যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে গর্ভপাতের পক্ষে প্রচারণামূলক বিজ্ঞাপন চালানোতে বাধা দিয়েছিল সরকার। পরে বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ করলে, এসব বিজ্ঞাপন বন্ধ করতে টিভি চ্যানেলগুলোকে বাধা না দিতে সরকারি কর্মচারীদের নির্দেশ দেয় মার্কিন ফেডারেল আদালত। ফ্লোরিডার টালাহাসির চিফ ডিস্ট্রিক্ট জাজ মার্ক ওয়াকার গত বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
টালাহাসির ফেডারেল আদালত এমন এক সময়ে এই নির্দেশ দিল যার মাত্র আড়াই সপ্তাহের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। বিচারক মার্ক ওয়াকার বলেন, এ ধরনের হুমকি স্পষ্টতই বাক্স্বাধীনতার অধিকারের লঙ্ঘন। একই সঙ্গে মার্কিন সংবিধানের প্রথম সংশোধনীরও লঙ্ঘন।
ফ্লোরিডিয়ান প্রোটেক্টিং ফ্রিডম নামে একটি সংগঠন গর্ভপাতের পক্ষে একটি সংশোধনী আনার লক্ষ্যে প্রচারণার বিষয়টি বাধ্যবাধকতামূলক করতে আদালতের নির্দেশ চেয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন সংবিধানের বাক্স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে বিচারক মার্ক ওয়াকার তাঁর অস্থায়ী আদেশে সরকারি কর্মচারীদের উদ্দেশে লিখেন, ‘ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে এটি (বাক্স্বাধীনতা) সহজ রাখতে হবে। এটি প্রথম সংশোধনীর দেওয়া অধিকার, নির্বোধ।’
আগামী নভেম্বরেই ফ্লোরিডার ভোটারেরা একটি সংশোধনীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। এই সংশোধনী বাস্তবায়িত হলে অঙ্গরাজ্যটির সংবিধানে গর্ভপাতের অধিকার সুরক্ষিত হবে এবং ছয় সপ্তাহের পর গর্ভপাতে যে নিষেধাজ্ঞা আছে তা বাতিল হবে। গর্ভপাতের পক্ষে প্রচারণা চালানো ‘ইয়েস অন ৪’—এর লরেন ব্রেনজেল বলেন, ‘এই গুরুত্বপূর্ণ প্রাথমিক বিজয় প্রতিটি ফ্লোরিডিয়ানের জন্য একটি বিজয়, যারা গণতন্ত্র এবং প্রথম সংশোধনীর পবিত্রতায় বিশ্বাস করেন।’
তবে সরকার নিজেদের পক্ষে সাফাই গেয়েছে। অঙ্গরাজ্যের গভর্নর রন ডি স্যান্টিসের মুখপাত্র জুলিয়া ফ্রিডল্যান্ড বলেছেন, ‘এই বিজ্ঞাপনগুলো অবশ্যই মিথ্যা এবং গর্ভবতী নারীদের জীবন ও স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ফ্লোরিডার গর্ভপাত আইন সব সময় মায়ের জীবনের সুরক্ষা নিশ্চিত করে তবে ধর্ষণ, রক্তের আত্মীয়দের মধ্যে যৌন সম্পর্ক (ইনসেস্ট বা অজাচার) ও মানব পাচারের শিকারদের এটি ব্যতিক্রম।’
চলতি মাসের শুরুর দিকে সম্প্রচারমাধ্যমগুলো গর্ভপাত আইনের সংশোধন সমর্থনকারী প্রচারাভিযানের বিজ্ঞাপন চালাতে শুরু করলে ফ্লোরিডা সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ টিভি চ্যানেলগুলোকে চিঠি দিয়ে এসব বিজ্ঞাপন চালাতে নিষেধ করে। তারই ধারাবাহিকতায় আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে গর্ভপাতের পক্ষে প্রচারণামূলক বিজ্ঞাপন চালানোতে বাধা দিয়েছিল সরকার। পরে বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ করলে, এসব বিজ্ঞাপন বন্ধ করতে টিভি চ্যানেলগুলোকে বাধা না দিতে সরকারি কর্মচারীদের নির্দেশ দেয় মার্কিন ফেডারেল আদালত। ফ্লোরিডার টালাহাসির চিফ ডিস্ট্রিক্ট জাজ মার্ক ওয়াকার গত বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
টালাহাসির ফেডারেল আদালত এমন এক সময়ে এই নির্দেশ দিল যার মাত্র আড়াই সপ্তাহের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। বিচারক মার্ক ওয়াকার বলেন, এ ধরনের হুমকি স্পষ্টতই বাক্স্বাধীনতার অধিকারের লঙ্ঘন। একই সঙ্গে মার্কিন সংবিধানের প্রথম সংশোধনীরও লঙ্ঘন।
ফ্লোরিডিয়ান প্রোটেক্টিং ফ্রিডম নামে একটি সংগঠন গর্ভপাতের পক্ষে একটি সংশোধনী আনার লক্ষ্যে প্রচারণার বিষয়টি বাধ্যবাধকতামূলক করতে আদালতের নির্দেশ চেয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন সংবিধানের বাক্স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে বিচারক মার্ক ওয়াকার তাঁর অস্থায়ী আদেশে সরকারি কর্মচারীদের উদ্দেশে লিখেন, ‘ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে এটি (বাক্স্বাধীনতা) সহজ রাখতে হবে। এটি প্রথম সংশোধনীর দেওয়া অধিকার, নির্বোধ।’
আগামী নভেম্বরেই ফ্লোরিডার ভোটারেরা একটি সংশোধনীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। এই সংশোধনী বাস্তবায়িত হলে অঙ্গরাজ্যটির সংবিধানে গর্ভপাতের অধিকার সুরক্ষিত হবে এবং ছয় সপ্তাহের পর গর্ভপাতে যে নিষেধাজ্ঞা আছে তা বাতিল হবে। গর্ভপাতের পক্ষে প্রচারণা চালানো ‘ইয়েস অন ৪’—এর লরেন ব্রেনজেল বলেন, ‘এই গুরুত্বপূর্ণ প্রাথমিক বিজয় প্রতিটি ফ্লোরিডিয়ানের জন্য একটি বিজয়, যারা গণতন্ত্র এবং প্রথম সংশোধনীর পবিত্রতায় বিশ্বাস করেন।’
তবে সরকার নিজেদের পক্ষে সাফাই গেয়েছে। অঙ্গরাজ্যের গভর্নর রন ডি স্যান্টিসের মুখপাত্র জুলিয়া ফ্রিডল্যান্ড বলেছেন, ‘এই বিজ্ঞাপনগুলো অবশ্যই মিথ্যা এবং গর্ভবতী নারীদের জীবন ও স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ফ্লোরিডার গর্ভপাত আইন সব সময় মায়ের জীবনের সুরক্ষা নিশ্চিত করে তবে ধর্ষণ, রক্তের আত্মীয়দের মধ্যে যৌন সম্পর্ক (ইনসেস্ট বা অজাচার) ও মানব পাচারের শিকারদের এটি ব্যতিক্রম।’
চলতি মাসের শুরুর দিকে সম্প্রচারমাধ্যমগুলো গর্ভপাত আইনের সংশোধন সমর্থনকারী প্রচারাভিযানের বিজ্ঞাপন চালাতে শুরু করলে ফ্লোরিডা সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ টিভি চ্যানেলগুলোকে চিঠি দিয়ে এসব বিজ্ঞাপন চালাতে নিষেধ করে। তারই ধারাবাহিকতায় আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
৪ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
১৮ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
৩১ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে