুম।’ —সুরা আলে ইমরান: ১। (সুনানে আবি দাউদ: ১৪৯৬)
হাদিসে ইসমে আজম: ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকা বিআন্না লাকাল হামদ, লা ইলাহা ইল্লা আনতা, ওয়াহদাকা লা শারিকা লাকা, আল মান্নান, বাদিআস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ্বি, ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম। ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুম।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) এই দোয়াকে ‘ইসমে আজম’ হিসেবে সত্যায়ন করেছেন। (তিরমিজি: ৩৫৪৪; আবু দাউদ: ১৪৯৫; নাসায়ি: ১৩০)
আরেক হাদিসে এসেছে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকা, আন্নি আশহাদু, আন্নাকা আনতাল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লা আনতা, আল আহাদুস সামাদ, আল্লাযি লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।’ রাসুল (সা.) এই দোয়া সম্পর্কে বলেছেন, ‘এতে ইসমে আজম আছে।’ (আবু দাউদ: ১৪৯৩)
ইসমে আজমের ফজিলত ও মর্যাদা সম্পর্কে রাসুল (সা.) এক সাহাবিকে বলেছেন, ‘তুমি কি জানো, তুমি কি দিয়ে দোয়া করেছ? তুমি দোয়া করেছ ‘ইসমে আজম’ দিয়ে, যা দিয়ে দোয়া করলে আল্লাহ কবুল করেন এবং তা দিয়ে কিছু চাইলে আল্লাহ তা দান করেন।’ (তিরমিজি: ৩৫৪৪)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
কোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
১১ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১ দিন আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগে