মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু ২০২০ সাল থেকে নাটকীয়ভাবে কমছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েব জার্নাল মেডরাইভে প্রকাশিত এক গবেষণার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন।
গবেষণা প্রবন্ধটিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের চেয়ে ২০২০ সালে মার্কিনিদের গড় বয়স ১ বছর ৯ মাস কমেছে। ২০২১ সালে সেখান থেকে কমে গেছে আরও ৪ মাস। এর জন্য অবশ্য করোনাভাইরাসকে দায়ী করা হয়েছে।
গবেষকেরা যদিও বলেছিলেন, করোনাভাইরাসের কার্যকর টিকা আবিষ্কার করা গেলে এবং ব্যাপকসংখ্যক মানুষের মধ্যে টিকা প্রয়োগ করা গেলে মৃত্যুহার অনেক কমে আসবে। কিন্তু তাঁদের সেই আশাবাদ ফলপ্রসূ হয়নি। ধীরগতিতে মানুষের টিকা গ্রহণ এবং করোনার ডেল্টা ভেরিয়েন্ট বরং মৃত্যুহার বাড়িয়েছে।
মার্কিন অলাভজনক প্রতিষ্ঠান কায়সার ফ্যামিলি ফাউন্ডেশনের এক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত দুই বছরে মার্কিনদের গড় আয়ু কমে গেছে এবং এর পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ করোনাভাইরাস।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন বলেছে, করোনা মহামারির আগের দশকে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু বছরে শূন্য দশমিক ১ বছরেরও কম পরিবর্তিত হয়েছে।
কিন্তু নতুন প্রতিবেদন বলছে, করোনা মহামারির সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে মানুষের জীবনমান ও আয়ুর ব্যবধান বেড়েছে। ২০২০ সালে সমগোত্রীয় ১৯টি দেশের মানুষের গড় আয়ুর চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু এক-তৃতীয়াংশ কমেছে।
২০১৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু ছিল ৭৮ বছর ৯ মাস। সেখান থেকে ২০২১ সালে কমে দাঁড়িয়েছে ৭৬ বছর ৬ মাস। সমগোত্রীয় অন্যান্য দেশের তুলনায় এই গড় আয়ু পাঁচ বছরেরও কম।
ভার্জিনিয়া কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটির সেন্টার অন সোসাইটি অ্যান্ড হেলথের গবেষণা প্রবন্ধের লেখক ও পরিচালক ডা. স্টিভেন উলফ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ার এই পরিণতিই বলে দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে মহামারিকে মোকাবিলা করেছে।’
২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ ও হিস্পানিকদের গড় আয়ু অস্বাভাবিকভাবে কমে গিয়েছিল। কিন্তু ২০২১ সালে শ্বেতাঙ্গদের গড় আয়ু কমেছে। অন্যদিকে হিস্পানিকদের গড় আয়ু স্থির ছিল এবং কৃষ্ণাঙ্গদের কিছুটা বেড়েছে।
ডা. স্টিভেন উলফ এবং অন্য গবেষকেরা জানিয়েছেন, এই গবেষণার জন্য তাঁরা ন্যাশনাল সেন্টার ফর হেলথ স্ট্যাটিসটিকসের মানব মৃত্যুর ডেটাবেইস এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান সংস্থা থেকে পাওয়া মৃত্যুর তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু ২০২০ সাল থেকে নাটকীয়ভাবে কমছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েব জার্নাল মেডরাইভে প্রকাশিত এক গবেষণার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন।
গবেষণা প্রবন্ধটিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের চেয়ে ২০২০ সালে মার্কিনিদের গড় বয়স ১ বছর ৯ মাস কমেছে। ২০২১ সালে সেখান থেকে কমে গেছে আরও ৪ মাস। এর জন্য অবশ্য করোনাভাইরাসকে দায়ী করা হয়েছে।
গবেষকেরা যদিও বলেছিলেন, করোনাভাইরাসের কার্যকর টিকা আবিষ্কার করা গেলে এবং ব্যাপকসংখ্যক মানুষের মধ্যে টিকা প্রয়োগ করা গেলে মৃত্যুহার অনেক কমে আসবে। কিন্তু তাঁদের সেই আশাবাদ ফলপ্রসূ হয়নি। ধীরগতিতে মানুষের টিকা গ্রহণ এবং করোনার ডেল্টা ভেরিয়েন্ট বরং মৃত্যুহার বাড়িয়েছে।
মার্কিন অলাভজনক প্রতিষ্ঠান কায়সার ফ্যামিলি ফাউন্ডেশনের এক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত দুই বছরে মার্কিনদের গড় আয়ু কমে গেছে এবং এর পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ করোনাভাইরাস।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন বলেছে, করোনা মহামারির আগের দশকে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু বছরে শূন্য দশমিক ১ বছরেরও কম পরিবর্তিত হয়েছে।
কিন্তু নতুন প্রতিবেদন বলছে, করোনা মহামারির সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে মানুষের জীবনমান ও আয়ুর ব্যবধান বেড়েছে। ২০২০ সালে সমগোত্রীয় ১৯টি দেশের মানুষের গড় আয়ুর চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু এক-তৃতীয়াংশ কমেছে।
২০১৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু ছিল ৭৮ বছর ৯ মাস। সেখান থেকে ২০২১ সালে কমে দাঁড়িয়েছে ৭৬ বছর ৬ মাস। সমগোত্রীয় অন্যান্য দেশের তুলনায় এই গড় আয়ু পাঁচ বছরেরও কম।
ভার্জিনিয়া কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটির সেন্টার অন সোসাইটি অ্যান্ড হেলথের গবেষণা প্রবন্ধের লেখক ও পরিচালক ডা. স্টিভেন উলফ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ার এই পরিণতিই বলে দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে মহামারিকে মোকাবিলা করেছে।’
২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ ও হিস্পানিকদের গড় আয়ু অস্বাভাবিকভাবে কমে গিয়েছিল। কিন্তু ২০২১ সালে শ্বেতাঙ্গদের গড় আয়ু কমেছে। অন্যদিকে হিস্পানিকদের গড় আয়ু স্থির ছিল এবং কৃষ্ণাঙ্গদের কিছুটা বেড়েছে।
ডা. স্টিভেন উলফ এবং অন্য গবেষকেরা জানিয়েছেন, এই গবেষণার জন্য তাঁরা ন্যাশনাল সেন্টার ফর হেলথ স্ট্যাটিসটিকসের মানব মৃত্যুর ডেটাবেইস এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান সংস্থা থেকে পাওয়া মৃত্যুর তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৬ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগে