চীনের সামরিক শক্তির বিষয়ে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দপ্তর পেন্টাগন। চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে গত এক বছরে চীনের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ সব পরিবর্তন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনের কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—
পারমাণবিক অস্ত্র
বর্তমানে চীনে ৫০০ টিরও বেশি সক্রিয় পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। ২০৩০ সাল নাগাদ এ সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালের প্রতিবেদনে পেন্টাগন বলে, বেইজিংয়ের কাছে ৪০০ টিরও বেশি সক্রিয় পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে।
এদিকে এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, কেবল আত্মরক্ষার জন্য পারমাণবিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে চীন। এ নিয়ে অন্য দেশগুলোর ভয়ের কোনো কারণ নেই।
ক্ষেপণাস্ত্র
পেন্টাগনের তৈরি এ প্রতিবেদন অনুসারে, চীন ২০২২ সালেই তিনটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ক্ষেত্র নির্মাণ শেষ করেছে। এতে অন্তত ৩০০টি নতুন আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির সাইলো (মজুতাগার) রয়েছে।
সম্ভবত চীন আন্তমহাদেশীয় পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা নির্মাণে কাজ করছে। এটি তৈরি হয়ে গেলে বেইজিং যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
বৈদেশিক ঘাঁটি
বৈশ্বিকভাবে সামরিক ঘাঁটি সম্প্রসারণে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে চীন। যদিও এর আওতা যুক্তরাষ্ট্রের নেটওয়ার্কের তুলনায় এখনো ছোট।
পেন্টাগন বলছে, সম্ভবত মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কেনিয়া, নাইজেরিয়া, নামিবিয়া, মোজাম্বিক, বাংলাদেশ, পাপুয়া নিউগিনি, সলোমন দ্বীপ এবং তাজিকিস্তানের মতো দেশগুলোতে সামরিক ঘাঁটি স্থাপন নিয়ে ভাবছে চীন।
জাহাজ
বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনী থাকা সত্ত্বেও, এর সম্প্রসারণ করে চলেছে চীন। চীনের নৌবাহিনীতে ৩৭০টিরও বেশি জাহাজ ও সাবমেরিন রয়েছে। গত বছরের প্রতিবেদনে জাহাজের সংখ্যা ছিল ৩৪০ টি।
২০২৫ সাল নাগাদ জাহাজের সংখ্যা ৩৯৫টি এবং ২০৩০ সাল নাগাদ ৪৩৫টি হতে পারে বলে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা
সামরিক শক্তি সম্পর্কিত বৈঠক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সব প্রচেষ্টা চীন সচরাচর এড়িয়েই চলেছে। তবে, ২০২৩ সালের এপ্রিলে একবার যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা নিয়েছিল চীন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের এপ্রিলে সুদানের খার্তুম থেকে চীনা কূটনীতিকদের সরিয়ে আনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চেয়েছিল চীনের সামরিক বাহিনী। সহযোগিতার আবেদনে সাড়া দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী তাঁদের বের হওয়ার পথ দেখিয়েছিল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
চীনের সামরিক শক্তির বিষয়ে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দপ্তর পেন্টাগন। চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে গত এক বছরে চীনের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ সব পরিবর্তন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনের কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—
পারমাণবিক অস্ত্র
বর্তমানে চীনে ৫০০ টিরও বেশি সক্রিয় পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। ২০৩০ সাল নাগাদ এ সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালের প্রতিবেদনে পেন্টাগন বলে, বেইজিংয়ের কাছে ৪০০ টিরও বেশি সক্রিয় পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে।
এদিকে এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, কেবল আত্মরক্ষার জন্য পারমাণবিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে চীন। এ নিয়ে অন্য দেশগুলোর ভয়ের কোনো কারণ নেই।
ক্ষেপণাস্ত্র
পেন্টাগনের তৈরি এ প্রতিবেদন অনুসারে, চীন ২০২২ সালেই তিনটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ক্ষেত্র নির্মাণ শেষ করেছে। এতে অন্তত ৩০০টি নতুন আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির সাইলো (মজুতাগার) রয়েছে।
সম্ভবত চীন আন্তমহাদেশীয় পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা নির্মাণে কাজ করছে। এটি তৈরি হয়ে গেলে বেইজিং যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
বৈদেশিক ঘাঁটি
বৈশ্বিকভাবে সামরিক ঘাঁটি সম্প্রসারণে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে চীন। যদিও এর আওতা যুক্তরাষ্ট্রের নেটওয়ার্কের তুলনায় এখনো ছোট।
পেন্টাগন বলছে, সম্ভবত মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কেনিয়া, নাইজেরিয়া, নামিবিয়া, মোজাম্বিক, বাংলাদেশ, পাপুয়া নিউগিনি, সলোমন দ্বীপ এবং তাজিকিস্তানের মতো দেশগুলোতে সামরিক ঘাঁটি স্থাপন নিয়ে ভাবছে চীন।
জাহাজ
বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনী থাকা সত্ত্বেও, এর সম্প্রসারণ করে চলেছে চীন। চীনের নৌবাহিনীতে ৩৭০টিরও বেশি জাহাজ ও সাবমেরিন রয়েছে। গত বছরের প্রতিবেদনে জাহাজের সংখ্যা ছিল ৩৪০ টি।
২০২৫ সাল নাগাদ জাহাজের সংখ্যা ৩৯৫টি এবং ২০৩০ সাল নাগাদ ৪৩৫টি হতে পারে বলে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা
সামরিক শক্তি সম্পর্কিত বৈঠক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সব প্রচেষ্টা চীন সচরাচর এড়িয়েই চলেছে। তবে, ২০২৩ সালের এপ্রিলে একবার যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা নিয়েছিল চীন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের এপ্রিলে সুদানের খার্তুম থেকে চীনা কূটনীতিকদের সরিয়ে আনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চেয়েছিল চীনের সামরিক বাহিনী। সহযোগিতার আবেদনে সাড়া দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী তাঁদের বের হওয়ার পথ দেখিয়েছিল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
১২ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে