অনলাইন ডেস্ক
কেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
স্পেনের লা ভ্যাঙ্গুয়ার্দিয়া পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লোপেজ বলেন, ‘সচেতন বা অচেতনভাবে—মানুষ সব সময় কিছু না কিছু প্রকাশ করছে। চোখের পলক, ভঙ্গি, দৃষ্টিভঙ্গি—সবকিছুই কোনো না কোনো অর্থ বহন করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যখন কেউ খুব নির্ভার বা অস্বাভাবিকভাবে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, তখন সাধারণত বোঝা যায়, তার মনে ভয় কাজ করছে বা কিছু লুকাচ্ছে। তখনই পরিস্থিতিকে একটু নাড়িয়ে দেওয়ার প্রয়োজন হয়, যাতে অবচেতন প্রতিক্রিয়া বেরিয়ে আসে।’
এই সব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে পড়ে মুখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখের মণি বড় হয়ে যাওয়া, নাক ফুলে ওঠা ইত্যাদি। কারণ, এই আচরণগুলো মানুষ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এগুলো মানুষের আবেগ বা মনের অবস্থা প্রকাশ করে, যা মুখের কথার সঙ্গে না-ও মিলতে পারে।
কিন্তু লোপেজের মতে, কেউ যখন মিথ্যা বলতে যায়, তখন তিনি শরীরের ভাষা নিয়ন্ত্রণ করতে চান। বিশেষ করে, তাঁরা দাঁড়ানোর ভঙ্গি, মুখাবয়ব বা হাতের অঙ্গভঙ্গি নিয়ন্ত্রণ করেন, কিন্তু পায়ের কথা ভাবেন না। অথচ পায়ের ভঙ্গিমাই অনেক সময় মানুষের অন্তর্গত সত্য প্রকাশ করে ফেলে।
লোপেজ বলেন, ‘যদি আমি আপনার সামনে দাঁড়াই, কিন্তু আমার পা দরজার দিকে থাকে, তাহলে বোঝা যাবে, আমি যেতে চাই—হোক তা ভয়, তাড়াহুড়া বা অনাগ্রহের কারণে। কারণ, যেটাই হোক, উদ্দেশ্য পরিষ্কার।’
তবে তিনি সতর্ক করেছেন, মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবেও শরীরের ভাষা নকল করতে পারে, যাতে অন্যদের মনে হয়, সে যা বলছে বা করছে, তা-ই তার সত্যিকারের অনুভূতি। তিনি বলেন, ‘যদি আমি চাই, আপনি আমাকে পছন্দ করুন, তাহলে আমি এমন অঙ্গভঙ্গি করব, যাতে মনে হয়, আমি আপনাকে পছন্দ করি। এতে আপনার মস্তিষ্কও আমাকে পছন্দ করতে শুরু করবে।’
কেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
স্পেনের লা ভ্যাঙ্গুয়ার্দিয়া পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লোপেজ বলেন, ‘সচেতন বা অচেতনভাবে—মানুষ সব সময় কিছু না কিছু প্রকাশ করছে। চোখের পলক, ভঙ্গি, দৃষ্টিভঙ্গি—সবকিছুই কোনো না কোনো অর্থ বহন করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যখন কেউ খুব নির্ভার বা অস্বাভাবিকভাবে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, তখন সাধারণত বোঝা যায়, তার মনে ভয় কাজ করছে বা কিছু লুকাচ্ছে। তখনই পরিস্থিতিকে একটু নাড়িয়ে দেওয়ার প্রয়োজন হয়, যাতে অবচেতন প্রতিক্রিয়া বেরিয়ে আসে।’
এই সব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে পড়ে মুখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখের মণি বড় হয়ে যাওয়া, নাক ফুলে ওঠা ইত্যাদি। কারণ, এই আচরণগুলো মানুষ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এগুলো মানুষের আবেগ বা মনের অবস্থা প্রকাশ করে, যা মুখের কথার সঙ্গে না-ও মিলতে পারে।
কিন্তু লোপেজের মতে, কেউ যখন মিথ্যা বলতে যায়, তখন তিনি শরীরের ভাষা নিয়ন্ত্রণ করতে চান। বিশেষ করে, তাঁরা দাঁড়ানোর ভঙ্গি, মুখাবয়ব বা হাতের অঙ্গভঙ্গি নিয়ন্ত্রণ করেন, কিন্তু পায়ের কথা ভাবেন না। অথচ পায়ের ভঙ্গিমাই অনেক সময় মানুষের অন্তর্গত সত্য প্রকাশ করে ফেলে।
লোপেজ বলেন, ‘যদি আমি আপনার সামনে দাঁড়াই, কিন্তু আমার পা দরজার দিকে থাকে, তাহলে বোঝা যাবে, আমি যেতে চাই—হোক তা ভয়, তাড়াহুড়া বা অনাগ্রহের কারণে। কারণ, যেটাই হোক, উদ্দেশ্য পরিষ্কার।’
তবে তিনি সতর্ক করেছেন, মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবেও শরীরের ভাষা নকল করতে পারে, যাতে অন্যদের মনে হয়, সে যা বলছে বা করছে, তা-ই তার সত্যিকারের অনুভূতি। তিনি বলেন, ‘যদি আমি চাই, আপনি আমাকে পছন্দ করুন, তাহলে আমি এমন অঙ্গভঙ্গি করব, যাতে মনে হয়, আমি আপনাকে পছন্দ করি। এতে আপনার মস্তিষ্কও আমাকে পছন্দ করতে শুরু করবে।’
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২৫ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে