অনলাইন ডেস্ক
ইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে। পোস্টের শেষাংশে তিনি লেখেন, ‘মিগা’ (MIGA!!!)—এটি ‘মেক ইরান গ্রেট অ্যাগেইন’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যা ট্রাম্পের প্রচলিত মাগা (মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন) স্লোগানের অনুরূপ।
তবে ট্রাম্পের এই মন্তব্য তাঁর প্রশাসনের অন্যান্য সদস্যের বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ, তাঁর প্রশাসনের সবাই বলছেন, ইরানে মার্কিন হামলার লক্ষ্য শাসন পরিবর্তন নয়, বরং শুধু পারমাণবিক হুমকি নিরসন।
গতকাল রোববার সকালে এক ব্রিফিংয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেন, ‘এই অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল, জাতীয় স্বার্থে ইরানি পারমাণবিক হুমকি দূর করা এবং আমাদের মিত্র ইসরায়েল ও মার্কিন বাহিনীর যৌথ আত্মরক্ষায় সহায়তা।’
ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স মার্কিন টিভি চ্যানেল এনবিসিকে বলেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করতে চাই না। আমরা শুধু তাদের পারমাণবিক কর্মসূচিকে লক্ষ্য করেছি।’ তিনি আরও বলেন, এই হামলা থেমে যাওয়া আলোচনাকে আবার চালু করার একটি সুযোগ তৈরি করেছে।
১৭ জুন ট্রাম্প একটি পোস্টে লেখেন, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি কোথায় আছেন, তা যুক্তরাষ্ট্র জানে এবং ‘তাঁকে এখনই হত্যা করা সম্ভব’। গত শনিবারের হামলার পর ট্রাম্প আবার সতর্ক করে বলেন, ইরান যদি পাল্টা প্রতিশোধ নেয়, তবে আজ রাতে যা দেখেছেন, তারচেয়েও ভয়াবহ হামলা হবে।
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৮৬ বছর বয়সী খামেনি বর্তমানে একটি বাংকারে আশ্রয় নিয়েছেন। প্রয়োজনে কে উত্তরসূরি হবেন, তা-ও তিনি নির্ধারণ করে রেখেছেন।
যদিও ট্রাম্প সরাসরি শাসন পরিবর্তনের বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন, তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেন, ‘আমি ইরানি শাসকদের পছন্দ করি না, তবে আমরা শাসন পরিবর্তনের পথে নেই। আমরা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, ইরান যদি পারমাণবিক শক্তি অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে, তবে সেটি তাদের শাসনব্যবস্থার পতনের পথ প্রশস্ত করবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের শীর্ষপর্যায়ে এখনো ইরানের শাসন পরিবর্তন নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান নেই। তবে ট্রাম্পের ভাষ্য ও আগ্রাসী অবস্থান ইঙ্গিত দিচ্ছে, পরোক্ষভাবে হলেও ইরানে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কথা ভাবছে ওয়াশিংটন।
ইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে। পোস্টের শেষাংশে তিনি লেখেন, ‘মিগা’ (MIGA!!!)—এটি ‘মেক ইরান গ্রেট অ্যাগেইন’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যা ট্রাম্পের প্রচলিত মাগা (মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন) স্লোগানের অনুরূপ।
তবে ট্রাম্পের এই মন্তব্য তাঁর প্রশাসনের অন্যান্য সদস্যের বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ, তাঁর প্রশাসনের সবাই বলছেন, ইরানে মার্কিন হামলার লক্ষ্য শাসন পরিবর্তন নয়, বরং শুধু পারমাণবিক হুমকি নিরসন।
গতকাল রোববার সকালে এক ব্রিফিংয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেন, ‘এই অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল, জাতীয় স্বার্থে ইরানি পারমাণবিক হুমকি দূর করা এবং আমাদের মিত্র ইসরায়েল ও মার্কিন বাহিনীর যৌথ আত্মরক্ষায় সহায়তা।’
ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স মার্কিন টিভি চ্যানেল এনবিসিকে বলেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করতে চাই না। আমরা শুধু তাদের পারমাণবিক কর্মসূচিকে লক্ষ্য করেছি।’ তিনি আরও বলেন, এই হামলা থেমে যাওয়া আলোচনাকে আবার চালু করার একটি সুযোগ তৈরি করেছে।
১৭ জুন ট্রাম্প একটি পোস্টে লেখেন, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি কোথায় আছেন, তা যুক্তরাষ্ট্র জানে এবং ‘তাঁকে এখনই হত্যা করা সম্ভব’। গত শনিবারের হামলার পর ট্রাম্প আবার সতর্ক করে বলেন, ইরান যদি পাল্টা প্রতিশোধ নেয়, তবে আজ রাতে যা দেখেছেন, তারচেয়েও ভয়াবহ হামলা হবে।
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৮৬ বছর বয়সী খামেনি বর্তমানে একটি বাংকারে আশ্রয় নিয়েছেন। প্রয়োজনে কে উত্তরসূরি হবেন, তা-ও তিনি নির্ধারণ করে রেখেছেন।
যদিও ট্রাম্প সরাসরি শাসন পরিবর্তনের বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন, তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেন, ‘আমি ইরানি শাসকদের পছন্দ করি না, তবে আমরা শাসন পরিবর্তনের পথে নেই। আমরা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, ইরান যদি পারমাণবিক শক্তি অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে, তবে সেটি তাদের শাসনব্যবস্থার পতনের পথ প্রশস্ত করবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের শীর্ষপর্যায়ে এখনো ইরানের শাসন পরিবর্তন নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান নেই। তবে ট্রাম্পের ভাষ্য ও আগ্রাসী অবস্থান ইঙ্গিত দিচ্ছে, পরোক্ষভাবে হলেও ইরানে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কথা ভাবছে ওয়াশিংটন।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ও পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে রাশিয়ার চালানো ‘ভয়াবহ’ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার ভোররাতে এই হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের সরকারি সূত্র।
৪৩ মিনিট আগেবিশেষজ্ঞদের মতে, ইরানে শাসন পরিবর্তন হলেও এর মানে এই নয় যে নতুন সরকার যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইসরায়েলের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ হবে। বরং আরও কঠোরপন্থী নেতার উত্থান হতে পারে, যাঁরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের আঘাতের প্রতিক্রিয়ায় নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পাল্টা জবাবে ইসরায়েলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে। হুঁশিয়ারি দিয়েছে তেহরান—এই যুদ্ধের শেষ তাদের হাতে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে চলছে টানটান বৈঠক, আর ইরানি পত্রিকায় ঘৃণা ঝরে পড়ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেলেন। নবান্ন সূত্র জানা গেছে, এর আগে দুই বাংলাদেশি হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান ও মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষাৎ চাইলেও তা সম্ভব হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে