ব্যবধান খুব বেশি না হলেও নতুন জরিপে দেখা গেছে, প্রধান দুই মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মধ্যে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পেছনে ফেলেছেন ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিস। গত ১৯ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ব্লুমবার্গ নিউজ এবং মর্নিং কনসালট্যান্ট যৌথভাবে এই জরিপ পরিচালনা করেছে।
এ বিষয়ে শুক্রবার নিউজউইক জানিয়েছে, জরিপটিতে সাতটি দোদুল্যমান রাজ্যের ছয়টিতেই ট্রাম্পের চেয়ে দুই থেকে সাত পয়েন্টে এগিয়ে আছেন কমলা। শুধুমাত্র জর্জিয়ায় ট্রাম্পকে ছাড়িয়ে যেতে পারেননি তিনি। তবে এই রাজ্যটিতে দুজনই ৪৯ শতাংশ সমর্থন নিয়ে সমানে সমান।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজ্যগুলোর মধ্যে কমলা সবচেয়ে বেশি ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন নেভাদায়। এখানে ট্রাম্পের প্রতি ৪৫ শতাংশ সমর্থনের বিপরীতে তিনি সমর্থন পেয়েছেন ৫২ শতাংশ। অর্থাৎ এই রাজ্যটিতে ট্রাম্পের তুলনায় সাত পয়েন্ট এগিয়ে আছেন কমলা।
ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বড় লিড পেয়েছেন পেনসিলভানিয়ায়ও। এই রাজ্যে ট্রাম্পের তুলনায় ৫ পয়েন্ট এগিয়ে আছেন কমলা। রাজ্যটিতে ট্রাম্পের প্রতি ৪৬ শতাংশ সমর্থনের বিপরীতে কমলা সমর্থন পেয়েছেন ৫১ শতাংশ।
২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে জো বাইডেন নেভাদা ও পেনসিলভানিয়া দুই রাজ্যেই বিজয়ী হয়েছিলেন।
জরিপে কমলা হ্যারিস অন্তত তিন পয়েন্ট করে এগিয়ে ছিলেন অ্যারিজোনা, মিশিগান এবং উইসকনসিনে। আর দুই পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন নর্থ ক্যারোলিনায়। ২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনও অ্যারিজোনা, মিশিগান এবং উইসকনসিনকে ডেমোক্র্যাটদের কাছে ফিরিয়ে এনেছিলেন। এর আগের নির্বাচন অর্থাৎ ২০১৬ সালের নির্বাচনে এই তিনটি রাজ্যেই জয় পেয়েছিলেন ট্রাম্প। তবে নর্থ ক্যারোলিনায় ২০১৬ সালের পর ২০২০ সালেও জয় পেয়েছিলেন ট্রাম্প।
জরিপের ফলাফল বলছে, প্রচারাভিযানে অর্থনীতিকে ফোকাস করার এজেন্ডা থেকে উপকৃত হচ্ছেন কমলা হ্যারিস। কমলার অর্থনৈতিক এজেন্ডায় আরও সাশ্রয়ী মূল্যে আবাসন নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। যারা প্রথমবারের মতো বাড়ি কিনবেন তাঁদের ডাউন পেমেন্ট সহায়তা প্রদান ছাড়াও ধনীদের কাছ থেকে আরও বেশি কর আদায়েরও প্রতিশ্রুতি রয়েছে।
জরিপটি অ্যারিজোনা, জর্জিয়া, মিশিগান, নেভাদা, নর্থ ক্যারোলিনা, পেনসিলভানিয়া এবং উইসকনসিনের ৫ হাজার ৬৯২ জন সম্ভাব্য ভোটারের মধ্যে পরিচালনা করা হয়েছে। জরিপে প্লাস বা মাইনাস এক পয়েন্ট ত্রুটির সামগ্রিক মার্জিন ছিল।
জরিপের বিষয়ে ফোর্বসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কমলা হ্যারিস অল্প বয়সী, অশ্বেতাঙ্গ এবং নারী ভোটারদের কাছ থেকে বেশি সমর্থন পাচ্ছেন। নিউইয়র্ক টাইমসের একটি সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে, হ্যারিসের প্রতি ৮৪ শতাংশ কালো ভোটারের সমর্থন দেখা গেছে। এই সমর্থন গত জুলাইয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানো জো বাইডেনের তুলনায় বেশি ছিল।
গত ২১ জুলাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর পর জো বাইডেন তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলাকে প্রার্থী হিসেবে সমর্থন দিয়েছিলেন। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে ডেমোক্র্যাট শিবিরের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন কমলা। বাইডেন সরে দাঁড়ানোর আগে বিভিন্ন জরিপে দেখা গিয়েছিল, ২০২০ সালের নির্বাচনে বাইডেন সাতটি দোদুল্যমান রাজ্যের ছয়টিতে জয়ী হলেও এবার বেশির ভাগ যুদ্ধক্ষেত্রেই ট্রাম্প তাঁকে পরাজিত করবেন।
ব্যবধান খুব বেশি না হলেও নতুন জরিপে দেখা গেছে, প্রধান দুই মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মধ্যে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পেছনে ফেলেছেন ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিস। গত ১৯ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ব্লুমবার্গ নিউজ এবং মর্নিং কনসালট্যান্ট যৌথভাবে এই জরিপ পরিচালনা করেছে।
এ বিষয়ে শুক্রবার নিউজউইক জানিয়েছে, জরিপটিতে সাতটি দোদুল্যমান রাজ্যের ছয়টিতেই ট্রাম্পের চেয়ে দুই থেকে সাত পয়েন্টে এগিয়ে আছেন কমলা। শুধুমাত্র জর্জিয়ায় ট্রাম্পকে ছাড়িয়ে যেতে পারেননি তিনি। তবে এই রাজ্যটিতে দুজনই ৪৯ শতাংশ সমর্থন নিয়ে সমানে সমান।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজ্যগুলোর মধ্যে কমলা সবচেয়ে বেশি ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন নেভাদায়। এখানে ট্রাম্পের প্রতি ৪৫ শতাংশ সমর্থনের বিপরীতে তিনি সমর্থন পেয়েছেন ৫২ শতাংশ। অর্থাৎ এই রাজ্যটিতে ট্রাম্পের তুলনায় সাত পয়েন্ট এগিয়ে আছেন কমলা।
ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বড় লিড পেয়েছেন পেনসিলভানিয়ায়ও। এই রাজ্যে ট্রাম্পের তুলনায় ৫ পয়েন্ট এগিয়ে আছেন কমলা। রাজ্যটিতে ট্রাম্পের প্রতি ৪৬ শতাংশ সমর্থনের বিপরীতে কমলা সমর্থন পেয়েছেন ৫১ শতাংশ।
২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে জো বাইডেন নেভাদা ও পেনসিলভানিয়া দুই রাজ্যেই বিজয়ী হয়েছিলেন।
জরিপে কমলা হ্যারিস অন্তত তিন পয়েন্ট করে এগিয়ে ছিলেন অ্যারিজোনা, মিশিগান এবং উইসকনসিনে। আর দুই পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন নর্থ ক্যারোলিনায়। ২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনও অ্যারিজোনা, মিশিগান এবং উইসকনসিনকে ডেমোক্র্যাটদের কাছে ফিরিয়ে এনেছিলেন। এর আগের নির্বাচন অর্থাৎ ২০১৬ সালের নির্বাচনে এই তিনটি রাজ্যেই জয় পেয়েছিলেন ট্রাম্প। তবে নর্থ ক্যারোলিনায় ২০১৬ সালের পর ২০২০ সালেও জয় পেয়েছিলেন ট্রাম্প।
জরিপের ফলাফল বলছে, প্রচারাভিযানে অর্থনীতিকে ফোকাস করার এজেন্ডা থেকে উপকৃত হচ্ছেন কমলা হ্যারিস। কমলার অর্থনৈতিক এজেন্ডায় আরও সাশ্রয়ী মূল্যে আবাসন নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। যারা প্রথমবারের মতো বাড়ি কিনবেন তাঁদের ডাউন পেমেন্ট সহায়তা প্রদান ছাড়াও ধনীদের কাছ থেকে আরও বেশি কর আদায়েরও প্রতিশ্রুতি রয়েছে।
জরিপটি অ্যারিজোনা, জর্জিয়া, মিশিগান, নেভাদা, নর্থ ক্যারোলিনা, পেনসিলভানিয়া এবং উইসকনসিনের ৫ হাজার ৬৯২ জন সম্ভাব্য ভোটারের মধ্যে পরিচালনা করা হয়েছে। জরিপে প্লাস বা মাইনাস এক পয়েন্ট ত্রুটির সামগ্রিক মার্জিন ছিল।
জরিপের বিষয়ে ফোর্বসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কমলা হ্যারিস অল্প বয়সী, অশ্বেতাঙ্গ এবং নারী ভোটারদের কাছ থেকে বেশি সমর্থন পাচ্ছেন। নিউইয়র্ক টাইমসের একটি সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে, হ্যারিসের প্রতি ৮৪ শতাংশ কালো ভোটারের সমর্থন দেখা গেছে। এই সমর্থন গত জুলাইয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানো জো বাইডেনের তুলনায় বেশি ছিল।
গত ২১ জুলাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর পর জো বাইডেন তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলাকে প্রার্থী হিসেবে সমর্থন দিয়েছিলেন। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে ডেমোক্র্যাট শিবিরের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন কমলা। বাইডেন সরে দাঁড়ানোর আগে বিভিন্ন জরিপে দেখা গিয়েছিল, ২০২০ সালের নির্বাচনে বাইডেন সাতটি দোদুল্যমান রাজ্যের ছয়টিতে জয়ী হলেও এবার বেশির ভাগ যুদ্ধক্ষেত্রেই ট্রাম্প তাঁকে পরাজিত করবেন।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪ ঘণ্টা আগে