অনলাইন ডেস্ক
ওয়াশিংটন ও কিয়েভ খনিজ সম্পদের ওপর ভিত্তি করে এক ঐতিহাসিক চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছেছে। প্রায় দুই মাস আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এ চুক্তি চূড়ান্ত করতে যুক্তরাষ্ট্র সফর করলেও তা তখন সই হয়নি। এবার ২৬ এপ্রিলের মধ্যে চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত করার লক্ষ্য ঠিক করেছে দুই দেশ।
শুক্রবার ইউক্রেন সরকারের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারত্বের অংশ হিসেবে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি পুনর্গঠনে বিনিয়োগ তহবিল গঠনের কথা বলা হয়েছে। তবে এতে খনিজ সম্পদ নিয়ে সরাসরি কোনো কিছু উল্লেখ নেই। এমনকি ইউক্রেন বহুদিন ধরে যে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দাবি করে আসছে, সেটিও এই চুক্তিতে নেই।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ চুক্তিকে ইউক্রেনকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তার ‘প্রতিদান’ হিসেবেও উল্লেখ করেছেন। তবে স্মারকে এ ধরনের কোনো দিকনির্দেশনা নেই। সেখানে শুধু বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ‘বৃহৎ আর্থিক ও সামগ্রী সহায়তা’ দিয়েছে।
ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী ইউলিয়া সিভিদেনকো জানিয়েছেন, চুক্তির চূড়ান্ত পাঠ নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে। তবে এটি উভয় দেশের জন্য ‘খুবই লাভজনক হবে’ বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রথম চুক্তির খসড়া ফেব্রুয়ারিতে প্রস্তুত হলেও, হোয়াইট হাউস জেলেনস্কি ও ট্রাম্পের মধ্যে বৈঠকে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের কারণে তা ভেস্তে যায়। ট্রাম্প ওই বৈঠকে ইউক্রেনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের অভাবের অভিযোগ তোলেন এবং হুমকি দিয়ে বলেন, ‘তোমরা সিদ্ধান্ত নাও, নয়তো আমরা চলে যাব।’ এরপর বৈঠক অসমাপ্ত রেখেই জেলেনস্কি হোয়াইট হাউস ত্যাগ করেন।
কী থাকতে পারে এই চুক্তিতে?
১৮ এপ্রিল প্রকাশিত সমঝোতা স্মারকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে সমঝোতা স্মারকটি একটি অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির পথ প্রশস্ত করেছে। ২৬ এপ্রিলের মধ্যে চুক্তিটি চূড়ান্ত করার লক্ষ্য রয়েছে।
যদিও এই স্মারকে খনিজ সম্পদ নিয়ে সরাসরি কিছু বলা হয়নি। তবে আগের ফাঁস হওয়া কিছু খসড়া থেকে ধারণা করা হচ্ছে, এতে ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো, তেল ও গ্যাসের ওপর নিয়ন্ত্রণও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
চুক্তিতে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা-সংক্রান্ত কোনো প্রতিশ্রুতি নেই—যেটি চায় ইউক্রেন। তবে এতে বলা হয়েছে, দুই দেশই ইউক্রেনে ‘স্থায়ী শান্তি’ চায়।
আগের খসড়ায় কী ছিল?
ফেব্রুয়ারিতে সই হওয়ার কথা থাকলেও ওই সময় ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে রূপ নেয়, আর চুক্তিটি ভেস্তে যায়। ওই সময় অনানুষ্ঠানিকভাবে ফাঁস হওয়া একটি ৮০ পাতার খসড়ায় বলা হয়েছিল, ইউক্রেন তাদের রাষ্ট্রীয় খনিজ, তেল ও গ্যাসসম্পদ থেকে ভবিষ্যতের আয়ের ৫০ শতাংশ একটি তহবিলে দেবে—যার উদ্দেশ্য হবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।
যুক্তরাষ্ট্র সেখানে ইউক্রেনের প্রতি দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক প্রতিশ্রুতির কথা বলেছিল। তবে একপর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদের দাবি করা হয়েছিল, যেটি ইউক্রেন প্রত্যাখ্যান করে। পরে এই দাবি বাদ দেওয়া হয়।
কে চালাবে তহবিল?
ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী ডেনিস শ্মিহাল বলছেন, তহবিল পরিচালনায় ওয়াশিংটন ও কিয়েভ ‘সমানভাবে’ জড়িত থাকবে। ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী ইউলিয়া সিভিদেনকো জানিয়েছেন, চুক্তির চূড়ান্ত পাঠ এখনো প্রস্তুত হচ্ছে, তবে এটি দুই দেশের জন্যই লাভজনক হবে।
চূড়ান্ত সই কবে?
সমঝোতা স্মারকে বলা হয়েছে, ২৬ এপ্রিলের মধ্যে আলোচনার কাজ শেষ করে দ্রুত চূড়ান্ত চুক্তিতে সই করতে চায় দুই দেশ। ট্রাম্প বলছেন, ২৪ এপ্রিলের মধ্যেই চুক্তিটি সই হবে বলে তিনি আশা করছেন।
এর আগে হোয়াইট হাউস সফরের সময় ট্রাম্প জেলেনস্কিকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের যথেষ্ট কৃতজ্ঞতা দেখাচ্ছ না। একটা চুক্তি করো, না হলে আমরা সরে যাব। তোমার হাতে ততটা কার্ড নেই।’
ইউক্রেনের কী কী খনিজ আছে?
কিয়েভ বলছে, বিশ্বের প্রায় ৫ শতাংশ গুরুত্বপূর্ণ কাঁচামালের মজুত আছে তাদের দেশে। এর মধ্যে রয়েছে ১ কোটি ৯০ লাখ টন গ্রাফাইট, যা ব্যাটারি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া রয়েছে টাইটানিয়াম, লিথিয়াম ও বিরল খনিজ উপাদান (rare earth metals)—যেগুলো অস্ত্র, ইলেকট্রনিকস, টারবাইনসহ আধুনিক প্রযুক্তিতে ব্যবহার করা হয়।
তবে রাশিয়া এরই মধ্যে ইউক্রেনের কিছু খনিজসমৃদ্ধ এলাকা দখল করেছে। সিভিদেনকোর মতে, প্রায় ৩৫০ বিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদ রাশিয়ার দখল করা অঞ্চলে রয়েছে।
আর একটি বড় সমস্যা হচ্ছে, খনিজ অঞ্চলের বড় অংশেই এখনো ল্যান্ডমাইন রয়েছে। ইউক্রেনের মোট ভূখণ্ডের এক-চতুর্থাংশ এলাকায় মাইন রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
রাশিয়ার প্রতিক্রিয়া কী?
চুক্তির আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, রাশিয়াও খনিজ খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে অংশীদার করতে চায়—বিশেষ করে রাশিয়ার নতুন দখল করা এলাকাগুলোতে। তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন সম্পদ ইউক্রেনের চেয়ে অনেক বেশি’ এবং রাশিয়া বিদেশি বিনিয়োগে উন্মুক্ত।
ওয়াশিংটন ও কিয়েভ খনিজ সম্পদের ওপর ভিত্তি করে এক ঐতিহাসিক চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছেছে। প্রায় দুই মাস আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এ চুক্তি চূড়ান্ত করতে যুক্তরাষ্ট্র সফর করলেও তা তখন সই হয়নি। এবার ২৬ এপ্রিলের মধ্যে চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত করার লক্ষ্য ঠিক করেছে দুই দেশ।
শুক্রবার ইউক্রেন সরকারের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারত্বের অংশ হিসেবে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি পুনর্গঠনে বিনিয়োগ তহবিল গঠনের কথা বলা হয়েছে। তবে এতে খনিজ সম্পদ নিয়ে সরাসরি কোনো কিছু উল্লেখ নেই। এমনকি ইউক্রেন বহুদিন ধরে যে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দাবি করে আসছে, সেটিও এই চুক্তিতে নেই।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ চুক্তিকে ইউক্রেনকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তার ‘প্রতিদান’ হিসেবেও উল্লেখ করেছেন। তবে স্মারকে এ ধরনের কোনো দিকনির্দেশনা নেই। সেখানে শুধু বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ‘বৃহৎ আর্থিক ও সামগ্রী সহায়তা’ দিয়েছে।
ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী ইউলিয়া সিভিদেনকো জানিয়েছেন, চুক্তির চূড়ান্ত পাঠ নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে। তবে এটি উভয় দেশের জন্য ‘খুবই লাভজনক হবে’ বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রথম চুক্তির খসড়া ফেব্রুয়ারিতে প্রস্তুত হলেও, হোয়াইট হাউস জেলেনস্কি ও ট্রাম্পের মধ্যে বৈঠকে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের কারণে তা ভেস্তে যায়। ট্রাম্প ওই বৈঠকে ইউক্রেনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের অভাবের অভিযোগ তোলেন এবং হুমকি দিয়ে বলেন, ‘তোমরা সিদ্ধান্ত নাও, নয়তো আমরা চলে যাব।’ এরপর বৈঠক অসমাপ্ত রেখেই জেলেনস্কি হোয়াইট হাউস ত্যাগ করেন।
কী থাকতে পারে এই চুক্তিতে?
১৮ এপ্রিল প্রকাশিত সমঝোতা স্মারকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে সমঝোতা স্মারকটি একটি অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির পথ প্রশস্ত করেছে। ২৬ এপ্রিলের মধ্যে চুক্তিটি চূড়ান্ত করার লক্ষ্য রয়েছে।
যদিও এই স্মারকে খনিজ সম্পদ নিয়ে সরাসরি কিছু বলা হয়নি। তবে আগের ফাঁস হওয়া কিছু খসড়া থেকে ধারণা করা হচ্ছে, এতে ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো, তেল ও গ্যাসের ওপর নিয়ন্ত্রণও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
চুক্তিতে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা-সংক্রান্ত কোনো প্রতিশ্রুতি নেই—যেটি চায় ইউক্রেন। তবে এতে বলা হয়েছে, দুই দেশই ইউক্রেনে ‘স্থায়ী শান্তি’ চায়।
আগের খসড়ায় কী ছিল?
ফেব্রুয়ারিতে সই হওয়ার কথা থাকলেও ওই সময় ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে রূপ নেয়, আর চুক্তিটি ভেস্তে যায়। ওই সময় অনানুষ্ঠানিকভাবে ফাঁস হওয়া একটি ৮০ পাতার খসড়ায় বলা হয়েছিল, ইউক্রেন তাদের রাষ্ট্রীয় খনিজ, তেল ও গ্যাসসম্পদ থেকে ভবিষ্যতের আয়ের ৫০ শতাংশ একটি তহবিলে দেবে—যার উদ্দেশ্য হবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।
যুক্তরাষ্ট্র সেখানে ইউক্রেনের প্রতি দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক প্রতিশ্রুতির কথা বলেছিল। তবে একপর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদের দাবি করা হয়েছিল, যেটি ইউক্রেন প্রত্যাখ্যান করে। পরে এই দাবি বাদ দেওয়া হয়।
কে চালাবে তহবিল?
ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী ডেনিস শ্মিহাল বলছেন, তহবিল পরিচালনায় ওয়াশিংটন ও কিয়েভ ‘সমানভাবে’ জড়িত থাকবে। ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী ইউলিয়া সিভিদেনকো জানিয়েছেন, চুক্তির চূড়ান্ত পাঠ এখনো প্রস্তুত হচ্ছে, তবে এটি দুই দেশের জন্যই লাভজনক হবে।
চূড়ান্ত সই কবে?
সমঝোতা স্মারকে বলা হয়েছে, ২৬ এপ্রিলের মধ্যে আলোচনার কাজ শেষ করে দ্রুত চূড়ান্ত চুক্তিতে সই করতে চায় দুই দেশ। ট্রাম্প বলছেন, ২৪ এপ্রিলের মধ্যেই চুক্তিটি সই হবে বলে তিনি আশা করছেন।
এর আগে হোয়াইট হাউস সফরের সময় ট্রাম্প জেলেনস্কিকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের যথেষ্ট কৃতজ্ঞতা দেখাচ্ছ না। একটা চুক্তি করো, না হলে আমরা সরে যাব। তোমার হাতে ততটা কার্ড নেই।’
ইউক্রেনের কী কী খনিজ আছে?
কিয়েভ বলছে, বিশ্বের প্রায় ৫ শতাংশ গুরুত্বপূর্ণ কাঁচামালের মজুত আছে তাদের দেশে। এর মধ্যে রয়েছে ১ কোটি ৯০ লাখ টন গ্রাফাইট, যা ব্যাটারি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া রয়েছে টাইটানিয়াম, লিথিয়াম ও বিরল খনিজ উপাদান (rare earth metals)—যেগুলো অস্ত্র, ইলেকট্রনিকস, টারবাইনসহ আধুনিক প্রযুক্তিতে ব্যবহার করা হয়।
তবে রাশিয়া এরই মধ্যে ইউক্রেনের কিছু খনিজসমৃদ্ধ এলাকা দখল করেছে। সিভিদেনকোর মতে, প্রায় ৩৫০ বিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদ রাশিয়ার দখল করা অঞ্চলে রয়েছে।
আর একটি বড় সমস্যা হচ্ছে, খনিজ অঞ্চলের বড় অংশেই এখনো ল্যান্ডমাইন রয়েছে। ইউক্রেনের মোট ভূখণ্ডের এক-চতুর্থাংশ এলাকায় মাইন রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
রাশিয়ার প্রতিক্রিয়া কী?
চুক্তির আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, রাশিয়াও খনিজ খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে অংশীদার করতে চায়—বিশেষ করে রাশিয়ার নতুন দখল করা এলাকাগুলোতে। তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন সম্পদ ইউক্রেনের চেয়ে অনেক বেশি’ এবং রাশিয়া বিদেশি বিনিয়োগে উন্মুক্ত।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৫ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
৫ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৭ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে