প্রায় ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করার পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয় (এইচএইচএস)। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে এইচএইচএসের কর্মীসংখ্যা ২০ শতাংশ কমে যাবে এবং আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর প্রভাব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অধীন সব সংস্থার ওপর পড়বে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন ট্রাম্প প্রশাসনের এক কর্মকর্তা।
সরকারি ব্যয় কমাতে হোয়াইট হাউস সব ফেডারেল বিভাগকে কর্মীর সংখ্যা কমানোর পরিকল্পনা (আরআইএফ) জমা দিতে বলেছিল। ১৩ মার্চের মধ্যে এইচএইচএসের প্রধান রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র তাঁদের পরিকল্পনা পেশ করেন।
এর আগে ফেব্রুয়ারিতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত এইচএইচএসের শতাধিক কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। পরবর্তী সময় একজন ফেডারেল বিচারক তাঁদের পুনর্বহালের নির্দেশ দেন। তবে হোয়াইট হাউস সুপ্রিম কোর্টে এই সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করেছে।
কিছু কর্মীকে বাধ্যতামূলক অবসর বা স্বেচ্ছায় পদত্যাগের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছিল। সেই সঙ্গে তাঁদের কয়েক সপ্তাহের বেতন এবং ২৫ হাজার ডলার পর্যন্ত এককালীন অর্থ দেওয়ার কথা ছিল।
এই বিশাল ছাঁটাইয়ের ফলে এইচএইচএসের বিভিন্ন সেবা, যেমন—মেডিকেয়ার, মেডিকেড, জনস্বাস্থ্য কর্মসূচি এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের (সিডিসি) কাজে বিলম্ব বা ব্যাঘাত ঘটতে পারে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের মূল উদ্দেশ্য হলো ফেডারেল সরকারের আকার ও ব্যয় কমানো। এইচএইচএস ছাড়াও অন্যান্য মন্ত্রণালয়েও কর্মীর সংখ্যা কমানোর চাপ চলছে।
তবে ডেমোক্র্যাট নেতারা এই সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছেন। অনেকেই বলেছেন, এটি আমেরিকানদের স্বাস্থ্যসেবাকে ঝুঁকিতে ফেলবে। অন্যদিকে, ট্রাম্প সমর্থকেরা মনে করছেন, ব্যয় কমাতে এটি সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ছাঁটাইয়ের বিষয়টি স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।
প্রায় ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করার পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয় (এইচএইচএস)। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে এইচএইচএসের কর্মীসংখ্যা ২০ শতাংশ কমে যাবে এবং আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর প্রভাব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অধীন সব সংস্থার ওপর পড়বে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন ট্রাম্প প্রশাসনের এক কর্মকর্তা।
সরকারি ব্যয় কমাতে হোয়াইট হাউস সব ফেডারেল বিভাগকে কর্মীর সংখ্যা কমানোর পরিকল্পনা (আরআইএফ) জমা দিতে বলেছিল। ১৩ মার্চের মধ্যে এইচএইচএসের প্রধান রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র তাঁদের পরিকল্পনা পেশ করেন।
এর আগে ফেব্রুয়ারিতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত এইচএইচএসের শতাধিক কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। পরবর্তী সময় একজন ফেডারেল বিচারক তাঁদের পুনর্বহালের নির্দেশ দেন। তবে হোয়াইট হাউস সুপ্রিম কোর্টে এই সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করেছে।
কিছু কর্মীকে বাধ্যতামূলক অবসর বা স্বেচ্ছায় পদত্যাগের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছিল। সেই সঙ্গে তাঁদের কয়েক সপ্তাহের বেতন এবং ২৫ হাজার ডলার পর্যন্ত এককালীন অর্থ দেওয়ার কথা ছিল।
এই বিশাল ছাঁটাইয়ের ফলে এইচএইচএসের বিভিন্ন সেবা, যেমন—মেডিকেয়ার, মেডিকেড, জনস্বাস্থ্য কর্মসূচি এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের (সিডিসি) কাজে বিলম্ব বা ব্যাঘাত ঘটতে পারে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের মূল উদ্দেশ্য হলো ফেডারেল সরকারের আকার ও ব্যয় কমানো। এইচএইচএস ছাড়াও অন্যান্য মন্ত্রণালয়েও কর্মীর সংখ্যা কমানোর চাপ চলছে।
তবে ডেমোক্র্যাট নেতারা এই সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছেন। অনেকেই বলেছেন, এটি আমেরিকানদের স্বাস্থ্যসেবাকে ঝুঁকিতে ফেলবে। অন্যদিকে, ট্রাম্প সমর্থকেরা মনে করছেন, ব্যয় কমাতে এটি সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ছাঁটাইয়ের বিষয়টি স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও কানাডার মতো অস্ট্রেলিয়াও ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ জানিয়েছেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের আগামী সেপ্টেম্বর অধিবেশনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে দেশটি।
৩ মিনিট আগেকেরালা রাজ্যের তিরুবনন্তপুরম থেকে দিল্লিগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি উড়োজাহাজ (ফ্লাইট এআই ২৪৫৫) রাডার সমস্যার কারণে চেন্নাই বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেছে।
৩৮ মিনিট আগেজাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে সদস্যরা গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন বাড়ানোর পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা করে বলেছেন, এই পরিকল্পনা জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে কোনো ভূমিকা রাখবে না। বরং, পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। এখনো হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের অনেকেই বেঁচে আছেন।
১ ঘণ্টা আগেবিদ্যালয়ের পরীক্ষায় ফেল করেছিল বাংলাদেশি এক কিশোরী। এরপর, মা-বাবার কড়া শাসনের ভয়ে বাড়ি ছাড়ে সে। পরে নারী পাচার চক্রের ফাঁদে পড়ে ভারতের মহারাষ্ট্রের পৌঁছে যায় ওই কিশোরী। সেখানে তাকে মাত্র তিন মাসের মধ্যে অন্তত ২০০ পুরুষ ধর্ষণ করে।
১ ঘণ্টা আগে