যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দেওয়া প্রথম ভাষণে সমস্যা সমাধানে কূটনৈতিক তৎপরতার ওপর জোর দিয়েছেন জো বাইডেন। চীনের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেছেন, আমরা আরেকটি স্নায়ুযুদ্ধ চাই না। যুদ্ধ ছাড়া জোরালো প্রতিযোগিতার নতুন যুগের রূপরেখা তৈরি করেছি। এ সময় সামরিক সংযম এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে শক্তিশালী লড়াইয়ের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তিনি। বাইডেন বলেন, ইরান থেকে কোরীয় উপদ্বীপ থেকে ইথিওপিয়া পর্যন্ত সারা বিশ্বের সংকট সমাধানে সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র।
আজ মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, বিশ্ব একটি ‘নির্ণায়ক দশক’-এর মুখোমুখি। বিশ্ব নেতাদের অবশ্যই করোনাভাইরাস মহামারি, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন এবং সাইবার হুমকি মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
জলবায়ু সাহায্য তহবিলে আর্থিক প্রতিশ্রুতি দ্বিগুণ করা এবং ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ১০ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন বাইডেন।
ভাষণে ‘চীন’ বা ‘বেইজিং’ শব্দ দুটি একবারও উচ্চারণ করেননি বাইডেন। তবে বক্তৃতায় আমেরিকার একটি ‘ক্রমবর্ধমান শক্তিশালী কর্তৃত্ববাদী প্রতিদ্বন্দ্বীর’ ইঙ্গিত দিয়েছেন। দুই দেশই বর্তমানে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং বাণিজ্য ও মানবাধিকার ইস্যুতে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে।
বাইডেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিকভাবে এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জোরালো ভাবে প্রতিযোগিতা করবে। আমরা আমাদের মিত্র ও বন্ধুদের পাশে দাঁড়াব এবং শক্তিশালী দেশগুলোর দুর্বলদের ওপর আধিপত্য বিস্তারের প্রচেষ্টার বিরোধিতা করবো। বলপূর্বক আঞ্চলিক সীমা পরিবর্তন, অর্থনৈতিক জবরদস্তি, কৌশলগত শোষণ বা তথ্যগত বিভ্রান্তির মাধ্যমে সংঘটিত যে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু আমরা চাই না-আমি আবার বলছি-আমরা একটি নতুন স্নায়ুযুদ্ধ বা কঠোর ভাবে বিভক্ত একটি বিশ্ব চাই না।
আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির জন্য দেশে-বিদেশে সমালোচনার মুখে পড়েছেন বাইডেন। তবে বাইডেন বলেছেন, আফগানিস্তানে ২০ বছরের দ্বন্দ্ব সংঘাতের অবসান ঘটিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। একটি অনন্ত যুদ্ধের অবসান ঘটানো হয়েছে। অনন্ত কূটনীতির যুগের সূচনা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বাইডেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ‘মিশন অবশ্যই স্পষ্ট এবং অর্জনযোগ্য হতে হবে’ এবং সব সমস্যার সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীকে ব্যবহারের চর্চা বন্ধ করতে হবে, যেমনটি আমরা বিশ্বজুড়ে এর আগে দেখেছি।
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে বিরোধ শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও উল্লেখ করেছেন বাইডেন।
এ সময় মার্কিন মিত্র ইসরায়েলকে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তবে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে দুই-রাষ্ট্র সমাধানের পথ এখনো রুদ্ধ হয়নি বলে উল্লেখ করেন তিনি। সেই সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির সংকট সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র ‘টেকসই কূটনীতি’ চায় বলেও বক্তৃতায় জোর দিয়ে বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দেওয়া প্রথম ভাষণে সমস্যা সমাধানে কূটনৈতিক তৎপরতার ওপর জোর দিয়েছেন জো বাইডেন। চীনের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেছেন, আমরা আরেকটি স্নায়ুযুদ্ধ চাই না। যুদ্ধ ছাড়া জোরালো প্রতিযোগিতার নতুন যুগের রূপরেখা তৈরি করেছি। এ সময় সামরিক সংযম এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে শক্তিশালী লড়াইয়ের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তিনি। বাইডেন বলেন, ইরান থেকে কোরীয় উপদ্বীপ থেকে ইথিওপিয়া পর্যন্ত সারা বিশ্বের সংকট সমাধানে সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র।
আজ মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, বিশ্ব একটি ‘নির্ণায়ক দশক’-এর মুখোমুখি। বিশ্ব নেতাদের অবশ্যই করোনাভাইরাস মহামারি, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন এবং সাইবার হুমকি মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
জলবায়ু সাহায্য তহবিলে আর্থিক প্রতিশ্রুতি দ্বিগুণ করা এবং ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ১০ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন বাইডেন।
ভাষণে ‘চীন’ বা ‘বেইজিং’ শব্দ দুটি একবারও উচ্চারণ করেননি বাইডেন। তবে বক্তৃতায় আমেরিকার একটি ‘ক্রমবর্ধমান শক্তিশালী কর্তৃত্ববাদী প্রতিদ্বন্দ্বীর’ ইঙ্গিত দিয়েছেন। দুই দেশই বর্তমানে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং বাণিজ্য ও মানবাধিকার ইস্যুতে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে।
বাইডেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিকভাবে এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জোরালো ভাবে প্রতিযোগিতা করবে। আমরা আমাদের মিত্র ও বন্ধুদের পাশে দাঁড়াব এবং শক্তিশালী দেশগুলোর দুর্বলদের ওপর আধিপত্য বিস্তারের প্রচেষ্টার বিরোধিতা করবো। বলপূর্বক আঞ্চলিক সীমা পরিবর্তন, অর্থনৈতিক জবরদস্তি, কৌশলগত শোষণ বা তথ্যগত বিভ্রান্তির মাধ্যমে সংঘটিত যে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু আমরা চাই না-আমি আবার বলছি-আমরা একটি নতুন স্নায়ুযুদ্ধ বা কঠোর ভাবে বিভক্ত একটি বিশ্ব চাই না।
আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির জন্য দেশে-বিদেশে সমালোচনার মুখে পড়েছেন বাইডেন। তবে বাইডেন বলেছেন, আফগানিস্তানে ২০ বছরের দ্বন্দ্ব সংঘাতের অবসান ঘটিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। একটি অনন্ত যুদ্ধের অবসান ঘটানো হয়েছে। অনন্ত কূটনীতির যুগের সূচনা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বাইডেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ‘মিশন অবশ্যই স্পষ্ট এবং অর্জনযোগ্য হতে হবে’ এবং সব সমস্যার সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীকে ব্যবহারের চর্চা বন্ধ করতে হবে, যেমনটি আমরা বিশ্বজুড়ে এর আগে দেখেছি।
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে বিরোধ শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও উল্লেখ করেছেন বাইডেন।
এ সময় মার্কিন মিত্র ইসরায়েলকে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তবে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে দুই-রাষ্ট্র সমাধানের পথ এখনো রুদ্ধ হয়নি বলে উল্লেখ করেন তিনি। সেই সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির সংকট সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র ‘টেকসই কূটনীতি’ চায় বলেও বক্তৃতায় জোর দিয়ে বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে আরব বিশ্বের পাঁচ দেশে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এতে বিশাল বনভূমি ও কৃষিজমি ধ্বংস হচ্ছে। গতকাল বুধবারও এই দেশগুলোতে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। খবর তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির।
৬ ঘণ্টা আগেপর্যটন খাতকে চাঙা করতে ও দেশব্যাপী পর্যটনকে উৎসাহিত করতে থাইল্যান্ড সরকার একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। দেশটির পর্যটন ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আগামী তিন মাসের জন্য ২ লাখ বিদেশি পর্যটককে বিনা মূল্যে অভ্যন্তরীণ বিমান টিকিট দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। প্রস্তাবটি এখনো মন্ত্রিসভার অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেইরানের বেশির ভাগ মানুষ ইসলামি প্রজাতন্ত্রকে সমর্থন করছেন না। সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘গামান’-এর এক জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে। ২০২৪ সালের জুনে পরিচালিত এই জরিপে ইরানের ভেতরে থাকা ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ অংশ নিয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেঅধিকাংশ মার্কিনিই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে। তাঁদের ৫৮ শতাংশ চান, জাতিসংঘের প্রতিটি দেশেরই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। সম্প্রতি রয়টার্স/ইপসোসের জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এদিকে পুরো গাজা সিটি দখল ও নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত স্থল অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু করেছে ইসরায়েলের...
৬ ঘণ্টা আগে