ক্যারিবিয়ান সাগরের দেশ হাইতিতে সশস্ত্র গ্যাংদের নির্মূলে নিরাপত্তা বাহিনী পাঠাতে চায় বাংলাদেশ। সম্প্রতি হাইতির দুটি কারাগারে হামলা চালায় গ্যাংরা। এরপর ওই কারাগার থেকে কয়েক হাজার বন্দী পালিয়ে যায়। এখন ওই গ্যাংরা দেশটির সরকার পতনের হুমকি দিচ্ছে।
এ পরিস্থিতিতে গ্যাংদের মোকাবিলায় হাইতির পুলিশকে জাতিসংঘের সহায়তা করার বিষয়টি সামনে এসেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
জাতিসংঘের এক মুখপাত্র গত শুক্রবার (১ মার্চ) জানান, হাইতির গ্যাংদের মোকাবিলায় বহুজাতিক বাহিনী গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। এতে অংশ নিতে নিজেদের আগ্রহের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ, বাহামাস, বার্বাডোস, বেনিন ও চাদ। এসব দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘকে এ ব্যাপারে অবহিত করেছে।
এই বহুজাতিক বাহিনীকে সহায়তার করার জন্য গঠিত ট্রাস্টে ১০ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেওয়াও হয়েছে। জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টেফানে দুজারিক সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এই ট্রাস্টে আরও ৭৮ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
প্রায় দেড় বছর আগে গ্যাংদের নির্মূলে জাতিসংঘের কাছে সহযোগিতা চায় হাইতির সরকার। এরপর গত অক্টোবরে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ হাইতিতে একটি বিদেশি মিশন পরিচালনার সম্মতি দেয়। তবে এটি জাতিসংঘের কোনো মিশন নয়।
হাইতি অনেক আগে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইলেও; এটি দেরি হয়েছে। কারণ, এই মিশনে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো কোনো দেশকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। গত বছর কেনিয়া এগিয়ে এসেছিল। দেশটি বলেছিল, তারা হাইতিতে এক হাজার পুলিশ সদস্যকে পাঠাবে। তবে পরবর্তী সময় দেশটির আদালত এই উদ্যোগকে অসাংবিধানিক হিসেবে ঘোষণা করে। ওই সময় কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুট্টো জানান, তাঁরা এ পরিকল্পনা এগিয়ে নেবেন। কিন্তু পরবর্তীকালে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে তিনি এ ব্যাপারে আর কোনো কিছু জানাননি।
জাতিসংঘের মুখপাত্র জানিয়েছেন, বেনিন নিরাপত্তা বাহিনীর দেড় হাজার সদস্যকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে বাংলাদেশসহ বাকি চার দেশ কতজন পুলিশ বা সেনা পাঠাবে সে বিষয়টি জানাননি তিনি।
ক্যারিবিয়ান সাগরের দেশ হাইতিতে সশস্ত্র গ্যাংদের নির্মূলে নিরাপত্তা বাহিনী পাঠাতে চায় বাংলাদেশ। সম্প্রতি হাইতির দুটি কারাগারে হামলা চালায় গ্যাংরা। এরপর ওই কারাগার থেকে কয়েক হাজার বন্দী পালিয়ে যায়। এখন ওই গ্যাংরা দেশটির সরকার পতনের হুমকি দিচ্ছে।
এ পরিস্থিতিতে গ্যাংদের মোকাবিলায় হাইতির পুলিশকে জাতিসংঘের সহায়তা করার বিষয়টি সামনে এসেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
জাতিসংঘের এক মুখপাত্র গত শুক্রবার (১ মার্চ) জানান, হাইতির গ্যাংদের মোকাবিলায় বহুজাতিক বাহিনী গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। এতে অংশ নিতে নিজেদের আগ্রহের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ, বাহামাস, বার্বাডোস, বেনিন ও চাদ। এসব দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘকে এ ব্যাপারে অবহিত করেছে।
এই বহুজাতিক বাহিনীকে সহায়তার করার জন্য গঠিত ট্রাস্টে ১০ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেওয়াও হয়েছে। জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টেফানে দুজারিক সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এই ট্রাস্টে আরও ৭৮ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
প্রায় দেড় বছর আগে গ্যাংদের নির্মূলে জাতিসংঘের কাছে সহযোগিতা চায় হাইতির সরকার। এরপর গত অক্টোবরে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ হাইতিতে একটি বিদেশি মিশন পরিচালনার সম্মতি দেয়। তবে এটি জাতিসংঘের কোনো মিশন নয়।
হাইতি অনেক আগে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইলেও; এটি দেরি হয়েছে। কারণ, এই মিশনে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো কোনো দেশকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। গত বছর কেনিয়া এগিয়ে এসেছিল। দেশটি বলেছিল, তারা হাইতিতে এক হাজার পুলিশ সদস্যকে পাঠাবে। তবে পরবর্তী সময় দেশটির আদালত এই উদ্যোগকে অসাংবিধানিক হিসেবে ঘোষণা করে। ওই সময় কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুট্টো জানান, তাঁরা এ পরিকল্পনা এগিয়ে নেবেন। কিন্তু পরবর্তীকালে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে তিনি এ ব্যাপারে আর কোনো কিছু জানাননি।
জাতিসংঘের মুখপাত্র জানিয়েছেন, বেনিন নিরাপত্তা বাহিনীর দেড় হাজার সদস্যকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে বাংলাদেশসহ বাকি চার দেশ কতজন পুলিশ বা সেনা পাঠাবে সে বিষয়টি জানাননি তিনি।
এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১১ মিনিট আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগে