অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণ সীমান্তে আরও প্রায় ৩ হাজার সেনা মোতায়েন করা হবে। গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের নর্দার্ন কমান্ড (নর্থকম) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দ্বিতীয় স্ট্রাইকার ব্রিগেড কমব্যাট টিম (এসবিসিটি) থেকে প্রায় ২ হাজার ৪০০ সেনা এবং তৃতীয় কমব্যাট এভিয়েশন ব্রিগেড থেকে ৫০০ সেনাকে মেক্সিকো সীমান্তে পাঠানো হবে।
জার্মান সংবাদমাধ্যম ডিডব্লিউর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নর্থকমের কমান্ডার জেনারেল গ্রেগরি গুইলোট বলেন, ‘সেনা মোতায়েনের ফলে ওই সীমান্তে অবৈধ অভিবাসন এবং মাদকের প্রবাহ বন্ধে আরও সক্ষমতা এবং কৌশলগত সুবিধা দেবে।’
তবে সেনারা সরাসরি আটক বা নির্বাসনপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকবে না বলে স্পষ্ট করেছে প্রতিরক্ষা দপ্তর। তাদের দায়িত্বের মধ্যে থাকবে নজরদারি ও পর্যবেক্ষণ, প্রশাসনিক সহায়তা, পরিবহন সহায়তা, গুদামজাতকরণ ও লজিস্টিক সহায়তা, যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রকৌশল সহায়তা।
স্ট্রাইকার ইউনিটের সেনারা হালকা সাঁজোয়া যান ব্যবহার করবে, যা সাধারণত ১১ জন সেনা বহন করতে পারে এবং এতে মেশিনগান বা গ্রেনেড লঞ্চার থাকে। ইরাক ও আফগানিস্তানে এ ধরনের যান যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে, এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকেও এই যান সরবরাহ করেছিল।
অন্যদিকে, এভিয়েশন ইউনিটের সেনারা কর্মী, সরঞ্জাম ও মালপত্র পরিবহনের পাশাপাশি আকাশপথে মেডিকেল ইভাকুয়েশন সহায়তা দেবে।
মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে প্রতিবছর হাজারো অভিবাসী ও শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা করে। তারা মূলত লাতিন আমেরিকার দারিদ্র্য, সহিংসতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে পালিয়ে আসে।
অভিবাসন, অপরাধ ও মাদক চোরাচালান ঠেকানোর জন্য নব্বইয়ের দশক থেকে যুক্তরাষ্ট্র মেক্সিকো সীমান্তে সামরিক বাহিনী মোতায়েন করে আসছে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বরাবরই সীমান্ত নিরাপত্তাকে তাঁর নির্বাচনী প্রচারণার অন্যতম প্রধান ইস্যু করেছেন। ক্ষমতা গ্রহণের পর তিনি অবৈধ অভিবাসন বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান, যার মধ্যে রয়েছে অভিবাসন অভিযান, আটক ও নির্বাসন।
শনিবার ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের পদক্ষেপের প্রশংসা করে নিজের ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে পোস্ট দেন, ‘আমাদের দেশ দখলের অবসান ঘটেছে।’
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে মাদক কার্টেলগুলোকে ‘জাতীয় নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি’ হিসেবে আখ্যা দেন।
প্রতিরক্ষাসচিব পিট হেগসেথ গত মাসে বলেন, ‘আমরা সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে নিতে যাচ্ছি।’
এ ছাড়া ট্রাম্প সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন, তিনি গুয়ানতানামো বে কারাগারে (৯/১১-পরবর্তী সন্ত্রাসী সন্দেহভাজনদের আটকের জন্য প্রসিদ্ধ) ৩০ হাজার অভিবাসী পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন। ইতিমধ্যে সেখানে আটক কয়েক হাজার অভিবাসীকে নির্বাসন দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণ সীমান্তে আরও প্রায় ৩ হাজার সেনা মোতায়েন করা হবে। গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের নর্দার্ন কমান্ড (নর্থকম) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দ্বিতীয় স্ট্রাইকার ব্রিগেড কমব্যাট টিম (এসবিসিটি) থেকে প্রায় ২ হাজার ৪০০ সেনা এবং তৃতীয় কমব্যাট এভিয়েশন ব্রিগেড থেকে ৫০০ সেনাকে মেক্সিকো সীমান্তে পাঠানো হবে।
জার্মান সংবাদমাধ্যম ডিডব্লিউর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নর্থকমের কমান্ডার জেনারেল গ্রেগরি গুইলোট বলেন, ‘সেনা মোতায়েনের ফলে ওই সীমান্তে অবৈধ অভিবাসন এবং মাদকের প্রবাহ বন্ধে আরও সক্ষমতা এবং কৌশলগত সুবিধা দেবে।’
তবে সেনারা সরাসরি আটক বা নির্বাসনপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকবে না বলে স্পষ্ট করেছে প্রতিরক্ষা দপ্তর। তাদের দায়িত্বের মধ্যে থাকবে নজরদারি ও পর্যবেক্ষণ, প্রশাসনিক সহায়তা, পরিবহন সহায়তা, গুদামজাতকরণ ও লজিস্টিক সহায়তা, যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রকৌশল সহায়তা।
স্ট্রাইকার ইউনিটের সেনারা হালকা সাঁজোয়া যান ব্যবহার করবে, যা সাধারণত ১১ জন সেনা বহন করতে পারে এবং এতে মেশিনগান বা গ্রেনেড লঞ্চার থাকে। ইরাক ও আফগানিস্তানে এ ধরনের যান যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে, এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকেও এই যান সরবরাহ করেছিল।
অন্যদিকে, এভিয়েশন ইউনিটের সেনারা কর্মী, সরঞ্জাম ও মালপত্র পরিবহনের পাশাপাশি আকাশপথে মেডিকেল ইভাকুয়েশন সহায়তা দেবে।
মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে প্রতিবছর হাজারো অভিবাসী ও শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা করে। তারা মূলত লাতিন আমেরিকার দারিদ্র্য, সহিংসতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে পালিয়ে আসে।
অভিবাসন, অপরাধ ও মাদক চোরাচালান ঠেকানোর জন্য নব্বইয়ের দশক থেকে যুক্তরাষ্ট্র মেক্সিকো সীমান্তে সামরিক বাহিনী মোতায়েন করে আসছে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বরাবরই সীমান্ত নিরাপত্তাকে তাঁর নির্বাচনী প্রচারণার অন্যতম প্রধান ইস্যু করেছেন। ক্ষমতা গ্রহণের পর তিনি অবৈধ অভিবাসন বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান, যার মধ্যে রয়েছে অভিবাসন অভিযান, আটক ও নির্বাসন।
শনিবার ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের পদক্ষেপের প্রশংসা করে নিজের ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে পোস্ট দেন, ‘আমাদের দেশ দখলের অবসান ঘটেছে।’
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে মাদক কার্টেলগুলোকে ‘জাতীয় নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি’ হিসেবে আখ্যা দেন।
প্রতিরক্ষাসচিব পিট হেগসেথ গত মাসে বলেন, ‘আমরা সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে নিতে যাচ্ছি।’
এ ছাড়া ট্রাম্প সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন, তিনি গুয়ানতানামো বে কারাগারে (৯/১১-পরবর্তী সন্ত্রাসী সন্দেহভাজনদের আটকের জন্য প্রসিদ্ধ) ৩০ হাজার অভিবাসী পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন। ইতিমধ্যে সেখানে আটক কয়েক হাজার অভিবাসীকে নির্বাসন দেওয়া হয়েছে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
২ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে