দুই দিনের একটানা ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো রাজ্যজুড়ে প্রলয়ংকরী বন্যা দেখা দিয়েছে এবং ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে এ পর্যন্ত শিশুসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছে পাঁচজন। রিও ডি জেনিরোর প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারী বর্ষণের কারণে ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্ব রাজ্যের আটলান্টিক উপকূলের বিস্তীর্ণ এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের খারাপ প্রভাবের কারণে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সামনে আরও কয়েক দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
রিও ডি জেনিরোর প্রশাসনিক কর্মকর্তারা বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন মা এবং তার ছয় সন্তান রয়েছে, যারা ভূমিধসে তাদের বাড়ি ভেসে যাওয়ার সময় চাপা পড়েছিল।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো এক ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, বন্যাদুর্গতদের উদ্ধারের জন্য ব্রাজিল সরকার সামরিক বিমান পাঠিয়েছে। এ ছাড়া ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স সেক্রেটারি আলেকজান্দ্রে লুকাস নিজে সেখানে ছুটে গেছেন। তিনি উদ্ধার তৎপরতা তদারক করছেন। রাজ্যটিতে ১ কোটি ৭৫ লাখ মানুষ বাস করে।
ব্রাজিলের নৈসর্গিক শহর পেট্রোপলিসে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে ২৩৩ জন নিহত হওয়ার ছয় সপ্তাহ পর নতুন করে রিও ডি জেনিরোতে বন্যা দেখা দিল।
সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, পন্টা নেগ্রা এলাকায় ভূমিধসে একজন মা ও তার ছয় সন্তানের মৃত্যু হয়েছে, যাদের বয়স দুই, পাঁচ, আট, দশ, পনেরো ও সতেরো বছর। সপ্তম শিশুটিকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে তার অবস্থা এখন স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। এ ছাড়া আরও চার ব্যক্তিকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে আংরা ডস রেইস শহরে অন্তত দুই শিশুসহ আরও ছয়জন নিহত হয়েছেন। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে বেশ কয়েকজনকে। তবে এখনো পাঁচজন নিখোঁজ রয়েছে। ভূমিধসের কারণে ওই এলাকায় জরুরি অবস্থা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ।
মেয়র ফার্নান্দো জর্দাও বলেছেন, ‘জরুরি উদ্ধারকর্মীরা রাত পর্যন্ত অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান চালিয়ে যাওয়ার জন্য ফ্লাডলাইট স্থাপন করছেন। স্থানীয় বাসিন্দারাও উদ্ধার অভিযানে সহযোগিতা করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা সবাই মিলো কঠোর পরিশ্রম করছি।’
এ ছাড়া রিও ডি জেনিরো থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে উত্তর-পশ্চিমের শহর মেসকুইটাতে ৩৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তি অন্য একজনকে বন্যা থেকে বাঁচাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছেন।
দুই দিনের একটানা ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো রাজ্যজুড়ে প্রলয়ংকরী বন্যা দেখা দিয়েছে এবং ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে এ পর্যন্ত শিশুসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছে পাঁচজন। রিও ডি জেনিরোর প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারী বর্ষণের কারণে ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্ব রাজ্যের আটলান্টিক উপকূলের বিস্তীর্ণ এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের খারাপ প্রভাবের কারণে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সামনে আরও কয়েক দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
রিও ডি জেনিরোর প্রশাসনিক কর্মকর্তারা বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন মা এবং তার ছয় সন্তান রয়েছে, যারা ভূমিধসে তাদের বাড়ি ভেসে যাওয়ার সময় চাপা পড়েছিল।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো এক ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, বন্যাদুর্গতদের উদ্ধারের জন্য ব্রাজিল সরকার সামরিক বিমান পাঠিয়েছে। এ ছাড়া ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স সেক্রেটারি আলেকজান্দ্রে লুকাস নিজে সেখানে ছুটে গেছেন। তিনি উদ্ধার তৎপরতা তদারক করছেন। রাজ্যটিতে ১ কোটি ৭৫ লাখ মানুষ বাস করে।
ব্রাজিলের নৈসর্গিক শহর পেট্রোপলিসে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে ২৩৩ জন নিহত হওয়ার ছয় সপ্তাহ পর নতুন করে রিও ডি জেনিরোতে বন্যা দেখা দিল।
সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, পন্টা নেগ্রা এলাকায় ভূমিধসে একজন মা ও তার ছয় সন্তানের মৃত্যু হয়েছে, যাদের বয়স দুই, পাঁচ, আট, দশ, পনেরো ও সতেরো বছর। সপ্তম শিশুটিকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে তার অবস্থা এখন স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। এ ছাড়া আরও চার ব্যক্তিকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে আংরা ডস রেইস শহরে অন্তত দুই শিশুসহ আরও ছয়জন নিহত হয়েছেন। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে বেশ কয়েকজনকে। তবে এখনো পাঁচজন নিখোঁজ রয়েছে। ভূমিধসের কারণে ওই এলাকায় জরুরি অবস্থা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ।
মেয়র ফার্নান্দো জর্দাও বলেছেন, ‘জরুরি উদ্ধারকর্মীরা রাত পর্যন্ত অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান চালিয়ে যাওয়ার জন্য ফ্লাডলাইট স্থাপন করছেন। স্থানীয় বাসিন্দারাও উদ্ধার অভিযানে সহযোগিতা করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা সবাই মিলো কঠোর পরিশ্রম করছি।’
এ ছাড়া রিও ডি জেনিরো থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে উত্তর-পশ্চিমের শহর মেসকুইটাতে ৩৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তি অন্য একজনকে বন্যা থেকে বাঁচাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছেন।
ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার জেলার চাশোটি এলাকায় আজ দুপুরে ভয়াবহ ক্লাউডবার্স্টে আকস্মিক বন্যা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এতে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১০ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে তৎপরতা চালাচ্ছে উদ্ধারকারী দলগুলো। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ)
৩৯ মিনিট আগেগাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশে ইসরায়েলের নতুন বিধিনিষেধের কারণে জীবন ধারণের অতি প্রয়োজনীয় ত্রাণ সহায়তা গাজায় ঢুকতে পারছে না বলে অভিযোগ তুলেছে শতাধিক আন্তর্জাতিক সংগঠনের। সংস্থাগুলোর দাবি, এসব বিধিনিষেধের ফলে জর্ডান ও মিসরের গুদামঘরে বিপুল পরিমাণ ত্রাণসামগ্রী আটকে আছে, অন্যদিকে খাবারের অভাবে অপুষ্টিতে
১ ঘণ্টা আগেহৃদ্যন্ত্রের বিরল সংক্রমণে কোমায় চলে গিয়েছিলেন চীনের হেনান প্রদেশের ১৮ বছর বয়সী এক তরুণী। চিকিৎসকেরা আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলেন। কিন্তু, এমন সময় পরিবারের হাতে এল এক সুখবর। জিয়াং চেননান নামে ওই তরুণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর ভর্তির চিঠিও পাঠিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনিদের যুদ্ধবিধ্বস্ত পূর্ব আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদানে পুনর্বাসনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে। হামাসের বিরুদ্ধে টানা ২২ মাসের সামরিক অভিযানে গাজা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ার পর অঞ্চলটিতে ব্যাপক অভিবাসন ত্বরান্বিত করার ইসরায়েলের বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই...
২ ঘণ্টা আগে