যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান শাসিত অঙ্গরাজ্য ওহাইওতে নারীদের ক্রীড়া দলগুলোতে যেকোনো পর্যায়ে ট্রান্সজেন্ডারদের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওহাইওর গভর্নর প্রথমে এই প্রস্তাবে ভেটো দিলেও অঙ্গরাজ্যটির আইনপ্রণেতারা স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার এ বিষয়ে চূড়ান্ত আইন প্রণয়ন করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, নারীদের ক্রীড়া দলে ট্রান্সজেন্ডারদের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ওহাইও সিনেট শিশুদের ক্ষেত্রে জেন্ডার অ্যাফার্মিং কেয়ার বা লৈঙ্গিক পরিচয় ফুটিয়ে তোলে এমন কোনো সেবা—চিকিৎসাসহ অন্যান্য সেবাও নিষিদ্ধ করেছে। এর ফলে এখন থেকে চাইলেও ট্রান্সজেন্ডার কোনো শিশুর ক্ষেত্রে তার কাঙ্ক্ষিত লিঙ্গ নিশ্চিত করতে সেবা দেওয়া যাবে না।
ওহাইও অঙ্গরাজ্যের গভর্নর মাইক ডেওয়াইন নিজেও রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত। কিন্তু এ বিষয়ে তিনি দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, অনেক বাবা-মায়ের কাছে তিনি শুনেছেন জেন্ডার অ্যাফার্মিং কেয়ার তাদের শিশুদের জীবন রক্ষার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কিন্তু গভর্নরের ভেটো আমলে না নিয়ে গতকাল বুধবার ওহাইও সিনেট বিষয়টিকে আইনে পরিণত করেছে। তার আগে অঙ্গরাজ্যটির হাউস অব রিপ্রেজেন্টিটিভসেও বিলটি পাশ হয়। রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধি গ্যারি ক্লিক বিলটি উত্থাপন করেন। তিনি বলেন, ‘ওহাইও সিনেট আজ নারী ও শিশুদের সুরক্ষার জন্য যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা প্রশংসাযোগ্য।’
আগামী তিন মাস পর, অর্থাৎ ৯০ দিন পর থেকে এই আইন কার্যকর হবে। এর ফলে এখন রাজ্যটির কোনো চিকিৎসক শিশুদের স্বাভাবিকভাবে প্রাপ্ত লিঙ্গের পরিবর্তনের কোনো অপারেশন করতে পারবেন না। এমনকি, বয়ঃসন্ধিকালের বিকাশ রোধ করে এমন কোনো ওষুধও প্রেস্ক্রাইব করতে পারবেন না। একই সঙ্গে স্কুল, কলেজ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় পর্যায়ে নারীদের দলে ট্রান্সজেন্ডারদের অংশগ্রহণও নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই আইনে।
ওহাইওর এলজিবিটিকিউ অধিকারগোষ্ঠী ইকুয়ালিটি ওহাইওর নির্বাহী পরিচালক সিওভান বয়েড নেলসন বলেছেন, ‘ওহাইওর ট্রান্সজেন্ডার, তাদের পরিবার ও মিত্ররা তাদের অধিকারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে। কারণ, ওহাইও আমাদের নিজের দেশ।’
যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান শাসিত অঙ্গরাজ্য ওহাইওতে নারীদের ক্রীড়া দলগুলোতে যেকোনো পর্যায়ে ট্রান্সজেন্ডারদের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওহাইওর গভর্নর প্রথমে এই প্রস্তাবে ভেটো দিলেও অঙ্গরাজ্যটির আইনপ্রণেতারা স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার এ বিষয়ে চূড়ান্ত আইন প্রণয়ন করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, নারীদের ক্রীড়া দলে ট্রান্সজেন্ডারদের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ওহাইও সিনেট শিশুদের ক্ষেত্রে জেন্ডার অ্যাফার্মিং কেয়ার বা লৈঙ্গিক পরিচয় ফুটিয়ে তোলে এমন কোনো সেবা—চিকিৎসাসহ অন্যান্য সেবাও নিষিদ্ধ করেছে। এর ফলে এখন থেকে চাইলেও ট্রান্সজেন্ডার কোনো শিশুর ক্ষেত্রে তার কাঙ্ক্ষিত লিঙ্গ নিশ্চিত করতে সেবা দেওয়া যাবে না।
ওহাইও অঙ্গরাজ্যের গভর্নর মাইক ডেওয়াইন নিজেও রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত। কিন্তু এ বিষয়ে তিনি দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, অনেক বাবা-মায়ের কাছে তিনি শুনেছেন জেন্ডার অ্যাফার্মিং কেয়ার তাদের শিশুদের জীবন রক্ষার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কিন্তু গভর্নরের ভেটো আমলে না নিয়ে গতকাল বুধবার ওহাইও সিনেট বিষয়টিকে আইনে পরিণত করেছে। তার আগে অঙ্গরাজ্যটির হাউস অব রিপ্রেজেন্টিটিভসেও বিলটি পাশ হয়। রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধি গ্যারি ক্লিক বিলটি উত্থাপন করেন। তিনি বলেন, ‘ওহাইও সিনেট আজ নারী ও শিশুদের সুরক্ষার জন্য যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা প্রশংসাযোগ্য।’
আগামী তিন মাস পর, অর্থাৎ ৯০ দিন পর থেকে এই আইন কার্যকর হবে। এর ফলে এখন রাজ্যটির কোনো চিকিৎসক শিশুদের স্বাভাবিকভাবে প্রাপ্ত লিঙ্গের পরিবর্তনের কোনো অপারেশন করতে পারবেন না। এমনকি, বয়ঃসন্ধিকালের বিকাশ রোধ করে এমন কোনো ওষুধও প্রেস্ক্রাইব করতে পারবেন না। একই সঙ্গে স্কুল, কলেজ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় পর্যায়ে নারীদের দলে ট্রান্সজেন্ডারদের অংশগ্রহণও নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই আইনে।
ওহাইওর এলজিবিটিকিউ অধিকারগোষ্ঠী ইকুয়ালিটি ওহাইওর নির্বাহী পরিচালক সিওভান বয়েড নেলসন বলেছেন, ‘ওহাইওর ট্রান্সজেন্ডার, তাদের পরিবার ও মিত্ররা তাদের অধিকারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে। কারণ, ওহাইও আমাদের নিজের দেশ।’
চলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
১২ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
২০ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে