ইসলাম ডেস্ক
দোয়া শব্দের অর্থ চাওয়া, ডাকা এবং আরজি পেশ করা। আল্লাহর কাছে বিশেষভাবে কোনো কিছু চাওয়াকে ইসলামের পরিভাষায় দোয়া বলা হয়। আর মোনাজাত শব্দের অর্থ একান্ত ব্যক্তিগত কথাবার্তা। আল্লাহর কাছে একান্ত ব্যক্তিগতভাবে নীরবে-নিভৃতে আরজি পেশ করা হয় বলে দোয়াকে মোনাজাতও বলা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে বিনয়ের সঙ্গে এবং গোপনে ডাকো, তিনি সীমালঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ: ৫৫)
দোয়া মুমিনের হাতিয়ার; মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ তাআলার অন্যতম প্রিয় আমল। পবিত্র কোরআনে আল্লাহর কাছে চাওয়ার নির্দেশ দিয়ে এরশাদ হচ্ছে, ‘তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।’ (সুরা মুমিন: ৬০) মহানবী (সা.) বলেন, ‘মহান আল্লাহর কাছে চাওয়ার চেয়ে অধিক সম্মানের বস্তু দ্বিতীয়টি নেই।’ (ইবনে মাজাহ)
রমজান আল্লাহ তাআলার অনুগ্রহ লাভের মাস। গুনাহসমূহ থেকে ক্ষমা প্রাপ্তির মাস। জাহান্নাম থেকে মুক্তি প্রাপ্তির মাস। তাই এই মাস আল্লাহর কাছে অনুগ্রহ ও ক্ষমা চাওয়ার মোক্ষম সময়। জীবনের যাবতীয় গুনাহ থেকে তওবা করার সময় এখনই। হাদিসে এসেছে, ‘(রমজানে) একজন ঘোষক ঘোষণা করতে থাকেন, হে কল্যাণের প্রত্যাশী, অগ্রসর হও। হে অকল্যাণের প্রার্থী, থেমে যাও। আল্লাহ তাআলা এ মাসের প্রতি রাতে অসংখ্য জাহান্নামিকে মুক্তি দেন।’ (মুসনাদে আহমদ)
রোজাদার আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয়ভাজন। রোজা অবস্থায় আল্লাহর কাছে দোয়া করা হলে আল্লাহ তা কবুল করেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। ন্যায়পরায়ণ শাসক, রোজাদার যতক্ষণ না ইফতার করে এবং মজলুমের দোয়া।’ (ইবনে মাজাহ) তাই রমজানে বেশি বেশি আল্লাহর কাছে নিজের প্রয়োজনগুলো চাওয়া এবং গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত।
দোয়া শব্দের অর্থ চাওয়া, ডাকা এবং আরজি পেশ করা। আল্লাহর কাছে বিশেষভাবে কোনো কিছু চাওয়াকে ইসলামের পরিভাষায় দোয়া বলা হয়। আর মোনাজাত শব্দের অর্থ একান্ত ব্যক্তিগত কথাবার্তা। আল্লাহর কাছে একান্ত ব্যক্তিগতভাবে নীরবে-নিভৃতে আরজি পেশ করা হয় বলে দোয়াকে মোনাজাতও বলা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে বিনয়ের সঙ্গে এবং গোপনে ডাকো, তিনি সীমালঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ: ৫৫)
দোয়া মুমিনের হাতিয়ার; মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ তাআলার অন্যতম প্রিয় আমল। পবিত্র কোরআনে আল্লাহর কাছে চাওয়ার নির্দেশ দিয়ে এরশাদ হচ্ছে, ‘তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।’ (সুরা মুমিন: ৬০) মহানবী (সা.) বলেন, ‘মহান আল্লাহর কাছে চাওয়ার চেয়ে অধিক সম্মানের বস্তু দ্বিতীয়টি নেই।’ (ইবনে মাজাহ)
রমজান আল্লাহ তাআলার অনুগ্রহ লাভের মাস। গুনাহসমূহ থেকে ক্ষমা প্রাপ্তির মাস। জাহান্নাম থেকে মুক্তি প্রাপ্তির মাস। তাই এই মাস আল্লাহর কাছে অনুগ্রহ ও ক্ষমা চাওয়ার মোক্ষম সময়। জীবনের যাবতীয় গুনাহ থেকে তওবা করার সময় এখনই। হাদিসে এসেছে, ‘(রমজানে) একজন ঘোষক ঘোষণা করতে থাকেন, হে কল্যাণের প্রত্যাশী, অগ্রসর হও। হে অকল্যাণের প্রার্থী, থেমে যাও। আল্লাহ তাআলা এ মাসের প্রতি রাতে অসংখ্য জাহান্নামিকে মুক্তি দেন।’ (মুসনাদে আহমদ)
রোজাদার আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয়ভাজন। রোজা অবস্থায় আল্লাহর কাছে দোয়া করা হলে আল্লাহ তা কবুল করেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। ন্যায়পরায়ণ শাসক, রোজাদার যতক্ষণ না ইফতার করে এবং মজলুমের দোয়া।’ (ইবনে মাজাহ) তাই রমজানে বেশি বেশি আল্লাহর কাছে নিজের প্রয়োজনগুলো চাওয়া এবং গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত।
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
১ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১৭ ঘণ্টা আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগেপ্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখার মধ্যে বেশ ফজিলত রয়েছে। হাদিসের ভাষায় এই তিনটি রোজাকে বলায় হয় আইয়ামে বিজের রোজা। এই রোজা প্রতি আরবি মাসের তেরো, চৌদ্দ ও পনেরো তারিখে রাখতে হয়।
২ দিন আগে