ইসলাম ডেস্ক
মহান আল্লাহর সন্তুষ্টিই মানুষকে পরকালে মুক্তি দেবে। আর তাঁর অসন্তুষ্টিতে নেমে আসবে অন্ধকার। তাই সব সময় তাঁর অসন্তুষ্টি এড়িয়ে চলা এবং সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করা উচিত। এখানে ৫টি কাজের কথা তুলে ধরা হলো, যা আল্লাহর অসন্তুষ্টির কারণ হওয়ায় তা থেকে বিরত থাকা আমাদের কর্তব্য।
হত্যাকাণ্ড
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো মুমিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম। সেখানে সে স্থায়ী হবে এবং আল্লাহ তার প্রতি রুষ্ট হবেন। তাকে লানত করবেন এবং তার জন্য মহা শাস্তি প্রস্তুত রাখবেন।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ৯৩)
ইসলাম ত্যাগ
ইরশাদ হয়েছে, ‘কেউ ইমান আনার পর আল্লাহকে অস্বীকার করলে এবং কুফরির জন্য হৃদয় উন্মুক্ত রাখলে তার ওপর আপতিত হবে আল্লাহর ক্রোধ এবং তার জন্য আছে মহা শাস্তি। তবে তার জন্য নয়, যাকে কুফরির জন্য বাধ্য করা হয়, কিন্তু তার অন্তর ইমানে অবিচল রয়েছে।’ (সুরা নাহল, আয়াত: ১০৭)
মা-বাবার অসন্তুষ্টি
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘মা-বাবার সন্তুষ্টির মধ্যে আল্লাহর সন্তুষ্টি আর মা-বাবার অসন্তুষ্টির মধ্যে আল্লাহর অসন্তুষ্টি।’ (তিরমিজি, হাদিস: ১৮৯৯)
জীবজন্তুর উপাসনা
বনি ইসরায়েল সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা গোবৎসকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছে, পার্থিব জীবনে তাদের ওপর তাদের রবের ক্রোধ ও লাঞ্ছনা আপতিত হবেই। আর এভাবে আমি মিথ্যা রচনাকারীদের প্রতিফল দিয়ে থাকি।’ (সুরা আরাফ, আয়াত: ১৫২)
মন্দ কথা
নবী (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই বান্দা কখনো আল্লাহর সন্তুষ্টির কথা বলে, অথচ সে কথা সম্পর্কে তার কোনো জ্ঞান নেই; কিন্তু এ কথার দ্বারা আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন। আবার বান্দা কখনো আল্লাহর অসন্তুষ্টির কথা বলে ফেলে, যার পরিণতি সম্পর্কে তার কোনো ধারণা নেই; অথচ সে কথার কারণে সে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে।’ (বুখারি, হাদিস: ৬৪৭৮)
মহান আল্লাহর সন্তুষ্টিই মানুষকে পরকালে মুক্তি দেবে। আর তাঁর অসন্তুষ্টিতে নেমে আসবে অন্ধকার। তাই সব সময় তাঁর অসন্তুষ্টি এড়িয়ে চলা এবং সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করা উচিত। এখানে ৫টি কাজের কথা তুলে ধরা হলো, যা আল্লাহর অসন্তুষ্টির কারণ হওয়ায় তা থেকে বিরত থাকা আমাদের কর্তব্য।
হত্যাকাণ্ড
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো মুমিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম। সেখানে সে স্থায়ী হবে এবং আল্লাহ তার প্রতি রুষ্ট হবেন। তাকে লানত করবেন এবং তার জন্য মহা শাস্তি প্রস্তুত রাখবেন।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ৯৩)
ইসলাম ত্যাগ
ইরশাদ হয়েছে, ‘কেউ ইমান আনার পর আল্লাহকে অস্বীকার করলে এবং কুফরির জন্য হৃদয় উন্মুক্ত রাখলে তার ওপর আপতিত হবে আল্লাহর ক্রোধ এবং তার জন্য আছে মহা শাস্তি। তবে তার জন্য নয়, যাকে কুফরির জন্য বাধ্য করা হয়, কিন্তু তার অন্তর ইমানে অবিচল রয়েছে।’ (সুরা নাহল, আয়াত: ১০৭)
মা-বাবার অসন্তুষ্টি
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘মা-বাবার সন্তুষ্টির মধ্যে আল্লাহর সন্তুষ্টি আর মা-বাবার অসন্তুষ্টির মধ্যে আল্লাহর অসন্তুষ্টি।’ (তিরমিজি, হাদিস: ১৮৯৯)
জীবজন্তুর উপাসনা
বনি ইসরায়েল সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা গোবৎসকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছে, পার্থিব জীবনে তাদের ওপর তাদের রবের ক্রোধ ও লাঞ্ছনা আপতিত হবেই। আর এভাবে আমি মিথ্যা রচনাকারীদের প্রতিফল দিয়ে থাকি।’ (সুরা আরাফ, আয়াত: ১৫২)
মন্দ কথা
নবী (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই বান্দা কখনো আল্লাহর সন্তুষ্টির কথা বলে, অথচ সে কথা সম্পর্কে তার কোনো জ্ঞান নেই; কিন্তু এ কথার দ্বারা আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন। আবার বান্দা কখনো আল্লাহর অসন্তুষ্টির কথা বলে ফেলে, যার পরিণতি সম্পর্কে তার কোনো ধারণা নেই; অথচ সে কথার কারণে সে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে।’ (বুখারি, হাদিস: ৬৪৭৮)
হালাল পেশাকে ইসলাম মর্যাদার চোখে দেখে। হালাল পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকের মর্যাদাও কম নয়। তাঁদের অধিকার নিশ্চিতের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। প্রিয় নবী (সা.) বলেন ‘শ্রমিকেরা তোমাদেরই ভাই, আল্লাহ তাদের তোমাদের দায়িত্বে অর্পণ করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগেইনসাফ ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম অনন্য। ইসলাম সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সুনিশ্চিত করেছে। মালিক-শ্রমিক একজনকে অপরজনের ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেকোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
১ দিন আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
১ দিন আগে