পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথম মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কন্যা মরিয়ম নওয়াজ। পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় প্রদেশ পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে গতকাল সোমবার নির্বাচিত হন মরিয়ম নওয়াজ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার ৩৭১ আসনবিশিষ্ট পাঞ্জাবের প্রাদেশিক পরিষদে ২২০ ভোট পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন মরিয়ম নওয়াজ। তবে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের নির্বাচিত সদস্যদের সদ্য যোগ দেওয়া দল সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিল এই ভোট বয়কট করেছে। মূলত নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি হয়েছে অভিযোগ এনে ইমরান খানের দলসহ অন্যান্য বিরোধী দল এর বিরোধিতা করে আসছে।
এদিকে, বিরোধীরা মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচনের প্রক্রিয়া বয়কট করায় আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন মরিয়ম নওয়াজ (৫০)। তিনি বলেছেন, ‘বিরোধীরা এখানে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অংশ না হওয়ায় আমি হতাশ।’
নওয়াজ শরিফের পরিবার থেকে চতুর্থ ব্যক্তি হিসেবে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হলেন মরিয়ম। তাঁর আগে নওয়াজ শরিফ, নওয়াজ শরিফের ভাই শাহবাজ শরিফ, শাহবাজের ছেলে হামজা এর আগে পাঞ্জাবে মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে নওয়াজ ও শাহবাজ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
মরিয়ম নওয়াজ ১৯৭৩ সালে জন্মগ্রহণ করলেও রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করেন ২০১৩ সালে। তিনি তাঁর বাবার চার সন্তানের মধ্যে সবার বড়। রাজনীতিতে অংশগ্রহণের পরপরই বিশ্লেষকেরা ধারণা করতে থাকেন, নওয়াজের উত্তরসূরি হিসেবে তাঁরা ছেলেরা নন, মরিয়মই মনোনীত হবেন। মরিয়মের ভাইয়েরা এখন তাদের পারিবারিক ব্যবসা দেখভাল করছেন।
এর আগে ২০১৭ সালে নওয়াজ শরিফকে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন। তখন থেকেই পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজে মরিয়মের ভূমিকা আরও বাড়তে থাকে। কিন্তু ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের ঠিক আগে দুর্নীতির অভিযোগ এনে মরিয়মকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। কিন্তু এক বছর পর সেই অভিযোগ থেকে মুক্তি পান তিনি।
পাকিস্তানে নারীর ক্ষমতায়নের একটি দারুণ উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হবেন মরিয়ম নওয়াজ। এর আগে ১৯৮৮ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টোর কন্যা বেনজির ভুট্টো মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। পরে ১৯৯৩ সালে তিনি আবারও প্রধানমন্ত্রী হন। বেনজিরের পর মরিয়মই দ্বিতীয় নারী, যিনি পাকিস্তানের জাতীয় বা প্রাদেশিক পর্যায়ের কোনো সরকারের নেতৃত্ব দেবেন।
পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথম মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কন্যা মরিয়ম নওয়াজ। পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় প্রদেশ পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে গতকাল সোমবার নির্বাচিত হন মরিয়ম নওয়াজ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার ৩৭১ আসনবিশিষ্ট পাঞ্জাবের প্রাদেশিক পরিষদে ২২০ ভোট পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন মরিয়ম নওয়াজ। তবে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের নির্বাচিত সদস্যদের সদ্য যোগ দেওয়া দল সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিল এই ভোট বয়কট করেছে। মূলত নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি হয়েছে অভিযোগ এনে ইমরান খানের দলসহ অন্যান্য বিরোধী দল এর বিরোধিতা করে আসছে।
এদিকে, বিরোধীরা মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচনের প্রক্রিয়া বয়কট করায় আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন মরিয়ম নওয়াজ (৫০)। তিনি বলেছেন, ‘বিরোধীরা এখানে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অংশ না হওয়ায় আমি হতাশ।’
নওয়াজ শরিফের পরিবার থেকে চতুর্থ ব্যক্তি হিসেবে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হলেন মরিয়ম। তাঁর আগে নওয়াজ শরিফ, নওয়াজ শরিফের ভাই শাহবাজ শরিফ, শাহবাজের ছেলে হামজা এর আগে পাঞ্জাবে মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে নওয়াজ ও শাহবাজ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
মরিয়ম নওয়াজ ১৯৭৩ সালে জন্মগ্রহণ করলেও রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করেন ২০১৩ সালে। তিনি তাঁর বাবার চার সন্তানের মধ্যে সবার বড়। রাজনীতিতে অংশগ্রহণের পরপরই বিশ্লেষকেরা ধারণা করতে থাকেন, নওয়াজের উত্তরসূরি হিসেবে তাঁরা ছেলেরা নন, মরিয়মই মনোনীত হবেন। মরিয়মের ভাইয়েরা এখন তাদের পারিবারিক ব্যবসা দেখভাল করছেন।
এর আগে ২০১৭ সালে নওয়াজ শরিফকে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন। তখন থেকেই পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজে মরিয়মের ভূমিকা আরও বাড়তে থাকে। কিন্তু ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের ঠিক আগে দুর্নীতির অভিযোগ এনে মরিয়মকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। কিন্তু এক বছর পর সেই অভিযোগ থেকে মুক্তি পান তিনি।
পাকিস্তানে নারীর ক্ষমতায়নের একটি দারুণ উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হবেন মরিয়ম নওয়াজ। এর আগে ১৯৮৮ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টোর কন্যা বেনজির ভুট্টো মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। পরে ১৯৯৩ সালে তিনি আবারও প্রধানমন্ত্রী হন। বেনজিরের পর মরিয়মই দ্বিতীয় নারী, যিনি পাকিস্তানের জাতীয় বা প্রাদেশিক পর্যায়ের কোনো সরকারের নেতৃত্ব দেবেন।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ মিনিট আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
৩১ মিনিট আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
২ ঘণ্টা আগে