দুটি অপহরণ এবং অপর দুটি অপহরণের ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুহেল চৌধুরীর বিরুদ্ধে। পলাতক এই আসামিকে যিনি ধরিয়ে দিতে পারবেন তার জন্য ২০ হাজার ডলার পর্যন্ত অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেছে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এফবিআই বলেছে, নিউইয়র্কের কুইন্সের হলিস, কুইন্স ভিলেজ এবং জ্যামাইকা এলাকায় যাতায়াত রয়েছে রুহেল চৌধুরীর। তিনি পুরোনো গাড়ি কেনাবেচার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন।
নিউইয়র্কের কুইন্সে ২০২৩ সালের ২৭ মার্চ এবং ১১ মে তারিখে ঘটে যাওয়া দুটি অপহরণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে রুহেল চৌধুরীকে খুঁজছে পুলিশ। তিনি এবং অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা রাস্তায় অপহরণের পর ভুক্তভোগীদের ছিনতাই ও নির্যাতন করেছেন। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের মাদক প্রয়োগ করা হয়েছে বলেও এফবিআইয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
একজন ভুক্তভোগীকে যৌন নির্যাতন করেছিলেন রুহেল চৌধুরী। এ ছাড়া, সেই ভুক্তভোগীর জন্য মুক্তিপণ চাওয়া হয়েছিল বলেও জানায় এফবিআই।
রুহেল চৌধুরী অপহরণের পর ভুক্তভোগীদের কুইন্সের বিভিন্ন স্থানে আটকে রাখতেন। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যেতে গাড়ি সরবরাহ করতেন এবং বিভিন্ন সময় নিজেই সেসব চালাতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি ভুক্তভোগীদের মারধর ও হুমকিও দেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
ইউনাইটেড স্টেটস ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট, নিউইয়র্কের ইস্টার্ন ডিসট্রিক্ট, ব্রুকলিন এবং নিউইয়র্কে এ বছরের ৯ জানুয়ারি রুহেল চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের জন্য একটি ফেডারেল পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দুটি অপহরণ এবং দুটি অপহরণের ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছিল।
এফবিআইয়ের বিজ্ঞপ্তিতে সতর্কতা জানান হয়েছে যে, রুহেল চৌধুরীর সঙ্গে অস্ত্র থাকতে পারে। তিনি বিপজ্জনক এবং পালিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। কেউ যদি রুহেল চৌধুরীর ব্যাপারে কোনো তথ্য জেনে থাকেন তবে নিকটস্থ এফবিআই দপ্তর অথবা আমেরিকান দূতাবাসে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে।
দুটি অপহরণ এবং অপর দুটি অপহরণের ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুহেল চৌধুরীর বিরুদ্ধে। পলাতক এই আসামিকে যিনি ধরিয়ে দিতে পারবেন তার জন্য ২০ হাজার ডলার পর্যন্ত অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেছে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এফবিআই বলেছে, নিউইয়র্কের কুইন্সের হলিস, কুইন্স ভিলেজ এবং জ্যামাইকা এলাকায় যাতায়াত রয়েছে রুহেল চৌধুরীর। তিনি পুরোনো গাড়ি কেনাবেচার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন।
নিউইয়র্কের কুইন্সে ২০২৩ সালের ২৭ মার্চ এবং ১১ মে তারিখে ঘটে যাওয়া দুটি অপহরণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে রুহেল চৌধুরীকে খুঁজছে পুলিশ। তিনি এবং অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা রাস্তায় অপহরণের পর ভুক্তভোগীদের ছিনতাই ও নির্যাতন করেছেন। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের মাদক প্রয়োগ করা হয়েছে বলেও এফবিআইয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
একজন ভুক্তভোগীকে যৌন নির্যাতন করেছিলেন রুহেল চৌধুরী। এ ছাড়া, সেই ভুক্তভোগীর জন্য মুক্তিপণ চাওয়া হয়েছিল বলেও জানায় এফবিআই।
রুহেল চৌধুরী অপহরণের পর ভুক্তভোগীদের কুইন্সের বিভিন্ন স্থানে আটকে রাখতেন। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যেতে গাড়ি সরবরাহ করতেন এবং বিভিন্ন সময় নিজেই সেসব চালাতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি ভুক্তভোগীদের মারধর ও হুমকিও দেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
ইউনাইটেড স্টেটস ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট, নিউইয়র্কের ইস্টার্ন ডিসট্রিক্ট, ব্রুকলিন এবং নিউইয়র্কে এ বছরের ৯ জানুয়ারি রুহেল চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের জন্য একটি ফেডারেল পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দুটি অপহরণ এবং দুটি অপহরণের ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছিল।
এফবিআইয়ের বিজ্ঞপ্তিতে সতর্কতা জানান হয়েছে যে, রুহেল চৌধুরীর সঙ্গে অস্ত্র থাকতে পারে। তিনি বিপজ্জনক এবং পালিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। কেউ যদি রুহেল চৌধুরীর ব্যাপারে কোনো তথ্য জেনে থাকেন তবে নিকটস্থ এফবিআই দপ্তর অথবা আমেরিকান দূতাবাসে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৩৪ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে