দক্ষিণ চীন সাগরে বেইজিংয়ের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে জবরদস্তি ও ভয় দেখানোর অভিযোগ এনেছেন তিনি। কমলা হ্যারিস বলেছেন, ‘হুমকি মোকাবিলায় আমাদের মিত্রদের সঙ্গে দাঁড়াতে হবে।’ দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় সফরের প্রথম পর্বে সিঙ্গাপুরে দেওয়া ভাষণে কমলা হ্যারিস এসব কথা বলেন। খবর বিবিসির।
জবরদস্তি ও ভয় দেখিয়ে দক্ষিণ চীন সাগরের সংখ্যাগরিষ্ঠতার দাবি করার সমালোচনা করে কমলা হ্যারিস বলেন, ‘২০১৬ সালে চীনের অবৈধ দাবিগুলো সালিসি ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত দ্বারা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। বেইজিংয়ের পদক্ষেপ নিয়মভিত্তিক আদেশকে ক্ষুণ্ন করছে এবং জাতির সার্বভৌমত্বকে ফেলেছে হুমকিতে।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় দক্ষিণ চীন সাগর অঞ্চলটিকে নিজেদের শতাব্দী প্রাচীন অধিকার বলে জোর দিয়ে আসছে চীন। নিজেদের এ দাবির পাশাপাশি তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের দখলদারির অভিযোগ বেশ পুরোনো। সাগরের উপকূলবর্তী দেশ জাপান, ফিলিপাইন, দক্ষিণ কোরিয়া ও মালয়েশিয়া বরাবরই চীনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করে আসছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক দিন দিন অবনতির দিকে যাচ্ছে। যদিও চীন বলছে, দক্ষিণ চীন সাগরে নিজেদের সীমানায় নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে। অন্য দেশের জলসীমা দখলের কোনো চেষ্টা চীনের নেই। যদিও চীনের এ বক্তব্য মানতে নারাজ যুক্তরাষ্ট্র।
চীন প্রসঙ্গ ছাড়াও কমলা হ্যারিস আফগানিস্তানের বিষয় নিয়েও কথা বলেন। কমলা হ্যারিস বলেন, ‘আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত সাহসী এবং সঠিক। তবে সেনা প্রত্যাহার নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের বিরুদ্ধে যে সমালোচনা হয়েছে, এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কিছু বলেননি। কমলা হ্যারিস বলেন, ‘আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্র যা করতে গিয়েছিল, আমরা তা অর্জন করেছি।’
দক্ষিণ চীন সাগরে বেইজিংয়ের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে জবরদস্তি ও ভয় দেখানোর অভিযোগ এনেছেন তিনি। কমলা হ্যারিস বলেছেন, ‘হুমকি মোকাবিলায় আমাদের মিত্রদের সঙ্গে দাঁড়াতে হবে।’ দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় সফরের প্রথম পর্বে সিঙ্গাপুরে দেওয়া ভাষণে কমলা হ্যারিস এসব কথা বলেন। খবর বিবিসির।
জবরদস্তি ও ভয় দেখিয়ে দক্ষিণ চীন সাগরের সংখ্যাগরিষ্ঠতার দাবি করার সমালোচনা করে কমলা হ্যারিস বলেন, ‘২০১৬ সালে চীনের অবৈধ দাবিগুলো সালিসি ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত দ্বারা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। বেইজিংয়ের পদক্ষেপ নিয়মভিত্তিক আদেশকে ক্ষুণ্ন করছে এবং জাতির সার্বভৌমত্বকে ফেলেছে হুমকিতে।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় দক্ষিণ চীন সাগর অঞ্চলটিকে নিজেদের শতাব্দী প্রাচীন অধিকার বলে জোর দিয়ে আসছে চীন। নিজেদের এ দাবির পাশাপাশি তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের দখলদারির অভিযোগ বেশ পুরোনো। সাগরের উপকূলবর্তী দেশ জাপান, ফিলিপাইন, দক্ষিণ কোরিয়া ও মালয়েশিয়া বরাবরই চীনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করে আসছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক দিন দিন অবনতির দিকে যাচ্ছে। যদিও চীন বলছে, দক্ষিণ চীন সাগরে নিজেদের সীমানায় নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে। অন্য দেশের জলসীমা দখলের কোনো চেষ্টা চীনের নেই। যদিও চীনের এ বক্তব্য মানতে নারাজ যুক্তরাষ্ট্র।
চীন প্রসঙ্গ ছাড়াও কমলা হ্যারিস আফগানিস্তানের বিষয় নিয়েও কথা বলেন। কমলা হ্যারিস বলেন, ‘আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত সাহসী এবং সঠিক। তবে সেনা প্রত্যাহার নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের বিরুদ্ধে যে সমালোচনা হয়েছে, এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কিছু বলেননি। কমলা হ্যারিস বলেন, ‘আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্র যা করতে গিয়েছিল, আমরা তা অর্জন করেছি।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদিও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি হয়েছে, কিন্তু তাদের কাছে এখনো সুরক্ষিত গুদামে ৬০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের ৪০০ কেজির বেশি মজুত রয়েছে—যা পরবর্তী সময়ে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সমৃদ্ধ করলে প্রায় ৯টি পারমাণবিক বোমা তৈরি করা যাবে।
১০ মিনিট আগেমধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে সরাসরি সহায়তা চেয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে চিঠি পাঠিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে, এই চিঠি পৌঁছে দিতে ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি আজ সোমবার মস্কো গেছেন...
৩১ মিনিট আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ও পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে রাশিয়ার চালানো ‘ভয়াবহ’ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছে। আজ সোমবার ভোররাতে এই হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের সরকারি সূত্র।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষজ্ঞদের মতে, ইরানে শাসন পরিবর্তন হলেও এর মানে এই নয় যে নতুন সরকার যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইসরায়েলের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ হবে। বরং আরও কঠোরপন্থী নেতার উত্থান হতে পারে, যাঁরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের আঘাতের প্রতিক্রিয়ায় নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগে