সিরিয়ায় জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নারীদের নেতৃত্ব ও প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে এক মার্কিন নারীকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। ৪২ বছর বয়সী অ্যালিসন ফ্লুক একরান বিরুদ্ধে আট বছর ধরে ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়ায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার ফেডারেল আদালত তাঁকে কারাদণ্ড দেয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইএস’র শতাধিক নারীকে সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন তিনি। ১০ বছরের কম বয়সী শিশুও রয়েছে তাদের মধ্যে। গত জুনে অ্যালিসন আদালতে দোষ স্বীকার করেন। প্রসিকিউটররা বলেন, আইনে তাঁর সর্বোচ্চ সাজা হওয়া উচিত। তবে অ্যালিসনের পক্ষের আইনজীবীরা সাজা কমানোর অনুরোধ জানিয়ে বলেন, সিরিয়া যুদ্ধের কারণে তিনি ‘ট্রমাটাইজড’ ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কানসাসের একটি ছোট কমিউনিটির বাসিন্দা অ্যালিসন। দেশ ছাড়ার আগে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন তিনি। মার্কিন বিচার বিভাগ ও পাবলিক রেকর্ডের তথ্য বলছে, অ্যালিসন তাঁর দ্বিতীয় স্বামীর সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে চলে যান। এর পর লিবিয়ার জঙ্গিগোষ্ঠী আনসার আল-শরিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত হন।
২০১২ সালের দিকে তাঁকে সিরিয়ায় পাচার করা হয়েছিল এবং তাঁর স্বামী যুদ্ধে নিহত হওয়ার পর অ্যালিসন আইএসের সক্রিয় সদস্য হন। চার বছরের মধ্যে তিনি সিরিয়ার রাকায় একটি আইএস ব্যাটালিয়নের নেতা হয়ে ওঠেন। এর পর একাধিক বিয়ে করেন অ্যালিসন। যাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি ড্রোন বিশেষজ্ঞও ছিলেন, যিনি পরবর্তীতে যুদ্ধে নিহত হন।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানায়, অ্যালিসনের প্রাথমিক দায়িত্ব ছিল নারীদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া, যার মধ্যে একে-৪৭ চালানো, গ্রেনেড এবং আত্মঘাতী বেল্ট ব্যবহার করার মতো প্রশিক্ষণ। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনাও করেন।
আইএসে যোগ দেওয়া মার্কিন নাগরিকের সংখ্যা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গেছে, প্রায় ৩০০ জন সিরিয়া বা ইরাকে ভ্রমণ করেছেন বা যাওয়ার চেষ্টা চালিয়েছেন।
২০২০ সালে মার্কিন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, অন্তত ২৭ জনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১০ জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
সিরিয়ায় জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নারীদের নেতৃত্ব ও প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে এক মার্কিন নারীকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। ৪২ বছর বয়সী অ্যালিসন ফ্লুক একরান বিরুদ্ধে আট বছর ধরে ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়ায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার ফেডারেল আদালত তাঁকে কারাদণ্ড দেয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইএস’র শতাধিক নারীকে সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন তিনি। ১০ বছরের কম বয়সী শিশুও রয়েছে তাদের মধ্যে। গত জুনে অ্যালিসন আদালতে দোষ স্বীকার করেন। প্রসিকিউটররা বলেন, আইনে তাঁর সর্বোচ্চ সাজা হওয়া উচিত। তবে অ্যালিসনের পক্ষের আইনজীবীরা সাজা কমানোর অনুরোধ জানিয়ে বলেন, সিরিয়া যুদ্ধের কারণে তিনি ‘ট্রমাটাইজড’ ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কানসাসের একটি ছোট কমিউনিটির বাসিন্দা অ্যালিসন। দেশ ছাড়ার আগে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন তিনি। মার্কিন বিচার বিভাগ ও পাবলিক রেকর্ডের তথ্য বলছে, অ্যালিসন তাঁর দ্বিতীয় স্বামীর সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে চলে যান। এর পর লিবিয়ার জঙ্গিগোষ্ঠী আনসার আল-শরিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত হন।
২০১২ সালের দিকে তাঁকে সিরিয়ায় পাচার করা হয়েছিল এবং তাঁর স্বামী যুদ্ধে নিহত হওয়ার পর অ্যালিসন আইএসের সক্রিয় সদস্য হন। চার বছরের মধ্যে তিনি সিরিয়ার রাকায় একটি আইএস ব্যাটালিয়নের নেতা হয়ে ওঠেন। এর পর একাধিক বিয়ে করেন অ্যালিসন। যাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি ড্রোন বিশেষজ্ঞও ছিলেন, যিনি পরবর্তীতে যুদ্ধে নিহত হন।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানায়, অ্যালিসনের প্রাথমিক দায়িত্ব ছিল নারীদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া, যার মধ্যে একে-৪৭ চালানো, গ্রেনেড এবং আত্মঘাতী বেল্ট ব্যবহার করার মতো প্রশিক্ষণ। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনাও করেন।
আইএসে যোগ দেওয়া মার্কিন নাগরিকের সংখ্যা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গেছে, প্রায় ৩০০ জন সিরিয়া বা ইরাকে ভ্রমণ করেছেন বা যাওয়ার চেষ্টা চালিয়েছেন।
২০২০ সালে মার্কিন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, অন্তত ২৭ জনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১০ জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩৯ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে