সব ধরনের ফেডারেল সহায়তা ও ঋণ বন্ধ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া আদেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত। আদেশটি কার্যকর হওয়ার ঠিক কয়েক মিনিট আগে গতকাল মঙ্গলবার এই স্থগিতাদেশ দেন বিচারক লরেন আলীখান। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
বিচারক আলীখান বলেন, ট্রাম্পের আদেশ পরবর্তী সোমবার বিকেল ৫টা (মার্কিন পূর্বাঞ্চলীয় সময়) বা রাত ১০টা (গ্রিনিচ মান সময়) পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
বিচারক আলীখান বলেন, তিনি একটি স্বল্পমেয়াদি স্থগিতাদেশ দিচ্ছেন, যা বজায় থাকবে যতক্ষণ না তিনি মৌখিক শুনানি নিতে পারেন। এই শুনানির তারিখ সোমবার সকালে নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিচারক বলেন, নতুন প্রশাসনকে সময় দেওয়া হচ্ছে, যাতে তারা মূল্যায়ন করতে পারে কোন অনুদান ও ঋণ তাদের নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
গত সোমবার হোয়াইট হাউসের বাজেট অফিসের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিভিন্ন সংস্থাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তারা যেন সাময়িকভাবে সব ফেডারেল আর্থিক সহায়তার বিতরণ বা ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখে।
এই আদেশ কার্যকর হওয়ার আগের কয়েক ঘণ্টা বিভিন্ন সংস্থা ও কর্মসূচির ওপর এর প্রভাব নিয়ে ব্যাপক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়ে।
এই আদেশের বিরুদ্ধে মামলা করে কিছু অনুদানপ্রাপ্ত সংস্থার সংগঠন ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ননপ্রফিটস। মামলার অভিযোগে বলা হয়, হোয়াইট হাউস তহবিল সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়ে আইন লঙ্ঘন করছে। ট্রাম্পের আদেশের ‘কোনো আইনি ভিত্তি বা ন্যূনতম যৌক্তিক ব্যাখ্যা নেই’। এটি পুরো যুক্তরাষ্ট্র এবং এর বাইরেও ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে।
আদালতের রায়ের পর সংগঠনের প্রেসিডেন্ট ডায়ান ইয়েন্টেল এক্সে (পূর্বে টুইটার) এক পোস্টে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের মামলা সফল হয়েছে। মার্কিন জেলা আদালত ওএমবিকে (অফিস অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বাজেট) ফেডারেল অর্থায়ন বন্ধ করার এই অবিবেচনাপ্রসূত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন থেকে আটকেছে।’
সহায়তা ও ঋণ প্রকল্প বন্ধে ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট বলেছিলেন, মার্কিন সরকারের বিলিয়ন ডলারের অর্থায়ন সাময়িকভাবে বন্ধ করার মাধ্যমে জনগণের করের সঠিক ব্যবহারের উদ্দেশ্যে এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের এই নির্দেশের কারণে বিপর্যয় মোকাবিলা থেকে শুরু করে ক্যানসার গবেষণার মতো গুরুত্বপূর্ণ ফেডারেল কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ বিলিয়ন ডলার হুমকির মুখে পড়তে পারে।
গতকাল মঙ্গলবার বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্য জানায়, স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সরকারি স্বাস্থ্য বিমা কর্মসূচি মেডিকেড থেকে তহবিল পেতে সমস্যা হচ্ছে। পরে হোয়াইট হাউস জানায়, এই কর্মসূচি প্রভাবিত হবে না এবং সমস্যা শিগগিরই সমাধান করা হবে।
আদেশের পক্ষে হোয়াইট হাউস আরও জানায়, সোশ্যাল সিকিউরিটি সুবিধাগুলোর ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। পাশাপাশি, যেসব কর্মসূচি সাধারণ মানুষের জন্য সরাসরি আর্থিক সহায়তা দেয়—যেমন সাপ্লিমেন্টাল নিউট্রিশন অ্যাসিস্ট্যান্স প্রোগ্রাম (এসএনএপি) বা ফুড স্ট্যাম্প—তাও এই আদেশের আওতায় আসবে না।
সব ধরনের ফেডারেল সহায়তা ও ঋণ বন্ধ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া আদেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত। আদেশটি কার্যকর হওয়ার ঠিক কয়েক মিনিট আগে গতকাল মঙ্গলবার এই স্থগিতাদেশ দেন বিচারক লরেন আলীখান। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
বিচারক আলীখান বলেন, ট্রাম্পের আদেশ পরবর্তী সোমবার বিকেল ৫টা (মার্কিন পূর্বাঞ্চলীয় সময়) বা রাত ১০টা (গ্রিনিচ মান সময়) পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
বিচারক আলীখান বলেন, তিনি একটি স্বল্পমেয়াদি স্থগিতাদেশ দিচ্ছেন, যা বজায় থাকবে যতক্ষণ না তিনি মৌখিক শুনানি নিতে পারেন। এই শুনানির তারিখ সোমবার সকালে নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিচারক বলেন, নতুন প্রশাসনকে সময় দেওয়া হচ্ছে, যাতে তারা মূল্যায়ন করতে পারে কোন অনুদান ও ঋণ তাদের নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
গত সোমবার হোয়াইট হাউসের বাজেট অফিসের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিভিন্ন সংস্থাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তারা যেন সাময়িকভাবে সব ফেডারেল আর্থিক সহায়তার বিতরণ বা ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখে।
এই আদেশ কার্যকর হওয়ার আগের কয়েক ঘণ্টা বিভিন্ন সংস্থা ও কর্মসূচির ওপর এর প্রভাব নিয়ে ব্যাপক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়ে।
এই আদেশের বিরুদ্ধে মামলা করে কিছু অনুদানপ্রাপ্ত সংস্থার সংগঠন ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ননপ্রফিটস। মামলার অভিযোগে বলা হয়, হোয়াইট হাউস তহবিল সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়ে আইন লঙ্ঘন করছে। ট্রাম্পের আদেশের ‘কোনো আইনি ভিত্তি বা ন্যূনতম যৌক্তিক ব্যাখ্যা নেই’। এটি পুরো যুক্তরাষ্ট্র এবং এর বাইরেও ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে।
আদালতের রায়ের পর সংগঠনের প্রেসিডেন্ট ডায়ান ইয়েন্টেল এক্সে (পূর্বে টুইটার) এক পোস্টে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের মামলা সফল হয়েছে। মার্কিন জেলা আদালত ওএমবিকে (অফিস অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বাজেট) ফেডারেল অর্থায়ন বন্ধ করার এই অবিবেচনাপ্রসূত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন থেকে আটকেছে।’
সহায়তা ও ঋণ প্রকল্প বন্ধে ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট বলেছিলেন, মার্কিন সরকারের বিলিয়ন ডলারের অর্থায়ন সাময়িকভাবে বন্ধ করার মাধ্যমে জনগণের করের সঠিক ব্যবহারের উদ্দেশ্যে এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের এই নির্দেশের কারণে বিপর্যয় মোকাবিলা থেকে শুরু করে ক্যানসার গবেষণার মতো গুরুত্বপূর্ণ ফেডারেল কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ বিলিয়ন ডলার হুমকির মুখে পড়তে পারে।
গতকাল মঙ্গলবার বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্য জানায়, স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সরকারি স্বাস্থ্য বিমা কর্মসূচি মেডিকেড থেকে তহবিল পেতে সমস্যা হচ্ছে। পরে হোয়াইট হাউস জানায়, এই কর্মসূচি প্রভাবিত হবে না এবং সমস্যা শিগগিরই সমাধান করা হবে।
আদেশের পক্ষে হোয়াইট হাউস আরও জানায়, সোশ্যাল সিকিউরিটি সুবিধাগুলোর ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। পাশাপাশি, যেসব কর্মসূচি সাধারণ মানুষের জন্য সরাসরি আর্থিক সহায়তা দেয়—যেমন সাপ্লিমেন্টাল নিউট্রিশন অ্যাসিস্ট্যান্স প্রোগ্রাম (এসএনএপি) বা ফুড স্ট্যাম্প—তাও এই আদেশের আওতায় আসবে না।
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
১ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
২ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
২ ঘণ্টা আগে