যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের প্যাসিফিক প্যালিশেডস এলাকায় ভয়াবহ দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় ওই এলাকা থেকে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। আগুনের কবলে পড়ে অনেক হলিউড তারকাও ঘরবাড়ি ছেড়েছেন।
বুধবার অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস জানিয়েছে, হলিউড তারকা মার্ক হ্যামিল, ম্যান্ডি মুর, জেমস উডসসহ অনেকে তাঁদের বাড়ি ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, ঘরবাড়ি ছেড়ে যাওয়া মানুষদের গাড়িতে ভরে গেছে রাস্তাগুলো। কেউ কেউ তাঁদের গাড়ি ফেলে চলে গেছেন। কারণ, আগুন রাস্তার খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়ে হলিউড অভিনেতা স্টিভ গুটেনবার্গ বলেন, ‘লোকজন তাদের গাড়ি রাস্তায় ফেলে যাচ্ছে। ফলে রাস্তাগুলো বন্ধ হয়ে অন্যদের যেতে বাধা দিচ্ছে। নিজেদের এবং প্রিয়জনদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়াই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
লস অ্যাঞ্জেলেসের প্যাসিফিক প্যালিশেডস মূলত একটি উঁচু পাহাড়ি উপকূলীয় এলাকা। এই এলাকায় অসংখ্য হলিউড তারকার বাড়ি রয়েছে। দাবানল থেকে বাঁচতে এই এলাকার অসংখ্য মানুষ তাড়াহুড়োয় গাড়ি রাস্তায় ফেলে, হেঁটে কিংবা দৌড়ে নিরাপদ স্থানে গেছেন। এই এলাকা সান্তা মনিকা ও মালিবুর মধ্যবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত।
হলিউড অভিনেতা মার্ক হ্যামিল একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে লিখেছেন, ‘শেষ মুহূর্তে মালিবু থেকে চলে যেতে বাধ্য হলাম। প্যাসিফিক কোস্ট হাইওয়ের দিকে যাওয়ার সময় রাস্তার দুই পাশেই আগুন জ্বলছিল।’
এই এলাকায় বাস করেন অ্যাডাম স্যান্ডলার, বেন অ্যাফ্লেক, টম হ্যাঙ্কস এবং স্টিভেন স্পিলবার্গের মতো তারকারাও।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রায় ৩০ হাজার বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং ১৩ হাজারের বেশি বাড়ি আগুনের হুমকির মুখে রয়েছে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হওয়া বাড়ির সঠিক সংখ্যা এখনো জানা যায়নি।
দাবানল টেমেসকাল ক্যানিয়ন পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে। হাইকিংয়ের জন্য এই এলাকা খুব জনপ্রিয়। শুধু তা-ই নয়, এই এলাকায় বহু মিলিয়ন ডলারের অনেক বাড়িঘর রয়েছে।
প্যালিশেডস চার্টার হাইস্কুলেও পৌঁছে গেছে দাবানল। স্থানটি অনেক হলিউড প্রোডাকশনের শুটিং লোকেশন হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
হলিউড তারকা জেমস উডস তাঁর বাড়ির কাছে জ্বলন্ত আগুনের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। ভিডিওতে দেখা যায়, আগুন পামগাছ এবং বাড়ির আশপাশের ল্যান্ডস্কেপিং এলাকা দিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে। তিনি লিখেছেন, ‘ড্রাইভওয়েতে দাঁড়িয়ে আছি, যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি। সবকিছু একসঙ্গে হারানোর যন্ত্রণা সত্যিই গভীর।’
ম্যান্ডি মুর ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘আমরা নিরাপদে আছি। বাচ্চা, কুকুর ও বিড়ালদের নিয়ে চলে গেছি।’
জানা গেছে, দাবানলের কারণে দুটি হলিউড সিনেমার প্রিমিয়ার বাতিল করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের প্যাসিফিক প্যালিশেডস এলাকায় ভয়াবহ দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় ওই এলাকা থেকে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। আগুনের কবলে পড়ে অনেক হলিউড তারকাও ঘরবাড়ি ছেড়েছেন।
বুধবার অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস জানিয়েছে, হলিউড তারকা মার্ক হ্যামিল, ম্যান্ডি মুর, জেমস উডসসহ অনেকে তাঁদের বাড়ি ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, ঘরবাড়ি ছেড়ে যাওয়া মানুষদের গাড়িতে ভরে গেছে রাস্তাগুলো। কেউ কেউ তাঁদের গাড়ি ফেলে চলে গেছেন। কারণ, আগুন রাস্তার খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়ে হলিউড অভিনেতা স্টিভ গুটেনবার্গ বলেন, ‘লোকজন তাদের গাড়ি রাস্তায় ফেলে যাচ্ছে। ফলে রাস্তাগুলো বন্ধ হয়ে অন্যদের যেতে বাধা দিচ্ছে। নিজেদের এবং প্রিয়জনদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়াই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
লস অ্যাঞ্জেলেসের প্যাসিফিক প্যালিশেডস মূলত একটি উঁচু পাহাড়ি উপকূলীয় এলাকা। এই এলাকায় অসংখ্য হলিউড তারকার বাড়ি রয়েছে। দাবানল থেকে বাঁচতে এই এলাকার অসংখ্য মানুষ তাড়াহুড়োয় গাড়ি রাস্তায় ফেলে, হেঁটে কিংবা দৌড়ে নিরাপদ স্থানে গেছেন। এই এলাকা সান্তা মনিকা ও মালিবুর মধ্যবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত।
হলিউড অভিনেতা মার্ক হ্যামিল একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে লিখেছেন, ‘শেষ মুহূর্তে মালিবু থেকে চলে যেতে বাধ্য হলাম। প্যাসিফিক কোস্ট হাইওয়ের দিকে যাওয়ার সময় রাস্তার দুই পাশেই আগুন জ্বলছিল।’
এই এলাকায় বাস করেন অ্যাডাম স্যান্ডলার, বেন অ্যাফ্লেক, টম হ্যাঙ্কস এবং স্টিভেন স্পিলবার্গের মতো তারকারাও।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রায় ৩০ হাজার বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং ১৩ হাজারের বেশি বাড়ি আগুনের হুমকির মুখে রয়েছে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হওয়া বাড়ির সঠিক সংখ্যা এখনো জানা যায়নি।
দাবানল টেমেসকাল ক্যানিয়ন পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে। হাইকিংয়ের জন্য এই এলাকা খুব জনপ্রিয়। শুধু তা-ই নয়, এই এলাকায় বহু মিলিয়ন ডলারের অনেক বাড়িঘর রয়েছে।
প্যালিশেডস চার্টার হাইস্কুলেও পৌঁছে গেছে দাবানল। স্থানটি অনেক হলিউড প্রোডাকশনের শুটিং লোকেশন হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
হলিউড তারকা জেমস উডস তাঁর বাড়ির কাছে জ্বলন্ত আগুনের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। ভিডিওতে দেখা যায়, আগুন পামগাছ এবং বাড়ির আশপাশের ল্যান্ডস্কেপিং এলাকা দিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে। তিনি লিখেছেন, ‘ড্রাইভওয়েতে দাঁড়িয়ে আছি, যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি। সবকিছু একসঙ্গে হারানোর যন্ত্রণা সত্যিই গভীর।’
ম্যান্ডি মুর ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘আমরা নিরাপদে আছি। বাচ্চা, কুকুর ও বিড়ালদের নিয়ে চলে গেছি।’
জানা গেছে, দাবানলের কারণে দুটি হলিউড সিনেমার প্রিমিয়ার বাতিল করা হয়েছে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
৪ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৪২ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে