সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি প্রিন্স হ্যারিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেবেন না। কারণ, তাঁর মতে, হ্যারি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে এমনিতেই অনেক ঝামেলার মধ্যে আছেন। মেগান মার্কেলকে ‘ভয়ংকর’ বলেও অভিহিত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
রোববার যুক্তরাজ্যভিত্তিক টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, প্রিন্স হ্যারি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর ভিসাসংক্রান্ত আইনি লড়াইয়ের মধ্যে আছেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি তাঁর আবেদনপত্রে মাদক গ্রহণের তথ্য গোপন করেছেন। যদিও ‘স্পেয়ার’ নামে তিনি তাঁর আত্মজীবনীতে অতীতে মাদক গ্রহণের কথা স্বীকার করেছেন।
এই অবস্থায় গতকাল শনিবার নিউইয়র্ক পোস্টের এক সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, হ্যারিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হবে কি না। এই প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এটা করতে চাই না। তাঁকে তাঁর মতোই থাকতে দিই। স্ত্রীকে নিয়ে তিনি এমনিতেই অনেক ঝামেলায় আছেন। তিনি (মেগান) ভয়ংকর।’
এর আগে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে হ্যারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তাঁকে ছাড় দেব না। তিনি রানি এলিজাবেথের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, যা ক্ষমার অযোগ্য।’
হ্যারির প্রসঙ্গে জো বাইডেন প্রশাসনেরও সমালোচনা করেছিলেন ট্রাম্প। তিনি বলেছিলেন, ‘তারা হ্যারির প্রতি অনেক বেশি সদয়, যা তাঁর কর্মকাণ্ডের তুলনায় অনুচিত।’
উল্লেখ্য, প্রিন্স হ্যারির স্ত্রী মেগান মার্কেল অতীতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি ট্রাম্পকে ‘নারীবিদ্বেষী’ এবং ‘বিভেদ সৃষ্টিকারী’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন।
২০২০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে প্রিন্স হ্যারি ও মেগান এক ভিডিও বার্তায় ভোটারদের ঘৃণা, ভুল তথ্য ও নেতিবাচক প্রচারণা প্রত্যাখ্যান করতে বলেছিলেন। তাঁদের এই বক্তব্যকে অনেকে ট্রাম্পবিরোধী বক্তব্য হিসেবে দেখেছিলেন।
তবে ট্রাম্প বরাবরই ব্রিটিশ রাজপরিবারের ভক্ত। ২০১৯ সালে তিনি তাঁর রাষ্ট্রীয় সফরকে ‘অসাধারণ’ বলে অভিহিত করেছিলেন এবং রাজা চার্লসকে ‘খুব ভালো মানুষ’ বলেছিলেন।
সম্প্রতি হ্যারির বড় ভাই প্রিন্স উইলিয়ামের সঙ্গে সাক্ষাৎকে ‘অত্যন্ত চমৎকার’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন ট্রাম্প। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ব্রিটেনের নতুন সরকার ট্রাম্পের রাজপরিবারের প্রতি আগ্রহকে কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে পারে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি প্রিন্স হ্যারিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেবেন না। কারণ, তাঁর মতে, হ্যারি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে এমনিতেই অনেক ঝামেলার মধ্যে আছেন। মেগান মার্কেলকে ‘ভয়ংকর’ বলেও অভিহিত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
রোববার যুক্তরাজ্যভিত্তিক টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, প্রিন্স হ্যারি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর ভিসাসংক্রান্ত আইনি লড়াইয়ের মধ্যে আছেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি তাঁর আবেদনপত্রে মাদক গ্রহণের তথ্য গোপন করেছেন। যদিও ‘স্পেয়ার’ নামে তিনি তাঁর আত্মজীবনীতে অতীতে মাদক গ্রহণের কথা স্বীকার করেছেন।
এই অবস্থায় গতকাল শনিবার নিউইয়র্ক পোস্টের এক সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, হ্যারিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হবে কি না। এই প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এটা করতে চাই না। তাঁকে তাঁর মতোই থাকতে দিই। স্ত্রীকে নিয়ে তিনি এমনিতেই অনেক ঝামেলায় আছেন। তিনি (মেগান) ভয়ংকর।’
এর আগে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে হ্যারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তাঁকে ছাড় দেব না। তিনি রানি এলিজাবেথের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, যা ক্ষমার অযোগ্য।’
হ্যারির প্রসঙ্গে জো বাইডেন প্রশাসনেরও সমালোচনা করেছিলেন ট্রাম্প। তিনি বলেছিলেন, ‘তারা হ্যারির প্রতি অনেক বেশি সদয়, যা তাঁর কর্মকাণ্ডের তুলনায় অনুচিত।’
উল্লেখ্য, প্রিন্স হ্যারির স্ত্রী মেগান মার্কেল অতীতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি ট্রাম্পকে ‘নারীবিদ্বেষী’ এবং ‘বিভেদ সৃষ্টিকারী’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন।
২০২০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে প্রিন্স হ্যারি ও মেগান এক ভিডিও বার্তায় ভোটারদের ঘৃণা, ভুল তথ্য ও নেতিবাচক প্রচারণা প্রত্যাখ্যান করতে বলেছিলেন। তাঁদের এই বক্তব্যকে অনেকে ট্রাম্পবিরোধী বক্তব্য হিসেবে দেখেছিলেন।
তবে ট্রাম্প বরাবরই ব্রিটিশ রাজপরিবারের ভক্ত। ২০১৯ সালে তিনি তাঁর রাষ্ট্রীয় সফরকে ‘অসাধারণ’ বলে অভিহিত করেছিলেন এবং রাজা চার্লসকে ‘খুব ভালো মানুষ’ বলেছিলেন।
সম্প্রতি হ্যারির বড় ভাই প্রিন্স উইলিয়ামের সঙ্গে সাক্ষাৎকে ‘অত্যন্ত চমৎকার’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন ট্রাম্প। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ব্রিটেনের নতুন সরকার ট্রাম্পের রাজপরিবারের প্রতি আগ্রহকে কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে পারে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৪ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
৫ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৬ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে