মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইসরায়েলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে পূর্ণাঙ্গ স্বীকৃতি দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত সৌদি আরবসহ আরব বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলো। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহের এক সভায় তিনি এই মন্তব্য করেছেন।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, বাইডেনের এই তহবিল সংগ্রহ ক্যাম্পেইনে ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত সাবেক দুই প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও বিল ক্লিনটন উপস্থিত ছিলেন। এ ক্যাম্পেইন থেকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সংঘাত বন্ধে দুই রাষ্ট্র সমাধানের কথাও বলেছেন বাইডেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘আমি এখনই বিস্তারিত বলতে চাইছি না। তবে আপনারা দেখুন, সৌদি আরব, কাতার, জর্ডানসহ আমরা অন্য আরব দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করছি। তারা ইসরায়েলকে পূর্ণাঙ্গ স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত। প্রথমবারের মতো এই প্রস্তুতি নিয়েছে তারা।’
বাইডেন এমন এক সময়ে এ কথা বললেন, যখন ইসরায়েল নির্বিচারে গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় সাড়ে ৩২ হাজারের বেশি মানুষ নিহত ও ৭৬ হাজার মানুষ আহত হয়েছে। এ ছাড়া কিছুদিন আগেই সৌদি আরব জানিয়েছিল, গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধ না হলে এবং ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না সৌদি আরব।
অনুষ্ঠানটি হয় নিউইয়র্কের বিখ্যাত রেডিও সিটি মিউজিক হলে। অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার অতিথি উপস্থিত ছিলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, বিশাল মিলনায়তনে হাজির অতিথিদের মধ্য থেকে কারও কারও প্রতিবাদের কারণে বাধার মুখে পড়েন বাইডেন। আলোচনার বিভিন্ন মুহূর্তে তাঁরা চিৎকার করে গাজায় ইসরায়েলি অভিযানে বাইডেনের সমর্থন দেওয়ার প্রতিবাদ জানান। অনুষ্ঠানে বিক্ষোভকারীদের একজন বলে ওঠেন, ‘জো বাইডেন, আপনার লজ্জা হওয়া উচিত।’
এ সময় বারাক ওবামা বাইডেনের পক্ষ সমর্থন করে বলেন, ইসরায়েল ইস্যুতে বাইডেনের ‘নৈতিক স্বচ্ছতা’ রয়েছে এবং এ নিয়ে বিতর্কে তিনি সব পক্ষের কথা শুনতে ও একটি সাধারণ অবস্থান খুঁজে পেতে আগ্রহী।
আরেক সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাইডেনের অর্থনৈতিক অর্জন সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসনের অর্জনকে ছাপিয়ে গেছে। আমি বিশ্বাস করি, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ভালো কিছু করছেন এবং আরেক মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য তিনি।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইসরায়েলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে পূর্ণাঙ্গ স্বীকৃতি দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত সৌদি আরবসহ আরব বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলো। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহের এক সভায় তিনি এই মন্তব্য করেছেন।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, বাইডেনের এই তহবিল সংগ্রহ ক্যাম্পেইনে ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত সাবেক দুই প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও বিল ক্লিনটন উপস্থিত ছিলেন। এ ক্যাম্পেইন থেকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সংঘাত বন্ধে দুই রাষ্ট্র সমাধানের কথাও বলেছেন বাইডেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘আমি এখনই বিস্তারিত বলতে চাইছি না। তবে আপনারা দেখুন, সৌদি আরব, কাতার, জর্ডানসহ আমরা অন্য আরব দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করছি। তারা ইসরায়েলকে পূর্ণাঙ্গ স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত। প্রথমবারের মতো এই প্রস্তুতি নিয়েছে তারা।’
বাইডেন এমন এক সময়ে এ কথা বললেন, যখন ইসরায়েল নির্বিচারে গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় সাড়ে ৩২ হাজারের বেশি মানুষ নিহত ও ৭৬ হাজার মানুষ আহত হয়েছে। এ ছাড়া কিছুদিন আগেই সৌদি আরব জানিয়েছিল, গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধ না হলে এবং ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না সৌদি আরব।
অনুষ্ঠানটি হয় নিউইয়র্কের বিখ্যাত রেডিও সিটি মিউজিক হলে। অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার অতিথি উপস্থিত ছিলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, বিশাল মিলনায়তনে হাজির অতিথিদের মধ্য থেকে কারও কারও প্রতিবাদের কারণে বাধার মুখে পড়েন বাইডেন। আলোচনার বিভিন্ন মুহূর্তে তাঁরা চিৎকার করে গাজায় ইসরায়েলি অভিযানে বাইডেনের সমর্থন দেওয়ার প্রতিবাদ জানান। অনুষ্ঠানে বিক্ষোভকারীদের একজন বলে ওঠেন, ‘জো বাইডেন, আপনার লজ্জা হওয়া উচিত।’
এ সময় বারাক ওবামা বাইডেনের পক্ষ সমর্থন করে বলেন, ইসরায়েল ইস্যুতে বাইডেনের ‘নৈতিক স্বচ্ছতা’ রয়েছে এবং এ নিয়ে বিতর্কে তিনি সব পক্ষের কথা শুনতে ও একটি সাধারণ অবস্থান খুঁজে পেতে আগ্রহী।
আরেক সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাইডেনের অর্থনৈতিক অর্জন সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসনের অর্জনকে ছাপিয়ে গেছে। আমি বিশ্বাস করি, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ভালো কিছু করছেন এবং আরেক মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য তিনি।’
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে