কানাডার টরন্টোতে দুর্ঘটনাকবলিত বিমানের প্রত্যেক যাত্রীকে ৩০ হাজার মার্কিন ডলার করে ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে ডেলটা এয়ারলাইনস। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকার বেশি। গত সোমবার ওই দুর্ঘটনায় সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছেন বিমানে থাকা সব যাত্রী ও ক্রু।
মিনিয়াপোলিস থেকে টরন্টোগামী ওই বিমানটিতে ৭৬ জন যাত্রী ও চারজন ক্রু ছিলেন। কিন্তু এটি অবতরণের সময় রানওয়েতে আগুন ধরে যায়। এমনকি বিমানটি একেবারে উল্টে যায়। তবে বেশির ভাগ যাত্রী অলৌকিকভাবে অক্ষত অবস্থায় বেরিয়ে আসেন।
ডেলটার এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ক্ষতিপূরণের এই অর্থ যাত্রীদের জন্য একটি ‘প্রাথমিক সহায়তা’ এবং এটি কোনো শর্তসাপেক্ষ নয়। যাত্রীরা চাইলে পরে আইনি দাবিও উত্থাপন করতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, টরন্টোর আইন প্রতিষ্ঠান রোচন জেনোভা বিধ্বস্ত বিমানের কয়েকজন যাত্রী এবং তাঁদের পরিবারের পক্ষে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আইনজীবী ভিনসেন্ট জেনোভা বলেন, ‘আমাদের ক্লায়েন্টরা গুরুতর আঘাত পেয়েছেন এবং হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। আমরা ন্যায়সংগত সমাধানের প্রত্যাশা করছি।’
কানাডার পরিবহন নিরাপত্তা বোর্ড ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে। দুর্ঘটনার কারণ এখনো স্পষ্ট নয়। তবে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শীতকালীন বৈরী আবহাওয়া এবং বিমানটির দ্রুত অবতরণ এটির একটি কারণ হতে পারে। বিমানের ককপিট ভয়েস রেকর্ডার ও ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার উদ্ধার করা হয়েছে।
এদিকে দুর্ঘটনার পর দ্রুত উদ্ধার তৎপরতার জন্য বিমানের ক্রু ও জরুরি সেবাকর্মীদের প্রশংসা করা হচ্ছে। বিমানটির নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও ক্রুদের দক্ষতা সবার জীবন বাঁচিয়ে দিয়েছে।
ডেলটার প্রধান নির্বাহী অ্যাড বাস্তিয়ান বলেছেন, ‘আমাদের ক্রুরা বীরোচিত ভূমিকা পালন করেছেন। তবে এটি তাদের প্রশিক্ষণেরই অংশ। নিরাপত্তা আমাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
কোনো প্রাণহানি না ঘটলেও ওই দুর্ঘটনাটি ছিল উত্তর আমেরিকার সাম্প্রতিক চারটি বড় বিমান দুর্ঘটনার একটি। এর আগে গত বছর আলাস্কা এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে মাঝ আকাশে দরজা খুলে যাওয়ার পর যাত্রীদের প্রত্যেককে দেড় হাজার ডলার করে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল। ২০১৩ সালে আসিয়ানা এয়ারলাইনসও সান ফ্রান্সিসকোতে বিধ্বস্ত বিমানের যাত্রীদের জন্য ১০ হাজার ডলার করে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল।
কানাডার টরন্টোতে দুর্ঘটনাকবলিত বিমানের প্রত্যেক যাত্রীকে ৩০ হাজার মার্কিন ডলার করে ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে ডেলটা এয়ারলাইনস। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকার বেশি। গত সোমবার ওই দুর্ঘটনায় সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছেন বিমানে থাকা সব যাত্রী ও ক্রু।
মিনিয়াপোলিস থেকে টরন্টোগামী ওই বিমানটিতে ৭৬ জন যাত্রী ও চারজন ক্রু ছিলেন। কিন্তু এটি অবতরণের সময় রানওয়েতে আগুন ধরে যায়। এমনকি বিমানটি একেবারে উল্টে যায়। তবে বেশির ভাগ যাত্রী অলৌকিকভাবে অক্ষত অবস্থায় বেরিয়ে আসেন।
ডেলটার এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ক্ষতিপূরণের এই অর্থ যাত্রীদের জন্য একটি ‘প্রাথমিক সহায়তা’ এবং এটি কোনো শর্তসাপেক্ষ নয়। যাত্রীরা চাইলে পরে আইনি দাবিও উত্থাপন করতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, টরন্টোর আইন প্রতিষ্ঠান রোচন জেনোভা বিধ্বস্ত বিমানের কয়েকজন যাত্রী এবং তাঁদের পরিবারের পক্ষে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আইনজীবী ভিনসেন্ট জেনোভা বলেন, ‘আমাদের ক্লায়েন্টরা গুরুতর আঘাত পেয়েছেন এবং হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। আমরা ন্যায়সংগত সমাধানের প্রত্যাশা করছি।’
কানাডার পরিবহন নিরাপত্তা বোর্ড ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে। দুর্ঘটনার কারণ এখনো স্পষ্ট নয়। তবে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শীতকালীন বৈরী আবহাওয়া এবং বিমানটির দ্রুত অবতরণ এটির একটি কারণ হতে পারে। বিমানের ককপিট ভয়েস রেকর্ডার ও ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার উদ্ধার করা হয়েছে।
এদিকে দুর্ঘটনার পর দ্রুত উদ্ধার তৎপরতার জন্য বিমানের ক্রু ও জরুরি সেবাকর্মীদের প্রশংসা করা হচ্ছে। বিমানটির নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও ক্রুদের দক্ষতা সবার জীবন বাঁচিয়ে দিয়েছে।
ডেলটার প্রধান নির্বাহী অ্যাড বাস্তিয়ান বলেছেন, ‘আমাদের ক্রুরা বীরোচিত ভূমিকা পালন করেছেন। তবে এটি তাদের প্রশিক্ষণেরই অংশ। নিরাপত্তা আমাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
কোনো প্রাণহানি না ঘটলেও ওই দুর্ঘটনাটি ছিল উত্তর আমেরিকার সাম্প্রতিক চারটি বড় বিমান দুর্ঘটনার একটি। এর আগে গত বছর আলাস্কা এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে মাঝ আকাশে দরজা খুলে যাওয়ার পর যাত্রীদের প্রত্যেককে দেড় হাজার ডলার করে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল। ২০১৩ সালে আসিয়ানা এয়ারলাইনসও সান ফ্রান্সিসকোতে বিধ্বস্ত বিমানের যাত্রীদের জন্য ১০ হাজার ডলার করে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল।
তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
৪ মিনিট আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১১ মিনিট আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
২৪ মিনিট আগেভারতে নাগরিকদের জন্য সতর্কতার জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ১৮ জুন ভারত ভ্রমণবিষয় সতর্কবার্তা হালনাগাদ করে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, কিছু এলাকায় অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ বেড়ে যাওয়ায় সেসব অঞ্চলে ভ্রমণে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
২৫ মিনিট আগে