অনলাইন ডেস্ক
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণায় আর কোনো তহবিল দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার একটি চিঠি পাঠিয়ে হার্ভার্ডকে এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষাকে অবজ্ঞা করেছে বলে অভিযোগ করেছেন মার্কিন শিক্ষামন্ত্রী লিন্ডা ম্যাকমাহন। তাই বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আর কোনো অনুদান দেওয়া হবে না। চিঠিতে লেখা হয়, ‘আর কোনো ফেডারেল অনুদানের জন্য আবেদন করে লাভ হবে না। কারণ আর কিছুই দেওয়া হবে না। হার্ভার্ড আর সরকারি অর্থায়নে পরিচালিত প্রতিষ্ঠান থাকবে না। নিজেদের তহবিল এবং সম্পদশালী সাবেক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে ব্যক্তিগত অর্থায়নে চলবে এটি।’
চিঠিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে এটি ছাড়াও আরও বেশ কিছু অভিযোগ তোলেন ম্যাকমাহন। এর মধ্য দুর্বল একাডেমিক মানদণ্ড এবং সহিংস আচরণে লিপ্ত থাকে এবং যুক্তরাষ্ট্রকে অবজ্ঞা করে এমন বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা ছিল অন্যতম। তিনি লেখেন, ‘এই তথাকথিত শিক্ষার্থীরা কোথা থেকে আসে, তারা কারা, কীভাবে তারা হার্ভার্ডে কিংবা আমাদের দেশে প্রবেশ করে—আর তাদের মধ্যে এত ঘৃণা কেন? এই সবের দায় কি হার্ভার্ডের নয়? কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো—হার্ভার্ড কেন মার্কিন জনগণকে সোজাসাপ্টা উত্তর দিতে ব্যর্থ হচ্ছে?’
ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে হার্ভার্ড কর্তৃপক্ষ। এ বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয়টি জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত উচ্চশিক্ষার জন্য ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনবে। একে প্রতিশোধ বলেও আখ্যা দিচ্ছেন অনেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘হার্ভার্ডের ২১ এপ্রিল যে মামলা করেছিল ট্রাম্প প্রশাসন তারই প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছে। আজকের চিঠিতে গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য অর্থায়ন বন্ধের যে হুমকি দেওয়া হয়েছে তা অবৈধ।’
তিনি আরও বলেন, ‘হার্ভার্ড অবশ্যই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, দৃষ্টিভঙ্গির বৈচিত্র্যের প্রতি সম্মান প্রচার করবে এবং ইহুদি-বিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়বে। পাশাপাশি, হার্ভার্ড মার্কিন তথা পুরো বিশ্বের মানুষের নিরাপদ ও সুরক্ষিত জীবনের জন্য যে গবেষণা ও উদ্ভাবন অত্যন্ত জরুরি, সেই গবেষণা ও উদ্ভাবন বন্ধে সরকারের অবৈধ হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধেও লড়াই অব্যাহত থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোতে ট্রাম্প প্রশাসনের হস্তক্ষেপের চেষ্টাকে কেন্দ্র করে গত মাস থেকেই প্রশাসনের সঙ্গে বিরোধ চলছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের। এপ্রিলে গাজা যুদ্ধ ও এ নিয়ে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তেজনার জেরে বিশ্ববিদ্যালয়টির জন্য নির্ধারিত ২০০ কোটির ডলারেরও বেশি তহবিল স্থগিত করে ট্রাম্প প্রশাসন।
উল্লেখ্য, এপ্রিলের শুরুর দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইসরায়েল তথা ইহুদি সম্প্রদায়ের বিরোধিতা মোকাবিলায় করণীয় কী হবে তা উল্লেখ করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে একটি নথি পাঠায় ট্রাম্প প্রশাসন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা ব্যবস্থা, নিয়োগনীতি এবং ভর্তি প্রক্রিয়ায় পরিবর্তনের দাবি জানানো হয়। প্রস্তাবিত শর্তগুলো হলো—মার্কিন মূল্যবোধের বিরুদ্ধে শত্রুতাপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে এমন শিক্ষার্থীদের ফেডারেল সরকারের কাছে রিপোর্ট করতে হবে, প্রতিটি বিভাগে মতবৈচিত্র্য নিশ্চিত করতে হবে। এমনকি ‘ইহুদিবিরোধী হয়রানি’র জন্য দায়ী বিভাগগুলোর নিরীক্ষার জন্য সরকার অনুমোদিত তৃতীয় কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়োগের শর্তও দেওয়া হয়!
এ ছাড়া, ফিলিস্তিনিদের অধিকারের দাবিতে গত দুই বছর ধরে ক্যাম্পাসটিতে চলমান বিক্ষোভে যারা নিয়ম ভেঙেছে, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ওই দাবিপত্রে। পাশাপাশি ডাইভার্সিটি, ইকুইটি ও ইনক্লুশনের (ডিইআই) সব নীতি ও কর্মসূচি বন্ধ করার দাবি জানানো হয়।
ট্রাম্প প্রশাসনের এসব দাবি প্রত্যাখ্যান করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এরই জেরে প্রথম দফায় বিশ্ববিদ্যালয়টির জন্য নির্ধারিত ২০০ কোটি ডলারের ফেডারেল তহবিল স্থগিত ঘোষণা করেন ট্রাম্প। তহবিল স্থগিত করায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আদালতে মামলা করেছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিযোগ, গবেষণা তহবিলে কয়েক বিলিয়ন ডলার কাটছাঁটের যে সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসন নিয়েছে, তা স্বেচ্ছাচারিতা। ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে অসাংবিধানিক বলেও অভিহিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এরই জেরে এবার বিশ্ববিদ্যালয়টিকে সব ধরনের আর্থিক সহায়তা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল ট্রাম্প প্রশাসন।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণায় আর কোনো তহবিল দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার একটি চিঠি পাঠিয়ে হার্ভার্ডকে এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষাকে অবজ্ঞা করেছে বলে অভিযোগ করেছেন মার্কিন শিক্ষামন্ত্রী লিন্ডা ম্যাকমাহন। তাই বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আর কোনো অনুদান দেওয়া হবে না। চিঠিতে লেখা হয়, ‘আর কোনো ফেডারেল অনুদানের জন্য আবেদন করে লাভ হবে না। কারণ আর কিছুই দেওয়া হবে না। হার্ভার্ড আর সরকারি অর্থায়নে পরিচালিত প্রতিষ্ঠান থাকবে না। নিজেদের তহবিল এবং সম্পদশালী সাবেক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে ব্যক্তিগত অর্থায়নে চলবে এটি।’
চিঠিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে এটি ছাড়াও আরও বেশ কিছু অভিযোগ তোলেন ম্যাকমাহন। এর মধ্য দুর্বল একাডেমিক মানদণ্ড এবং সহিংস আচরণে লিপ্ত থাকে এবং যুক্তরাষ্ট্রকে অবজ্ঞা করে এমন বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা ছিল অন্যতম। তিনি লেখেন, ‘এই তথাকথিত শিক্ষার্থীরা কোথা থেকে আসে, তারা কারা, কীভাবে তারা হার্ভার্ডে কিংবা আমাদের দেশে প্রবেশ করে—আর তাদের মধ্যে এত ঘৃণা কেন? এই সবের দায় কি হার্ভার্ডের নয়? কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো—হার্ভার্ড কেন মার্কিন জনগণকে সোজাসাপ্টা উত্তর দিতে ব্যর্থ হচ্ছে?’
ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে হার্ভার্ড কর্তৃপক্ষ। এ বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয়টি জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত উচ্চশিক্ষার জন্য ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনবে। একে প্রতিশোধ বলেও আখ্যা দিচ্ছেন অনেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘হার্ভার্ডের ২১ এপ্রিল যে মামলা করেছিল ট্রাম্প প্রশাসন তারই প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছে। আজকের চিঠিতে গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য অর্থায়ন বন্ধের যে হুমকি দেওয়া হয়েছে তা অবৈধ।’
তিনি আরও বলেন, ‘হার্ভার্ড অবশ্যই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, দৃষ্টিভঙ্গির বৈচিত্র্যের প্রতি সম্মান প্রচার করবে এবং ইহুদি-বিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়বে। পাশাপাশি, হার্ভার্ড মার্কিন তথা পুরো বিশ্বের মানুষের নিরাপদ ও সুরক্ষিত জীবনের জন্য যে গবেষণা ও উদ্ভাবন অত্যন্ত জরুরি, সেই গবেষণা ও উদ্ভাবন বন্ধে সরকারের অবৈধ হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধেও লড়াই অব্যাহত থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোতে ট্রাম্প প্রশাসনের হস্তক্ষেপের চেষ্টাকে কেন্দ্র করে গত মাস থেকেই প্রশাসনের সঙ্গে বিরোধ চলছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের। এপ্রিলে গাজা যুদ্ধ ও এ নিয়ে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তেজনার জেরে বিশ্ববিদ্যালয়টির জন্য নির্ধারিত ২০০ কোটির ডলারেরও বেশি তহবিল স্থগিত করে ট্রাম্প প্রশাসন।
উল্লেখ্য, এপ্রিলের শুরুর দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইসরায়েল তথা ইহুদি সম্প্রদায়ের বিরোধিতা মোকাবিলায় করণীয় কী হবে তা উল্লেখ করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে একটি নথি পাঠায় ট্রাম্প প্রশাসন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা ব্যবস্থা, নিয়োগনীতি এবং ভর্তি প্রক্রিয়ায় পরিবর্তনের দাবি জানানো হয়। প্রস্তাবিত শর্তগুলো হলো—মার্কিন মূল্যবোধের বিরুদ্ধে শত্রুতাপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে এমন শিক্ষার্থীদের ফেডারেল সরকারের কাছে রিপোর্ট করতে হবে, প্রতিটি বিভাগে মতবৈচিত্র্য নিশ্চিত করতে হবে। এমনকি ‘ইহুদিবিরোধী হয়রানি’র জন্য দায়ী বিভাগগুলোর নিরীক্ষার জন্য সরকার অনুমোদিত তৃতীয় কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়োগের শর্তও দেওয়া হয়!
এ ছাড়া, ফিলিস্তিনিদের অধিকারের দাবিতে গত দুই বছর ধরে ক্যাম্পাসটিতে চলমান বিক্ষোভে যারা নিয়ম ভেঙেছে, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ওই দাবিপত্রে। পাশাপাশি ডাইভার্সিটি, ইকুইটি ও ইনক্লুশনের (ডিইআই) সব নীতি ও কর্মসূচি বন্ধ করার দাবি জানানো হয়।
ট্রাম্প প্রশাসনের এসব দাবি প্রত্যাখ্যান করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এরই জেরে প্রথম দফায় বিশ্ববিদ্যালয়টির জন্য নির্ধারিত ২০০ কোটি ডলারের ফেডারেল তহবিল স্থগিত ঘোষণা করেন ট্রাম্প। তহবিল স্থগিত করায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আদালতে মামলা করেছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিযোগ, গবেষণা তহবিলে কয়েক বিলিয়ন ডলার কাটছাঁটের যে সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসন নিয়েছে, তা স্বেচ্ছাচারিতা। ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে অসাংবিধানিক বলেও অভিহিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এরই জেরে এবার বিশ্ববিদ্যালয়টিকে সব ধরনের আর্থিক সহায়তা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল ট্রাম্প প্রশাসন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ও মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ জানিয়েছেন, শিগগিরই আব্রাহাম অ্যাকর্ডস সম্প্রসারণ সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি ঘোষণা আসছে। গত রোববার ওয়াশিংটন ডিসিতে ইসরায়েলি দূতাবাসে আয়োজিত ইসরায়েলের ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসের
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে যারা কাজ কিংবা পড়াশোনার জন্য যান, অথচ পরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে বসেন, এমন অভিবাসীদের দমনে নতুন কড়াকড়ি আরোপের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাজ্য সরকার। এর ফলে পাকিস্তান, নাইজেরিয়া ও শ্রীলঙ্কার মতো কয়েকটি দেশের নাগরিকদের জন্য যুক্তরাজ্যে কাজ ও পড়াশোনার ভিসা পাওয়া কঠিন হতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেজার্মানির সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছে রক্ষণশীল নেতা ফ্রেডরিখ মের্ৎসের নেতৃত্বাধীন ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন (সিডিইউ) ও ক্রিশ্চিয়ান সোশ্যালিস্ট পার্টির (এসপিইউ) জোট। তবে পার্লামেন্টে চ্যান্সেলর হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন আদায়ে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। প্রথম দফার ভোটে তিনি প্রয়োজনী
২ ঘণ্টা আগেভাইরাল ওই ভিডিওতে দেখা যায়, প্রিন্সিপাল ও লাইব্রেরিয়ানের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় চলছে। লাইব্রেরিয়ান সেটি নিজের ফোনে ভিডিও করছিলেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রিন্সিপাল তাঁকে চড় মেরে বসেন। তাঁর হাত থেকে ফোন ছিনিয়ে নিয়ে মাটিতে ছুঁড়ে ফেলেন।
২ ঘণ্টা আগে