প্রয়োজনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জায়গা নিতে প্রস্তুত ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন। তিনি এমন এক সময়ে এ কথা বললেন, যখন আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির হয়ে লড়ার ক্ষেত্রে বাইডেনের বয়স ও স্মৃতিশক্তি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
গতকাল সোমবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের কাছে জানতে চাওয়া হয়—প্রয়োজনে তিনি বাইডেনের জায়গা নিতে প্রস্তুত কি না, বিশেষ করে বাইডেনের স্মৃতিশক্তির যে অবস্থা, সেই প্রেক্ষাপটে।
জবাবে কমলা হ্যারিস বলেন, ‘আমি দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’ তবে বাইডেনের দুর্বল স্মৃতিশক্তি বিষয়টি নিয়ে ভোটারদের আশ্বস্ত করার প্রয়োজন আছে কি না, বিষয়টি উড়িয়ে দেন তিনি। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমি আমার নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা নিয়ে পুরোপুরি সচেতন।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, কমলা হ্যারিস নিজের নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা নিয়ে যতই আত্মবিশ্বাসী হোন না কেন, তাঁকে অবশ্যই তাঁর ক্রমহ্রাসমান জনপ্রিয়তার বিষয়ে ভোটারদের আশ্বস্ত করতে হবে। সম্প্রতি মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসির এক জরিপে দেখা গেছে, মার্কিন ভোটারদের ৫৩ শতাংশই মনে করেন কমলা হ্যারিস যোগ্য নন। মাত্র ২৮ শতাংশ ভোটার মনে করেন কমলা হ্যারিসের নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা আছে।
কমলা হ্যারিসের মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র সপ্তাহখানেক আগেই বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে পরিচালিত রাষ্ট্রীয় গোপন নথি নিজ বাড়িতে নিয়ে অরক্ষিত রাখার এক মামলার তদন্তে বাইডেনকে ‘দুর্বল স্মৃতির বুড়ো’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। তদন্তে আরও বলা হয়েছে, বাইডেন জনসমক্ষে ক্রমেই বেশি বেশি ‘দুর্বল আচরণ’ দেখাচ্ছেন। তবে বাইডেন ও হোয়াইট হাউস এই তদন্তকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
প্রয়োজনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জায়গা নিতে প্রস্তুত ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন। তিনি এমন এক সময়ে এ কথা বললেন, যখন আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির হয়ে লড়ার ক্ষেত্রে বাইডেনের বয়স ও স্মৃতিশক্তি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
গতকাল সোমবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের কাছে জানতে চাওয়া হয়—প্রয়োজনে তিনি বাইডেনের জায়গা নিতে প্রস্তুত কি না, বিশেষ করে বাইডেনের স্মৃতিশক্তির যে অবস্থা, সেই প্রেক্ষাপটে।
জবাবে কমলা হ্যারিস বলেন, ‘আমি দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’ তবে বাইডেনের দুর্বল স্মৃতিশক্তি বিষয়টি নিয়ে ভোটারদের আশ্বস্ত করার প্রয়োজন আছে কি না, বিষয়টি উড়িয়ে দেন তিনি। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমি আমার নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা নিয়ে পুরোপুরি সচেতন।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, কমলা হ্যারিস নিজের নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা নিয়ে যতই আত্মবিশ্বাসী হোন না কেন, তাঁকে অবশ্যই তাঁর ক্রমহ্রাসমান জনপ্রিয়তার বিষয়ে ভোটারদের আশ্বস্ত করতে হবে। সম্প্রতি মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসির এক জরিপে দেখা গেছে, মার্কিন ভোটারদের ৫৩ শতাংশই মনে করেন কমলা হ্যারিস যোগ্য নন। মাত্র ২৮ শতাংশ ভোটার মনে করেন কমলা হ্যারিসের নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা আছে।
কমলা হ্যারিসের মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র সপ্তাহখানেক আগেই বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে পরিচালিত রাষ্ট্রীয় গোপন নথি নিজ বাড়িতে নিয়ে অরক্ষিত রাখার এক মামলার তদন্তে বাইডেনকে ‘দুর্বল স্মৃতির বুড়ো’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। তদন্তে আরও বলা হয়েছে, বাইডেন জনসমক্ষে ক্রমেই বেশি বেশি ‘দুর্বল আচরণ’ দেখাচ্ছেন। তবে বাইডেন ও হোয়াইট হাউস এই তদন্তকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের সাবেক ট্রাক মেকানিক টিম ফ্রিড ১৮ বছর ধরে নিজ শরীরে কোবরা, মাম্বা, রেটলস্ন্যাকসহ ১৬ প্রজাতির প্রাণঘাতী সাপের বিষ প্রয়োগ করে এক ব্যতিক্রমী রোগ প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে তুলেছেন। এর ফলে বিজ্ঞানীরা এখন তৈরি করতে পেরেছেন ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত ও কার্যকর অ্যান্টিভেনম। এটি ভবিষ্
৯ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজকীয় দায়িত্ব ত্যাগ করে বিদেশে বসবাস শুরু করার পর হ্যারির নিরাপত্তা কমিয়ে আনা হয়েছিল। তখন থেকেই তিনি যুক্তরাজ্যে তাঁর জন্য নির্ধারিত নিরাপত্তাব্যবস্থাকে ‘নিম্ন মানের’ এবং ‘অসম আচরণ’ বলে দাবি করে আসছিলেন। কিন্তু আদালত তাঁর সেই যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেগাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর লক্ষ্যে রওনা হওয়া ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা’ জোটের একটি জাহাজ আন্তর্জাতিক পানিসীমায় ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানিয়েছে, মাল্টার উপকূল থেকে ১৪ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ২৫ কিলোমিটার) দূরে অবস্থান করা ওই জাহাজে দুটি ড্রোন হামলা চালানো হয়।
১০ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে নয়নাভিরাম ইনয়া লেকের ধারে অবস্থিত নোবেলজয়ী নেত্রী অং সান সু চির ঐতিহাসিক উপনিবেশ আমলের বাসভবনটি। বাড়িটি বিক্রি করার জন্য টানা চতুর্থবারের মতো নিলামে তোলা হলেও কোনো ক্রেতা পাওয়া যায়নি।
১১ ঘণ্টা আগে