যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের জাতি-বর্ণ-পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শিকাগোতে ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ব্ল্যাক জার্নালিস্ট কনভেনশনে গতকাল বুধবার এই প্রশ্ন তোলেন রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কমলা হ্যারিস আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী। কমলার জাতি পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে ট্রাম্প বলেন, কিছুদিন আগ পর্যন্তও কমলা হ্যারিস তাঁর ভারতীয়-মার্কিন পরিচয় নিয়ে গর্বিত ছিলেন। কিন্তু তিনি অতি সম্প্রতি ‘নিজেকে কৃষ্ণাঙ্গ’ বলে পরিচয় দিচ্ছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমি জানি না, কয়েক বছর আগেও তিনি কৃষ্ণাঙ্গ ছিলেন কি না। কিন্তু তিনি এখন হঠাৎ করে কৃষ্ণাঙ্গে পরিণত হয়েছেন এবং কৃষ্ণাঙ্গ হিসেবে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করছেন। তো আমি আসলে জানি না, তিনি আসলে ভারতীয়, নাকি কৃষ্ণাঙ্গ।’
ট্রাম্পের এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কমলা হ্যারিস বলেছেন, ‘ট্রাম্পের মন্তব্য পুরোনো মানসিকতার বিভক্তি এবং অসম্মানের বহিঃপ্রকাশ।’ হিউস্টনে কৃষ্ণাঙ্গ সমাজের সিগমা গামা রো’র এক সভায় কমলা হ্যারিস বলেন, ‘মার্কিন জনগণ আরও ভালো কাউকে (প্রেসিডেন্ট হিসেবে) পাওয়ার যোগ্য। আমরা মার্কিনিরা এমন একজন নেতার যোগ্য, যিনি বুঝতে পারেন যে আমাদের মধ্যকার বিভিন্ন ধরনের পার্থক্য আমাদের বিভক্ত করে না। এই বৈচিত্র্যই আমাদের শক্তির একটি অপরিহার্য উৎস।’
কমলা হ্যারিস হলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ও এশীয়-আমেরিকান ভাইস-প্রেসিডেন্ট। তাঁর বাবা-মা ভারতীয় ও জ্যামাকাইন বংশোদ্ভূত। তিনি ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটিতে পড়ালেখা করেছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় ঐতিহাসিকভাবে কৃষ্ণাঙ্গদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি কৃষ্ণাঙ্গ অধ্যুষিত নারী সংগঠন আলফা কাপা আলফায় যোগদান করেন। ২০১৭ সালে কমলা হ্যারিস মার্কিন কংগ্রেসের সিনেটর হন এবং কংগ্রেসনাল ব্ল্যাক ককাসের সদস্য হন।
যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের জাতি-বর্ণ-পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শিকাগোতে ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ব্ল্যাক জার্নালিস্ট কনভেনশনে গতকাল বুধবার এই প্রশ্ন তোলেন রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কমলা হ্যারিস আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী। কমলার জাতি পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে ট্রাম্প বলেন, কিছুদিন আগ পর্যন্তও কমলা হ্যারিস তাঁর ভারতীয়-মার্কিন পরিচয় নিয়ে গর্বিত ছিলেন। কিন্তু তিনি অতি সম্প্রতি ‘নিজেকে কৃষ্ণাঙ্গ’ বলে পরিচয় দিচ্ছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমি জানি না, কয়েক বছর আগেও তিনি কৃষ্ণাঙ্গ ছিলেন কি না। কিন্তু তিনি এখন হঠাৎ করে কৃষ্ণাঙ্গে পরিণত হয়েছেন এবং কৃষ্ণাঙ্গ হিসেবে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করছেন। তো আমি আসলে জানি না, তিনি আসলে ভারতীয়, নাকি কৃষ্ণাঙ্গ।’
ট্রাম্পের এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কমলা হ্যারিস বলেছেন, ‘ট্রাম্পের মন্তব্য পুরোনো মানসিকতার বিভক্তি এবং অসম্মানের বহিঃপ্রকাশ।’ হিউস্টনে কৃষ্ণাঙ্গ সমাজের সিগমা গামা রো’র এক সভায় কমলা হ্যারিস বলেন, ‘মার্কিন জনগণ আরও ভালো কাউকে (প্রেসিডেন্ট হিসেবে) পাওয়ার যোগ্য। আমরা মার্কিনিরা এমন একজন নেতার যোগ্য, যিনি বুঝতে পারেন যে আমাদের মধ্যকার বিভিন্ন ধরনের পার্থক্য আমাদের বিভক্ত করে না। এই বৈচিত্র্যই আমাদের শক্তির একটি অপরিহার্য উৎস।’
কমলা হ্যারিস হলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ও এশীয়-আমেরিকান ভাইস-প্রেসিডেন্ট। তাঁর বাবা-মা ভারতীয় ও জ্যামাকাইন বংশোদ্ভূত। তিনি ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটিতে পড়ালেখা করেছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় ঐতিহাসিকভাবে কৃষ্ণাঙ্গদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি কৃষ্ণাঙ্গ অধ্যুষিত নারী সংগঠন আলফা কাপা আলফায় যোগদান করেন। ২০১৭ সালে কমলা হ্যারিস মার্কিন কংগ্রেসের সিনেটর হন এবং কংগ্রেসনাল ব্ল্যাক ককাসের সদস্য হন।
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
১১ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে