কাউসার লাবীব
সত্যে মুক্তি। মিথ্যা আনে বিপদ। মিথ্যাকে বলা হয় সব পাপের মূল। যুগে যুগে আল্লাহ তাআলা সত্যবাদীদের করেছেন পুরস্কৃত। আর মিথ্যাবাদীদের ধ্বংস করেছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘অতঃপর আমরা সবাই (আল্লাহর কাছে) এ মর্মে প্রার্থনা করি যে—মিথ্যুকদের ওপর আল্লাহর লানত পতিত হোক।’ (সুরা আলে ইমরান: ৬১)। অন্য আয়াতে এসেছে, ‘(অনুমানভিত্তিক) মিথ্যাচারীরা ধ্বংস হোক’ (সুরা জারিয়াত: ১০)
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘...কোনো ব্যক্তি সব সময় মিথ্যা কথা এবং মিথ্যার অনুসন্ধানী হলে—সে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে মিথ্যাবাদীরূপে পরিগণিত হয়।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২৬০৭)
সময়ের ব্যবধানে প্রযুক্তি এখন হাতের মুঠোয়। সবার হাতেই বিশ্বের খবরাখবর। প্রযুক্তির এই সহজতায় যেকোনো সংবাদ পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে দেওয়া যায় মুহূর্তেই। সত্য সংবাদ মানুষের সামনে উপস্থাপন করা একধরনের সেবা। এর মাধ্যমে মানুষ সচেতন হতে পারে, নিজের জ্ঞান সমৃদ্ধ করতে পারে, ভেবেচিন্তে চলতে পারে। তবে এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করাও সহজ।
এ ক্ষেত্রে সাবধানতার বিষয় হলো—মিথ্যা বলা, মিথ্যা সংবাদ প্রচার করা কঠিন গুনাহের কাজ। তাই যেকোনো তথ্য পেলেই তা ভালোভাবে যাচাই না করে বিশ্বাস করা উচিত নয়। মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়াও উচিত নয়। গণমাধ্যমসহ সবাইকে এ বিষয়ে সচেতনতার পরিচয় দেওয়াই কাম্য।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মোমিনগণ, কোনো পাপাচারী যদি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে—তাহলে তার সত্যতা যাচাই করে লও। তা না হলে তোমরা অজ্ঞতাবশত কোনো সম্প্রদায়ের ক্ষতি করে বসবে। অতঃপর তোমরা যা করেছ সে জন্য তোমাদের অনুতপ্ত হতে হবে।’ (সুরা হুজুরাত: ৬)
এ ছাড়া নবী করিম (সা.) বলেন, ‘কোনো লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শোনে (যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়।’ (সহিহ্ মুসলিম: ৫)
তাই যেকোনো কথা বা সংবাদ প্রচার করার আগে যাচাই-বাছাই করা একান্ত জরুরি।
সত্যে মুক্তি। মিথ্যা আনে বিপদ। মিথ্যাকে বলা হয় সব পাপের মূল। যুগে যুগে আল্লাহ তাআলা সত্যবাদীদের করেছেন পুরস্কৃত। আর মিথ্যাবাদীদের ধ্বংস করেছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘অতঃপর আমরা সবাই (আল্লাহর কাছে) এ মর্মে প্রার্থনা করি যে—মিথ্যুকদের ওপর আল্লাহর লানত পতিত হোক।’ (সুরা আলে ইমরান: ৬১)। অন্য আয়াতে এসেছে, ‘(অনুমানভিত্তিক) মিথ্যাচারীরা ধ্বংস হোক’ (সুরা জারিয়াত: ১০)
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘...কোনো ব্যক্তি সব সময় মিথ্যা কথা এবং মিথ্যার অনুসন্ধানী হলে—সে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে মিথ্যাবাদীরূপে পরিগণিত হয়।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২৬০৭)
সময়ের ব্যবধানে প্রযুক্তি এখন হাতের মুঠোয়। সবার হাতেই বিশ্বের খবরাখবর। প্রযুক্তির এই সহজতায় যেকোনো সংবাদ পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে দেওয়া যায় মুহূর্তেই। সত্য সংবাদ মানুষের সামনে উপস্থাপন করা একধরনের সেবা। এর মাধ্যমে মানুষ সচেতন হতে পারে, নিজের জ্ঞান সমৃদ্ধ করতে পারে, ভেবেচিন্তে চলতে পারে। তবে এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করাও সহজ।
এ ক্ষেত্রে সাবধানতার বিষয় হলো—মিথ্যা বলা, মিথ্যা সংবাদ প্রচার করা কঠিন গুনাহের কাজ। তাই যেকোনো তথ্য পেলেই তা ভালোভাবে যাচাই না করে বিশ্বাস করা উচিত নয়। মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়াও উচিত নয়। গণমাধ্যমসহ সবাইকে এ বিষয়ে সচেতনতার পরিচয় দেওয়াই কাম্য।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মোমিনগণ, কোনো পাপাচারী যদি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ নিয়ে আসে—তাহলে তার সত্যতা যাচাই করে লও। তা না হলে তোমরা অজ্ঞতাবশত কোনো সম্প্রদায়ের ক্ষতি করে বসবে। অতঃপর তোমরা যা করেছ সে জন্য তোমাদের অনুতপ্ত হতে হবে।’ (সুরা হুজুরাত: ৬)
এ ছাড়া নবী করিম (সা.) বলেন, ‘কোনো লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শোনে (যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়।’ (সহিহ্ মুসলিম: ৫)
তাই যেকোনো কথা বা সংবাদ প্রচার করার আগে যাচাই-বাছাই করা একান্ত জরুরি।
জুমার খুতবা চলাকালে মোবাইল ব্যবহার করা যাবে? যেমন ফেসবুক স্ক্রল করা, মেসেঞ্জার চেক করা ইত্যাদি। এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
১১ ঘণ্টা আগেজুমার নামাজ সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করতে হয়। এটি মুসলমানদের সাপ্তাহিক ঈদের দিন। প্রাপ্তবয়স্ক ও মানসিকভাবে সুস্থ সব পুরুষের জন্য জুমার নামাজ আদায় করা ফরজ। জুমার খুতবা শোনাও ওয়াজিব। তাই জুমার জন্য আগেভাগে প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে উপস্থিত হওয়া মুমিনের...
১১ ঘণ্টা আগেজুলুম এক অন্ধকার, যা মানবতাকে গ্রাস করার চেষ্টা করেছে প্রতিটি যুগে। কিন্তু চিরন্তন সত্য হলো, জুলুম ক্ষণস্থায়ী, আর মজলুমের বিজয় সুনিশ্চিত। মজলুমের কান্না আল্লাহর আরশ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। তার দোয়ার মধ্যে কোনো পর্দা থাকে না। নবীজি (সা.) সতর্ক করে বলেছেন, ‘মজলুমের দোয়াকে ভয় করো। কারণ, তার (দোয়া) এবং আল্লা
১৪ ঘণ্টা আগেনবীজি (সা.) সমগ্র সৃষ্টিজগতের জন্য রহমতস্বরূপ। তাঁর দয়া ও ভালোবাসা শুধু মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না, তা পশুপাখিসহ সব প্রাণীর প্রতি প্রসারিত হয়েছিল। তবে বিড়ালের প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বিড়ালের প্রতি তাঁর এই ভালোবাসা ইসলামে প্রাণীর অধিকারের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে