যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার হুংকার দিয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে এই হুংকার দেন তিনি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘ইরান যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হত্যা করে—যার সম্ভাবনা সব সময়ই আছে—এমনটি ঘটলে আমি আশা করব, আমেরিকা ইরানকে পৃথিবী থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেবে। যদি তা না হয়, তাহলে মার্কিন নেতাদের বিবেচনা করা হবে নির্বোধ কাপুরুষ হিসেবে।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত বুধবার মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে তাঁর দেওয়া এক ভাষণে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইরানি চক্রান্ত তুলে ধরার পর ট্রাম্প এই পোস্ট করেন। অবশ্য, ট্রাম্প এর আগেও প্রেসিডেন্ট থাকাকালে একাধিকবার ইরানের বিরুদ্ধে নানা ধরনের হুমকি দিয়েছেন।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলো গত সপ্তাহে জানিয়েছে, মার্কিন গোয়েন্দারা কয়েক সপ্তাহ আগে ট্রাম্পকে হত্যার জন্য ইরানি ষড়যন্ত্রের কথা জানতে পারে। এরপর থেকে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস ট্রাম্পের নিরাপত্তা জোরদার করে। তবে সম্প্রতি ট্রাম্পের ওপর হামলার সঙ্গে তেহরান যুক্ত নয়।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক প্রেসিডেন্টকে নিয়ে তেহরানের পরিকল্পনার জানার পর ট্রাম্পের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। অন্যান্য মাধ্যমগুলোও একই ধরনের কথা উল্লেখ করেছিল। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, তেহরানের পরিকল্পনার সঙ্গে ১৩ জুলাইয়ের যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় এক প্রচার সমাবেশে ট্রাম্পের ওপর হামলা কোনো মিল নেই।
ওয়াশিংটন ও ইরানের মধ্যে চলে আসা দীর্ঘদিনেরে উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ক চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে ২০২০ সালে মার্কিন হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) কমান্ডার কাসেম সোলাইমানির মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে। তেহরান তখন এই হত্যার প্রতিশোধের ঘোষণা দিয়েছিল। যে সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ছিলেন ট্রাম্প।
মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ জানিয়েছে, তারা বেশ কয়েক বছর ধরে ট্রাম্প প্রশাসনের সাবেক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ইরানি হুমকির ওপর নজর রাখছে।
ট্রাম্পের এই পোস্ট মনে করিয়ে দেয়, তাঁর করা ২০১৯ সালের এক বিতর্কিত মন্তব্যের কথা। যখন প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, ‘ইরান আমেরিকার কোনো কিছুর ওপর আক্রমণ করলে দেশটিকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার হুংকার দিয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে এই হুংকার দেন তিনি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘ইরান যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হত্যা করে—যার সম্ভাবনা সব সময়ই আছে—এমনটি ঘটলে আমি আশা করব, আমেরিকা ইরানকে পৃথিবী থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেবে। যদি তা না হয়, তাহলে মার্কিন নেতাদের বিবেচনা করা হবে নির্বোধ কাপুরুষ হিসেবে।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত বুধবার মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে তাঁর দেওয়া এক ভাষণে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইরানি চক্রান্ত তুলে ধরার পর ট্রাম্প এই পোস্ট করেন। অবশ্য, ট্রাম্প এর আগেও প্রেসিডেন্ট থাকাকালে একাধিকবার ইরানের বিরুদ্ধে নানা ধরনের হুমকি দিয়েছেন।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলো গত সপ্তাহে জানিয়েছে, মার্কিন গোয়েন্দারা কয়েক সপ্তাহ আগে ট্রাম্পকে হত্যার জন্য ইরানি ষড়যন্ত্রের কথা জানতে পারে। এরপর থেকে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস ট্রাম্পের নিরাপত্তা জোরদার করে। তবে সম্প্রতি ট্রাম্পের ওপর হামলার সঙ্গে তেহরান যুক্ত নয়।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক প্রেসিডেন্টকে নিয়ে তেহরানের পরিকল্পনার জানার পর ট্রাম্পের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। অন্যান্য মাধ্যমগুলোও একই ধরনের কথা উল্লেখ করেছিল। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, তেহরানের পরিকল্পনার সঙ্গে ১৩ জুলাইয়ের যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় এক প্রচার সমাবেশে ট্রাম্পের ওপর হামলা কোনো মিল নেই।
ওয়াশিংটন ও ইরানের মধ্যে চলে আসা দীর্ঘদিনেরে উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ক চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে ২০২০ সালে মার্কিন হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) কমান্ডার কাসেম সোলাইমানির মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে। তেহরান তখন এই হত্যার প্রতিশোধের ঘোষণা দিয়েছিল। যে সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ছিলেন ট্রাম্প।
মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ জানিয়েছে, তারা বেশ কয়েক বছর ধরে ট্রাম্প প্রশাসনের সাবেক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ইরানি হুমকির ওপর নজর রাখছে।
ট্রাম্পের এই পোস্ট মনে করিয়ে দেয়, তাঁর করা ২০১৯ সালের এক বিতর্কিত মন্তব্যের কথা। যখন প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, ‘ইরান আমেরিকার কোনো কিছুর ওপর আক্রমণ করলে দেশটিকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে