আদালত অমান্য করায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জরিমানা করেছেন নিউইয়র্কের একটি আদালতের বিচারক। তিনি বলেছেন, ট্রাম্প যদি আবারও আদালতের আদেশ অমান্য করেন বা আদালতের কর্মীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, এমনকি তাঁকে জেলে পাঠানোও হতে পারে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউইয়র্কের একটি আদালতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একটি জালিয়াতি মামলার বিচার কার্যক্রম চলছে। সেই মামলায় ডোনাল্ড ট্রাম্প আদালতের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষোদ্গার করেন। পরে বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হলে বিচারক ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ৫ হাজার ডলার জরিমানা দিতে বলেন। এ সময় বিচারপতি বলেন, এমন আচরণের পুনরাবৃত্তি হলে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মামলার বিচারক আর্থার অ্যাঙ্গরন বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচারকের কেরানিকে উদ্দেশ্য করে বিদ্বেষপূর্ণ মন্তব্য করেন। পরে সেই লেখা সরিয়ে নিতে নির্দেশ দেন আদালত। এর দুই সপ্তাহ পরেও ট্রাম্পের ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারণার ওয়েবসাইটে সেই লেখা দৃশ্যমান ছিল।’
বিচারপতি আরও বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে এই আদেশ অমান্য করার বিষয়টিকে অসাবধানতাবশত ঘটেছে বলেই মনে হচ্ছে।’ এ সময় তিনি ট্রাম্পকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘আর কোনো ভুল নয়: ভবিষ্যতে এ ধরনের আদেশ অমান্য করা হলে তা ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত যাই হোক না কেন, খুবই গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হবে এবং এ কারণে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।’ এ সময় তিনি শাস্তির বিষয়টি উল্লেখ করতে গিয়ে বলেন, আরও বিশাল জরিমানা করা হতে পারে, এমনকি জেলে ঢুকিয়েও দেওয়া হতে পারে।
এদিকে সাবেক এই প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবসায়িক তথ্য জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছেন নিউইয়র্কের একটি আদালত। বিচারক জানিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প বছরের পর বছর তাঁর রিয়েল এস্টেট ব্যবসাসংক্রান্ত তথ্য জালিয়াতি করেছেন এবং এই ব্যবসা তাঁকে খ্যাতি ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির শিখরে পৌঁছে দিয়েছিল। শাস্তি হিসেবে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের বেশ কিছু ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই দেওয়ানি মামলা দায়ের করেছিলেন নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিয়া জেমস। মামলার বিচারক আর্থার অ্যাঙ্গরন রায় দিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পদের অতিমূল্যায়ন করেছেন এবং নেট সম্পদ জালিয়াতির মাধ্যমে বেশি দেখিয়ে ব্যাংক, ইনস্যুরেন্স ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতারিত করেছেন। এসব করার মাধ্যমে ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন চুক্তি ও ঋণ বাগিয়ে নিয়েছেন।
আদালত অমান্য করায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জরিমানা করেছেন নিউইয়র্কের একটি আদালতের বিচারক। তিনি বলেছেন, ট্রাম্প যদি আবারও আদালতের আদেশ অমান্য করেন বা আদালতের কর্মীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, এমনকি তাঁকে জেলে পাঠানোও হতে পারে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউইয়র্কের একটি আদালতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একটি জালিয়াতি মামলার বিচার কার্যক্রম চলছে। সেই মামলায় ডোনাল্ড ট্রাম্প আদালতের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষোদ্গার করেন। পরে বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হলে বিচারক ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ৫ হাজার ডলার জরিমানা দিতে বলেন। এ সময় বিচারপতি বলেন, এমন আচরণের পুনরাবৃত্তি হলে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মামলার বিচারক আর্থার অ্যাঙ্গরন বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচারকের কেরানিকে উদ্দেশ্য করে বিদ্বেষপূর্ণ মন্তব্য করেন। পরে সেই লেখা সরিয়ে নিতে নির্দেশ দেন আদালত। এর দুই সপ্তাহ পরেও ট্রাম্পের ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারণার ওয়েবসাইটে সেই লেখা দৃশ্যমান ছিল।’
বিচারপতি আরও বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে এই আদেশ অমান্য করার বিষয়টিকে অসাবধানতাবশত ঘটেছে বলেই মনে হচ্ছে।’ এ সময় তিনি ট্রাম্পকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘আর কোনো ভুল নয়: ভবিষ্যতে এ ধরনের আদেশ অমান্য করা হলে তা ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত যাই হোক না কেন, খুবই গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হবে এবং এ কারণে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।’ এ সময় তিনি শাস্তির বিষয়টি উল্লেখ করতে গিয়ে বলেন, আরও বিশাল জরিমানা করা হতে পারে, এমনকি জেলে ঢুকিয়েও দেওয়া হতে পারে।
এদিকে সাবেক এই প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবসায়িক তথ্য জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছেন নিউইয়র্কের একটি আদালত। বিচারক জানিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প বছরের পর বছর তাঁর রিয়েল এস্টেট ব্যবসাসংক্রান্ত তথ্য জালিয়াতি করেছেন এবং এই ব্যবসা তাঁকে খ্যাতি ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির শিখরে পৌঁছে দিয়েছিল। শাস্তি হিসেবে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের বেশ কিছু ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই দেওয়ানি মামলা দায়ের করেছিলেন নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিয়া জেমস। মামলার বিচারক আর্থার অ্যাঙ্গরন রায় দিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পদের অতিমূল্যায়ন করেছেন এবং নেট সম্পদ জালিয়াতির মাধ্যমে বেশি দেখিয়ে ব্যাংক, ইনস্যুরেন্স ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতারিত করেছেন। এসব করার মাধ্যমে ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন চুক্তি ও ঋণ বাগিয়ে নিয়েছেন।
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
১৯ মিনিট আগেচলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
৩৪ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
৪২ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে