আরশাদ ইলয়াস

স্বার্থপরতা এক মানবিক দুর্বলতা—যা ব্যক্তির চিন্তা-চেতনাকে কেন্দ্রমুখী করে তোলে। যখন এই স্বভাব একক ব্যক্তি থেকে পরিবার এবং সমাজে ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা নানাবিধ দ্বন্দ্ব, বিচ্ছিন্নতা ও অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোরআন-সুন্নাহ এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক করেছে, আর আধুনিক সমাজবিজ্ঞানও এ ধরনের আচরণের নেতিবাচক প্রভাব তুলে ধরেছে।
স্বার্থপরতা মানে নিজের প্রয়োজন, সুবিধা ও চাহিদাকে অন্যের চেয়ে অগ্রাধিকার দেওয়া। এর বহুমুখী রূপ হলো, আত্মকেন্দ্রিক, উপকারভোগী মনোভাব, সম্পর্কে এক পাক্ষিক প্রত্যাশা, পারিবারিক দায়িত্ব এড়ানো ও সামাজিক সহনশীলতার অভাব।
এর ফলে তৈরি হয়—
১. পরিবারিক বিভক্তি ও শীতলতা
পিতা-মাতা, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও ত্যাগের জায়গায় যখন ‘আমার সুবিধা আগে’ মনোভাব ঢুকে পড়ে—তখন ঘরে ঘরে ঝগড়া, অবিশ্বাস ও বিচ্ছিন্নতা দেখা দেয়।
২. সমাজে পারস্পরিক অবিশ্বাস
সমাজে মানুষ একে অপরকে ব্যবহার্য বস্তু হিসেবে দেখতে শুরু করে, ফলে সহানুভূতি, উদারতা ও ন্যায়বিচার হ্রাস পায়। এর পরিণতিতে সমাজে হিংসা, প্রতারণা ও অপরাধ বাড়ে।
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা ন্যায়বিচার কর, সৎকাজের আদেশ দাও এবং আত্মীয়-স্বজনের হক দাও। আর অশ্লীলতা, অন্যায় ও অহংকার নিষেধ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)। অন্য আয়াতে এসেছে, ‘তোমরা পরস্পরের ধনসম্পদ অন্যায়ভাবে ভোগ করো না...।’ -(সুরা বাকারা: ১৮৮)
এই আয়াতগুলো স্বার্থপরতা বর্জনের এবং সামাজিক সুবিচার ও সহমর্মিতা প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দেয়।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সত্যিকার মোমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের ভাইয়ের জন্য এমন কিছু চাও, যা তোমরা নিজেদের জন্য চাও।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৩)
এই হাদিস সরাসরি স্বার্থপরতার বিপরীতে আত্মত্যাগ ও সহানুভূতির শিক্ষা দেয়।
মনোবিজ্ঞান অনুযায়ী, স্বার্থপরতা পারিবারিক বন্ধন দুর্বল করে—যা শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য ও আচরণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সামাজিক জীব হিসেবে মানুষ পারস্পরিক নির্ভরতায় টিকে থাকে। সামাজিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা সহানুভূতিশীল ও অংশীদারত্বের আচরণ করে—তারা দীর্ঘ মেয়াদে বেশি সুখী ও সফল হয়।
পারিবারিক বন্ধন ভাঙন, মানসিক অবসাদ ও একাকিত্ব—সমাজে অপরাধের হার বৃদ্ধি এবং সামাজিক বিচ্ছিন্নতা ও দ্বন্দ্ব ইত্যাদি হলো স্বার্থপরতার পরিণতি ও ফলাফল।
স্বার্থপরতা দূর করতে কয়েকটি কাজ করা যায়—
১. আত্মশুদ্ধি ও তাকওয়া চর্চা
আল্লাহভীতির মাধ্যমে মানুষ নিজে পরিশুদ্ধ হয় ও অন্যদের হক আদায়ে সচেষ্ট হয়।
২. পারস্পরিক ত্যাগ ও সহযোগিতা
পরিবার ও সমাজে একে অপরকে সহায়তা করা ও কিছু ছাড় দেওয়ার মানসিকতা গড়ে তোলা। সুস্থ পারিবারিক বন্ধন রক্ষা, খোলা মনে আলোচনা করা, একে অপরকে সময় দেওয়া, সম্মান ও দায়িত্ব ভাগাভাগির মাধ্যমে পরিবারে সুস্থ পরিবেশ গড়ে তোলা।
এ ছাড়া সামাজিক শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে স্কুল, মসজিদ, গণমাধ্যম ও সমাজ উন্নয়নমূলক সংগঠনগুলো সচেতনতামূলক কাজ করা।
বহুমুখী স্বার্থপরতা আজকের সমাজ ও পরিবারের শান্তি নষ্ট করছে। ইসলাম এই প্রবণতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে আত্মত্যাগ, পরোপকার ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষা দিয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞানও এর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে। তাই কোরআন-সুন্নাহর আলোকে এবং সচেতন প্রয়াসে আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও সহনশীল সমাজ গঠন করতে পারি।
আরও পড়ুন:

স্বার্থপরতা এক মানবিক দুর্বলতা—যা ব্যক্তির চিন্তা-চেতনাকে কেন্দ্রমুখী করে তোলে। যখন এই স্বভাব একক ব্যক্তি থেকে পরিবার এবং সমাজে ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা নানাবিধ দ্বন্দ্ব, বিচ্ছিন্নতা ও অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোরআন-সুন্নাহ এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক করেছে, আর আধুনিক সমাজবিজ্ঞানও এ ধরনের আচরণের নেতিবাচক প্রভাব তুলে ধরেছে।
স্বার্থপরতা মানে নিজের প্রয়োজন, সুবিধা ও চাহিদাকে অন্যের চেয়ে অগ্রাধিকার দেওয়া। এর বহুমুখী রূপ হলো, আত্মকেন্দ্রিক, উপকারভোগী মনোভাব, সম্পর্কে এক পাক্ষিক প্রত্যাশা, পারিবারিক দায়িত্ব এড়ানো ও সামাজিক সহনশীলতার অভাব।
এর ফলে তৈরি হয়—
১. পরিবারিক বিভক্তি ও শীতলতা
পিতা-মাতা, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও ত্যাগের জায়গায় যখন ‘আমার সুবিধা আগে’ মনোভাব ঢুকে পড়ে—তখন ঘরে ঘরে ঝগড়া, অবিশ্বাস ও বিচ্ছিন্নতা দেখা দেয়।
২. সমাজে পারস্পরিক অবিশ্বাস
সমাজে মানুষ একে অপরকে ব্যবহার্য বস্তু হিসেবে দেখতে শুরু করে, ফলে সহানুভূতি, উদারতা ও ন্যায়বিচার হ্রাস পায়। এর পরিণতিতে সমাজে হিংসা, প্রতারণা ও অপরাধ বাড়ে।
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা ন্যায়বিচার কর, সৎকাজের আদেশ দাও এবং আত্মীয়-স্বজনের হক দাও। আর অশ্লীলতা, অন্যায় ও অহংকার নিষেধ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)। অন্য আয়াতে এসেছে, ‘তোমরা পরস্পরের ধনসম্পদ অন্যায়ভাবে ভোগ করো না...।’ -(সুরা বাকারা: ১৮৮)
এই আয়াতগুলো স্বার্থপরতা বর্জনের এবং সামাজিক সুবিচার ও সহমর্মিতা প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দেয়।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সত্যিকার মোমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের ভাইয়ের জন্য এমন কিছু চাও, যা তোমরা নিজেদের জন্য চাও।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৩)
এই হাদিস সরাসরি স্বার্থপরতার বিপরীতে আত্মত্যাগ ও সহানুভূতির শিক্ষা দেয়।
মনোবিজ্ঞান অনুযায়ী, স্বার্থপরতা পারিবারিক বন্ধন দুর্বল করে—যা শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য ও আচরণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সামাজিক জীব হিসেবে মানুষ পারস্পরিক নির্ভরতায় টিকে থাকে। সামাজিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা সহানুভূতিশীল ও অংশীদারত্বের আচরণ করে—তারা দীর্ঘ মেয়াদে বেশি সুখী ও সফল হয়।
পারিবারিক বন্ধন ভাঙন, মানসিক অবসাদ ও একাকিত্ব—সমাজে অপরাধের হার বৃদ্ধি এবং সামাজিক বিচ্ছিন্নতা ও দ্বন্দ্ব ইত্যাদি হলো স্বার্থপরতার পরিণতি ও ফলাফল।
স্বার্থপরতা দূর করতে কয়েকটি কাজ করা যায়—
১. আত্মশুদ্ধি ও তাকওয়া চর্চা
আল্লাহভীতির মাধ্যমে মানুষ নিজে পরিশুদ্ধ হয় ও অন্যদের হক আদায়ে সচেষ্ট হয়।
২. পারস্পরিক ত্যাগ ও সহযোগিতা
পরিবার ও সমাজে একে অপরকে সহায়তা করা ও কিছু ছাড় দেওয়ার মানসিকতা গড়ে তোলা। সুস্থ পারিবারিক বন্ধন রক্ষা, খোলা মনে আলোচনা করা, একে অপরকে সময় দেওয়া, সম্মান ও দায়িত্ব ভাগাভাগির মাধ্যমে পরিবারে সুস্থ পরিবেশ গড়ে তোলা।
এ ছাড়া সামাজিক শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে স্কুল, মসজিদ, গণমাধ্যম ও সমাজ উন্নয়নমূলক সংগঠনগুলো সচেতনতামূলক কাজ করা।
বহুমুখী স্বার্থপরতা আজকের সমাজ ও পরিবারের শান্তি নষ্ট করছে। ইসলাম এই প্রবণতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে আত্মত্যাগ, পরোপকার ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষা দিয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞানও এর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে। তাই কোরআন-সুন্নাহর আলোকে এবং সচেতন প্রয়াসে আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও সহনশীল সমাজ গঠন করতে পারি।
আরও পড়ুন:

ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়, তাদের সঙ্গে তোমরাও অবনত হও।’ (সুরা বাকারা: ৪৩)
নামাজের প্রতি মুমিনের যত্নবান হওয়ার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘সব নামাজের প্রতি যত্নবান হও; বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাজের (আসর) ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সঙ্গে দাঁড়াও।’ (সুরা বাকারা: ২৩৮)
প্রতিদিন পাঁচবার আজানের মাধ্যমে মুসল্লিদের আল্লাহর ঘরের দিকে ডাকা হয়। আজানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং এর প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। নামাজ কবুল হওয়ার জন্য তা নির্দিষ্ট সময়ে বা ওয়াক্তমতো আদায় করা অপরিহার্য। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা মুমিনদের জন্য অবশ্যকর্তব্য।’ (সুরা নিসা: ১০৩)
এখানে একটি বিষয় জেনে রাখা জরুরি, নামাজের জন্য ওয়াক্ত হওয়া শর্ত, আজান হওয়া নয়। আজানের মূল উদ্দেশ্য হলো জামাতের সঙ্গে ফরজ নামাজ আদায়ের আহ্বান জানানো। যদি কোনো কারণে আজান হতে দেরি হয়, কিন্তু নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়, তবে আজানের আগেই নামাজ আদায় করে নেওয়া বৈধ এবং নামাজ হয়ে যাবে। মূলত, একাকী নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে আজান হওয়া জরুরি নয়, বরং ওয়াক্ত শুরু হওয়াটাই আসল শর্ত। তবে ওয়াক্ত হওয়ার আগে নামাজ আদায় করলে তা কবুল হবে না।

ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়, তাদের সঙ্গে তোমরাও অবনত হও।’ (সুরা বাকারা: ৪৩)
নামাজের প্রতি মুমিনের যত্নবান হওয়ার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘সব নামাজের প্রতি যত্নবান হও; বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাজের (আসর) ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সঙ্গে দাঁড়াও।’ (সুরা বাকারা: ২৩৮)
প্রতিদিন পাঁচবার আজানের মাধ্যমে মুসল্লিদের আল্লাহর ঘরের দিকে ডাকা হয়। আজানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং এর প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। নামাজ কবুল হওয়ার জন্য তা নির্দিষ্ট সময়ে বা ওয়াক্তমতো আদায় করা অপরিহার্য। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা মুমিনদের জন্য অবশ্যকর্তব্য।’ (সুরা নিসা: ১০৩)
এখানে একটি বিষয় জেনে রাখা জরুরি, নামাজের জন্য ওয়াক্ত হওয়া শর্ত, আজান হওয়া নয়। আজানের মূল উদ্দেশ্য হলো জামাতের সঙ্গে ফরজ নামাজ আদায়ের আহ্বান জানানো। যদি কোনো কারণে আজান হতে দেরি হয়, কিন্তু নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়, তবে আজানের আগেই নামাজ আদায় করে নেওয়া বৈধ এবং নামাজ হয়ে যাবে। মূলত, একাকী নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে আজান হওয়া জরুরি নয়, বরং ওয়াক্ত শুরু হওয়াটাই আসল শর্ত। তবে ওয়াক্ত হওয়ার আগে নামাজ আদায় করলে তা কবুল হবে না।

স্বার্থপরতা এক মানবিক দুর্বলতা—যা ব্যক্তির চিন্তা-চেতনাকে কেন্দ্রমুখী করে তোলে। যখন এই স্বভাব একক ব্যক্তি থেকে পরিবার এবং সমাজে ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা নানাবিধ দ্বন্দ্ব, বিচ্ছিন্নতা ও অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোরআন-সুন্নাহ এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক করেছে, আর আধুনিক সমাজবিজ্ঞানও এ ধরনের আচরণের নেতিবাচক...
১১ জুন ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৮ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০২ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪১ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৮ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০২ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪১ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

স্বার্থপরতা এক মানবিক দুর্বলতা—যা ব্যক্তির চিন্তা-চেতনাকে কেন্দ্রমুখী করে তোলে। যখন এই স্বভাব একক ব্যক্তি থেকে পরিবার এবং সমাজে ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা নানাবিধ দ্বন্দ্ব, বিচ্ছিন্নতা ও অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোরআন-সুন্নাহ এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক করেছে, আর আধুনিক সমাজবিজ্ঞানও এ ধরনের আচরণের নেতিবাচক...
১১ জুন ২০২৫
ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়...
৪ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে—
চাপের পরিমাণ ও বিধান: যদি প্রস্রাবের চাপ খুব সামান্য হয় এবং তাতে নামাজের মনোযোগ বা একাগ্রতা (খুশুখুজু) বিঘ্নিত না হয়, তবে ওই অবস্থায় নামাজ আদায় দোষণীয় নয়। কিন্তু চাপের পরিমাণ যদি এমন হয় যে মনোযোগসহকারে নামাজ আদায় কঠিন হয়ে পড়ে, তবে জামাত ছেড়ে দিয়ে আগে হাজত বা জরুরত সেরে নেওয়া আবশ্যক। কারণ, প্রস্রাবের তীব্র চাপ নিয়ে নামাজ আদায় মাকরুহ।
হাদিসের নির্দেশনা: প্রস্রাবের বেগ নিয়ে নামাজ আদায় করার বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ও পরকালের বিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য প্রস্রাবের চাপ থেকে স্বস্তি লাভ করা পর্যন্ত নামাজ আদায় বৈধ নয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)। অন্য এক হাদিসে নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নামাজের জামাত শুরু হওয়ার পর তোমাদের কারও শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে সে যেন আগে তা সেরে নেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৮৮)
নামাজের মূল প্রাণ হলো আল্লাহর সামনে বিনয় ও একাগ্রতার সঙ্গে দাঁড়ানো। শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে নামাজ আদায় করলে একাগ্রতা বজায় থাকে না। তাই আগে প্রয়োজন সেরে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করাই উত্তম; এতে জামাত ছুটে গেলেও পরে একা বা অন্য জামাতে আদায় করা যাবে।

অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে—
চাপের পরিমাণ ও বিধান: যদি প্রস্রাবের চাপ খুব সামান্য হয় এবং তাতে নামাজের মনোযোগ বা একাগ্রতা (খুশুখুজু) বিঘ্নিত না হয়, তবে ওই অবস্থায় নামাজ আদায় দোষণীয় নয়। কিন্তু চাপের পরিমাণ যদি এমন হয় যে মনোযোগসহকারে নামাজ আদায় কঠিন হয়ে পড়ে, তবে জামাত ছেড়ে দিয়ে আগে হাজত বা জরুরত সেরে নেওয়া আবশ্যক। কারণ, প্রস্রাবের তীব্র চাপ নিয়ে নামাজ আদায় মাকরুহ।
হাদিসের নির্দেশনা: প্রস্রাবের বেগ নিয়ে নামাজ আদায় করার বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ও পরকালের বিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য প্রস্রাবের চাপ থেকে স্বস্তি লাভ করা পর্যন্ত নামাজ আদায় বৈধ নয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)। অন্য এক হাদিসে নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নামাজের জামাত শুরু হওয়ার পর তোমাদের কারও শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে সে যেন আগে তা সেরে নেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৮৮)
নামাজের মূল প্রাণ হলো আল্লাহর সামনে বিনয় ও একাগ্রতার সঙ্গে দাঁড়ানো। শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে নামাজ আদায় করলে একাগ্রতা বজায় থাকে না। তাই আগে প্রয়োজন সেরে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করাই উত্তম; এতে জামাত ছুটে গেলেও পরে একা বা অন্য জামাতে আদায় করা যাবে।

স্বার্থপরতা এক মানবিক দুর্বলতা—যা ব্যক্তির চিন্তা-চেতনাকে কেন্দ্রমুখী করে তোলে। যখন এই স্বভাব একক ব্যক্তি থেকে পরিবার এবং সমাজে ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা নানাবিধ দ্বন্দ্ব, বিচ্ছিন্নতা ও অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোরআন-সুন্নাহ এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক করেছে, আর আধুনিক সমাজবিজ্ঞানও এ ধরনের আচরণের নেতিবাচক...
১১ জুন ২০২৫
ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

স্বার্থপরতা এক মানবিক দুর্বলতা—যা ব্যক্তির চিন্তা-চেতনাকে কেন্দ্রমুখী করে তোলে। যখন এই স্বভাব একক ব্যক্তি থেকে পরিবার এবং সমাজে ছড়িয়ে পড়ে, তখন তা নানাবিধ দ্বন্দ্ব, বিচ্ছিন্নতা ও অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোরআন-সুন্নাহ এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক করেছে, আর আধুনিক সমাজবিজ্ঞানও এ ধরনের আচরণের নেতিবাচক...
১১ জুন ২০২৫
ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে