যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হলে পশ্চিম এশিয়া তথা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পশ্চিম এশিয়ায় সংঘাত নির্মূলের পাশাপাশি তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদিবিদ্বেষ ছড়ানোও বন্ধ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র সফররত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর একটি বিবৃতি প্রকাশ করে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণা কর্তৃপক্ষ। সেই বিবৃতিতেই এই অবস্থান ব্যক্ত করেন ট্রাম্প। বিবৃতিতে ট্রাম্প ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলাকে ‘ঘৃণ্য’ বলেও আখ্যা দেন।
বিবৃতিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, তিনি যখন হোয়াইট হাউসে ফিরে আসবেন (দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতবেন), তখন তিনি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনার ও যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে কলেজ ক্যাম্পাসগুলোতে ইহুদিবিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়া মোকাবিলার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করবেন।’
গতকাল শুক্রবার ডোনাল্ড ট্রাম্প ফ্লোরিডায় অবস্থিত নিজ বাসভবন মার-এ-লাগোতে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর স্ত্রী সারা নেতানিয়াহুকে। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প এর একটি ভিডিও প্রকাশ করেন।
এদিকে রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার হুংকার দিয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে এই হুংকার দেন তিনি।
ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘ইরান যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হত্যা করে, যার সম্ভাবনা সব সময়ই আছে—এমনটি ঘটলে আমি আশা করব, আমেরিকা ইরানকে পৃথিবী থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেবে। যদি তা না হয়, তাহলে মার্কিন নেতাদের বিবেচনা করা হবে নির্বোধ কাপুরুষ হিসেবে।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত বুধবার মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে তাঁর দেওয়া এক ভাষণে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইরানি চক্রান্ত তুলে ধরার পর ট্রাম্প এই পোস্ট করেন। অবশ্য ট্রাম্প এর আগেও প্রেসিডেন্ট থাকাকালে একাধিকবার ইরানের বিরুদ্ধে নানা ধরনের হুমকি দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হলে পশ্চিম এশিয়া তথা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পশ্চিম এশিয়ায় সংঘাত নির্মূলের পাশাপাশি তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদিবিদ্বেষ ছড়ানোও বন্ধ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র সফররত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর একটি বিবৃতি প্রকাশ করে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণা কর্তৃপক্ষ। সেই বিবৃতিতেই এই অবস্থান ব্যক্ত করেন ট্রাম্প। বিবৃতিতে ট্রাম্প ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলাকে ‘ঘৃণ্য’ বলেও আখ্যা দেন।
বিবৃতিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, তিনি যখন হোয়াইট হাউসে ফিরে আসবেন (দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতবেন), তখন তিনি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনার ও যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে কলেজ ক্যাম্পাসগুলোতে ইহুদিবিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়া মোকাবিলার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করবেন।’
গতকাল শুক্রবার ডোনাল্ড ট্রাম্প ফ্লোরিডায় অবস্থিত নিজ বাসভবন মার-এ-লাগোতে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর স্ত্রী সারা নেতানিয়াহুকে। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প এর একটি ভিডিও প্রকাশ করেন।
এদিকে রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার হুংকার দিয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে এই হুংকার দেন তিনি।
ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘ইরান যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হত্যা করে, যার সম্ভাবনা সব সময়ই আছে—এমনটি ঘটলে আমি আশা করব, আমেরিকা ইরানকে পৃথিবী থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেবে। যদি তা না হয়, তাহলে মার্কিন নেতাদের বিবেচনা করা হবে নির্বোধ কাপুরুষ হিসেবে।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত বুধবার মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে তাঁর দেওয়া এক ভাষণে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইরানি চক্রান্ত তুলে ধরার পর ট্রাম্প এই পোস্ট করেন। অবশ্য ট্রাম্প এর আগেও প্রেসিডেন্ট থাকাকালে একাধিকবার ইরানের বিরুদ্ধে নানা ধরনের হুমকি দিয়েছেন।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে